শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

কাদেরের কালো অধ্যায়- ২

খেলা হবে-সিন্ডিকেট

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

ওবায়দুল কাদেরের প্রিয় উক্তি হলো- ‘খেলা হবে’। কথায় কথায় খেলা হবে বলে তিনি নিজেকে রাজনৈতিক নেতা থেকে কৌতুক অভিনেতা বানিয়ে ফেলেছিলেন। তবে অনুসন্ধানে দেখা যায়, নিজের মন্ত্রণালয়েও তিনি সিন্ডিকেট আর কমিশন বাণিজ্যের খেলা চালু করেছিলেন। মন্ত্রণালয়ে তার এই সিন্ডিকেটের সাংকেতিক নাম ছিল খেলা হবে। ‘খেলা হবে’ ফাইল দ্রুত গতিতে পাস করানো ছিল মন্ত্রণালয়ের সব কর্মকর্তার দায়িত্ব। সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে সড়ক ও সেতু নির্মাণ থেকে শুরু করে রক্ষণাবেক্ষণসহ সব ধরনের কাজে কমিশন বাণিজ্যের বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি করে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাটের তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে।

কাদেরের স্ত্রী ইশরাতুন্নেছা কাদের, ভাই আবদুল কাদের মির্জা, ফেনীর সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী, নোয়াখালীর সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও সাবেক সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহকে নিয়ে ওবায়দুল কাদের গড়ে তোলেন দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের নামই ছিল ‘খেলা হবে’। তার মন্ত্রিত্বকে অবৈধ ক্ষমতা চর্চার হাতিয়ার করে ২০১১ সাল থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত সড়ক পরিবহন খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করে হাজার কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়েছে কাদের পরিবার ও সিন্ডিকেটের অন্য সদস্যরা।

১৬ বছরে ওবায়দুল কাদেরের নিজের নির্বাচনি হলফনামায় দেওয়া তথ্যে সম্পদ বৃদ্ধির পরিমাণ পাওয়া গেছে ছয় গুণের বেশি। যদিও হলফামায় দেওয়া টাকার অঙ্কের সঙ্গে বাস্তবের অনেক ফারাক থাকার ইঙ্গিত মিলেছে। তবে হলফ নামায় নেই বিদেশে পাচারকৃত অবৈধ সম্পদের হিসাব।

কাদেরের পরিবারসহ সিন্ডিকেটের অন্যদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য এক আইনজীবী দুদকে আবেদন দাখিল করেছেন। তার আবেদন ও বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া অভিযোগ আমলে নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রাথমিক গোয়েন্দা অনুসন্ধানে অধিকাংশ অভিযোগেরই সত্যতা পাওয়া গেছে। তাই কমিশন থেকে বিস্তারিত অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুদকের ওই কর্মকর্তা বলেন, ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে বেশ কিছু দুর্নীতির অভিযোগ দুদকে জমা পড়েছে। সড়ক ও সেতু নির্মাণ কিংবা পরিবহন ক্রয়ে শত শত কোটি টাকার দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দুদকের গোয়েন্দা বিভাগ খতিয়ে দেখেছে। প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়ার পর কমিশন থেকে প্রকাশ্যে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

দুদক সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ে সওজের মোট কাজের ৯০ শতাংশ করেছে ১২-১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ওই প্রতিষ্ঠানগুলো একক ও যৌথভাবে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকার কাজ পায়। নানা কৌশলে নির্ধারিত কমিশনের বিনিময়ে সুনির্দিষ্ট ওইসব প্রতিষ্ঠানকে কাজ পাইয়ে দিত কাদের সিন্ডিকেট। কাকে কাজ দেওয়া হবে, তা আগেই ঠিক করে রাখা হতো। এরপর দরপত্র ডাকার আনুষ্ঠানিকতা করা হতো।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে হাসান টেকনো বিল্ডার্স, রানা বিল্ডার্স, এনডিই, মোজাহার এন্টারপ্রাইজ, মো. মঈনউদ্দিন (বাঁশি) লিমিটেড, তাহের ব্রাদার্স, মোহাম্মদ আমিনুল হক লিমিটেড, মাসুদ হাইটেক ইঞ্জিনিয়ার্স, স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স, এম/এস সালেহ আহমেদ, এম এম বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স, রিলায়েবল বিল্ডার্স, তমা কনস্ট্রাকশন, মাহফুজ খান লিমিটেড ও আবেদ মনসুর কনস্ট্রাকশন ইত্যাদি।

কাদেরের সিন্ডিকেটের সদস্য ছিলেন তার স্ত্রী ইশরাতুন্নেছা কাদের, ভাই আবদুল কাদের মির্জা, ফেনীর সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী ও নোয়াখালীর সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, সড়কে চলাচলের জন্য ১৩৭টি বাস কেনার কথা থাকলেও প্রক্রিয়াগত জটিলতার কারণ দেখিয়ে ওবায়দুল কাদের তার ক্ষমতার সময়ে দেড় বছর ধরে আটকে রাখে প্রক্রিয়াটি। সূত্রের দাবি, ওবায়দুল কাদের ও সাবেক সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরীর পছন্দের প্রতিষ্ঠান কাজ না পাওয়ায় বাস ক্রয়ের প্রক্রিয়াটি আটকে যায়।

বিআরটি কর্তৃপক্ষ সূত্র বলছে, বাস ক্রয়ের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল ২০৫ কোটি টাকা। বাস কেনার জন্য প্রথম দরপত্রে ছয়টি প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। দ্বিতীয় দরপত্রে অংশ নেয় মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠান। প্রথম দরপত্রে বাসগুলো কেনার জন্য সর্বনিম্ন দর ছিল প্রায় ১ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার (১৮৮ কোটি টাকা)। দ্বিতীয় দরপত্রে সর্বনিম্ন দর ছিল প্রায় ১ কোটি ৯১ লাখ ডলার (২০৩ কোটি টাকা)। তৃতীয় দরপত্রে সর্বনিম্ন দর পড়ে প্রায় ৩ কোটি ডলার (৩৬০ কোটি টাকা)।

প্রথম দরপত্রে ছয়টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিলেও বলা হয়, কার্যকর প্রতিযোগিতা হয়নি। পরের দরপত্রে মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠান অংশ নেওয়ায় এটা কীভাবে কার্যকর প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। আর তৃতীয় দরপত্রে খরচ অনেক বাড়ানো হয়। অভিযোগ উঠেছে, কাদের সিন্ডিকেটের পছন্দের প্রতিষ্ঠান কাজ পায়নি বলেই বারবার দরপত্র আহ্বান করা হয়। শেষ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখেনি ওই প্রকল্প।

ওবায়দুল কাদের ও তার স্ত্রী ইশরাতুন্নেছা কাদের এবং কাদেরের দুই ভাই আবদুল কাদের মির্জা ও শাহাদাত কাদের মির্জার বিরুদ্ধে গত ১৪ অক্টোবর সুলতান মাহমুদ নামে এক আইনজীবী দুদকে দুর্নীতির অনুসন্ধানের আবেদন করেন। দুদক আইন ২০০৪-এর ২৭ ধারায় দুদককে মামলা করার আহ্বান জানান ওই আইনজীবী।

আবেদনে বলা হয়, ওবায়দুল কাদের (সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী) ক্ষমতার অপব্যবহার করে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন এবং তার ভাই আবদুল কাদের মির্জা ও শাহাদাৎ কাদের মির্জা ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিপুল পরিমাণ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পত্তি অর্জন করেছেন। যা দেশে ও বিদেশে বিদ্যমান আছে। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় জ্ঞাত আয়বহির্ভূত এসব সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার দাবি জানাচ্ছি। ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ওবায়দুল কাদেরের পেশা ছিল লেখালেখি ও সাংবাদিকতা। ১৬ বছর পরে সেই পেশা পরিবর্তন করে কাগজে-কলমে তিনি ‘বেসরকারি চাকরিজীবী’ সেজেছেন। সর্বশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনি হলফনামায় সংসদ-সদস্য ও মন্ত্রী হিসেবে প্রাপ্ত সম্মানী, লেখালেখি, বাড়িভাড়া, ব্যাংক আমানত ও সঞ্চয়পত্র বিবেচনায় ২০০৮ এর তুলনায় কাদেরের স্থাবর সম্পদ বেড়েছে ছয় গুণেরও বেশি। ওই সময়ে তার অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে ১৩ গুণের বেশি।

কাগজে-কলমে ২০০৮ সালে ওবায়দুল কাদেরের অস্থাবর সম্পত্তি ছিল ২৪ লাখ ৪৮ হাজার ৯৫ টাকার। তার স্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তি ছিল ৪৮ লাখ ৮১ হাজার ৫২২ টাকার। ১৬ বছর পর কাদেরের অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ কোটি ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৮৯৮ টাকা এবং তার স্ত্রী ইশরাতুন্নেছা কাদেরের সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১ কোটি ২৮ লাখ ৪২ হাজার ৪৬৪ টাকা। সবশেষ মন্ত্রী থাকা অবস্থায় ওবায়দুল কাদেরের বার্ষিক আয় দেখানো হয় ৩৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাড়ি ভাড়া থেকে ১৪ লাখ ২৪ হাজার ৯২৪ টাকা; শেয়ার, সঞ্চয়পত্র-ব্যাংক আমানত থেকে ৬ লাখ ৯৭ হাজার ২৮৪ টাকা। এমপি ও মন্ত্রী হিসেবে বেতন-ভাতা বাবদ ১২ লাখ ৬০ হাজার টাকা আয় দেখানো হয়। এ ছাড়া বই থেকে আয় ৪ লাখ ২৫ হাজার ৩০০ টাকা, তার ওপর নির্ভরশীলদের আয় ১২ লাখ ২৩ হাজার ৫১২ টাকা দেখানো হয়। বর্তমানে ওবায়দুল কাদেরের ব্যাংক হিসাবে জমার পরিমাণ প্রায় ৭৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। আর তার স্ত্রীর নামে ব্যাংকে জমা আছে ৫১ লাখ ৯৭ হাজার টাকা।

হলফনামায় ওবায়দুল কাদেরের নিজের কাছে নগদ ৮০ হাজার ও স্ত্রীর কাছে ৭০ হাজার টাকা থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। ১৬ বছর আগে ওবায়দুল কাদেরের বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ ছিল ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্ত্রীর বিনিয়োগ ছিল ৪২ লাখ টাকা। বর্তমানে তার সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ প্রায় ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। স্ত্রীর নামে বিনিয়োগ ৭৩ লাখ টাকা। ১৬ বছর আগে ওবায়দুল কাদেরের নিজের কোনো গাড়ি ছিল না। বর্তমানে তার ৭৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের একটি গাড়ি রয়েছে।

ওবায়দুল কাদেরের স্থায়ী সম্পদের মধ্যে রয়েছে উত্তরায় একটি পাঁচ কাঠার প্লট। স্ত্রীর নামে ১ হাজার ৫০ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট। এ ছাড়া যৌথ মালিকানায় (পৈতৃক সম্পত্তি) ৪ দশমিক ৭৪ একর কৃষি জমি আছে।

কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায় হলফ নামায় সম্পদের চেয়ে ওবায়দুল কাদেরের সম্পদ কয়েক হাজার গুণ বেশি। প্রাথমিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সিঙ্গাপুরে এবং ব্যাংককে ওবায়দুল কাদেরের হাজার কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। সিঙ্গাপুরে ব্যয় বহুল অরচার্ড রোডে কাদেরের রয়েছে তিনটি অ্যাপার্টমেন্ট। তার স্ত্রীর নামে সিঙ্গাপুরের কিচেনারীতে আছে দুটি অ্যাপার্টমেন্ট। এ ছাড়াও সিঙ্গাপুরে বেনামে কাদের গড়েছেন একটি মানি একচেঞ্জ এবং ট্রাভেল এজেন্সি। ব্যাংককে ওবায়দুল কাদেরের নামে একটি হোটেলের শেয়ার রয়েছে। কাদেরের ছোট ভাই মির্জার রয়েছে নিউইয়র্কে বিলাস বহুল অ্যাপার্টমেন্ট এবং পেট্রোলপাম্প। ওবায়দুল কাদেরের বিপুল টাকা বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ করেছেন নিজাম হাজারী। এখন ওবায়দুল কাদের কলকাতায়। সেখানে নিজাম হাজারীই কাদেরের যাবতীয় দেখভাল করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি
গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড
সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড

নগর জীবন

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট

নগর জীবন

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা
জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা

খবর