শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের আগে আবহাওয়া যেমন থমথমে বা গুমোট থাকে, বাংলাদেশের অবস্থাও যেন এখন তেমন। কখন, কোথায় কী ঘটবে সে সম্পর্কে এক আতঙ্ক এবং অনিশ্চয়তা। মুদ্রাস্ফীতির চাপে যখন দেশের জনগণ চিড়েচ্যাপটা ঠিক সেই সময় অর্থনীতিতে ঘটেছে বেশ কিছু নেতিবাচক ঘটনা। যার প্রতিক্রিয়া হবে মারাত্মক। আইএমএফ নতুন কিস্তির টাকা ছাড় দিতে গড়িমসি করছে। বিশ্বব্যাংক বলেছে, নয় মাসে নতুন করে হতদরিদ্র হয়েছে আরও ৩০ লাখ মানুষ। বাংলাদেশ উন্নয়ন প্রতিবেদনে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির জন্য লাল তালিকাভুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। চলতি বছরে প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশের কম হবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফ। কিছুদিনের স্বস্তির পর নতুন করে বাড়ছে জিনিসপত্রের দাম। অর্থনীতিবিদরাও এ নিয়ে শঙ্কার কথা বলছেন। গত নয় মাসে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। শুধু মুখ থুবড়ে পড়েছে বললে ভুল বলা হবে, অর্থনীতি অসুস্থ হতে হতে রীতিমতো আইসিইউতে। শিল্পাঙ্গনে বিরাজ করছে হতাশা, উদ্বেগ, আতঙ্ক। অনেক বড় বড় শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। শিল্প উদ্যোক্তারা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। ডলারের উচ্চমূল্য, ব্যাংক ঋণে সুদের হার, তীব্র গ্যাস সংকট এবং শিল্প উদ্যোক্তাদের নানাভাবে হয়রানির ফলে অর্থনীতি এক হতাশাজনক পরিস্থিতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। কিন্তু এ নিয়ে কারও কোনো মনোযোগ নেই। যেভাবে বেসরকারি খাতকে আস্থায় নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত ছিল সেভাবে হয়নি। মার্কিন নতুন শুল্কনীতির বিরূপ প্রভাব পড়েছে গোটা বিশ্বে। বাংলাদেশেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। উপমহাদেশে নতুন করে অস্থিরতার জন্যও দেশের অর্থনীতি এখন ঝুঁকিতে।

যে কোনো দেশে রাজনীতি ও অর্থনীতি পরস্পরের পরিপূরক। রাজনীতি সঠিক পথে না এগোলে যেমন অর্থনীতি ঠিক থাকে না, তেমনি অর্থনীতি অসুস্থ হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। বাংলাদেশ এখন যুগপৎ রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সংকটে।

মনে রাখতে হবে যে, বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের ৯৪ ভাগই আসে বেসরকারি খাত থেকে। সরকারি খাতে কর্মসংস্থান মাত্র ৬ ভাগ। বেসরকারি খাত এখন যে পরিস্থিতির মধ্যে আছে তাতে বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের দরজাগুলো আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে দেশ এক মহা অর্থনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত হবে। সেখান থেকে আর কেউই উদ্ধার করতে পারবে না। অর্থনৈতিক এ সংকট থেকে উত্তরণের দুই পথ খোলা।

প্রথমত, বেসরকারি খাতকে আস্থায় আনতে হবে। তাদের হয়রানি বন্ধ করে সম্মিলিতভাবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ গ্রহণ এখন সময়ের দাবি। শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে অবিলম্বে। পলাতক লুটেরা, ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি, দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে শিল্পপতি, ব্যবসায়ীদের এককাতারে মেলানো যাবে না।

দ্বিতীয় উপায় হলো রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা দূর করা। রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনীতি কখনো চাঙা হবে না। তাই দ্রুত গণতন্ত্রের পথে দেশকে নিয়ে যেতে হবে। গণতন্ত্র, সুশাসন, জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতাই পারে মুমূর্ষু অর্থনীতিকে বাঁচাতে। সেজন্য প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। নির্বাচিত সরকার সব পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের কর্মসূচি গ্রহণ করবে। কিন্তু নির্বাচনের আকাশেও এখন কালো মেঘ। নির্বাচন নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভক্তি ও সংকটের রেখা ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। চলতি মাসটি রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বোঝা যাবে দেশের রাজনীতি কোন পথে যাবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সংলাপেই নির্ধারিত হতে পারে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। ন্যূনতম ঐক্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরি করতে হবে। দেশকে নির্বাচনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। না হলে আরেকটি ওয়ান-ইলেভেনের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি অস্বাভাবিক নয়।

জুলাই সনদ নিয়ে কালক্ষেপণের কোনো সুযোগ নেই। কিছু কিছু অপ্রয়োজনীয় এবং বিতর্কিত সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে কোনো অবস্থাতেই এখন এগোনো ঠিক হবে না। এসব সংস্কারের সুপারিশ তুলে রাখতে হবে নির্বাচিত সরকারের জন্য। গণমাধ্যম সংস্কার, নারী সংস্কার কিংবা জনপ্রশাসন সংস্কার এই সরকারের কাজ নয়। সংস্কার প্রস্তাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। এসব কমিশন কিছু সুশীল বুদ্ধিজীবী টেবিলে বসেই তাদের জনবিচ্ছিন্ন ভাবনাকে জনগণের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে। এসব কমিশনের সুপারিশ শুধু অলীক, অবাস্তব নয়, উদ্দেশ্যমূলকও বটে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের প্রধান লক্ষ্য ছিল দেশকে একটি অঙ্গীকারের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ করা। কিন্তু অধিকাংশ কমিশনের সুপারিশ দেশকে বিভক্তির পথে ঠেলে দিচ্ছে। তাহলে কি কমিশনের দায়িত্বে যারা আছেন তারা দেশকে বিভক্ত করতে চান? এদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা এক-এগারোর কুশীলব। তারা নতুন করে ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পাতছে কি না তা খতিয়ে দেখা দরকার। এরা নতুন করে রাজনীতিকে সংকটে ফেলতে চাইছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে মুখোমুখি দাঁড় করাতে চাইছে এক-এগারোর মতোই। দেশে নির্বাচনের বদলে দীর্ঘদিনের জন্য অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় রাখার নতুন কোনো ষড়যন্ত্র হচ্ছে কি না সেটা লক্ষ্য রাখা দরকার। কেন এভাবে নিত্যনতুন ইস্যু সৃষ্টি করে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভাজন ও উত্তেজনা সৃষ্টি করছে, সেটি নিয়েও জনমনে নানা প্রশ্ন। নতুন করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ইস্যু এনেছে জামায়াত। হঠাৎ করেই তারা স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছে। এ ইস্যুটি রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিভক্তি সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আরও গঠনমূলক ও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে দেশের জন্য। রাজনীতিতে মতবিরোধের আওয়াজ ক্রমশ বড় হচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে শুরু হয়েছে সংকট। রাজনীতি যেন এক পথহারা নাবিকের মতো, বন্দর খুঁজে পাচ্ছে না। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক রোডম্যাপ নেই। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ শেষ হওয়ার পরই বোঝা যাবে যে, বাংলাদেশের রাজনীতির ভবিষ্যৎ কী? বিশেষ করে আগামী নির্বাচন কবে, কীভাবে হবে সেটি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গন্তব্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। সাধারণ মানুষ নিরাপদে থাকতে চায়। দুই বেলা পেটপুরে খেতে চায়। শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করতে চায় কিন্তু গত নয় মাসে সেটি হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার অনেক কিছু করার চেষ্টা করে কিছুই করতে পারছে না। এটি সরকারের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা হয়নি। নির্ধারণ করা হলেও জনগণের কাছে অগ্রাধিকার স্পষ্ট নয়। এক উদ্বেগের এবং অনিশ্চয়তার পরিবেশ বিরাজ করছে দেশে। এ পরিবেশ মানুষ চায় না। এজন্যই দেশের বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন যে, বাংলাদেশকে দ্রুত গণতন্ত্রের পথে ফিরতে হবে। চলতি মাসটি আমাদের এ সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্রুত যেন ঐকমত্য কমিশন ন্যূনতম ঐক্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে পারে সেটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। বাংলাদেশের জন্য সামনের কয়েকটি দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ মাসেই বোঝা যাবে, দেশ নির্বাচনের পথে যাবে, না দীর্ঘ অনিশ্চয়তাকে আলিঙ্গন করবে। তাই এখন প্রয়োজন সবার বাস্তবতা উপলব্ধির। সবার শুভ বুদ্ধির উদয় হলেই দেশ বাঁচবে। না হলে সামনে এক ভয়ংকর অন্ধকার টানেলে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’
‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ
আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ
বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট
গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০
নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন
কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে সম্মত প্রধান উপদেষ্টা
আজারবাইজানের সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে সম্মত প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে আগুনে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
শরীয়তপুরে আগুনে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে রাখা যাবে না প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে রাখা যাবে না প্রতীক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় নিম্নমানের ইটের খোয়া, সত্যতা পেল দুদক
রাস্তায় নিম্নমানের ইটের খোয়া, সত্যতা পেল দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০ দিন পর আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ফিরলেন মুফিজুর রহমান
২০ দিন পর আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ফিরলেন মুফিজুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নদী বাঁচাতে সরানো হবে ময়লার ভাগাড়, গড়ে উঠবে পর্যটন কেন্দ্র
সোনারগাঁয়ে নদী বাঁচাতে সরানো হবে ময়লার ভাগাড়, গড়ে উঠবে পর্যটন কেন্দ্র

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত
সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ট্রেনের দাবিতে অবরোধ নবম দিনে, যানজট ভোগান্তি
ট্রেনের দাবিতে অবরোধ নবম দিনে, যানজট ভোগান্তি

দেশগ্রাম

সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মহারাজা স্কুল মাইন ট্র্যাজেডি স্মৃতি জাদুঘর চালু হয়নি আজও
মহারাজা স্কুল মাইন ট্র্যাজেডি স্মৃতি জাদুঘর চালু হয়নি আজও

দেশগ্রাম

অবৈধ বালু পরিবহনে দণ্ড দুজনের
অবৈধ বালু পরিবহনে দণ্ড দুজনের

দেশগ্রাম

কৃষকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কৃষকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

বীজ আলুর দামে নাখোশ চাষি
বীজ আলুর দামে নাখোশ চাষি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশি বসবাস সন্দেহে গুজরাটে স্থাপনা উচ্ছেদ
বাংলাদেশি বসবাস সন্দেহে গুজরাটে স্থাপনা উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাফল্যে ভরপুর বসুন্ধরার শোকেস
সাফল্যে ভরপুর বসুন্ধরার শোকেস

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের কোচ হতে সমঝোতায় আনচেলত্তি
ব্রাজিলের কোচ হতে সমঝোতায় আনচেলত্তি

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে