শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

কেন আজও মহাজনের দ্বারস্থ হন কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কেন আজও মহাজনের দ্বারস্থ হন কৃষক

রাজশাহীর আড়ানী রেলস্টেশনে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক আত্মহত্যা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে দেশের প্রান্তিক কৃষকের জীবন কতটা অনিশ্চয়তায় ঘেরা এবং ঋণের চাপে কী ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে। পেঁয়াজচাষি মীর রুহুল আমিনের আত্মহত্যার পেছনে সামাজিক গল্পের চেয়েও বড় যে বাস্তবতা উঠে এসেছে, তা হলো ঋণগ্রস্ততার জটিল বাস্তবতা। আমাকে প্রায় প্রতি সপ্তাহেই কাজের প্রয়োজনে মাঠের কৃষকের সঙ্গে কথা বলতে হয়। তাদের কাছ থেকে জেনেছি ব্যাংক থেকে কম সুদে ঋণ দেওয়া হলেও তারা ব্যাংক থেকে ঋণ সুবিধা পান না। সহজে ঋণ পেতে তাদের ছুটে যেতে হয় এনজিও বা মহাজনের কাছে। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন কৃষক মহাজন বা এনজিওর দ্বারস্থ হন?

ব্যবসায়ীরা ঋণ পান, চাকরিজীবীরা ঋণ পান, কোম্পানিওয়ালারা ঋণ পান, আমি কৃষক ব্যাংকে গেলে ঋণ পাই না কেন? আমি কৃষক অন্যের জমি বর্গা চাষ করি। এত কাগজপত্র কই পামু? এনজিও ঋণ দেয় কোনো ঝুটঝামেলা নেই; ব্যাংকের ঋণ নিতে গেলে এত ঝামেলা কেন? প্রশ্নটি খোদ অর্থমন্ত্রীর সামনেই উত্থাপন করেছিলেন এক কৃষক; টাঙ্গাইলে অনুষ্ঠিত কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে। ২০০৬ সাল থেকে কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে প্রতি বছরই কৃষিঋণ নিয়ে কৃষকের দাবি উঠে আসছে। কৃষক সহজ শর্তে সহজে ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে চায়। কারণ ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে তাকে সুদ দিতে হবে শতকরা ৪ থেকে ৮ টাকা। আর এনজিও থেকে ঋণ নিলে সেটার সুদের পরিমাণ ক্ষেত্র বিশেষে শতকরা ২০ থেকে ২৫ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। আর মহাজনী ঋণের সুদ তো বিদ্যুতের গতিতে বাড়ে। আমাদের কৃষকের জন্য ঋণ পাওয়াটা একটা জটিল বিষয়। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (ইফপ্রি) ২০১৯ সালের একটি সমীক্ষা রয়েছে। সমীক্ষা বলছে, বাংলাদেশের কৃষক সাধারণত এনজিও, আত্মীয়স্বজন, বেসরকারি ব্যাংক, দাদন ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন বেসরকারি উৎস থেকে ৮১ শতাংশের বেশি ঋণ নেন। আর এসব ঋণের সুদের হার ১৯ থেকে ৬৩ শতাংশ। অন্যদিকে কৃষি ব্যাংক থেকে যে ঋণ দেওয়া হয়, তার সুদের হার ৯ শতাংশ (এখন আরও কম)। কিন্তু কোনো এক অজানা কারণে কৃষকের মোট ঋণের মাত্র ৬ শতাংশ আসে কৃষি ব্যাংক থেকে। অথচ প্রকৃত কৃষক কখনো ঋণখেলাপি হয় না তার প্রমাণ আমরা সব সময়ই পেয়ে এসেছি। বিশেষ করে করোনার সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি পরিসংখ্যান তা স্পষ্ট করে দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর, এ ছয় মাসে ব্যাংকগুলো কৃষকদের ঋণ দিয়েছে ১২ হাজার ৭৭ কোটি টাকা। বিপরীতে একই সময়ে কৃষকদের কাছ থেকে আদায় করেছে ১৪ হাজার ৯১ কোটি টাকা। সে হিসাবে ছয় মাসে ব্যাংকগুলো বিতরণের তুলনায় ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি কৃষিঋণ আদায় করেছে। অর্থাৎ বলা যায়, মহামারিতে আমাদের কৃষকই অর্থনীতির হাল ধরে ছিলেন। পাশাপাশি তারা অন্যদের তুলনায় ব্যাংকের অর্থও বেশি পরিশোধ করেছেন। যদিও করোনার মাঝে কৃষকের ঋণের কিস্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিশেষ শিথিলতা ছিল। সরকারের পক্ষ থেকে ঋণের কিস্তি আদায়ে কৃষককে বাধ্য করার ব্যাপারটিতে ছিল নিষেধাজ্ঞা। তারপরও বেশির ভাগ কৃষক ব্যাংকের ঋণের কিস্তি নিয়মিত পরিশোধ করেছেন।

দেশের বহু ঋণদান প্রতিষ্ঠান ফুলে ফেঁপে বড় হয়েছে। অথচ কৃষকের সেরকম কোনো পরিবর্তন হয় না। কৃষক ঋণের জালে আটকে যায়। কখনো এনজিও, কখনো মহাজনের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে দীর্ঘ ঋণের বোঝা টানতে থাকে। আমার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানের এক আসরে নাটোরে কৃষক রফিকুল ইসলাম ক্ষোভের সঙ্গে বলেছিলেন, কখনো কোনো রাজনীতিবিদকে তো দেখি নাই রাজনীতি করে নিঃস্ব হয়ে যেতে, সেটা সরকারি দলের হোক আর বেসরকারি দলেরই হোক। কৃষক কেন কৃষি ক্ষেতি করে নিঃস্ব হয় তার খোঁজখবর তো কেউ নেয় না। আপনারা তিল থেকে তাল হইছেন, শিল্পপতি হইছেন। আর আমাদের পুঁজি নাই, আমাদের বাজার নিয়ে কেউ ভাবে না, আমাদের কথা কেউ বলে না। এই ক্ষোভ শুধু রফিকুল ইসলামের নয়, প্রতিটি কৃষকের। মহাজন কিংবা মহাজনদের মতো যারা কৃষকের দুরবস্থাকে পুঁজি করে নিজেদের ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছে তারা কখনোই চায় না মহাজনী দুষ্টুচক্র থেকে কৃষক বের হয়ে যাক।

ফসলনির্ভর কৃষকের ঋণের বোঝা বাড়ে সাধারণত দুই কারণে। কৃষক ঋণ নিয়ে ফসল ফলায়। মৌসুমে সে ফসলের দাম পায় না। কিন্তু ওই সময়টাতে তার টাকা বেশি প্রয়োজন। কারণ সার-ওষুধের দোকানের বাকি মেটাতে হবে, মহাজনের কাছ থেকে নেওয়া ঋণ শোধ করতে হবে এবং পরবর্তী ফসলের জন্য জমি প্রস্তুত করতে হবে। তাই ওই সময়টাতে ফসলের দাম কম থাকা সত্ত্বেও সে ফসল বিক্রি করে দেয়। কম দামে ফসল বিক্রি করে দেনা শোধ করে, নতুন ফসল চাষে যেতে যেতে দেখা যায় তার ঋণের পরিমাণ আগের চেয়ে বেড়ে গেছে।

বাংলাদেশের প্রান্তিক কৃষকের জন্য সবচেয়ে সহজলভ্য ঋণের উৎস হলো স্থানীয় এনজিও এবং মহাজন। এদের কাছ থেকে টাকা পাওয়া সহজ, দ্রুত এবং তেমন কাগজপত্রের ঝামেলাও নেই। একজন কৃষক যখন হঠাৎ পেঁয়াজ চাষের সিদ্ধান্ত নেন, তখন তার কাছে হয়তো প্রয়োজনীয় সঞ্চয় থাকে না। মাঠে চাষ শুরু করতে হবে সময়মতো। অথচ ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করলে শুরু হবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। জাতীয় পরিচয়পত্র, দলিল, চাষের প্রমাণ, জামিনদার, বিভিন্ন ধরনের চিঠিপত্র এবং দীর্ঘ প্রতীক্ষা। পক্ষান্তরে এনজিওতে শুধু একটি বই খোলা, কিছু মৌখিক শর্ত মানা, আর কিস্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি।

মীর রুহুল আমিনের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে, তিনি তিনটি এনজিও থেকে যথাক্রমে ৫০ হাজার, ৬৪ হাজার এবং ৮০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন। সাপ্তাহিক কিস্তি ৪ হাজার ৪৫০ টাকা- একজন পেঁয়াজচাষির পক্ষে তা নিয়মিত দেওয়া প্রায় অসম্ভব। বিশেষ করে যখন বাজারে পেঁয়াজের দাম পড়ে যায় এবং বিক্রি করে লোকসান গুনতে হয়। মহাজনের ঋণব্যবস্থা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অমানবিক। উচ্চ সুদের হার। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে কৃষিঋণ দেওয়ার জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দিয়েছে, অনেক ব্যাংক গ্রাম পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনার অবকাঠামো না থাকায় এনজিওর মাধ্যমে ঋণকার্যক্রম পরিচালনা করে। অনেক ক্ষেত্রে ঋণের সুদের পরিমাণও বেড়ে যায়। যা হোক, এনজিওর ঋণের ক্ষেত্রে কিস্তি দিতে হয় সময়মতো, ফলন যা-ই হোক না কেন। কোনো ধরনের ছুটি বা দেরি সহ্য করে না তারা। বরং সময়মতো কিস্তি না দিতে পারলে মানসিক চাপ এমনকি সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার ঘটনা ঘটে। অনেকে বাড়িঘর বিক্রি করে দেন, কেউ সন্তানদের পড়াশোনা বন্ধ করে দেন, কেউবা আত্মহত্যার পথ বেছে নেন- যেমনটি করলেন মীর রুহুল আমিন। ২০১০ সালে নওগাঁ আত্রাইয়ের চক শিমলা গ্রামে কৃষকের ঈদ আনন্দ অনুষ্ঠান ধারণ করতে গিয়ে খবর পেয়েছিলাম সেখানকার কৃষকের আত্মহত্যার অমানবিক বিষয়টির। এত দিন পরও সমস্যার তেমন সমাধান হয়নি। এ থেকে আমাদের কৃষককে বাঁচাতে হবে। ঋণের দুষ্টচক্র থেকে উদ্ধার করতে হবে তাদের। প্রক্রিয়াটা আমরা সবাই জানি, কিন্তু কেউ এগিয়ে আসছি না। মীর রুহুল আমিনের মৃত্যু কোনো একক ঘটনা নয়- এটা আমাদের দেশের হাজারো ঋণগ্রস্ত কৃষকের প্রতীক। তিনি চলে গেছেন, কিন্তু রেখে গেছেন প্রশ্ন- কেন আমাদের কৃষকের জীবন এখনো এত অনিরাপদ, কেন তারা নিজেদের শেষ সম্বল আত্মাকেও উৎসর্গ করতে বাধ্য হন? উত্তর খুঁজে বের করা এখন আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
যুব জনগোষ্ঠী
যুব জনগোষ্ঠী
ঢাকা-দোহা সম্পর্ক
ঢাকা-দোহা সম্পর্ক
জুমা মুসলিম উম্মাহর ইবাদতের দিন
জুমা মুসলিম উম্মাহর ইবাদতের দিন
সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য
সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা
রোহিঙ্গা সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস
আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
বাতিঘর বাংলাদেশ
বাতিঘর বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে পিকআপভ্যান-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৫
রাঙামাটিতে পিকআপভ্যান-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৫

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪
পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গজারিয়ায় ইস্পাত কারখানায় শ্রমিকের মৃত্যু
গজারিয়ায় ইস্পাত কারখানায় শ্রমিকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ জেলায় অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ
১১ জেলায় অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন কার্যক্রমে বাধা দেওয়ার অভিযোগে বিচারক গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন কার্যক্রমে বাধা দেওয়ার অভিযোগে বিচারক গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’
তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যাশনাল এনাটমি অলিম্পিয়াডে সালমান তারেক ও জেবুন্নেসা রিয়া চ্যাম্পিয়ন
ন্যাশনাল এনাটমি অলিম্পিয়াডে সালমান তারেক ও জেবুন্নেসা রিয়া চ্যাম্পিয়ন

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাবিতে ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা: প্রতি আসনে লড়ছে ৬৫ ভর্তিচ্ছু
রাবিতে ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা: প্রতি আসনে লড়ছে ৬৫ ভর্তিচ্ছু

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় খাদ্যের ওপর ইসরায়েলি অবরোধের নিন্দা কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় খাদ্যের ওপর ইসরায়েলি অবরোধের নিন্দা কানাডার প্রধানমন্ত্রীর

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে বাংলাদেশ হাউস পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে বাংলাদেশ হাউস পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আবারও ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি
কাশ্মীরে আবারও ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দু’ মাস ধরে গাজায় খাদ্য ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল, সংকট চরমে
দু’ মাস ধরে গাজায় খাদ্য ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল, সংকট চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইক্ষ্যংছড়িতে বাঁধে গোসল করতে নেমে ২ বোনের মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে বাঁধে গোসল করতে নেমে ২ বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট
যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক
আজ ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের সভাপতি আজু, সম্পাদক শহিদুল
গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের সভাপতি আজু, সম্পাদক শহিদুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফিক্সিং সন্দেহে সবার সামনে নাম প্রকাশ ক্রিকেটারদের অসম্মান’
‘ফিক্সিং সন্দেহে সবার সামনে নাম প্রকাশ ক্রিকেটারদের অসম্মান’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বার কাউন্সিলের এমসিকিউ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বার কাউন্সিলের এমসিকিউ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮
কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বের হয়ে প্রাণ গেল তরুণের, দুই বন্ধু হাসপাতালে
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বের হয়ে প্রাণ গেল তরুণের, দুই বন্ধু হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম উপদান অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম উপদান অ্যালোভেরা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর
মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা
দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনাল ম্যাচ বর্জনের হুমকি থেকে পিছু হটল রিয়াল
ফাইনাল ম্যাচ বর্জনের হুমকি থেকে পিছু হটল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠের ক্রিকেটে কবে ফিরছেন তামিম?
মাঠের ক্রিকেটে কবে ফিরছেন তামিম?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের
কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ
এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের
ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার
ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির
সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প
২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?
কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর
মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার
পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু
মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী
৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'অশ্লীল' যে দৃশ্যের পর বদলে যায় অভিনেত্রীর জীবন
'অশ্লীল' যে দৃশ্যের পর বদলে যায় অভিনেত্রীর জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি
সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!
দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট
যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮
কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র
পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন ‘বাঘা’ শরীফ
জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন ‘বাঘা’ শরীফ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ
রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন
টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন

শোবিজ

আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ
আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমালোচনার জবাবে তামান্না
সমালোচনার জবাবে তামান্না

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার
চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম
গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই
রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবুজের ফেরিওয়ালা
সবুজের ফেরিওয়ালা

শনিবারের সকাল

ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির
সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা
প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা

শোবিজ

পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা
পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট

নগর জীবন

সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির
সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির

শোবিজ

ফের জোভান-নীহা জুটি
ফের জোভান-নীহা জুটি

শোবিজ

গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান
গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...
অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...

শোবিজ

বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ
বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ
নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি
হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন
ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

শি আমাকে ফোন দিয়েছেন
শি আমাকে ফোন দিয়েছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শুরুটা খুব সহজ ছিল না
শুরুটা খুব সহজ ছিল না

শোবিজ

দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি
দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি

শোবিজ

ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান
চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান

মাঠে ময়দানে