শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

মহামতি প্লেটোর একটি অমিয় বাণী দ্বারা আজকের নিবন্ধটি শুরু করতে চাই। প্লেটো বলেছেন, শাসন করার অভিলাষ দ্বারাই কুশাসক-সুশাসক নিরূপণ করা যায়। সুশাসকরা ক্ষমতার জন্য লালায়িত হন না-ক্ষমতা পাওয়ার জন্য অনাসৃষ্টি করেন না এবং ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার জন্য অন্যায়, অনিয়ম এবং পাপাচার করেন না।  রাষ্ট্রক্ষমতা লাভ সব সময়ই তাঁদের অভিলাষ বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে হয়ে থাকে এবং ক্ষমতা পরিচালনার ব্যাপারেও তাঁদের অনাগ্রহ প্রবল থাকে। কেবল দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ দ্বারা তাড়িত হয়ে তাঁরা ক্ষমতায় থাকেন এবং যে কোনো সময় ক্ষমতা ত্যাগ করার জন্য অসিলা খুঁজতে থাকেন। কিন্তু জনগণের ভালোবাসা, সমর্থন এবং সহযোগিতার কারণে এসব সুশাসক প্রায়ই ক্ষমতা ছাড়ার সুযোগ পান না।

প্লেটোর অমিয় বাণীতে যে অভিলাষের কথা বলা হয়েছে, সেখানে শাসন করার অনাগ্রহ যাঁদের প্রবল থাকে, তাঁরাই কেবল সুশাসক হতে পারেন। কিন্তু যাঁরা সর্বদা শাসক হওয়ার জন্য লালায়িত থাকেন এবং শাসন করার প্রবল ইচ্ছা পোষণ করেন, তাঁরা কোনোকালে সুশাসক হতে পারেন না। এঁরা প্রায়ই কুশাসক রূপে ইতিহাসে নাম লিখিয়ে জমিনে জীবন্ত গজবরূপে সাধারণ মানুষের ঘৃণা ও বদদোয়ার উপলক্ষ্য হিসেবে বিরাজ করেন। এঁরা কোনোকালে আমৃত্যু ক্ষমতায় থাকতে পারেন না এবং অত্যন্ত লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়ে ক্ষমতাহীন অবস্থায় ইহলীলা সাঙ্গ করেন। তাঁদের শাসন করার অভিলাষও কোনোকালে সার্থকতা পায় না। কারণ জনগণ তাঁদের শাসকরূপে মেনে নেয় না। সুযোগ পেলে অবাধ্য হয়, বিদ্রোহ করে এবং প্রতিশোধ নিয়ে অভিলাষী শাসকদের জনগণ উচিত শিক্ষা দিয়ে থাকে। প্লেটোর উল্লিখিত বাণীটি তামাম দুনিয়ার রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বিগত আড়াই হাজার বছর ধরে অন্যতম প্রধান সূত্ররূপে নন্দিত হয়ে আসছে। এই সূত্রের আলোকে পৃথিবীর সর্বকালের কয়েকজন সেরা সুশাসক এবং নিকৃষ্ট কুশাসকের শাসন করার অভিলাষ, শাসক হওয়ার কাহিনি এবং আনুষঙ্গিক ঘটনা বর্ণনা করলেই প্লেটোর চিন্তাধারার বাস্তবতা আপনাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে।

ধারাবাহিকতাআলোচনার শুরুতেই উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের কাহিনি বলছি। তিনি মুসলিম জাহানের খলিফারূপে মোট কুড়ি বছর দায়িত্ব পালন করেন। তাঁকে ঐতিহাসিকরা একবাক্যে উমাইয়া বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলে থাকেন। নরমে-গরমে, কৌশলে এবং বীরত্ব দ্বারা তিনি একটি ধ্বংসপ্রায় সাম্রাজ্যকে এমনভাবে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে সক্ষম হন, যার কারণে ইতিহাসে উমাইয়া বংশ প্রায় নব্বই বছরের কৃতিময় গৌরবগাথা রচনা করতে সমর্থ হয় এবং এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তী এক হাজার বছর মুসলমানরা এশিয়া-আফ্রিকা এবং ইউরোপের বিস্তীর্ণ এলাকা অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে শাসন করার সুযোগ লাভ করে। এই কারণে খলিফা আবদুল মালিককে ফাদার অব দি কিং বা রাজেন্দ্র বলা হয়ে থাকে।

সুশাসক-বিজেতা-ন্যায়পরায়ণ বিচারক হিসেবে খলিফা আবদুল মালিকের যে সুখ্যাতি রয়েছে তেমনি রাজ্য বিস্তারে, প্রতিপক্ষ দমনে এবং প্রজাদের কল্যাণের জন্য তিনি তাঁর প্রতিপক্ষের ওপর যে নিষ্ঠুরতা চালিয়েছেন, তা আজও মানুষের হৃদয়ে ভয়ংকর এক অনুভূতির জন্ম দেয়। আবদুল মালিকের সফলতা, কৃতিত্ব এবং সুনাম-সুখ্যাতির কথা শুনে ইতিহাসের পাঠক যতটা না আশ্চর্য হন তার চেয়েও বেশি অবাক হন যখন তাঁরা জানতে পারেন যে খলিফা মনোনীত হওয়ার পূর্বক্ষণ পর্যন্ত তিনি রাজনীতিকে প্রবলভাবে ঘৃণা করতেন এবং রাজসিংহাসন ও ক্ষমতা থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে সারাক্ষণ ইবাদত ও বন্দেগি নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। তিনি দিন-রাতের বেশির ভাগ সময় মসজিদে থাকতেন এবং আল্লাহর ইবাদতে এতটা ধ্যানমগ্ন থাকতেন যে দীন-দুনিয়ার কোনো খবর তাঁর জানা ছিল না। তাঁর এই অতিরিক্ত মসজিদপ্রীতির জন্য তৎকালীন জমানার লোকজন তাঁকে মসজিদের ঘুঘু বলে সম্বোধন করতেন।

রাজনীতি ও ক্ষমতার প্রতি আবদুল মালিকের বিতৃষ্ণার কারণ ছিল তাঁর বাস্তব অভিজ্ঞতা। তিনি ৬৪৬ খ্রিস্টাব্দে মদিনাতে যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন তৃতীয় খলিফা হজরত ওসমান (রা.)-এর জমানা। তাঁর বয়স যখন ১০ বছর তখন হজরত ওসমান বিদ্রোহীদের হাতে নির্মমভাবে শহীদ হন। তাঁর পিতা মারওয়ান ইবনে হাকাম ছিলেন হজরত ওসমান (রা.)-এর প্রধানমন্ত্রী অর্থাৎ উজিরে আজম। সব ঐতিহাসিক একবাক্যে সাক্ষ্য দেন যে মারওয়ানের কূটকৌশল, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ইত্যাদির কারণেই হজরত ওসমান (রা.) নির্মম পরিণতির শিকার হন। ফলে তাঁর শাহাদাতবরণের পর সবার ক্রোধ ও ঘৃণা গিয়ে পড়ে মারওয়ানের ওপর। এ অবস্থায় তিনি মদিনা থেকে পালিয়ে দামেস্কে চলে যান, হজরত মুয়াবিয়া (রা.)-এর আশ্রয়ে। পরবর্তী সময়ে তিনি অত্যন্ত কৌশলে তাঁর পরিবারের লোকজনকেও দামেস্কে নিয়ে আসেন।

চতুর্থ খলিফা হজরত আলী (রা.)-এর পুরো জমানা ছিল যুদ্ধবিগ্রহ, গুপ্তহত্যা এবং রাজনীতিতে বেইমানি, মোনাফেকি, রক্তপাত, প্রতারণা, জালজালিয়াতির এক নিকৃষ্ট উপাখ্যান। ফলে মারওয়ানপুত্র আবদুল মালিক তাঁর শৈশবকাল থেকে যা দেখেছেন এবং যে নির্মম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন তা তাঁকে রাজনীতির প্রতি বীতশ্রদ্ধ করে তোলে। বিশেষ করে তাঁর পিতা যখন হজরত আলী (রা.)-এর হাতে বন্দি হলেন এবং ইমাম হাসান (রা.)-এর বদান্যতায় মুক্তি পেলেন এবং পরবর্তী সময়ে ইমাম হাসান (রা.) যখন হজরত মুয়াবিয়া (রা.) এবং মারওয়ানের যৌথ কুটচালে যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত হলেন এবং বিষপ্রয়োগে নিহত হলেন তখন কিশোর আবদুল মালিকের হৃদয়মন নিদারুণভাবে আহত হলো। আমির মুয়াবিয়ার মৃত্যুর পর ইয়াজিদের ক্ষমতাগ্রহণ, কারবালার যুদ্ধ, ইয়াজিদের নির্মম মৃত্যু এবং মারওয়ানের খলিফা হওয়ার দৃশ্যপট এবং পর্দার অন্তরালে হাজারো রক্তাক্ত ঘটনা আবদুল মালিককে বিষণ্ন করে তুলেছিল। ফলে তিনি দুনিয়ার সবকিছু পরিত্যাগ করে সারাক্ষণ মসজিদে পড়ে থাকতেন। এই অবস্থায় ছেলেকে সিংহাসনমুখী করার জন্য মারওয়ান তাঁর উপদেষ্টারূপে আবদুল মালিককে নিয়োগ দেন এবং পরবর্তী সময়ে মিসরের ডেপুটি গভর্নর ও প্যালেস্টাইনের গভর্নর পদে মনোনয়ন দেন। কিন্তু আবদুল মালিকের অনাগ্রহ এবং উদাসীনতা মারওয়ানকে ব্যথিত করে। এই পর্যায়ে তিনি উত্তরাধিকাররূপে মালিকের পরিবর্তে তাঁর অন্য পুত্র আবদ আল আজিজকে মনোনয়ন দেন। কিন্তু মিসর জয়ের প্রাক্কালে আবদ আল আজিজ নিহত হলে খলিফা মারওয়ান আবদুল মালিককে তাঁর উত্তরাধিকার নিয়োগ দিয়ে দলিল সম্পাদন করেন ৬৮৫ খ্রিস্টাব্দের শেষদিকে।

আবদুল মালিক দীনদুনিয়া ভুলে সারাক্ষণ মসজিদে বসে ইবাদত বন্দেগিতে এতটা মগ্ন ছিলেন যে খলিফা হিসেবে তাঁর মনোনয়ন সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। অন্যদিকে তাঁর পিতা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে নিহত হওয়ার সময়ও তিনি মসজিদে ছিলেন এবং রাজপ্রাসাদের কর্মকর্তারা যখন মসজিদে এসে আবদুল মালিককে দুটো খবর দিলেন যে খলিফা মারওয়ানকে খুন করা হয়েছে এবং তাঁকে পরবর্তী খলিফারূপে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তখন তিনি পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতরত অবস্থায় ছিলেন। তিনি কোরআন পড়া বন্ধ করে ভাবলেশহীনভাবে রাজপ্রাসাদের কর্মকর্তাদের বক্তব্য শুনলেন এবং মহাবিরক্ত হয়ে আপন মনে বিড় বিড় করতে করতে প্রাসাদ অভিমুখে রওনা দিলেন।

খলিফা আবদুল মালিকের মতো খলিফা দ্বিতীয় ওমর (রা.) অর্থাৎ ওমর ইবনে আবদুল আজিজের ক্ষমতালাভও তাঁর অভিলাষের বিরুদ্ধে হয়েছিল। আব্বাসীয় খলিফা আল মামুনের কাহিনিও প্রায় একই রকম। অন্যদিকে অটোমান সম্রাটদের মধ্যে যিনি কিংবদন্তির বীর, নির্লোভ সম্রাট, সুশাসক ও বিজেতারূপে স্বীকৃত তাঁর নাম সুলতান দ্বিতীয় মুরাদ, যিনি কোনো দিন সম্রাট হতে চাননি। অধিকন্তু নিজ সন্তান দ্বিতীয় মুহাম্মদের অনুকূলে সিংহাসন ত্যাগ করে অবসরে চলে যান। এই যুগান্তকারী ঘটনার তিন বছর পর রাষ্ট্রের প্রয়োজনে রাজ আমত্যরা আবার তাঁকে জোর করে দ্বিতীয়বারের মতো খলিফারূপে নিযুক্তি দেন। প্রথম দফায় সুলতান দ্বিতীয় মুরাদ ৪০ বছর রাজত্ব করেন এবং দ্বিতীয় দফায় করেন পাঁচ বছর। মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র দ্বিতীয় মুহাম্মদ পুনরায় খলিফা হন।

সুলতান দ্বিতীয় মুরাদের মতো তাঁর পুত্র দ্বিতীয় মুহাম্মদও ছিলেন ক্ষমতার প্রতি অনাগ্রহী। কিংবদন্তির সুশাসক ইতিহাসে যাঁকে বিজেতা মুহাম্মদ অর্থাৎ মুহাম্মদ দ্য কনফুয়ারার উপাধিতে ভূষিত করেছে। কারণ তিনিই এক হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী কনস্টান্টিনোপল জয় করেছিলেন এবং তাঁর ব্যাপারেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন।

ইতিহাসের উল্লিখিত সুশাসকদের বিপরীতে যদি আমরা কুশাসকদের ক্ষমতা লাভের লালসার বিষময় ইতিহাস বলি তবে একেকজন দুরাচারের লোভলালসার ইতিবৃত্ত নিয়ে একেকটি মহাকাব্য রচনা করা সম্ভব। ক্ষমতালাভের পর ক্ষমতা আঁকড়ে ধরার কাহিনি এবং প্রায় সব ক্ষেত্রে কুশাসকদের নির্মম পরিণতি, অপমানজনক এবং বেদনাদায়ক মৃত্যু এবং তাঁদের বশংবদদের নাজেহাল হওয়ার কাহিনিগুলো নিয়েও একাধিক মহাকাব্য রচিত হতে পারে। কুশাসকরা তাঁদের জন্মের পর থেকেই একটি বিরূপ পরিবেশের শিকার হন এবং সুশাসকদের মতো ইতিবাচক চিন্তা না করে নেতিবাচক চিন্তা এবং প্রতিশোধস্পৃহা নিয়ে বেড়ে ওঠেন। চেঙ্গিস-হালাকু-হিটলার মুসোলিনিসহ অন্যান্য নিকৃষ্ট শাসকের জন্ম-শৈশব-কৈশোর এবং সক্ষমতা লাভের পূর্বাপর ঘটনা বিশ্লেষণ করলে আপনি যে সমীকরণ পাবেন ঠিক একই সমীকরণ পাবেন ইরান-তুরান-উগান্ডা-বুগান্ডার কুশাসকদের চরিত্রে। এখন প্রশ্ন হলো, সুশাসকরা কেন ক্ষমতার প্রতি নিরাসক্ত থাকেন এবং শাসন করার ব্যাপারে অনাগ্রহী মনোভাব পোষণ করেন। অন্যদিকে কুশাসকরা কেন নিজেরা রক্তের বন্যার মধ্যে প্রতঙ্গরূপে ভাসতে ভাসতে কোনোমতে প্রাণ বেঁচে যাওয়ার পর রক্তকে ভয় না পেয়ে উল্টো রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার জন্য অথবা রক্ত দিয়ে হোলি খেলার জন্য বেপরোয়া হয়ে ওঠেন? বিষয়টি জটিল এবং গবেষণার বিষয়। সুতরাং অনাগত দিনে সময় সুযোগ হলে এ ব্যাপারে বিস্তারিত লেখার আশা পোষণ করছি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
বিভেদের দেয়াল
বিভেদের দেয়াল
নারীর মর্যাদা
নারীর মর্যাদা
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
পর্যটন
পর্যটন
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
সর্বশেষ খবর
সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিচ্ছেন, নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি : পর্যবেক্ষক
সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিচ্ছেন, নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি : পর্যবেক্ষক

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

৩ ঘণ্টায় টিএসসিতে পড়ল ৩৫ শতাংশ ভোট
৩ ঘণ্টায় টিএসসিতে পড়ল ৩৫ শতাংশ ভোট

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাংবাদিক আরিফিন তুষারের ইন্তেকাল
সাংবাদিক আরিফিন তুষারের ইন্তেকাল

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ

১০ মিনিট আগে | পরবাস

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে 'জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে 'জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল

২৭ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের প্রধান বিচারপতির সম্মানে প্রধান বিচারপতির নৈশভোজ
ফিলিস্তিনের প্রধান বিচারপতির সম্মানে প্রধান বিচারপতির নৈশভোজ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিনকে এক বছরের কারাদণ্ড
থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিনকে এক বছরের কারাদণ্ড

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

শিক্ষার্থীদের রায় প্রার্থীদের মেনে নিতে হবে : বাকের
শিক্ষার্থীদের রায় প্রার্থীদের মেনে নিতে হবে : বাকের

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫১ জন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্যাগিংয়ের মাধ্যমে ভোট কমানোর চেষ্টা চলছে : শামীম হোসেন
ট্যাগিংয়ের মাধ্যমে ভোট কমানোর চেষ্টা চলছে : শামীম হোসেন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিনেট কেন্দ্রে প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়ল ১১০০
সিনেট কেন্দ্রে প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়ল ১১০০

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে ফিরছে ১০ বছর আগের সেই ফিচার
ফেসবুকে ফিরছে ১০ বছর আগের সেই ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে গণপিটুনিতে নিহত ১
নারায়ণগঞ্জে গণপিটুনিতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলন ছড়ালো দেশজুড়ে, আজও রাস্তায় নেপালের তরুণরা
আন্দোলন ছড়ালো দেশজুড়ে, আজও রাস্তায় নেপালের তরুণরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে ব্যবস্থা’
‘আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে ব্যবস্থা’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা
ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তুরস্কে পুলিশ স্টেশনে বন্দুক হামলায় নিহত ২
তুরস্কে পুলিশ স্টেশনে বন্দুক হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপের লড়াই আজ থেকে শুরু
এশিয়া কাপের লড়াই আজ থেকে শুরু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিনল্যান্ডে চালু হলো বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি সিস্টেম
ফিনল্যান্ডে চালু হলো বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি সিস্টেম

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভোট সুষ্ঠু হলে ফল যা-ই হোক মেনে নেব : ছাত্রদল সভাপতি
ভোট সুষ্ঠু হলে ফল যা-ই হোক মেনে নেব : ছাত্রদল সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক
গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!
মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল
সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৩ হাজার মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩৩ হাজার মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন
১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন

মাঠে ময়দানে