শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

মহামতি প্লেটোর একটি অমিয় বাণী দ্বারা আজকের নিবন্ধটি শুরু করতে চাই। প্লেটো বলেছেন, শাসন করার অভিলাষ দ্বারাই কুশাসক-সুশাসক নিরূপণ করা যায়। সুশাসকরা ক্ষমতার জন্য লালায়িত হন না-ক্ষমতা পাওয়ার জন্য অনাসৃষ্টি করেন না এবং ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার জন্য অন্যায়, অনিয়ম এবং পাপাচার করেন না।  রাষ্ট্রক্ষমতা লাভ সব সময়ই তাঁদের অভিলাষ বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে হয়ে থাকে এবং ক্ষমতা পরিচালনার ব্যাপারেও তাঁদের অনাগ্রহ প্রবল থাকে। কেবল দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ দ্বারা তাড়িত হয়ে তাঁরা ক্ষমতায় থাকেন এবং যে কোনো সময় ক্ষমতা ত্যাগ করার জন্য অসিলা খুঁজতে থাকেন। কিন্তু জনগণের ভালোবাসা, সমর্থন এবং সহযোগিতার কারণে এসব সুশাসক প্রায়ই ক্ষমতা ছাড়ার সুযোগ পান না।

প্লেটোর অমিয় বাণীতে যে অভিলাষের কথা বলা হয়েছে, সেখানে শাসন করার অনাগ্রহ যাঁদের প্রবল থাকে, তাঁরাই কেবল সুশাসক হতে পারেন। কিন্তু যাঁরা সর্বদা শাসক হওয়ার জন্য লালায়িত থাকেন এবং শাসন করার প্রবল ইচ্ছা পোষণ করেন, তাঁরা কোনোকালে সুশাসক হতে পারেন না। এঁরা প্রায়ই কুশাসক রূপে ইতিহাসে নাম লিখিয়ে জমিনে জীবন্ত গজবরূপে সাধারণ মানুষের ঘৃণা ও বদদোয়ার উপলক্ষ্য হিসেবে বিরাজ করেন। এঁরা কোনোকালে আমৃত্যু ক্ষমতায় থাকতে পারেন না এবং অত্যন্ত লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়ে ক্ষমতাহীন অবস্থায় ইহলীলা সাঙ্গ করেন। তাঁদের শাসন করার অভিলাষও কোনোকালে সার্থকতা পায় না। কারণ জনগণ তাঁদের শাসকরূপে মেনে নেয় না। সুযোগ পেলে অবাধ্য হয়, বিদ্রোহ করে এবং প্রতিশোধ নিয়ে অভিলাষী শাসকদের জনগণ উচিত শিক্ষা দিয়ে থাকে। প্লেটোর উল্লিখিত বাণীটি তামাম দুনিয়ার রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বিগত আড়াই হাজার বছর ধরে অন্যতম প্রধান সূত্ররূপে নন্দিত হয়ে আসছে। এই সূত্রের আলোকে পৃথিবীর সর্বকালের কয়েকজন সেরা সুশাসক এবং নিকৃষ্ট কুশাসকের শাসন করার অভিলাষ, শাসক হওয়ার কাহিনি এবং আনুষঙ্গিক ঘটনা বর্ণনা করলেই প্লেটোর চিন্তাধারার বাস্তবতা আপনাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে।

ধারাবাহিকতাআলোচনার শুরুতেই উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের কাহিনি বলছি। তিনি মুসলিম জাহানের খলিফারূপে মোট কুড়ি বছর দায়িত্ব পালন করেন। তাঁকে ঐতিহাসিকরা একবাক্যে উমাইয়া বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলে থাকেন। নরমে-গরমে, কৌশলে এবং বীরত্ব দ্বারা তিনি একটি ধ্বংসপ্রায় সাম্রাজ্যকে এমনভাবে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে সক্ষম হন, যার কারণে ইতিহাসে উমাইয়া বংশ প্রায় নব্বই বছরের কৃতিময় গৌরবগাথা রচনা করতে সমর্থ হয় এবং এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তী এক হাজার বছর মুসলমানরা এশিয়া-আফ্রিকা এবং ইউরোপের বিস্তীর্ণ এলাকা অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে শাসন করার সুযোগ লাভ করে। এই কারণে খলিফা আবদুল মালিককে ফাদার অব দি কিং বা রাজেন্দ্র বলা হয়ে থাকে।

সুশাসক-বিজেতা-ন্যায়পরায়ণ বিচারক হিসেবে খলিফা আবদুল মালিকের যে সুখ্যাতি রয়েছে তেমনি রাজ্য বিস্তারে, প্রতিপক্ষ দমনে এবং প্রজাদের কল্যাণের জন্য তিনি তাঁর প্রতিপক্ষের ওপর যে নিষ্ঠুরতা চালিয়েছেন, তা আজও মানুষের হৃদয়ে ভয়ংকর এক অনুভূতির জন্ম দেয়। আবদুল মালিকের সফলতা, কৃতিত্ব এবং সুনাম-সুখ্যাতির কথা শুনে ইতিহাসের পাঠক যতটা না আশ্চর্য হন তার চেয়েও বেশি অবাক হন যখন তাঁরা জানতে পারেন যে খলিফা মনোনীত হওয়ার পূর্বক্ষণ পর্যন্ত তিনি রাজনীতিকে প্রবলভাবে ঘৃণা করতেন এবং রাজসিংহাসন ও ক্ষমতা থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে সারাক্ষণ ইবাদত ও বন্দেগি নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। তিনি দিন-রাতের বেশির ভাগ সময় মসজিদে থাকতেন এবং আল্লাহর ইবাদতে এতটা ধ্যানমগ্ন থাকতেন যে দীন-দুনিয়ার কোনো খবর তাঁর জানা ছিল না। তাঁর এই অতিরিক্ত মসজিদপ্রীতির জন্য তৎকালীন জমানার লোকজন তাঁকে মসজিদের ঘুঘু বলে সম্বোধন করতেন।

রাজনীতি ও ক্ষমতার প্রতি আবদুল মালিকের বিতৃষ্ণার কারণ ছিল তাঁর বাস্তব অভিজ্ঞতা। তিনি ৬৪৬ খ্রিস্টাব্দে মদিনাতে যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন তৃতীয় খলিফা হজরত ওসমান (রা.)-এর জমানা। তাঁর বয়স যখন ১০ বছর তখন হজরত ওসমান বিদ্রোহীদের হাতে নির্মমভাবে শহীদ হন। তাঁর পিতা মারওয়ান ইবনে হাকাম ছিলেন হজরত ওসমান (রা.)-এর প্রধানমন্ত্রী অর্থাৎ উজিরে আজম। সব ঐতিহাসিক একবাক্যে সাক্ষ্য দেন যে মারওয়ানের কূটকৌশল, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ইত্যাদির কারণেই হজরত ওসমান (রা.) নির্মম পরিণতির শিকার হন। ফলে তাঁর শাহাদাতবরণের পর সবার ক্রোধ ও ঘৃণা গিয়ে পড়ে মারওয়ানের ওপর। এ অবস্থায় তিনি মদিনা থেকে পালিয়ে দামেস্কে চলে যান, হজরত মুয়াবিয়া (রা.)-এর আশ্রয়ে। পরবর্তী সময়ে তিনি অত্যন্ত কৌশলে তাঁর পরিবারের লোকজনকেও দামেস্কে নিয়ে আসেন।

চতুর্থ খলিফা হজরত আলী (রা.)-এর পুরো জমানা ছিল যুদ্ধবিগ্রহ, গুপ্তহত্যা এবং রাজনীতিতে বেইমানি, মোনাফেকি, রক্তপাত, প্রতারণা, জালজালিয়াতির এক নিকৃষ্ট উপাখ্যান। ফলে মারওয়ানপুত্র আবদুল মালিক তাঁর শৈশবকাল থেকে যা দেখেছেন এবং যে নির্মম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন তা তাঁকে রাজনীতির প্রতি বীতশ্রদ্ধ করে তোলে। বিশেষ করে তাঁর পিতা যখন হজরত আলী (রা.)-এর হাতে বন্দি হলেন এবং ইমাম হাসান (রা.)-এর বদান্যতায় মুক্তি পেলেন এবং পরবর্তী সময়ে ইমাম হাসান (রা.) যখন হজরত মুয়াবিয়া (রা.) এবং মারওয়ানের যৌথ কুটচালে যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত হলেন এবং বিষপ্রয়োগে নিহত হলেন তখন কিশোর আবদুল মালিকের হৃদয়মন নিদারুণভাবে আহত হলো। আমির মুয়াবিয়ার মৃত্যুর পর ইয়াজিদের ক্ষমতাগ্রহণ, কারবালার যুদ্ধ, ইয়াজিদের নির্মম মৃত্যু এবং মারওয়ানের খলিফা হওয়ার দৃশ্যপট এবং পর্দার অন্তরালে হাজারো রক্তাক্ত ঘটনা আবদুল মালিককে বিষণ্ন করে তুলেছিল। ফলে তিনি দুনিয়ার সবকিছু পরিত্যাগ করে সারাক্ষণ মসজিদে পড়ে থাকতেন। এই অবস্থায় ছেলেকে সিংহাসনমুখী করার জন্য মারওয়ান তাঁর উপদেষ্টারূপে আবদুল মালিককে নিয়োগ দেন এবং পরবর্তী সময়ে মিসরের ডেপুটি গভর্নর ও প্যালেস্টাইনের গভর্নর পদে মনোনয়ন দেন। কিন্তু আবদুল মালিকের অনাগ্রহ এবং উদাসীনতা মারওয়ানকে ব্যথিত করে। এই পর্যায়ে তিনি উত্তরাধিকাররূপে মালিকের পরিবর্তে তাঁর অন্য পুত্র আবদ আল আজিজকে মনোনয়ন দেন। কিন্তু মিসর জয়ের প্রাক্কালে আবদ আল আজিজ নিহত হলে খলিফা মারওয়ান আবদুল মালিককে তাঁর উত্তরাধিকার নিয়োগ দিয়ে দলিল সম্পাদন করেন ৬৮৫ খ্রিস্টাব্দের শেষদিকে।

আবদুল মালিক দীনদুনিয়া ভুলে সারাক্ষণ মসজিদে বসে ইবাদত বন্দেগিতে এতটা মগ্ন ছিলেন যে খলিফা হিসেবে তাঁর মনোনয়ন সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। অন্যদিকে তাঁর পিতা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে নিহত হওয়ার সময়ও তিনি মসজিদে ছিলেন এবং রাজপ্রাসাদের কর্মকর্তারা যখন মসজিদে এসে আবদুল মালিককে দুটো খবর দিলেন যে খলিফা মারওয়ানকে খুন করা হয়েছে এবং তাঁকে পরবর্তী খলিফারূপে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তখন তিনি পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতরত অবস্থায় ছিলেন। তিনি কোরআন পড়া বন্ধ করে ভাবলেশহীনভাবে রাজপ্রাসাদের কর্মকর্তাদের বক্তব্য শুনলেন এবং মহাবিরক্ত হয়ে আপন মনে বিড় বিড় করতে করতে প্রাসাদ অভিমুখে রওনা দিলেন।

খলিফা আবদুল মালিকের মতো খলিফা দ্বিতীয় ওমর (রা.) অর্থাৎ ওমর ইবনে আবদুল আজিজের ক্ষমতালাভও তাঁর অভিলাষের বিরুদ্ধে হয়েছিল। আব্বাসীয় খলিফা আল মামুনের কাহিনিও প্রায় একই রকম। অন্যদিকে অটোমান সম্রাটদের মধ্যে যিনি কিংবদন্তির বীর, নির্লোভ সম্রাট, সুশাসক ও বিজেতারূপে স্বীকৃত তাঁর নাম সুলতান দ্বিতীয় মুরাদ, যিনি কোনো দিন সম্রাট হতে চাননি। অধিকন্তু নিজ সন্তান দ্বিতীয় মুহাম্মদের অনুকূলে সিংহাসন ত্যাগ করে অবসরে চলে যান। এই যুগান্তকারী ঘটনার তিন বছর পর রাষ্ট্রের প্রয়োজনে রাজ আমত্যরা আবার তাঁকে জোর করে দ্বিতীয়বারের মতো খলিফারূপে নিযুক্তি দেন। প্রথম দফায় সুলতান দ্বিতীয় মুরাদ ৪০ বছর রাজত্ব করেন এবং দ্বিতীয় দফায় করেন পাঁচ বছর। মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র দ্বিতীয় মুহাম্মদ পুনরায় খলিফা হন।

সুলতান দ্বিতীয় মুরাদের মতো তাঁর পুত্র দ্বিতীয় মুহাম্মদও ছিলেন ক্ষমতার প্রতি অনাগ্রহী। কিংবদন্তির সুশাসক ইতিহাসে যাঁকে বিজেতা মুহাম্মদ অর্থাৎ মুহাম্মদ দ্য কনফুয়ারার উপাধিতে ভূষিত করেছে। কারণ তিনিই এক হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী কনস্টান্টিনোপল জয় করেছিলেন এবং তাঁর ব্যাপারেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন।

ইতিহাসের উল্লিখিত সুশাসকদের বিপরীতে যদি আমরা কুশাসকদের ক্ষমতা লাভের লালসার বিষময় ইতিহাস বলি তবে একেকজন দুরাচারের লোভলালসার ইতিবৃত্ত নিয়ে একেকটি মহাকাব্য রচনা করা সম্ভব। ক্ষমতালাভের পর ক্ষমতা আঁকড়ে ধরার কাহিনি এবং প্রায় সব ক্ষেত্রে কুশাসকদের নির্মম পরিণতি, অপমানজনক এবং বেদনাদায়ক মৃত্যু এবং তাঁদের বশংবদদের নাজেহাল হওয়ার কাহিনিগুলো নিয়েও একাধিক মহাকাব্য রচিত হতে পারে। কুশাসকরা তাঁদের জন্মের পর থেকেই একটি বিরূপ পরিবেশের শিকার হন এবং সুশাসকদের মতো ইতিবাচক চিন্তা না করে নেতিবাচক চিন্তা এবং প্রতিশোধস্পৃহা নিয়ে বেড়ে ওঠেন। চেঙ্গিস-হালাকু-হিটলার মুসোলিনিসহ অন্যান্য নিকৃষ্ট শাসকের জন্ম-শৈশব-কৈশোর এবং সক্ষমতা লাভের পূর্বাপর ঘটনা বিশ্লেষণ করলে আপনি যে সমীকরণ পাবেন ঠিক একই সমীকরণ পাবেন ইরান-তুরান-উগান্ডা-বুগান্ডার কুশাসকদের চরিত্রে। এখন প্রশ্ন হলো, সুশাসকরা কেন ক্ষমতার প্রতি নিরাসক্ত থাকেন এবং শাসন করার ব্যাপারে অনাগ্রহী মনোভাব পোষণ করেন। অন্যদিকে কুশাসকরা কেন নিজেরা রক্তের বন্যার মধ্যে প্রতঙ্গরূপে ভাসতে ভাসতে কোনোমতে প্রাণ বেঁচে যাওয়ার পর রক্তকে ভয় না পেয়ে উল্টো রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার জন্য অথবা রক্ত দিয়ে হোলি খেলার জন্য বেপরোয়া হয়ে ওঠেন? বিষয়টি জটিল এবং গবেষণার বিষয়। সুতরাং অনাগত দিনে সময় সুযোগ হলে এ ব্যাপারে বিস্তারিত লেখার আশা পোষণ করছি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
সর্বশেষ খবর
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে