শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকারে অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ

সুদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই এখন দরকার বিনিয়োগ

অনলাইন ভার্সন
সুদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই এখন দরকার বিনিয়োগ

সিনিয়র ব্যাংকার ও অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ। সিটি ব্যাংক এনএর বাংলাদেশের সাবেক সিইও, বিশ্বখ্যাত অডিট জায়ান্ট পিডব্লিউইসির সাবেক কান্ট্রি পার্টনার। বর্তমান অর্থনৈতিক সংকট ও উত্তোরণের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন।  

বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে কিভাবে দেখছেন?

মামুন রশীদ : এখন আমরা বেশির ভাগ পে করছি অতীতের ভুলগুলোর জন্য।

আমি যেটা প্রথম মনে করি সেটা হলো—মুদ্রার বিনিময় হারের অস্বাভাবিক উত্থান-পতন। এটা অর্থনীতিকে আগে থেকেই ভুগিয়েছে। এরপর ছিল সুদের হারের নয়ছয়। এর সঙ্গে ছিল বড়দের ঋণ পুনঃতফসিলে বিশেষ সহায়তা দেওয়া।

অথচ আমাদের অর্থনীতির প্রাণ এসএমই। তাদের অবহেলা করা হয়েছে। আমাদের জ্বালানি সমস্যা, পুঁজিবাজারের সমস্যা, তারল্যের সমস্যা। বেশির ভাগ ব্যাংক মালিকরা নিজেরাই ব্যাংকের টাকা নিয়ে গেছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো ভূমিকা পালন করতে পারেনি। ইদানীং বেরোচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরদের ব্যক্তিগত মূর্খতার কারণে আমাদের শিল্পায়নের অর্থায়নে, আমাদের আর্থিক খাতকে এত বড় গচ্ছা দিতে হয়েছে। এখন আমরা মূলত অতীতের দেনা শোধ করছি।

আরেকটা বিষয় লক্ষ করছি, জুলাই বিপ্লবের পরে। আমি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে দায়ী না করেই বলছি, আমরা আসলে পরিবর্তনের জন্য তৈরি না।

আমরা ১৬ বছর ধরে একটা মিউজিক গাইতে গাইতে একটা ছাঁচের মধ্যে, একটা বন্ধ্যত্বের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম। যার ফলে আমরা নতুনভাবে আবিষ্কার করছি যে আমরা আসলে অসক্ষম। আমরা নতুনত্বকে গ্রহণ করতে পারিনি, প্রযুক্তিকে এবং নতুনদেরও গ্রহণ করতে পারিনি। আমরা বিভিন্ন বোর্ডে বসি দেখছি খালি পুরনো ভূত এসে আমাদের ঘাড়ে ভর করছে। আমরা নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। অভিনব সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। প্রচণ্ড পারফরম্যান্স ওরিয়েন্টেড কালচার আনতে পারছি না। তরুণদের একটা সাইকেল ব্রেক করে প্রমোশন দিয়ে দেব, পারছি না। সামগ্রিকভাবে একটা সক্ষমতার অভাব দেখতে পাচ্ছি।

এখন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে দেখছি, সময়ের ৭০-৮০ শতাংশ সময় চলে যায় ফাইল অনুমোদন করতেই। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলছিলাম। আসলে মনে-প্রাণে আমরা ডিজিটাল করিনি। এর নামে তহবিল তছরুপ হয়েছে। শোনা যায়, ২০ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। ওই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আবার এখন জেলে। আমাদের মন্ত্রীরা পালিয়ে গেছেন, অর্থমন্ত্রী পালিয়ে গেছেন, বায়তুল মোকাররমের খতিব পালিয়ে গেছেন। সেই দেশের সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের ক্ষেত্রে উই আর পেয়িং ফর দ্যাট।

এরপর আমরা আবার মাল্টিলেটারাল এজেন্সির মধ্যে ঢুকে গেলাম। তারা জানে না যে আমরা ভারত থেকে, শ্রীলঙ্কা থেকে আলাদা। আমাদের যন্ত্রপাতি আলাদা, এসব যে পরিবর্তন করতে হবে—এটা উনারা বুঝতে পারেন না।  আমাদের রাজস্ব আদায় হয় না, সরকারের ব্যয় বেড়ে গেছে। বিনিময় হার অদক্ষ, আর্থিক খাতে দুর্নীতি, অসক্ষমতা, রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় নিয়োগ, তাঁরাও আবার বিরাট একটা সময় পার করতেন প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে। সেই আলোকে আমরা অসক্ষমতার জন্ম দিয়েছি। মাল্টিলেটারাল এজেন্সির ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরতা, রাজস্ব আদায় হচ্ছে না, স্থানীয়ভাবে সম্পদের সঞ্চালনও করতে পারছি না আমরা। সে কারণে তাদের অন্যায্য শর্তও আমাদের মানতে হয়। এ কারণে আমাদের সুদের হার বাড়ানো, বিনিময় হারকে উদারীকরণ করতে হয়েছে। কিন্তু মূল্যস্ফীতির কোনো গতি করতে পারছি না। অনেক ব্যবসায়ী পালিয়ে গেছেন, না হয় জেলে আছেন। তাঁদের কারণে শ্রমিকরা সাফার করছেন, এখন মূল্যস্ফীতি এমন বেড়েছে—মধ্যবিত্তরাও সাফার করছে। প্রকৃত আয় কমে গেছে। সামগ্রিকভাবে আমরা আসলে উত্তর পাচ্ছি না। আমরা যে মাল্টিলেটারাল এজেন্সির বাইরে গিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্ত নিজেরা নেব সেটাও পারছি না।

সুদের হার বাড়িয়েও মূল্যস্ফীতি ঠেকানো যাচ্ছে না। আবার এনবিআর উচ্চমূল্যস্ফীতির সময় ভ্যাট বাড়িয়ে দিয়েছে। এ রকম সিদ্ধান্তকে কিভাবে দেখছেন?

মামুন রশীদ : আসলে এনবিআরের অনেক বিষয়ে বৈপরিত্য আছে। বাজেট আলোচনায় আমরা প্রস্তাবনা দিই এসবের কিছুই থাকে না। সংস্থার মেম্বাররা বলেন, পরবর্তীকালে তাঁদের অগ্রাধিকার চেঞ্জ হয়ে যায় রাজনৈতিক বাস্তবতায়। কিছুটা চেঞ্জ হয় ট্যাক্স জিডিপি হারের কারণে। তাঁরা বলেন ‘বেগার্স ক্যান নট বি চুজার্স’। তখন আমরা ব্যাক টু দ্য বেসিক হয়ে যাই। ব্যাক টু দ্য বেসিক কী? সেটা হলো—আমরা আয়কর বাড়াতে পারি না। আমরা অনেক সময় অনিচ্ছা সত্ত্বেও কর মাফ করে দিই রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে। ইদানীং বেশি হারে ব্যবসায়ীরা এমপি হচ্ছেন, তাঁদের স্বার্থ দেখতে হয়। আরেকটা বিষয় তাঁরা বলেন, তা হলো—আয়কর আদায় কঠিন। এ জন্য ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সে চলে যাই। এটা সহজ। আসলে আমাদের ডাইরেক্ট ট্যাক্সে যাওয়া উচিত। ওদিকে জোর দেওয়া উচিত। সাধারণভাবে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। তবে ইদানীং জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। এটাকে সমর্থন করি না। সময়টা অনুকূলে নয়। তবে অর্থ উপদেষ্টা ও এনবিআর চেয়ারম্যান শেষ পর্যন্ত পানির দাম, দুধের দাম, রেস্টুরেন্টে খাওয়া—এগুলো বিবেচনা করেছেন, এটা ভালো দিক।

কিছু মালিকের অনিয়মের অভিযোগে শিল্প বন্ধ করা হচ্ছে। অনেকে বলছেন শিল্প বন্ধ না করে তা চালু রাখলে অর্থনীতির জন্য ভালো। এটাকে কিভাবে দেখছেন?

মামুন রশীদ : এগুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি। আপনি জেনে খুশি হবেন যে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের সমন্বয়ে একটা উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়েছে। পঁচাজন সম্মানিত উপদেষ্টার সমন্বয় পরিষদ। তাঁদের পক্ষ থেকে আমাদের প্রতি পরামর্শ হচ্ছে—শ্রমিকরা যেন চাকরি না হারান এবং শিল্প-কলকারখানা যেন চলতে পারে। আমি প্রথম ধাপে বলতে চাই, সরকারের সদিচ্ছার অভাব নেই। দ্বিতীয়ত  হচ্ছে, এখন এই শিল্প-কারখানা চালাবে কে? আমাদের তো আইন নেই। ভারত একটি আইন করেছে ইনসলভেন্সি অ্যান্ড ব্যাংক্রাপসি কোড। যার ফলে ব্যাংকগুলোকে অধিকার দেওয়া হয়েছে তোমাদের যারা দুষ্ট ঋণগ্রহীতা, তোমরা তাদের প্রতিষ্ঠানকে অধিগ্রহণ করতে পারো। তখন ব্যাংকগুলো সেখানে নতুন পরিচালক দিতে পারে। এটাকে বলে ব্যাংকলেড সলিউশন। অথবা আমরা একটি হিসাব প্রতিষ্ঠানকে আনব, তারাই চালাবে। এটাকে লাভজনক করে হয় আগের মালিককে দিয়ে দেবে, অথবা নতুন মালিকদের কাছে বিক্রি করে দেবে। এই আইনটা আমাদের নেই। এটা নিয়ে অনেক দিন ধরে বলেছি।

শ্রমিকরা বলছেন তাঁরা চালাবেন। এটা কি সম্ভব?

মামুন রশীদ : সম্ভব। তবে এর জন্যও ব্যাংকলেড মডেল লাগবে। আমরা এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আলাপ করেছি, যেকোনো বন্ধ কল-কারখানা যারা নাকি ব্যাংক থেকে টাকা নিয়েছে, তারা যদি খুলতে চায় বা চালাতে চায়; সে ক্ষেত্রে ব্যাংক ‘মাস্ট টেক দ্য ড্রাইভিং রুল’। সে ক্ষেত্রে গর্তের গভীরতা কতটুকু তা বোঝার জন্য হিসাব অডিট প্রতিষ্ঠানকে সম্পৃক্ত করতে হবে। তবে অবশ্যই আমাদের শিল্প-কারখানা চালিয়ে যাওয়া উচিত। অবশ্যই যারা অপরাধী তাদের বিচার হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কারখানাটি চালাবে কে? শ্রমিকরা আশা করছেন। কিন্তু কারখানা চালানোর জন্য যে দক্ষতা প্রয়োজন সেটা তো তাঁদের নেই। শ্রমিকের বেতন দেওয়া, পণ্য রপ্তানি করাসহ সব কিছু করে লাভও করতে হবে। এটা করার মতো লোকই তো নেই।

বিনিয়োগ থমকে থাকায় ব্যবসায়ীরা সুদের হার কমানোর দাবি করেছেন। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী করতে পারে?

মামুন রশীদ : আমি সুদের হার বাড়ানোর পক্ষে নই। আমি বলব এখন একটাই কথা—বিনিয়োগ, বিনিয়োগ এবং বিনিয়োগ। বিনিয়োগ বাড়িয়ে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে আমরা দারিদ্র্য বিমোচন করতে পারি। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিতে হবে বিনিয়োগের ওপর। আমাদের এখানে সাপ্লাই চেইনে ত্রুটি রয়েছে। কেন সুদের হার বাড়ানোর পরও মূল্যস্ফীতি কমছে না? সুদের হার বাড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য মূল্যস্ফীতি কমিয়ে এনেছে। আমাদের প্রতিযোগী দুটি দেশ ভারত ও ইন্দোনেশিয়া। শ্রীলঙ্কা সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতিকে এখন মাইনাসে নামিয়ে এনেছে। এরা কিভাবে পারল? সুতরাং বিনিয়োগকে যেকোনো মূল্যে উৎসাহিত করতে হবে।

বিনিয়োগের জন্য কী উপযুক্ত পরিবেশ আছে? উদ্যোক্তাদের মধ্যে ভীতি ও আস্থাহীনতা কাজ করছে।

মামুন রশীদ : প্রথম কথা শিল্পপতিদের আস্থায় নিতে হবে। বিশেষ করে তাঁদের কারখানায় কোনো ভাঙচুর, বিশৃঙ্খলার বিপক্ষে সরকারকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশকে অ্যাকটিভ করতে হবে। ইন্টেলিজেন্স এজেন্সিকে অ্যাকটিভ করতে হবে। যেকোনো লোক এসে, ছাত্র-ছাত্রীরা এসে মহাখালীতে রাস্তা দখল করে ফেলল। কেউ এসে আমাদের লাইফ লাইন রাস্তা বন্ধ করে দিল—এয়ারপোর্টে কেউ যেতে পারছে না। দিস মাস্ট স্টপ। টেক ইট অর লিভ ইট। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রাইওরিটি দিতে হবে। সত্যিকারের যারা উদ্যোক্তা-ব্যবসায়ী, যাঁরা সমস্যায় পড়ে গেছেন, যাঁদের ব্যাংক ব্যাকআপ করতে রাজি আছে, সব নিয়মনীতি মেনে যদি মনে করা হয়, কিছু টাকা পেলে তাঁরা আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন, সে ক্ষেত্রে আমরা সবাই ভাবছি তাদের কিভাবে সহায়তা করা যায়। আমি সরকারের তিনটি বোর্ডে কিংবা কমিটিতে কাজ করছি। আমি বলতে পারি, আমরা অলমোস্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ৫০ কোটি টাকার ওপরে ঋণগুলোকে রিভিউ করা যায় কি না।

একটা সময় ব্যাংকিং খাতে দুঃশাসন ছিল। এখন সুদের উচ্চ হার রয়েছে। আমরা বলছি বিনিয়োগ হচ্ছে না। রপ্তানিতে অনেক ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রিগুলো নিরাপত্তাহীনতায়। এ অবস্থায় কী পলিসি নেওয়া উচিত?

মামুন রশীদ : আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন টাকা। এটা হয় কর আদায় করে, না হয় রপ্তানি বাড়িয়ে অথবা প্রবাস আয় থেকে নিতে হয়। কারণ, আমাদের ডলার দরকার। আমাদের যদি ডলার থাকে, স্পট মার্কেট থেকে তেল কিনতে পারি। গম কিনতে পারি। সুতরাং আমার দরকার টাকা। আর টাকার জন্য রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে। আমাদের প্রবাস আয় বাড়ছে। রপ্তানিও বাড়ছে। আমাদের সুশাসন বাড়াতে হবে। আর্থিক খাতে বিশৃঙ্খলা দূর করতে হবে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বিঅন্ড দ্য বক্স চিন্তা করতে হবে। আগের মতো ফোন করে ধমক দেওয়া চলবে না। অভিনব চিন্তা করতে হবে। আমরা যদি সবাই মিলে বিতর্কের জন্ম না দিয়ে সততার আশ্রয় নিয়ে সুশাসনের মাধ্যমে, স্বজনপ্রীতি না করে দুষ্টের দমন এবং সৃষ্টির লালন করতে পারি, তাহলে সব সম্ভব। আমরা অত্যন্ত আশাবাদী। আমরা যেন দুর্নীতি না করি, গরিব মানুষের আহার নিয়ে অনিয়মে না জড়াই। তাহলেই হবে। আমি অবশ্যই আশাবাদী।

এই বিভাগের আরও খবর
মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে
মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে
ভিয়েতনাম থেকে এলো আরও ১২ হাজার ৭০০ টন চাল
ভিয়েতনাম থেকে এলো আরও ১২ হাজার ৭০০ টন চাল
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’
‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’
বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্র-চীনসহ ৪০ দেশের বিনিয়োগকারী
বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্র-চীনসহ ৪০ দেশের বিনিয়োগকারী
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
এপ্রিলে অপরিবর্তিত থাকছে এলপি গ্যাসের দাম
এপ্রিলে অপরিবর্তিত থাকছে এলপি গ্যাসের দাম
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
ইউরোপ-আমেরিকার মধ্যে শুল্কমুক্ত বাণিজ্য চাইলেন ইলন মাস্ক
ইউরোপ-আমেরিকার মধ্যে শুল্কমুক্ত বাণিজ্য চাইলেন ইলন মাস্ক
আজ থেকে ব্যাংক লেনদেন ১০-৪টা
আজ থেকে ব্যাংক লেনদেন ১০-৪টা
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে সমাবেশ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে সমাবেশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভের নগরী রংপুর
ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভের নগরী রংপুর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বর হামলার প্রতিবাদে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বর হামলার প্রতিবাদে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি
শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩ জন হাসপাতালে ভর্তি

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’র সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ইবিতে বিক্ষোভ
‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’র সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ইবিতে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে চালু হলো কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
অবশেষে চালু হলো কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু ইসরায়েলকে রুখতে মুসলিমদের ঐক্যের বিকল্প নেই : ন্যাপ
মানবতার শত্রু ইসরায়েলকে রুখতে মুসলিমদের ঐক্যের বিকল্প নেই : ন্যাপ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নড়াইলের হত্যা মামলার দুই আসামি যশোরে গ্রেফতার
নড়াইলের হত্যা মামলার দুই আসামি যশোরে গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে পশ্চিমতীরে ধর্মঘট
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে পশ্চিমতীরে ধর্মঘট

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুব মহিলা লীগ নেত্রী মিশু ও ইতি ৩ দিনের রিমান্ডে
যুব মহিলা লীগ নেত্রী মিশু ও ইতি ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে হবিগঞ্জে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে হবিগঞ্জে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলা নববর্ষ উৎযাপনের নির্দেশ মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলা নববর্ষ উৎযাপনের নির্দেশ মাউশির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চাঁদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চাঁদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অন্নপূর্ণা-১ পর্বতের চূড়ায় বাবর আলী
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অন্নপূর্ণা-১ পর্বতের চূড়ায় বাবর আলী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে জনতার বিশাল বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে জনতার বিশাল বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ১১ দিনে সড়কে ঝরেছে ২৪৯ প্রাণ
ঈদের ১১ দিনে সড়কে ঝরেছে ২৪৯ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে
মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে ঝিনাইদহে মানববন্ধন ও সমাবেশ
ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে ঝিনাইদহে মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল ম্যাচে উৎসবের রঙ, ঈদ পরবর্তী মিলনমেলা
ফুটবল ম্যাচে উৎসবের রঙ, ঈদ পরবর্তী মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে
গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বিপদে ইসরায়েল
এবার বিপদে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্র-চীনসহ ৪০ দেশের বিনিয়োগকারী
বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্র-চীনসহ ৪০ দেশের বিনিয়োগকারী

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাম্পের সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল ইরান
ট্রাম্পের সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’
‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভকারীদের প্রতিবাদ
ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভকারীদের প্রতিবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার
সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব
ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি
শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?

সম্পাদকীয়

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা