শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৮, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ২১:৩২, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?

আর্থিক পরিকল্পনার ক্ষেত্রে জীবনবীমা একটি অপরিহার্য বিষয়। তবে সব বীমা সমান নয়। এর মধ্যে টার্ম প্ল্যান সবচেয়ে সরল ও কার্যকর একটি বিকল্প। এটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কভারেজ প্রদান করে, যেখানে প্রিমিয়াম তুলনামূলকভাবে কম হলেও কাভারেজ অনেক বেশি পাওয়া যায়।
জীবনে অনিশ্চয়তা সবসময় থাকে, আর এই পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য হলো হঠাৎ কোনো দুর্ঘটনা বা মৃত্যু ঘটলে পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তাই এই ব্লগে আমরা সহজভাবে টার্ম প্ল্যান কী, এর বৈশিষ্ট্য এবং কেন এটি আজকের দিনে সবার জন্য জরুরি-তা আলোচনা করবো।

টার্ম প্ল্যান কী?

সহজ কথায়, term plan হলো একটি জীবনবীমা, যেখানে নির্দিষ্ট সময় বা মেয়াদের জন্য কভারেজ দেওয়া হয়। যদি ওই সময়ের মধ্যে বীমাকৃত ব্যক্তি মারা যান, তবে তার পরিবার নির্দিষ্ট অর্থ পেয়ে থাকে। কিন্তু যদি ওই মেয়াদ শেষ হয়ে যায় এবং ব্যক্তি জীবিত থাকেন, তাহলে কোনো অর্থ ফেরত পাওয়া যায় না।

ধরুন, আপনি ৩০ বছরের জন্য একটি টার্ম প্ল্যান নিলেন এবং বছরে নির্দিষ্ট প্রিমিয়াম দিতে থাকলেন। এই সময়ে যদি আপনার কিছু হয়ে যায়, তবে আপনার পরিবার বিশাল অঙ্কের আর্থিক সহায়তা পাবে। অর্থাৎ স্বল্প খরচে বড় ধরনের সুরক্ষা। এটাই এই পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য।

টার্ম প্ল্যানের বিশেষ বৈশিষ্ট্য

টার্ম প্ল্যান একটি সহজ এবং কার্যকর জীবনবীমার ধরণ, যা স্বল্প খরচে উচ্চ সুরক্ষা প্রদান করে। এর কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো:

● নির্দিষ্ট সময়সীমা

টার্ম প্ল্যান সাধারণত ১০ বছর, ২০ বছর, ৩০ বছর কিংবা আরও দীর্ঘ সময়ের জন্য নেওয়া যায়। আপনি নিজের প্রয়োজন ও আর্থিক পরিকল্পনার ভিত্তিতে সময়সীমা বেছে নিতে পারেন।

● কম খরচে বেশি কভারেজ

টার্ম প্ল্যানের বড় সুবিধা হলো, অন্যান্য জীবনবীমার তুলনায় এর প্রিমিয়াম অনেক কম। অর্থাৎ, অল্প খরচে পরিবারকে উচ্চমাত্রার কভারেজ দেওয়া যায়। এটি বিশেষভাবে উপযুক্ত তরুণ ও কর্মজীবী মানুষের জন্য, যারা সীমিত আয়ের মধ্যেও ভবিষ্যতের নিরাপত্তা চান।

● মেয়াদ নির্ধারণ

টার্ম প্ল্যান সাধারণত অবসরের বয়স পর্যন্ত নেওয়া সবচেয়ে ভালো। যদি বর্তমানে আপনার বয়স ৩০ হয়, তাহলে অন্তত ৬০ বা ৭০ বছর পর্যন্ত কভার নেওয়া উচিত। এতে কাজের বয়সে হঠাৎ অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি হলে পরিবার আর্থিক সুরক্ষা পাবে। খুব ছোট মেয়াদের প্ল্যান নিলে কার্যকারিতা কমে যায়।

● রিটার্ন অফ প্রিমিয়াম (TROP)

সাধারণ টার্ম প্ল্যানে মেয়াদ শেষ হলে কোনো প্রিমিয়াম ফেরত পাওয়া যায় না, কারণ এটি কেবল মৃত্যুকালীন সুরক্ষা দেয়। তবে চাইলে টার্ম রিটার্ন অফ প্রিমিয়াম (TROP) অপশন নেওয়া যায়। এতে অতিরিক্ত প্রিমিয়াম দিতে হয়, কিন্তু আপনি যদি পুরো মেয়াদ সুস্থভাবে কাটান, তাহলে মেয়াদ শেষে আপনার দেওয়া সমস্ত প্রিমিয়াম ফেরত পাওয়া যায়।

● নমনীয় কাভার অ্যামাউন্ট

টার্ম প্ল্যান নেওয়ার সময় আপনি কত টাকার বীমা কভার চাইবেন, সেটি নিজেই ঠিক করতে পারেন। আপনার মাসিক আয়, পরিবারের খরচ, কোনো ঋণ বা ভবিষ্যতের পরিকল্পনা যেমন সন্তানের পড়াশোনা, সব মিলিয়ে কভার অ্যামাউন্ট বেছে নিতে পারবেন। এতে পরিবার প্রয়োজন মতো সুরক্ষা পায়।

● অতিরিক্ত সুবিধা (রাইডার)

টার্ম প্ল্যানে চাইলে বাড়তি কভার যুক্ত করা যায়। যেমন, দুর্ঘটনায় মৃত্যু, গুরুতর অসুখ বা স্থায়ী অক্ষমতার জন্য আলাদা সুরক্ষা। এগুলো থাকলে শুধু মৃত্যুই নয়, অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার মতো পরিস্থিতিতেও পরিবার আর্থিক সাহায্য পাবে।

কেন টার্ম প্ল্যান দরকার?

টার্ম প্ল্যানকে অনেক সময় জীবনের ‘সেফটি নেট’ বলা হয়। এটি শুধু একটি বীমা নয়, বরং পরিবারকে আর্থিকভাবে সুরক্ষিত রাখার সহজতম উপায়। কেন এটি প্রয়োজন, তা দেখে নেওয়া যাক :

● পরিবারের নিরাপত্তা

জীবন অনিশ্চিত, যে কোনো সময় দুর্ঘটনা বা অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটতে পারে। আপনি যদি এক মাত্র উপার্জনকারী হন তাহলে আপনার অনুপস্থিতিতে পরিবারে বড় আর্থিক চাপে পড়ে যাবে। তাই টার্ম প্ল্যান এইরম পরিস্থিতিতে পরিবারের জন্য একটি ভরসার কাজ করে। বীমার অর্থ তাদের দৈনন্দিন খরচ, চিকিৎসা বা অন্যান্য প্রয়োজন মেটাতে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

● ঋণ পরিশোধ

অনেকেরই হাউস লোন, গাড়ি লোন বা অন্যান্য দায় থাকে। প্রধান উপার্জনকারীর হঠাৎ মৃত্যুর পর পরিবারকে সেই ঋণের বোঝা টানতে হয়। টার্ম প্ল্যান থাকলে বীমার অর্থ দিয়ে সহজে এসব ঋণ পরিশোধ করা যায়। এতে পরিবার আর্থিকভাবে ভেঙে পড়ে না।

● ভবিষ্যতে মূল্যস্ফীতি মোকাবিলা

সময়ের সাথে সাথে জীবনযাত্রার খরচও বাড়ে। টার্ম প্ল্যান বেছে নেওয়ার সময় আপনি উচ্চ কভার অ্যামাউন্ট ঠিক করতে পারেন, যা ভবিষ্যতের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে। এতে মূল্যস্ফীতি হলেও পরিবার পর্যাপ্ত অর্থ পায়। এটি দীর্ঘমেয়াদে পরিবারকে আর্থিক নিরাপত্তা দেয়।

● মানসিক শান্তি

টার্ম প্ল্যান কেবল পরিবারকে নয়, আপনাকেও মানসিক প্রশান্তি দেয়। আপনি জানেন, যেকোনো পরিস্থিতিতে প্রিয়জনদের আর্থিক সুরক্ষা থাকবে। এই নিশ্চয়তা আপনাকে জীবনযাপন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। মানসিক চাপ কমে যায়, কারণ ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা অনেকটাই হালকা হয়।

টার্ম প্ল্যান নেওয়ার সময় কী কী মাথায় রাখা উচিত?

টার্ম প্ল্যান নেওয়া মানেই শুধু একটি পলিসি কেনা নয়, এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক সিদ্ধান্ত যা আপনার এবং পরিবারের ভবিষ্যতের সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। প্রথমেই দেখতে হবে প্রিমিয়াম দেওয়ার সামর্থ্য আছে কিনা, কারণ টার্ম প্ল্যান দীর্ঘমেয়াদী দায়িত্ব এবং আয় অনুযায়ী প্রিমিয়াম বেছে নেওয়া উচিত। এরপর পলিসির শর্তাবলী ভালোভাবে পড়া দরকার, যাতে দাবি করার সময় কোনো সমস্যা না হয়।

স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য সৎভাবে জানানোও গুরুত্বপূর্ণ, যেমন ধূমপান বা মদ্যপানের অভ্যাস বা পূর্বের কোনো রোগের তথ্য। আজকাল অনলাইন এবং অফলাইনে দুইভাবেই টার্ম প্ল্যান পাওয়া যায়, যেখানে অনলাইনে খরচ কম হলেও অফলাইনে এজেন্ট থেকে পরামর্শ পাওয়া যায়। কোনো কোম্পানির পলিসি নেওয়ার আগে তার সুনাম, গ্রাহক সেবা এবং অনলাইন রিভিউ যাচাই করা দরকার। ক্লেইম সেটেলমেন্ট রেশিওও একটি বড় বিষয়, কারণ উচ্চ রেশিও মানে পরিবার দাবি করার সময় সহজে সুবিধা পাবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আয় ও দায়িত্ব বাড়ে, তাই নিয়মিত টার্ম প্ল্যান রিভিউ করা জরুরি, প্রয়োজনে কভার অ্যামাউন্ট বাড়ানো বা নতুন রাইডার যোগ করা যেতে পারে। সবশেষে, পলিসির ডকুমেন্ট ও তথ্য পরিবারকে জানানো উচিত যাতে প্রয়োজনে তারা সহজে দাবি করতে পারে।

উপসংহার

জীবন অনিশ্চিত, তবে পরিকল্পনা করলে সেই অনিশ্চয়তাকে সামলানো যায়। একটি টার্ম প্ল্যান  আপনাকে হয়তো সরাসরি কিছু সাহায্য করবে না, কিন্তু আপনার অনুপস্থিতিতে পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখবে। তাই এটি শুধু একটি বীমা নয়, বরং একটি দায়িত্ববোধের প্রতিফলন।
যারা এখনো সিদ্ধান্ত নেননি, তারা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী ভেবে দেখুন। কারণ পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব আর কিছু নেই।

বিডি প্রতিদিন/এমআই/বিজ্ঞাপনবার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
শিগগিরই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে হোটেল ‘বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস বে হিলস্’
শিগগিরই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে হোটেল ‘বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস বে হিলস্’
জাতীয় ফার্নিচার মেলায় বার্জার পেইন্টসের প্যাভিলিয়ন
জাতীয় ফার্নিচার মেলায় বার্জার পেইন্টসের প্যাভিলিয়ন
ডিবেটে চ্যাম্পিয়ন ‘ইসলাম আফতাব কামরুল অ্যান্ড কো. চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস’
ডিবেটে চ্যাম্পিয়ন ‘ইসলাম আফতাব কামরুল অ্যান্ড কো. চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস’
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
আকিজ বেকার্স লিমিটেডের বার্ষিক সেলস কনফারেন্স
আকিজ বেকার্স লিমিটেডের বার্ষিক সেলস কনফারেন্স
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
পাঠাও ১০ বছরে: এক দশকের সাফল্য উদযাপন
পাঠাও ১০ বছরে: এক দশকের সাফল্য উদযাপন
বাংলালিংক অরেঞ্জ ক্লাবের সদস্যদের ব্র্যাক হেলথকেয়ারে বিশেষ ছাড়
বাংলালিংক অরেঞ্জ ক্লাবের সদস্যদের ব্র্যাক হেলথকেয়ারে বিশেষ ছাড়
‘প্রত্যাবাসন শুরু না হওয়া পর্যন্ত রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান নেই’
‘প্রত্যাবাসন শুরু না হওয়া পর্যন্ত রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান নেই’
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক