শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকে

মুশতাক হোসেন
অনলাইন ভার্সন
স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকে

সরকারের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হলে নানা মহল থেকে এ বিষয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব ও বিশ্লেষণ দেওয়া হচ্ছে। সরকারও একাধিকবার কমিটি গঠন করেছে এবং ভেঙেছে। কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে স্বাস্থ্য সংস্কার করা হবে তা নিয়ে নানা মত আছে বলেই এমনটি হচ্ছে হয়তো। তবে বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা হওয়াটা সুসংবাদ। স্বাস্থ্য সংস্কারের পথে যদি এক পাও এগোতে পারি, তাহলে ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টের শহীদদের প্রতি কিছুটা সম্মান জানানো হবে।

প্রশ্নটা হচ্ছে, কোথা থেকে শুরু করব? স্বাস্থ্য খাতে অনেক দিন ধরে জমে থাকা সমস্যার পাহাড় দূর করা শুরু হতে পারে তৃণমূল পর্যায়ে প্রতিটি মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে। এটা করতে গিয়ে যা করতে হবে তা করার মতো রাজনৈতিক দৃঢ়তা থাকতে হবে সরকারের। তাহলে যত বাধা, সমস্যাই আসুক না কেন তা উতরানো সহজ হবে। তবে হ্যাঁ, এ বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য থাকতে হবে।

স্বাস্থ্যসেবার সংজ্ঞাটাও সব পক্ষকে পরিষ্কার করে বলতে হবে এবং একমত হতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা কি শুধুই চিকিৎসা ওষুধ? স্বাস্থ্যসেবা বলতে মানুষকে সুস্থ রাখার আয়োজনকেই বোঝাতে হবে। রোগ যেন না হয় সেই কাজ করাটা স্বাস্থ্যসেবার আসল কথা। আর যদি রোগ হয়েই যায়, খুবই দ্রুত চিকিৎসক কিংবা স্বাস্থ্যকর্মীর কাছে যেতে হবে। যত দেরি ততই সমস্যা বাড়তে থাকবে। এ জন্যই হাতের কাছে থাকতে হবে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, যেখানে জরুরি স্বাস্থ্যসেবাও থাকবে।

মানুষকে সুস্থ রাখার আয়োজন আর রোগীর চিকিৎসার আয়োজন এককথা নয়। রোগীর চিকিৎসা হচ্ছে হাসপাতালভিত্তিক, যেখানে একজন অসুস্থ মানুষকে একক ধরে সব ব্যবস্থা করতে হয়। আর মানুষকে সুস্থ রাখতে, মানুষকে রোগ থেকে দূরে রাখতে যে ব্যবস্থা নিতে হয়, সেটা সমাজকে একক ধরে করতে হয়। একটা জনগোষ্ঠীর মাঝে যদি নিরাপদ ও সুপেয় পানির সরবরাহ নিশ্চিত করতে হয়, সেটা করতে হয় একটা নির্দিষ্ট জনপদকে একক ধরেই। বাচ্চাদের সুস্থ রাখতে যদি খেলার মাঠের আয়োজন করতে হয়, সেটা করতে হবে পাড়া-মহল্লাকে একক ধরেই। ডেঙ্গু থেকে নিরাপদ থাকতে যদি বাড়ির ভেতরে ও বাইরে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নিশ্চিত করতে হয়, সেটা সামষ্টিকভাবে পাড়া-মহল্লাকে একক ধরেই করতে হবে।

স্বাস্থ্যব্যবস্থার সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকেএকটি জনভিত্তিক শক্তিশালী প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কাঠামো আমাদের স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানের ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। সারা বিশ্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা একটি কার্যকর স্বাস্থ্যব্যবস্থার মূলস্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃত। কিন্তু আমাদের দেশে এটি অপর্যাপ্ত ও অবহেলিত। এ জন্য তৃতীয় স্তরের ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনেক রোগীর ভিড় লেগে থাকে। যদি স্বাস্থ্যসেবার প্রাথমিক স্তরে এই রোগীরা সেবা নেওয়ার সুযোগ পেত, তাহলে অনেককেই হয়তো মাধ্যমিক বা তৃতীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানে যেতে হতো না।

প্রতিটি ইউনিয়নে (নগরে প্রতি ওয়ার্ডে) অন্তত একটি পূর্ণাঙ্গ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করতে হবে। এ জন্য স্বাস্থ্য বিভাগ ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের মধ্যে সমন্বয় করে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রকে সমন্বিত করে কমিউনিটি ক্লিনিকের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে হবে। এখানে শুধু স্বাস্থ্যসেবা নয়, রোগ নির্ণয়ের প্রাথমিক সুবিধাও থাকতে হবে।

বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে ২০৩০ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা (ইউনিভার্সাল হেলথ কাভারেজ) বাস্তবায়িত করার। এটা তখনই সম্ভব হবে, যদি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও জরুরি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য কমিউনিটি ক্লিনিকের আদলে সমগ্র দেশে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয় এবং প্রয়োজনীয় জনবল/সামগ্রী থাকে। গ্রামাঞ্চলে অনেক গ্রামেই কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য উপকেন্দ্র রয়েছে। মহানগর অঞ্চলে এ রকম কোনো প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র নেই। মাঝে মাঝে এনজিওর মাধ্যমে সীমিত আকারে নগর/মহানগরে ওয়ার্ড পর্যায়ে মা ও শিশু স্বাস্থ্য-পুষ্টি সেবা দেওয়া হয়। শহর-নগরেও অতি দ্রুত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্বাস্থ্যসেবা কাঠামো গড়ে তোলা দরকার।

সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা বাস্তবায়ন করতে হলে কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্য পেশাজীবী, নার্স, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট, মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মী প্রভৃতি জনবল নিযুক্ত করে আরো শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে হবে। এসব কেন্দ্র শুধু রোগ নির্ণয় ও রোগীর চিকিৎসাই করবে না, এখানে রোগ প্রতিরোধমূলক সেবা, স্বাস্থ্য উন্নয়নমূলক সেবা কার্যক্রমও থাকবে। জটিল রোগীদের এখান থেকেই মাধ্যমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র/হাসপাতাল বা প্রয়োজনবোধে তৃতীয় পর্যায়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে/হাসপাতালে রেফার (সুপারিশ) করা হবে।

মহানগর/নগরে তো প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য আউটডোর (বহির্বিভাগ) ব্যবস্থা আছে বড় বড় মেডিক্যাল কলেজেই। মাধ্যমিক পর্যায়ের সেবাও দেওয়া হয় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। যেকোনো রোগীর সেখানে না গিয়ে তো উপায় থাকে না। যদিও এসব মহানগর/নগরে হাতে গোনা কিছু আউটডোর ডিসপেন্সারি (ঔষধালয়) রয়েছে, সেগুলো খুবই দুর্বল এবং মানুষের কাছে অজানা। ফলে এগুলো প্রায়   অব্যবহৃতই থাকে। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একসঙ্গে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও তৃতীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রীভূত থাকার কারণে সব সময় প্রচণ্ড ভিড় লেগে থাকে। ফলে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবার মানের অবনতি ঘটে।

প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও জরুরি স্বাস্থ্যসেবার কেন্দ্ররূপে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রকে মূল কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। শহর ও গ্রামে উপজেলা হাসপাতালের মতো স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাকেন্দ্রকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্বাস্থসেবার সন্ধিস্থল হিসেবে বিকশিত করতে হবে। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে শক্তিশালী ও সার্বক্ষণিক সচল রাখতে হলে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষকে (উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা) আরো শক্তিশালী করতে হবে। অর্থের সংস্থান, জনবল নিয়োগ, প্রয়োজনীয় কেনাকাটা প্রভৃতি বিষয়ে বিদ্যমান সীমানার পরিসর আরো বাড়াতে হবে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অর্থ ব্যবস্থাপনা, আইটি ব্যবস্থাপনা, তথ্য ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসককেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মর্যাদা দেওয়ার জন্য স্নাতকোত্তর প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রি প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। মাধ্যমিক ও তৃতীয় পর্যায়ের হাসপাতালের মতো প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনে মেডিক্যাল গ্র্যাজুয়েট চিকিৎসকরাও কাজ করবেন। এখানে কর্মরত নার্স, মিডওয়াইফ (ধাত্রী), মেডিক্যাল প্রযুক্তিবিদ, মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্যও উচ্চ পর্যায়ের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে হবে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য জনবলের জন্য ধারাবাহিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে হবে।

রোগীর স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যতথ্য ডিজিটাল মাধ্যমে সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ ও ব্যবহারোপযোগী করতে হবে। ই-স্বাস্থ্যব্যবস্থা কার্যকর হলে তৃণমূলে মানুষের স্বাস্থ্যসেবার দক্ষতা অনেক গুণ বাড়বে। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও তৃতীয় স্তরের স্বাস্থ্যসেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য আদান-প্রদান সঙ্গে সঙ্গেই ঘটবে।

এ জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন ও পর্যাপ্ত সম্পদ বরাদ্দ করতে হবে। স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দকে শুধুই খরচ হিসেবে বিবেচনা করলে হবে না। এটাকে স্বাস্থ্যবান জাতি গঠনে বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। স্বাস্থ্য উন্নয়ন কার্যক্রম ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শুধু স্বাস্থ্যবান জাতি গঠনেই অবদান রাখে না, দীর্ঘমেয়াদি ও জটিল রোগের চিকিৎসায় যে বিশাল খরচের বোঝা সৃষ্টি হয় তা থেকে রাষ্ট্র ও ব্যক্তিকে রেহাই দেয়। এটা বহু গবেষণায় দেখা গেছে যে জনস্বাস্থ্য ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যে টাকা খরচ করলে তা জাতীয় আয় বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আমাদের স্বাস্থ্য বাজেটের অন্তত ৭০ শতাংশ প্রাথমিক ও জরুরি স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনায় বরাদ্দ করা দরকার। সেটা পর্যায়ক্রমে আগামী বাজেট থেকেই শুরু হোক আর আগামী বাজেটের আগে সরকারের থোক বরাদ্দ থেকে কাজটা শুরু হোক।

প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা যেকোনো দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার মেরুদণ্ড হিসেবে পরিচিত। এটি সুলভ, টেকসই ও সমতাভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা সংস্কারের অংশ হিসেবে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন সবার জন্য সাশ্রয়ী, সহজলভ্য ও মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পারে।

লেখক: জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, খণ্ডকালীন শিক্ষক, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
সর্বশেষ খবর
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন
বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা
উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উদয়ের পথে উদয়পদ্ম
উদয়ের পথে উদয়পদ্ম

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট
নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের
অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের
‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক
প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নকল কারখানা সিলগালা
নকল কারখানা সিলগালা

দেশগ্রাম

গাজায় অপুষ্টিতে ভুগছে ৬০ হাজারেরও বেশি শিশু
গাজায় অপুষ্টিতে ভুগছে ৬০ হাজারেরও বেশি শিশু

পূর্ব-পশ্চিম

বিজু উপলক্ষে সহায়তা
বিজু উপলক্ষে সহায়তা

দেশগ্রাম

সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর
সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান
জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান

দেশগ্রাম

বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন মিশেল ওবামা
বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন মিশেল ওবামা

পূর্ব-পশ্চিম

৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন

পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক
বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক

দেশগ্রাম

প্রবল বর্ষণে ভারত ও নেপালে শতাধিক মৃত্যু
প্রবল বর্ষণে ভারত ও নেপালে শতাধিক মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনেও মামলা হয়নি থানায়
১৫ দিনেও মামলা হয়নি থানায়

দেশগ্রাম

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাজ্য
ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

অনাবাদি শত বিঘা জমি
অনাবাদি শত বিঘা জমি

দেশগ্রাম

শাকিবের বদলে সিয়াম
শাকিবের বদলে সিয়াম

শোবিজ

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

ইলিয়াস কাঞ্চনের উদ্বেগ
ইলিয়াস কাঞ্চনের উদ্বেগ

শোবিজ

জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখমে গ্রেপ্তার
জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখমে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে হত্যার চেষ্টা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে হত্যার চেষ্টা

দেশগ্রাম

সৃজিতের নতুন বয়ান
সৃজিতের নতুন বয়ান

শোবিজ

মাশরুম-মুক্তা চাষ প্রশিক্ষণ
মাশরুম-মুক্তা চাষ প্রশিক্ষণ

দেশগ্রাম

৫ লাখ ইয়াবা উদ্ধার, আটক ২১
৫ লাখ ইয়াবা উদ্ধার, আটক ২১

দেশগ্রাম

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

রাজের যে প্রস্তাবে ক্ষেপেছিলেন লতা
রাজের যে প্রস্তাবে ক্ষেপেছিলেন লতা

শোবিজ

তাণ্ডবে শরীফুল রাজ
তাণ্ডবে শরীফুল রাজ

শোবিজ

ফিরেই সফল  মৌসুমী নাগ
ফিরেই সফল মৌসুমী নাগ

শোবিজ

সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা