শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৭, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

সাবেক এলজিআরডিমন্ত্রী তাজুল ইসলাম ডান হাতের পাঁচ আঙুলে ফুলে উঠেছিলেন। কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ ও লাকসামে তাজুলরাজ্যও ফুলে উঠেছিল অবৈধ অর্থে। ২০টির বেশি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক হলেও তাজুল আরো লাভের লোভে অবৈধ বাণিজ্য গোছাতেন এই পাঁচ আঙুলে। আর এই পাঁচ আঙুলের মতো তাঁর ঘনিষ্ঠ ছিলেন তাঁর ভাতিজা, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম ও যুবলীগ নেতা শাহাদাত হোসেন, ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) মো. কামাল হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) জাহিদ হোসেন আর শ্যালক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত আলী।

তাঁরাই তাজুলের নির্দেশে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলা শাসাতেন। বিরোধীদের দমনে পীড়ন চালাতে তৈরি করা হয়েছিল আয়নাঘর। জমি দখল, কমিশন-বদলি-নিয়োগ-বরাদ্দ বাণিজ্য চলত পাঁচজনের নেতৃত্বে বিভিন্ন উপগ্রুপের মাধ্যমে। মন্ত্রী থাকাকালে তাজুল কুমিল্লার ১৭ উপজেলাসহ দেশের বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, পৌরসভা, এলজিইডি, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, পল্লী উন্নয়ন একাডেমিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বাণিজ্যসহ বিভিন্ন কাজের অর্থ নিতেন পাঁচজনের মাধ্যমে।

এসব প্রতিষ্ঠানের কমিশনসহ বিভিন্ন খাতের অর্থ তাজুলের দপ্তরে যেত। সেই অবৈধ অর্থ গুনে গুনে রাখতেন ভাতিজা শাহাদাত। তিনি ছিলেন পরামর্শক ও হিসাবরক্ষক। এলজিইডির বিভিন্ন প্রকল্পে ১০ শতাংশ হারে কমিশন আদায় করা হতো। তা শাহাদাতের সঙ্গে বসে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ফেবিয়ান গ্রুপের ভবনে বসে ঠিকঠাক করত। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন বা ওয়াসার তদবির বাণিজ্যের অলিখিত চুক্তি শাহাদাতের মাধ্যমে একই ভবনে চলত। সূত্র জানায়, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে বদলি-দরপত্র-নিয়োগ বাণিজ্য, প্রকল্পে বরাদ্দ—এসব নিয়ন্ত্রণ করতেন সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) জাহিদ হোসেন ও ভাতিজা আমিরুল ইসলাম। মন্ত্রীর কাছে ভিড়তে হলে তাঁদের সঙ্গে দেখা করতেই হতো। না হলে ‘কাজ’ হতো না। তবে তাঁদের ইশারা দিতেন শাহাদাত। 

জানা গেছে, এলজিইডির প্রকৌশলীর বদলি বাবদ কমপক্ষে ২৫ থেকে ৫০ লাখ টাকা দিতে হতো। তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী বা প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে এই হার কোটি টাকাও ছাড়াত। কামালসহ চক্রের অন্য সদস্যরা তা আদায় করত। ভুক্তভোগীরা জানান, তাজুলের ভাতিজা শাহাদাত ছিলেন মনোহরগঞ্জের অলিখিত প্রশাসক। উপজেলাজুড়ে জমি দখল, কথা না শুনলে বিরোধীদের অত্যাচার করার সিদ্ধান্ত তিনিই দিতেন। গত ইউপি নির্বাচনে বিনা ভোটে নির্বাচিত করা হবে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিভিন্ন প্রার্থীর কাছ থেকে ৩০ কোটি টাকার ওপর হাতিয়ে নেন তিনি। তার ভাগ তাজুলের তহবিলেও গেছে। মনোহরগঞ্জের একাধিক ইউপি চেয়ারম্যান গণমাধ্যমকে বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের তিন মাস আগে থেকে বিনা ভোটে জয়ী হতে ইচ্ছুক মেয়র, চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যের একাধিক তালিকা জমা দেওয়া হতো তাজুলের কাছে। চূড়ান্ত তালিকায় স্থান পেতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর কাছ থেকে জনপ্রতি ১৫ থেকে ২৫ লাখ, ইউপি সদস্য প্রার্থীর কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা হাতে দিলেই নিশ্চিত হতো জনপ্রতিনিধি। শর্ত থাকত, যেকোনো উন্নয়ন বরাদ্দ ও টিআর-কাবিখা থেকে ২০ শতাংশ টাকা তাজুলের তহবিলে দিতে হবে। তাতে অবশ্য সহযোগিতা করতেন তাজুলের ভাতিজা শাহাদাত ও আমিরুল। লাকসাম বাজারে থানার পাশে ছিল শ্যালক মহব্বত আলীর আয়নাঘর। ভগ্নিপতি তাজুলের নির্দেশে সেখানে বসেও দুই উপজেলার দরপত্র ভাগ-বাটোয়ারা, চাঁদা আদায়, বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের ধরে এনে নির্যাতন চালানো হতো। মহব্বত সহযোগী নিজাম উদ্দিন শামীম ও ওমর ফারুককে দিয়ে গোবিন্দপুর ও কান্দিরপাড়ে খোলেন আয়নাঘরের উপশাখা। আয়নাঘরের মাধ্যমে বিপুল অর্থ নিতেন মহব্বত। ২০১২ সালে শ্যালক মহব্বতকে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান বানিয়েছিলেন তাজুল। ১০ বছরে লাকসামে কমপক্ষে ৫০টি পুকুর ভরাট করা ছাড়াও ফসলি জমি দখল করে বাণিজ্য করেছেন তিনি তাঁর ভগ্নিপতির প্রভাব কাজে লাগিয়ে। লাকসাম পৌর জামায়াতের আমির মো. জয়নাল আবেদীন গণমাধ্যমকে বলেন, সাড়ে ১৫ বছরে তাজুল বাহিনীর অত্যাচারে লাকসাম-মনোহরগঞ্জের মানুষ অতিষ্ঠ ছিল। গোয়ালঘর থেকে গরু, জমি থেকে কৃষকের ধানও কেটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিরোধীদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ১৫০টিরও বেশি মামলা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবাদ জানালে নেওয়া হতো আয়নাঘরে। লাকসাম বিএনপির সদস্যসচিব আব্দুর রহমান বাদল বলেন, লাকসামের নিয়ন্ত্রণ ছিল মহব্বত আলীর হাতে। তৎকালীন লাকসামের ওসি আব্দুল্লাহ আল মাহফুজের সহযোগিতায় থানার পাশেই গড়ে তোলেন আয়নাঘর। দুই উপজেলায় হাজার হাজার নেতাকর্মীর নামে অন্তত ৪০০টি মামলা করে এলাকাছাড়া করা হয়েছে। আধিপত্য বিস্তারে ২০১৩ সালে লাকসাম উপজেলা বিএনপি সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য সাইফুল ইসলাম হিরু ও পৌর বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবীর পারভেজকে বিনা করণে র‌্যাবের অভিযানে আটকের পর গুম করা হয়।

কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ বদিউল আলম সুজন বলেন, তাজুল যাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছিলেন তাদের কয়েকজনকে জামিন করানোয় আমার বিরুদ্ধে ২৭টি মিথ্যা মামলা দিয়েছেন।

তাজুল এলজিআরডিমন্ত্রী থাকাকালে সাড়ে পাঁচ বছরে কুমিল্লায় ডিপিএইচইর হাজার কোটি টাকার কাজ হয়। এই সংস্থা ছাড়াও বিভিন্ন দপ্তরের প্রকল্পে ঠিকাদার নির্বাচন করতেন তাজুলের পিএস কামাল। নিতেন ১০ শতাংশ হারে কমিশন। কুমিল্লা এলজিইডি অফিস নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি। ঠিকাদারি, কমিশন বাণিজ্য ও দুর্নীতির হোতা কামাল এখন পলাতক। তাঁর ঘনিষ্ঠরা জানান, তাঁরাও কামালের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন। কুমিল্লা শহরেই কামালের কমপক্ষে ৩০০ কোটি টাকার সম্পদ আছে। তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাস্টার এন্টারপ্রাইজ, এটি যাতে বেশির ভাগ কাজ পায় তার চেষ্টায় ব্যস্ত থাকতেন। লাকসাম ও মনোহরগঞ্জে এলজিইডির সব কাজ নিতেও তাঁর চেষ্টার কমতি ছিল না। কার্যাদেশ পাওয়ার পর তা ছোট ছোট ঠিকাদারের কাছে বিক্রি করতেন। কামালের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ২৩ নভেম্বর দুদক কুমিল্লার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক পাপন কুমার সাহা ৯ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেন। দুদক সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লার হাউজিং এস্টেটে কামালের আছে একাধিক বাড়ি, কান্দিরপাড়ে বিগ বাজার সুপার মার্কেট একাধিক ফ্ল্যাট।

গত ২৭ অক্টোবর ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ এনে সাবেক এলজিআরডিমন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন কুমিল্লার লাকসাম পৌর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মনির আহমেদ।

স্ত্রীর নামেও জমি দখল : ২০১৯ সালে প্রায় ১০০ একর কেনা হলেও তাজুলের স্ত্রী ফৌজিয়া ইসলামের নামে বান্দরবানের লামায় আরো প্রায় ৪০০ একর জমি দখল করা হয়। দখল করে জমির পরিধি ধীরে ধীরে বাড়িয়ে নেওয়া হয়। তৈরি করা হয় বাংলোবাড়িও। তাতে চলাচলের জন্য পাকা রাস্তা, কালভার্ট তৈরির খরচ অবশ্য জোগানো হয় এলজিইডি থেকেই।

তাজুল সর্বশেষ ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আগে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় যেসব তথ্য দিয়েছেন, তা থেকে জানা গেছে, ১০ বছরেই তিনি ১০০ কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক হয়েছেন। তবে দুদকসহ সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, তাঁর ও তাঁর স্ত্রীর নামে বহু সম্পদ রয়েছে, যা তিনি গোপন রেখেছেন। এসব সম্পদ বাড়িয়েছেন মন্ত্রী থাকা অবস্থায় তাঁর হাতের পাঁচ আঙুলের মতো ঘনিষ্ঠ পাঁচজনকে দিয়ে। গত ১৫ এপ্রিল তাজুল ইসলামের স্ত্রী ফৌজিয়া ইসলামের ইজারা ও বায়না দলিলের বান্দরবানের ৩০৪.৫৯ একর জমি, ফ্ল্যাট ও ২৬টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন। অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া অস্থাবর সম্পদের তালিকায় রয়েছে ১২টি ব্যাংক হিসাব ও ১৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার।

জব্দ করা স্থাবর সম্পদের মধ্যে ঢাকার গুলশানে জমিসহ একটি ফ্ল্যাট, চট্টগ্রামের হালিশহরে চারতলা বাসার এক-তৃতীয়াংশ। এ ছাড়া বান্দরবানের লামা উপজেলায় ইজারা ও বায়না দলিল মূলে ৫৩টি দলিলের প্রায় ৩০৪.৫৯ একর জমি আছে।

জব্দ ও অবরুদ্ধের আবেদনে বলা হয়, ফৌজিয়া ইসলামের বিরুদ্ধে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসর সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ছয় কোটি ৯০ লাখ দুই হাজার চার টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন ও দখলে রাখা এবং তাঁর স্বামী মো. তাজুল ইসলাম কর্তৃক অসদুপায়ে উপার্জিত অর্থ দ্বারা স্ত্রীর নামে বর্ণিত ছয় কোটি ৯০ লাখ দুই হাজার চার টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনে সহায়তা প্রদান এবং ১১টি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক ১৩ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার ২০৩ টাকা জমা ও ১৩ কোটি ১৮ লাখ ৪৪ হাজার ৯৭৫ টাকা উত্তোলন করা হয়। সর্বমোট ২৭ কোটি ১১ লাখ ৯৫ হাজার ১৭৮ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরপূর্বক আয়ের উৎস আড়াল করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারাসহ পেনাল কোডের ১০৯ ধারায় একটি মামলা রুজু করা হয়।

তার আগে গত ১৩ এপ্রিল তাজুলের নামে থাকা ঢাকা, কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জের ২৮.৬৩ বিঘা জমি, কুমিল্লার বিভিন্ন জায়গায় থাকা দুটি বাণিজ্যিক স্পেস, একটি ফ্ল্যাট ও একটি দোকান জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁর নিজ ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৫০টি ব্যাংক হিসাব ও শেয়ারে জমা ২৮ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত।

জানা গেছে, তাজুল ভারতে অবস্থান করছেন। তাঁর ঘনিষ্ঠ ফেবিয়ান গ্রুপের কো-অর্ডিনেটর মাহবুবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শাহাদাত সাহেবের সঙ্গে কথা হয়েছে কিছুদিন আগে। তাজুল স্যারসহ অন্যদের সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ নেই।’ জানা গেছে, তাজুলের ভাতিজা শাহাদাত ও অন্যরা পলাতক অবস্থায় রয়েছেন। বারবার যোগাযোগ করা হলেও তাঁদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তদন্তসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও তাঁদের খোঁজ পাচ্ছেন না।

সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’
‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
সর্বশেষ খবর
আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা : পাঁচ দিনে ২৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা : পাঁচ দিনে ২৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে নকলমুক্ত এসএসসি পরীক্ষা, মেধা বিকাশে নতুন দৃষ্টান্ত
মুকসুদপুরে নকলমুক্ত এসএসসি পরীক্ষা, মেধা বিকাশে নতুন দৃষ্টান্ত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
শেরপুরে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমাই রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি জহির, সম্পাদক প্রদীপ
লালমাই রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি জহির, সম্পাদক প্রদীপ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুষ্পা’ ও ‘কেজিএফ’ এর ব্যবসা হওয়া নিয়ে মুখ মুখলেন নাগার্জুন
‘পুষ্পা’ ও ‘কেজিএফ’ এর ব্যবসা হওয়া নিয়ে মুখ মুখলেন নাগার্জুন

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’
‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড় সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু দাউদ, সম্পাদক মাহফুজুর রহমান
পঞ্চগড় সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু দাউদ, সম্পাদক মাহফুজুর রহমান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব
কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি
অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো
অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?
সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান
সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় জয় পেল মায়ামি
বড় জয় পেল মায়ামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর