শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৫৭, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

ফয়জুল্লাহ রিয়াদ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত একটি আরব দেশ হলো সিরিয়া। পশ্চিম এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি রাষ্ট্র এটি। দেশটির ভৌগোলিক অবস্থান বলতে গেলে উত্তরে এরদোয়ানের তুরস্ক, দক্ষিণে জর্দান, দক্ষিণ-পশ্চিমে অভিশপ্ত ইসরায়েল, পূর্বে মুসলিম ভূখণ্ড ইরাক ও পশ্চিমে লেবানন। সিরিয়া প্রাচীন শামের একটি অংশ।

শাম শব্দটি একটি বিস্তৃত অঞ্চলকে বুঝায়। যা বর্তমান সিরিয়া, লেবানন, জর্দান ও পূর্ণ-ফিলিস্তিন (ইসরায়েলসহ) নিয়ে গঠিত।

শাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময় ভূমি। ইসলামের অতীত ইতিহাস ও ভবিষ্যতের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে এই অঞ্চল।

এখানে আল্লাহ তাআলা অগণিত নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.) নিজ সম্প্রদায়ের বিরোধিতার সম্মুখীন হয়ে এখানে হিজরত করেছিলেন। হজরত ঈসা (আ.)-এর জন্মভূমি এটি। হজরত মুসা (আ.)-ও এখানে হিজরত করেছিলেন।

তাঁর জন্ম মিসর হলেও মৃত্যু হয় এখানে এবং তিনি কবরস্থ হন মসজিদে আকসার উপকণ্ঠে। এর বাইরেও হজরত ইয়াকুব (আ.), দাউদ (আ.) এবং সুলাইমান (আ.)-সহ সহস্র নবী-রাসুলের পদধূলিতে ধন্য এই ভূমি।
এক বর্ণনায় এসেছে, ‘আলী (রা.)-কে একবার শামের বিরুদ্ধে অভিশাপ দেওয়ার জন্য বলা হলো। কিন্তু তিনি অস্বীকৃতি জানিয়ে বললেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে শুনেছি যে সেখানে আবদালরা (আল্লাহর বিশেষ বান্দা) থাকেন। তাঁদের সংখ্যা সব সময় ৪০ জন।

তাঁদের থেকে কেউ মৃত্যুবরণ করলে আল্লাহ তাআলা অন্য একজনকে তাঁর স্থলাভিষিক্ত বানান। এঁদের বরকতে বৃষ্টি হয় এবং কাফিরদের বিরুদ্ধে জয়লাভ হয়। ভবিষ্যতে এঁদের অসিলায় শামের অধিবাসীদের থেকে আজাব উঠিয়ে নেওয়া হবে।’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ৮৯৬)

বরকতময় ভূমি : শাম এমন বরকতময় ভূমি, যেখানে রাসুলুল্লাহ (সা.) মেরাজে গমনের সময় যাত্রাবিরতি করেছিলেন। সেখানকার মসজিদে আকসায় মহানবী (সা.)-এর ইমামতিতে আগের সব নবী-রাসুল নামাজ আদায় করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চারদিকে আমি পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি। যেন আমি তাকে কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দিই। নিশ্চয়ই তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ১)

অভিশপ্ত দাজ্জাল সমগ্র পৃথিবী ভ্রমণ করলেও চারটি স্থানে যেতে পারবে না। সেগুলোর একটি হলো শামে অবস্থিত বাইতুল মুকাদ্দাস বা মসজিদে আকসা। (সিলসিলায়ে সহিহাহ, হাদিস : ২৯৩৪)

মুসলমানদের প্রথম কিবলা : শামে অবস্থিত মসজিদে আকসা হলো মুসলমানদের প্রথম কিবলা। মেরাজের সময় আল্লাহ তাআলা মুসলমানদের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করে দেওয়ার পর মহানবী (সা.) ও সাহাবায়ে কিরাম মসজিদে আকসার দিকে ফিরেই নামাজ আদায় করতেন। অতঃপর হিজরতের ১৭ মাস পর কিবলা পরিবর্তনের নির্দেশসংবলিত আয়াত নাজিল হয় এবং মসজিদে হারাম অভিমুখে নামাজের আদেশ প্রদান করা হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আকাশের দিকে (হে নবী) তোমার বারবার তাকানো আমি লক্ষ করি। অবশ্যই তোমাকে আমি এমন কিবলার দিকে ফেরাব, যা তুমি পছন্দ করো। অতএব, তুমি মসজিদে হারামের দিকে মুখ ফেরাও।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৪৪)

খলিফা মাহদির সঙ্গে যোগসূত্র : পৃথিবীতে যখন খলিফা মাহদির আত্মপ্রকাশ ঘটবে, তখন শাম থেকে নামধারী মুসলমানদের একটি দল তাঁকে হত্যা করতে মক্কার দিকে রওনা করবে। কিন্তু আল্লাহর গজবের মাধ্যমে মক্কা-মদিনার মাঝামাঝি ‘বাইদা’ নামক স্থানে তাদের ধসিয়ে দেওয়া হবে। অতঃপর এ সংবাদ শুনে শামের শ্রেষ্ঠ মুসলমানরা এসে খলিফা মাহদির হাতে বায়াত গ্রহণ করবেন। তখন থেকে ঈসা (আ.)-এর আগমন পর্যন্ত তিনিই হবেন সেনাপ্রধান। এরপর ঈসা (আ.)-এর আগমন হলে তিনি সেনাপ্রধানের দায়িত্ব নেবেন এবং দাজ্জালকে শামে হত্যা করবেন। তখন খলিফা মাহদি হবেন সে সৈন্যদলের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সেনা সদস্য। (আল মানারুল মুনিফ : ১৪৭)

দাজ্জালকে হত্যা : কিয়ামতের আগে কানা দাজ্জাল যখন পৃথিবীব্যাপী গোলযোগ সৃষ্টি করবে এবং ফিতনা ছড়িয়ে দেবে, তখন ঈসা (আ.) দামেস্কে অবতরণ করবেন এবং দাজ্জালকে খুঁজতে থাকবেন। শেষতক শামের লুদ নামক স্থানে তাকে খুঁজে বের করে হত্যা করবেন। এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ইরাক ও শামের মধ্যবর্তী অঞ্চল থেকে দাজ্জাল বের হয়ে পৃথিবীব্যাপী গোলযোগ সৃষ্টি করবে। হে আল্লাহর বান্দারা! তোমরা তখন নিজেদের ঈমানের ওপর অটল থাকবে।’ এরপর হাদিসের শেষদিকে তিনি বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহ তাআলা মারিয়াম তনয় ঈসা (আ.)-কে দুনিয়ায় পাঠাবেন। তিনি দুজন ফেরেশতার কাঁধে ভর করে দামেস্কের পূর্ববর্তী অঞ্চলের শুভ্র মিনারের কাছে অবতরণ করবেন। তখন তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাস যেসব কাফিরের গায়ে লাগবে, তারা মারা যাবে। এবং দৃষ্টিসীমার শেষ প্রান্তে গিয়ে তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাস পড়বে। তিনি দাজ্জালকে খুঁজতে থাকবেন এবং শামের বাবে লুদ নামক স্থানে তাকে হত্যা করবেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৯৩৭)

কিয়ামত-পূর্ব সময়ে ভূমিকা : কিয়ামত-পূর্ব সময়ে শাম হবে ইসলামী পুনর্জাগরণের মূলকেন্দ্র। এ জন্য মহানবী (সা.) শেষ যুগের ফিতনার সময় শাম অঞ্চলে অবস্থান করতে বলেছেন। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয় কিয়ামত-পূর্ব সময়ে হাজারামাওত (ইয়েমেনের একটি ঐতিহাসিক অঞ্চল) থেকে একটি অগ্নিকুণ্ড বের হবে এবং লোকদের একত্র করবে। সাহাবিরা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! তখন আমাদের কী করতে নির্দেশ দেন? তিনি বলেন, তোমরা শাম অঞ্চলকে মজবুতভাবে ধরে রেখো।’ (জামে তিরমিজি, হাদিস : ২২১৭)

বিজয়ের সুসংবাদ : মহানবী (সা.) খন্দক যুদ্ধের সময় মুসলমানদের শাম বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছেন। ঘটনাটি ছিল নিম্নরূপ—খন্দকযুদ্ধে সালমান ফারসি (রা.)-এর পরামর্শক্রমে পরিখা খননের সময় সাহাবিদের সামনে একটা বিশাল পাথর পড়ে, যা তাঁরা কোনোভাবেই ভাঙতে পারছিলেন না। বিষয়টি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জানানো হয়। তিনি একটি কোদাল হাতে নিয়ে পাথরে আঘাত করেন। এতে পাথর ভেঙে যায়। তখন তিনি বলেন, ‘আল্লাহ মহান। আমাকে শামের চাবিগুলো (বিজয়) দেওয়া হয়েছে। শপথ আল্লাহর! আমি এখান থেকে তার লাল প্রাসাদগুলো দেখতে পাচ্ছি।’

(সুনানে কুবরা, হাদিস : ৮৮৫৮)

রাসুলের এই ভবিষ্যদ্বাণী হজরত আবু বকর (রা.) ও হজরত উমর (রা.)-এর যুগেই বাস্তবায়িত হয়েছিল। তখনই মুসলমানরা শাম বিজয় করে।

লেখক : মুহাদ্দিস, জামিয়া আরাবিয়া দারুস সুন্নাহ

রাজাবাড়ী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/মুসা


 

এই বিভাগের আরও খবর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক