শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক বৃদ্ধি বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি সম্প্রসারণের দরজা খুলে দিতে পারে বলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিওটিও) পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে। ডব্লিওটিও সচিবালয়ের সর্বশেষ গ্লোবাল ট্রেড আউটলুক ও পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, স্বল্পোন্নত দেশগুলো (এলডিসি) তাদের রপ্তানি দেখতে পাবে। কিছু স্বল্পোন্নত দেশ, যেমন- কম্বোডিয়া, বাংলাদেশ ও লেসোথো যুক্তরাষ্ট্রে তাদের রপ্তানি সম্প্রসারণ করতে পারে। কেননা তাদের রপ্তানি এমন পণ্যের ওপর নির্ভরশীল, যার একটি বড় অংশ চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্র আমদানি করে। যেমন- পোশাক, টেক্সটাইল ও ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম। প্রতিবেদন অনুসারে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক স্থগিতাদেশ অব্যাহত থাকলে চলতি বছরে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ শূন্য দশমিক ২ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। তবে পরিস্থিতির অবনতি হলে বাণিজ্যের পরিমাণ আরও দেড় শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। শুল্ক বৃদ্ধি ও বাণিজ্যনীতি অনিশ্চয়তার (টিপিইউ) কারণে বিশ্ব বাণিজ্যের সম্ভাবনা তীব্রভাবে অবনতি হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ‘পাল্টা শুল্ক’ স্থগিতকরণসহ গৃহীত পদক্ষেপের ভিত্তিতে ২০২৫ সালে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ শূন্য দশমিক ২ শতাংশ হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যা ২০২৬ সালে ২ দশমিক ৫ শতাংশের সামান্য পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত দেবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের জন্য নতুন প্রাক্কলন সাম্প্রতিক নীতি পরিবর্তন ছাড়া যে পরিমাণ হতো, তার চেয়ে প্রায় ৩ শতাংশ পয়েন্ট কম হবে। বছরের শুরু থেকে একটি উল্লেখযোগ্য বিপরীত চিত্র চিহ্নিত করে, যখন ডব্লিউটিওর অর্থনীতিবিদরা আশা করেছিলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ২০২৫ সালে সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতির মাধ্যমে অব্যাহত বাণিজ্য সম্প্রসারণ দেখা যাবে। প্রতিবেদন অনুসারে, পূর্বাভাসের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক বর্তমানে স্থগিত পাল্টা শুল্ক বাস্তবায়নে এবং মার্কিন-সংযুক্ত বাণিজ্য সম্পর্কের বাইরে বাণিজ্যনীতির অনিশ্চয়তার বিস্তৃত বিস্তার। এতে আরও বলা হয়েছে, যদি পাল্টা শুল্ক কার্যকর করা হয়, তাহলে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্য বৃদ্ধি অতিরিক্ত শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ পয়েন্ট কমিয়ে দেবে, যা স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য বিশেষ ঝুঁকি তৈরি করবে, যেখানে বাণিজ্যনীতি অনিশ্চয়তার (টিপিও) বিস্তার আরও শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ কমিয়ে দেবে। একসঙ্গে পাল্টা শুল্ক ও টিপিওর বিস্তার চলতি বছরে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ দেড় শতাংশ হ্রাস করবে। ডব্লিওটিও আরও উল্লেখ করেছে, বাণিজ্য নীতিতে সাম্প্রতিক পরিবর্তনের অভূতপূর্ব প্রকৃতি অর্থনৈতিক পূর্বাভাসকারীদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। কারণ সাম্প্রতিক ইতিহাসে সরাসরি তুলনামূলক এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে যে তথ্য-উপাত্ত রয়েছে, তা পাল্টা শুল্কারোপের আগের।

ডব্লিওটিওর প্রতিবেদন সতর্ক করে দিয়েছে, যদিও পরিষেবা বাণিজ্য সরাসরি শুল্কের আওতাধীন নয়, তবে এটি প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হতে পারে। এর ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, পণ্য বাণিজ্যে শুল্ক বৃদ্ধির ফলে পরিবহন ও সরবরাহের মতো সংশ্লিষ্ট পরিষেবার চাহিদা কমে যায়। অন্যদিকে বৃহত্তর অনিশ্চয়তা ভ্রমণের ওপর বিবেচনামূলক ব্যয়কে হ্রাস করে এবং বিনিয়োগ-সম্পর্কিত পরিষেবাগুলোকে ধীর করে দেয়। সুতরাং বাণিজ্যিক পরিষেবাগুলোতে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যের পরিমাণ চলতি বছরে ৪ শতাংশ এবং ২০২৬ সালে ৪ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে, যা ৫ দশমিক ১ শতাংশ এবং ৪ দশমিক ৮ শতাংশের বেস লাইন অনুমানের অনেক কম।

উল্লেখ্য, প্রথমবারের মতো ডব্লিওটিওর গ্লোবাল ট্রেড আউটলুক ও পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে পরিষেবা বাণিজ্যের জন্য পূর্বাভাস অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত এটি পণ্যদ্রব্য বাণিজ্যের অনুমানের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যে ব্যাঘাতের ফলে ‘উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য বিচ্যুতি ঘটতে পারে, যা চীনের কাছ থেকে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে তৃতীয় বাজারগুলোর মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করবে।’ বাণিজ্য পুনর্নির্দেশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উত্তর আমেরিকার বাইরের সব অঞ্চলে চীনা পণ্য রপ্তানি ৪ শতাংশ থেকে ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই সময় চীন থেকে টেক্সটাইল, পোশাক ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের মতো খাতে মার্কিন আমদানি তীব্র হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা অন্যান্য সরবরাহকারীদের জন্য শূন্যতা পূরণ করতে সক্ষম নতুন রপ্তানি সুযোগ তৈরি করবে। ডব্লিওটিওর প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, বাণিজ্য সম্ভাবনার সাম্প্রতিক মন্দা ২০২৪ সালে একটি শক্তিশালী কর্মক্ষমতার পরে এসেছে, যখন বিশ্ব পণ্যদ্রব্য বাণিজ্যের পরিমাণ ২ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাণিজ্যিক পরিষেবা বাণিজ্য ৬ দশমিক ৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, বাজার বিনিময় হারে বিশ্বব্যাপী জিডিপি ২ দশমিক ৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০১৭ সালের পর (মহামারি পরবর্তী প্রত্যাবর্তন বাদে) এটিই প্রথম বছর, যখন পণ্য বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি উৎপাদনকে ছাড়িয়ে গেছে। ডব্লিওটিওর অর্থনীতিবিদরা আশা করছেন, ২০২৫ সালে বাজার বিনিময় হারে বিশ্ব জিডিপি ২ দশমিক ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। মূল্যের দিক থেকে, বিশ্ব পণ্য রপ্তানি ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২৪ দশমিক ৪৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা গড় রপ্তানি ও আমদানি মূল্যের হ্রাস নির্দেশ করে। আবার বাণিজ্যিক পরিষেবা রপ্তানির ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৮ দশমিক ৬৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে শক্তিশালী চাহিদা প্রতিফলিত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সিটি ব্যাংক-সিইএবির চুক্তি
সিটি ব্যাংক-সিইএবির চুক্তি
রাকিবকে শেষ শ্রদ্ধা বিজিএমইএর
রাকিবকে শেষ শ্রদ্ধা বিজিএমইএর
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
রাজস্ব আদায়ে কঠোর হচ্ছে এনবিআর
রাজস্ব আদায়ে কঠোর হচ্ছে এনবিআর
ঈদের আনন্দে এপেক্সের নতুন নাম্বার ওয়ান স্টাইল কালেকশন
ঈদের আনন্দে এপেক্সের নতুন নাম্বার ওয়ান স্টাইল কালেকশন
সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স গ্রহীতাদের পুরস্কৃত করল বিকাশ
সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স গ্রহীতাদের পুরস্কৃত করল বিকাশ
কমেছে সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ, বেড়েছে ভাতা
কমেছে সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ, বেড়েছে ভাতা
আশানুর রহমান সিটি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি
আশানুর রহমান সিটি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি
ভারতের কাছে তিন মাস সময় চায় বিজিএমইএ
ভারতের কাছে তিন মাস সময় চায় বিজিএমইএ
এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে রেমিট্যান্স ১ লাখ ৮১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে রেমিট্যান্স ১ লাখ ৮১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
সর্বশেষ খবর
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়