শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৪, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

চিকিৎসকের জবানবন্দি

অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ৪৯৩ জন এক চোখ এবং ১১ জন দুই চোখ চিরতরে হারিয়েছেন। দুই চোখেই দৃষ্টিস্বল্পতায় ভুগছেন ২৮ জন এবং এক চোখে দৃষ্টিস্বল্পতায় ভুগছেন ৪৭ জন। গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে এসব তথ্য তুলে ধরেন হাসপাতালটির রেটিনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. জাকিয়া সুলতানা নীলা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের ২১তম সাক্ষী হিসেবে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১-এ তিনি জবানবন্দি দেন। গতকাল প্রসিকিউশনের ২০তম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেন একই হাসপাতালের পরিচালক ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরী। এ ছাড়া এদিন প্রসিকিউশনের ২২তম সাক্ষী হিসেবে জুলাই আন্দোলনে নিহত মারুফ হোসেনের বাবা ফুচকা ও চটপটি বিক্রেতা মো. ইদ্রিস, ২৩তম সাক্ষী হিসেবে লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী আমেনা আক্তার এবং প্রসিকিউশনের ২৪তম সাক্ষী হিসেবে কুমিল্লার দেবিদ্বারে গুলিতে নিহত বাসচালক আবদুর রাজ্জাকের মা হাসনে আরা বেগম তাঁর জবানবন্দি দেন ট্রাইব্যুনালে। পরে এই মামলার পলাতক আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন সাক্ষীদের জেরা করেন। মামলার একমাত্র গ্রেপ্তার সাক্ষী ও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আসামির কাঠকড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

এদিন প্রসিকিউশনের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এমএইচ তামীম, বিএম সুলতান মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। আরও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

১৮ জুলাই ছিল রক্তাক্ত দিন : ডা. জাকিয়া সুলতানা নীলা তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ১৭ জুলাই থেকে আমাদের হাসপাতালে রোগী আসা শুরু হয়। ওই দিন আমরা পিলেটবিদ্ধ পাঁচজন রোগী পেয়েছিলাম। ১৮ জুলাই ছিল একটি রক্তস্নাত দিন। ওই দিন দুপুরের দিকে আমার কাছে খবর আসে হাসপাতালে অনেক আহত রোগী এসেছে। প্রায় ১০০ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়। এর বাইরে আনুমানিক আরও ১০০ রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে আমি জরুরি বিভাগে এসে একটি ভয়াবহ চিত্র দেখতে পাই।’

তিনি বলেন, ‘যারা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছিল তাদের বয়স ১৪ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। তাদের কেউ কেউ এক হাত দিয়ে এক চোখ, দুই হাত দিয়ে দুই চোখ ধরে ছিল। ওই দিন রাত ৯টায় আমরা ১০টা টেবিলে অপারেশন করতে থাকি। ১৯ জুলাই প্রায় একই চিত্র দেখতে পাই। ওই দিন সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ১০টা টেবিলে অস্ত্রোপচার চলতে থাকে। আমাদের হাসপাতালে যারা চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন তাদের অধিকাংশ পিলেট ও বুলেট দ্বারা আহত হন। অধিকাংশ রোগীর কর্নিয়া ছিদ্র হয়ে গেছে, তাদের চোখের ভিতরের সাদা অংশ ছিদ্র হয়ে যায়, অনেকের চোখ ফেটে গিয়েছিল। চোখের রেটিনায় আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ায় রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। ৪, ৫ ও ৬ আগস্ট আমরা অসংখ্য রোগী গ্রহণ করি তাদের চোখে অপারেশন করা হয়।’ তিনি বলেন, ‘ওই সময় রোগীরা ভীতসন্ত্রস্ত ছিল। নিরাপত্তার কারণে অনেক রোগী তাদের নাম-ঠিকানা গোপন করে ছদ্মনাম দিয়েছে। মোবাইল নাম্বার ভুল দিয়েছে, তাদের পরিচয় ভুল দিয়েছে।’

রামপুরা ব্রিজের ওপর গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায় মারুফ : নিহত মারুফ হোসেনের বাবা ফুচকা ও চটপটি বিক্রেতা মো. ইদ্রিস জবানবন্দিতে বলেন, ‘আমার ছেলে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ত। সময় পেলেই গ্রাম থেকে ঢাকায় এসে আমাকে সহযোগিতা করত। ১৯ জুলাই সকাল সাড়ে ৯টায় আমার ছেলে মারুফ আন্দোলনের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। তার সঙ্গে ছিল তার মামা ফয়সাল। জুমার নামাজের পর তারা বাসায় ফিরে এলে একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া করি। পরে সাড়ে ৩টায় আবার বের হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর তার মামা আমাকে ফোন করে জানায় যে রামপুরা ব্রিজের ওপর থেকে পুলিশ, বিজিবি ও ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি করছে। পৌনে ৬টার দিকে ফোন করে জানায় মারুফ গুলিবিদ্ধ হয়েছে বাড্ডা ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। তখন তাকে এএমজেড হাসপাতালে নিয়ে যায়।’

জবানবন্দিতে ইদ্রিস বলেন, ‘মারুফের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকা মেডিকেলে নিতে বলে সেখানকার ডাক্তাররা। পথে রামপুরা ব্রিজের ওপর আওয়ামী লীগ, পুলিশ, বিজিবি মিলে আমার ছেলেকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি আটকায়। তখন মারুফের শরীরে অক্সিজেন লাগানো ছিল, সে বেঁচে ছিল। ১৫-২০ মিনিট ধরে রেখে পুলিশ জানায় সে মারা গেছে, তাকে হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নেই। আমার ছেলের গুলিবিদ্ধ স্থানটি তখন গামছা দিয়ে প্যাঁছানো ছিল। পুলিশ রাইফেলের বাঁট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে দেখে। তখন আমাদের ছেলে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিল।’ তিনি বলেন, ‘সেখান থেকে সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয় ছেলেকে। এরপর ৭টা ২০ মিনিটের দিকে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’

জবানবন্দিতে ইদ্রিস আরও বলেন, ‘ছেলের লাশ নিয়ে যেতে চাইলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পোস্টমর্টেম ছাড়া দিতে চায়নি। দুই দিন পর ২১ জুলাই পোস্টমর্টেম করে আমার ছেলের লাশ হস্তান্তর করে। পুলিশি বাধার কারণে ছেলের লাশের পোস্টমর্টেম করতে দেরি হয়েছে। বাড্ডা থানার ওসি তার এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেনি বলে অস্বীকার করেন। পূর্ব বাড্ডার কবরস্থানে ছেলের লাশ দাফন করা হয়।’ ছেলের হত্যাকাণ্ডের জন্য নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান কামাল, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, স্থানীয় এমপি ওয়াকিল উদ্দিন এবং মাঠে থাকা কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম ও বিজিবির রেদোয়ানের বিচার চান এই সাক্ষী।

ছাত্রলীগের গুলিতে মারা যায় আফনান : লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী ২০ বছর বয়সি আমেনা আক্তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ২৯ জুলাই সকাল ১০টার দিতে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদের সামনে বাগবাড়ি মোড়ে সমবেত হই। ওই সময় ওখানে পুলিশ ও যুবলীগের লোকজন আমাদের ওপর হামলা করে। আমরা সেখান থেকে চলে যেতে বাধ্য হই।’

তিনি বলেন, ‘এরপর ৪ আগস্ট সকাল ৯টার দিকে বাগবাড়ি মোড়ে সমবেত হয়ে ৯টার সময় ঝুমুর চত্বরে আসি। ওখানে আসার পর ১২টা পর্যন্ত আমরা মিছিল করি। ওই সময় মাদাম ব্রিজ এলাকা থেকে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের ১২০-১৩০ জন সশস্ত্র অবস্থায় আমাদের ওপর হামলা করে। তারা গুলি করতে করতে আমাদের দিকে এগিয়ে আসে। তখন আমরা ৩০-৪০ জন মাদাম ব্রিজের দিকে এগিয়ে যাই।

ওখানে যাওয়ার পর বিপরীত দিক থেকে ছাত্রলীগের লোকজনের গুলিতে একজন ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে পড়ে যায়। পরে জেনেছি তার নাম ছাদ আল আফনান। আফনান সেখানেই মারা যায়।’

সাক্ষী তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘ওই সময় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা আমাকে ধাওয়া করে ধরে ফেলে মারপিঠ করতে থাকে। অজ্ঞাতনামা দুজন আন্দোলনকারী আমাকে উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমি সেখানে দুই দিন চিকিৎসাধীন ছিলাম। পরে আমি বাড়ি গিয়ে শুনেছি ৪ আগস্ট আরও ৪ থেকে ৫ জন শহীদ হয়েছে। ২০০-এর বেশি আহত হয়েছে।’

এ ঘটনার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনসহ দায়ী ব্যক্তিদের বিচার চান এই সাক্ষী।

হাসিনার ফাঁসি চাই বললেন সাক্ষী : কুমিল্লার দেবিদ্বারে গুলিতে নিহত বাসচালক আবদুর রাজ্জাকের মা ৫৫ বছর বয়সি হাসনে আরা বেগম তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ৪ আগস্ট সকালে আমার ছেলে রাজ্জাক নাশতা খেয়ে আন্দোলনে যায়। বেলা দেড়টার দিকে আমরা খবর পাই আমার ছেলে আহত হয়েছে দেবিদ্বার থানার বানিয়াপাড়া আজগত আলী স্কুলের কাছে। তারপর আমি সেখানে যাই। গিয়ে দেখি দুইজন মহিলা কাঁদছে। রাস্তার ওপর অনেক রক্ত পড়ে ছিল। পরে আমি সেখান থেকে দেবিদ্বার উপজেলা হাসপাতালে গিয়ে আমার ছেলের বউ ও আমার মেয়েকে দেখতে পাই। আমার ছেলেকে একনজর দেখি। তখন উপস্থিত লোকজন বলে আমার ছেলে মারা গেছে। আমি তখন অজ্ঞান হয়ে যাই। আমার ছেলের বউ ও মেয়ে আমাকে বাড়িতে নিয়ে যায়।’

জবানবন্দিতে সাক্ষী বলেন, ‘রাত ৯টার দিকে নয়ন দারোগা আমাকে ফোন দিয়ে থানায় ডেকে নিয়ে পোস্টমর্টেম করতে হবে বলে একটি কাগজে স্বাক্ষর নেয়। সেখানে আওয়ামী লীগের নেতা মোস্তাফিজুর রহমান সরকার আমাকে বলে নগদ সাত লাখ টাকা দিয়ে দিচ্ছি, দুইটা দোকান দিচ্ছি, ছেলের বউ নিয়ে বেঁচে থাকতে পারবে। মামলা করার দরকার নেই। আমি টাকা নিই নাই।’

তিনি বলেন, ‘পরদিন বেলা ১২টার দিকে আমার ছেলের লাশ পোস্টমর্টেম করে বাড়িতে নিয়ে আসে। ওই দিনই জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে আমার ছেলের লাশ দাফন করি। মোবাইলে দেখেছি হাসিনা লোক দিয়ে আমার ছেলেকে মেরেছে। নৌকা পার্টির লোক সালাউদ্দিন আমার ছেলেকে গুলি করেছে। অন্যান্যরা আমার ছেলেকে কুপিয়েছে। আমার ছেলে হত্যার জন্য শেখ হাসিনার ফাঁসি চাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার
সর্বশেষ খবর
৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মশালায় এআই ব্যবহারে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন বিশেষজ্ঞরা
কর্মশালায় এআই ব্যবহারে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন বিশেষজ্ঞরা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল
দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়
৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন
অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ
রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান
অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?
মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই
অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে
স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন
তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা
৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা
দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ
চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন