শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

♦ ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্প বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে অস্থিরতা ♦ শিল্পোদ্যোক্তাদের সপরিবার ব্যাংক হিসাব জব্দ, শিল্প খাতে তৈরি চরম অনিশ্চয়তা ♦ সংস্কার শেষ না হতেই অর্জন প্রচারে অধিক মনোযোগ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

অন্তর্বর্তী সরকারের নয় মাস। গত বছরের ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় ছাড়া দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে তেমন কোনো অর্জন নেই বললেই চলে।

ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিলে (এক মাসে ২৭৫ কোটি ডলার)। একই সময়ে দেশে রপ্তানি আয় এসেছে ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। আবার গত ৫ আগস্টের পর খেলাপি ঋণও বেড়েছে রেকর্ড মাত্রায়। রাজস্ব খাতে ঘাটতি দেখা দিয়েছে ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের প্রথম নয় মাস (জুলাই-মার্চ) সময়ে এডিপির মাত্র ৩৭ শতাংশের কাছাকাছি বাস্তবায়ন হয়েছে। যা গত এক দশকের সর্বনিম্ন।

জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেমে আসতে পারে ৩ দশমিক ৩ শতাংশে। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপও বেড়েছে। ব্যাংক খাতের অস্থিরতাও কাটেনি। দেশের অর্থনীতিতে এত সমস্যার মধ্যেও দু-একটি অর্জন নিয়েই আত্মতুষ্টিতে ভোগা শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতন ঘটে গত বছরের ৫ আগস্ট। এরপরই দেশ পুনর্গঠনের ঘোষণা দিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পরই দেশের বিভিন্ন খাতে সংস্কার আনার কাজ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে আর্থিক খাত সংস্কারের কাজে হাত দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অর্থ পাচার, দুর্নীতি, অনিয়মের বেড়াজাল ভেঙে অব্যাহত পতন ঠেকিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে একটা স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যেতে সক্ষম হয় সরকার। তবে সংস্কার শেষ না হতেই অর্জন প্রচারে অধিক মনোযোগী হওয়াকে অতীতের সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের খাত কৃষি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে চরম বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। গত নয় মাসে ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং আস্থা অর্জনে তেমন কোনো ম্যাজিক দেখাতে পারেনি সরকার। বরং অনেক বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীকে অহেতুক সপরিবারে ব্যাংক হিসাব জব্দ করে শিল্প খাতের অস্থিরতা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো ব্যবসায়ীকে অকারণে হয়রানি করা মোটেও কাঙ্ক্ষিত নয়। এতে করে শিল্প-ব্যবসা-বাণিজ্যের অস্থিরতা আরও বেড়ে যায়। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে ব্যবসায়ীদের ভিতরে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে বলেও মনে করেন তিনি।

জানা গেছে, এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি মূল্যস্ফীতি। অবশ্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী ২৬ মাসে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে মূল্যস্ফীতির চাপ। কিন্তু সেটা এখনো দুই অঙ্কের কাছাকাছিই রয়েছে। যেখানে বাজেটের লক্ষ্য রয়েছে বার্ষিক মূল্যস্ফীতির সাড়ে ৬ শতাংশ। এদিকে বিশ্বব্যাংক বলছে, চলতি বছর শেষে কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও। এমনকি সেটা সাড়ে ৩ শতাংশের কম অর্জিত হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। একই সঙ্গে অন্তত ৩০ লাখ মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাবে। অথচ শুধু রিজার্ভ বাড়াতে আত্মতুষ্টিতে ভুগছে অন্তর্বর্তী সরকার। যা অতীতের সরকারের নীতিরই পুনরাবৃত্তি বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

গত নয় মাসেও আর্থিক খাতে সুশাসন ও সমতা প্রতিষ্ঠার পথনকশা নিতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। এখনো দেশের আর্থিক খাতের সংস্কার শেষ হয়নি। ভঙ্গুর ব্যাংকগুলোকে একীভূত করার প্রক্রিয়াও চূড়ান্ত হয়নি। ফলে ব্যাংক খাতে বিরাজ করছে এক চরম অস্থিরতা। শেয়ারবাজার থেকে তো গত এক মাসে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার মূলধন কমেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনেও (বিএসইসি) অস্থিরতা বিরাজ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি ব্যবস্থাও পুনর্গঠন শেষ হয়নি। এর মধ্যেই সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা শুরু করেছে। অথচ বাজেট বাস্তবায়নেরে গতি ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। এনবিআরের রাজস্ব ঘাটতিও ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। ফলে আসছে বছরের বাজেটের আকার চলতি বাজেটের কম নির্ধারণ করতে যাচ্ছে সরকার। যা ইতিহাসে ব্যতিক্রম।

অবশ্য রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের ওপর ভর করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। রিজার্ভ বৃদ্ধির এ গতিধারা দেখে আইএমএফের সঙ্গে চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রকল্পের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ পেতে অনীহা দেখাতে শুরু করেছে সরকার। আগের সরকারের মতোই বলতে শুরু করেছে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের ওপর নির্ভরশীল নয় বাংলাদেশ। অথচ স্বাধীনতার পর থেকে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-ই বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী।

সামষ্টিক অর্থনীতিতে কমেছে চাহিদা। ভোগের মাত্রা কমিয়েছেন সাধারণ মানুষ। কৃষির পর বাংলাদেশের অর্থনীতির দ্বিতীয় বৃহৎ চালিকাশক্তি ব্যবসা-বাণিজ্য। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে সেই ব্যবসা-বাণিজ্যে আস্থা ফিরছে না কোনোভাবেই। শিল্প-বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে চলছে অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তা। গত আট মাসে কয়েক হাজার কারখানা বন্ধ হয়েছে। বেকার হয়েছে অসংখ্য মানুষ। নতুন কর্মসংস্থান তো সৃষ্টি হচ্ছেই না বরং প্রতিদিন অনেকেই চাকরি হারাচ্ছেন। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম বড় উৎস তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতও সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া একদিকে সরকার বলছে আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ঋণ প্রয়োজন নেই, অন্যদিকে আবার ঋণ এবং সহায়তা পেতে দেনদরবার চালিয়ে যাচ্ছে। ক্রেডিট রেটিংকারী বিভিন্ন সংস্থা ও বিশ্বব্যাংকের মতে ভঙ্গুরতা কমেনি দেশের অর্থনীতির। ফলে আগামী বছরও সংকুচিত হবে দেশের অর্থনীতি। অন্যদিকে চীন-আমেরিকার বাণিজ্য যুদ্ধের সঙ্গে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিপথ বদলে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। ফলে বেড়ে যেতে পারে বাণিজ্যঘাটতি। যদিও চীন, আমেরিকা ও ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যঘাটতি কমিয়ে আনতে নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু সবগুলোই দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।

এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগের সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর ফেলেছিল এটা ঠিক। সে সময় অর্থনীতিতে অনেক কিছুই ছিল ফুলানো-ফাপানো। আবার এখনকার পরিস্থিতি বুঝতে হলে সূচকগুলোর প্রকৃত অবস্থা জানতে হবে। রিজার্ভ, রপ্তানি, রেমিট্যান্স বেশ ভালো। তবে রাজস্ব আদায়, বাজেট বাস্তবায়ন, মূল্যস্ফীতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন- এগুলো নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। এ সরকারই যদি আগের সরকারের মতো অল্পতেই আত্মতুষ্টিতে ভোগে তাহলে সেটা দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
ডা. জুবাইদা ১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন
ডা. জুবাইদা ১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন
বাতিল হচ্ছে সেই সাইবার আইনের ৯৫ ভাগ মামলা
বাতিল হচ্ছে সেই সাইবার আইনের ৯৫ ভাগ মামলা
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
সর্বশেষ খবর
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ
হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা
উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা