শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৯, মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

‘মেডিকেল হিস্টোরি বলছে পাঁচ বছরে মরবো না’

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
‘মেডিকেল হিস্টোরি বলছে পাঁচ বছরে মরবো না’

গত বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ডাক্তারের কাছে গেছি। আমি গেছি বলা ঠিক হবে না, পেটের নাড়িভূড়ির বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, ‘গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট’, বাংলায় ‘অন্ত্রবিদ’ বলা যেতে পারে, তার অফিস থেকেই যেতে বলা হয়েছিল। পাঁচ বছর আগে তিনি আমার কোলোনোস্কপি করেছিলেন। আমার কোলোন বা বৃহদান্ত্রে কোনো সমস্যা ছিল না। পাঁচ বছর পর কোনো সমস্যা হলো কিনা তা জানতেই এই তলব।

সুন্দরী তরুণী মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট আমার প্রেসার, হাইট, ওয়েট এসব মেপেছেন, আমি কি কি ওষুধ খাই, কোনো ওষুধে অ্যালার্জিক রিয়েকশন আছে কিনা জেনে আমার আগের মেডিকেল হিস্টোরি আপডেট করে আমাকে অপেক্ষা করতে বলে চলে যান। 

কয়েক মিনিট পর ডাক্তার এসে মনিটরে আমার মেডিকেল হিস্টোরি দেখে জেরা করলেন:

‘কি কমপ্লেইন আজ আপনাকে এখানে এনেছে?’

আমি উত্তর দিই, ‘নো কমপ্লেইন। আপনার অফিস থেকে আসতে বলেছে, অ্যাপয়েন্টমেন্ট ঠিক করে দিয়েছে, তাই এসেছি।’

এরপর তিনি রুটিন মাফিক প্রশ্ন করেন, স্টুল কেমন হয়, পেট মোচড়ায় কিনা বা পেটে ব্যথা হয় কিনা, রক্ত যায় কিনা, ইত্যাদি। অনুরূপ কোনোকিছুই আমার হয় না জেনে ডাক্তার সন্তুষ্ট। তবুও তাকে নিশ্চিত হতে হবে।

স্টুলের একটা টেস্ট লিখে দিয়ে বলেন, ‘টেস্ট রিপোর্ট পজেটিভ হলে কোলোনোস্কপি করবো, নেগেটিভ হলে পাঁচ বছর পর করলেই চলবে।’

‘ডক্টর, আপনার কি ধারণা, আমি পাঁচ বছর বাঁচবো?”

ডাক্তার হাসলেন, কম্পিউটার স্ক্রিনে আবার চোখ রেখে বললেন, ‘আপনার মেডিকেল হিস্টোরি বলে যে, আপনি পাঁচ বছরে মরবেন না।’

আমি বলি, ‘ডক্টর, মৃত্যুর কতো কারণ থাকতে পারে। মেডিকেল হিস্টোরি ভালো থাকলেও কত লোক হুটহাট মরে যায়।’

উনি তো উদর বিষয়ক ডাক্তার। অনেক বছর যাবত দীর্ঘ সময় বসে থাকতে পারি না। টানা এগারো বছর ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করি, মাঝে মাঝে থেরাপি নেই। ব্যথা নাশ হয় না। অবশেষে কয়েক মাস আগে এক নিওরোলজিস্ট এবং তার মধ্যবয়সী রাশিয়ান নারী সহকারী অতি সুক্ষ্ম কয়েকটি সূঁচ আমার দুই হাঁটুর নিচে বিভিন্ন অংশে ফুটিয়ে একটি মেশিনে মনিটর করে তিন সপ্তাহ পর রেজাল্ট জানাবেন বলে আমাকে বিদায় করেন। দুই সপ্তাহ পর ক্যালিফোর্নিয়ায় গিয়ে সেখান থেকে ফিরে আসতে আরো দুই সপ্তাহ। পঞ্চম সপ্তাহে নিওরোলজিস্টের কাছে গেলে তিনি মনিটরে রিপোর্ট দেখে ঘোষণা করেন, ‘নিওরোপ্যাথি’। থেরাপি নিতে হবে, প্রতি সপ্তাহে একটি করে ভিটামিন বি১২ ইঞ্জেকশন নিতে হবে তিন মাস। বি১২ যুক্ত খাবার এবং বি১২ সাপ্লিমেন্ট খেতে হবে। পেইন মেডিকেশন তো আছেই। নিওরোলজিস্ট আমার প্রাথমিক চিকিৎসা সেবাদানকারী ডা. মুজিবকে ফোন করে বিস্তারিত বললেন।

বহু বছর যাবত আমার উচ্চ রক্তচাপ আছে। নিয়মিত ওষুধ সেবন করি। কিছুদিন যাবত কোলেস্টরেল লেভেল স্বাভাবিক রাখতেও ওষুধ সেবন করি। ২০০৫ সালে ভোকাল কর্ডে সার্জারি করতে হয়েছে দু’বার। এখনো কণ্ঠস্বর একটু উঁচুতে উঠলেই কয়েক সেকেন্ড পর্যন্ত কথা বের হয় না। কণ্ঠ স্বাভাবিক হলে নিচু লয়ে কথা বলি।

কখন কি হয়ে যায়। “এক সেকেন্ডর নাই ভরসা ---।”

কোনো গ্যাস্ট্রোএন্টরোলজিস্ট, কার্ডিওলজিস্ট বা অন্যান্য লজিস্টের কি সাধ্য মৃত্যুকে ঠেকায়! ৬৫ বছর হতেই কবরস্থান, ফিউনারেল হোমস থেকে জিসাসের বাণী সম্বলিত চিঠি আসে। অর্থ্যাৎ মৃত্যু ডাক দিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশিদের নানা আঞ্চলিক সমিতির প্রধান কাজ হলো নিজ নিজ এলাকাবাসী, যারা ধরাধাম ত্যাগ করবেন, তাদের জন্য কবরের জায়গা কিনে রাখা। সবাই জানেন, ‘কুল্লু নাফসিন জাইকাতুল মওত,’ - ‘প্রতিটি প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ পেতে হবে’। ডাক্তার সাহেবরাও মারা যান।

তবুও ডাক্তাররা ভালো কিছু বললে মৃত্যু পথযাত্রী রোগীর পাণ্ডুর মুখেও এক চিলতে হাসি ফুটে উঠে।

গ্যাস্ট্রেএন্টারোলজিস্টের পাঁচ বছরের মধ্যে আমার মৃত্যু হওয়ার তেমন শঙ্কা না থাকার বাণী সুখকর, যদিও এখনো স্টুল টেস্ট করাইনি। এ টেস্ট রিপোর্ট পজেটিভ হলে তিনি আবারও কোলোনোস্কপি করাবেন। পশ্চাদদেশ দিয়ে ক্যামেরাযুক্ত একটি দীর্ঘ নল প্রবিষ্ট করিয়ে তিনি কোলোনের বিভিন্ন অংশ পরীক্ষা করবেন। জেনারেল অ্যানেসথেশিয়ার প্রভাবে ব্যথার অনুভূতি থাকবে না।

আমেরিকায় স্বাস্থ্যসেবার গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক হলো, কোনো ব্যক্তির প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা দানকারী ডাক্তার তার রোগীর কোন বয়সে কি রোগব্যাধি শরীরে বাসা বাঁধতে পারে, তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য রোগী কোনো কমপ্লেইন না করলেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে পাঠান। ১২ বছর যাবত আমার প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা দানকারী ডা. মুজিবুর রহমান। আমার চেয়ে বয়সে বেশ ছোটো। তিনি যখন সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বা তৃতীয় বর্ষের ছাত্র তখন থেকে আমার পরিচিত এবং ঘনিষ্ট। পাঁচ বছর আগে তিনিই গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্টের কাছে পাঠিয়েছিলেন।

যে নল দিয়ে খাদ্য পাকস্থলি থেকে ২২ ফুট দীর্ঘ ক্ষুদ্রান্ত্র ও ৬ ফুট দীর্ঘ বৃহদান্ত্র পরিভ্রমণ করে মল হিসেবে দেহ থেকে বের হয়ে যায়, সেই সুদীর্ঘ নলে কোনো অঘটন ঘটেছে কিনা কোলোনোস্কপিতে সেই লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানা যায়। কিছু ঘটে থাকলে বিনা চিকিৎসায় তার ক্যান্সারে রূপ নিতে পারে। চিকিৎসকরা বলেন, কারো কোলোন ক্যান্সার হতেই পারে এবং তা নিরাময়যোগ্য। নিয়মিত পরীক্ষার পর যথাসময়ে যথার্থ চিকিৎসা করালেই হলো।

খাদ্যাভ্যাস ও জীবন ধারা স্বাস্থ্যের ওপর বিরাট প্রভাব ফেলে। প্রক্রিয়াজাত খাবার, অধিক চিনিযুক্ত খাবার, স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার না খেয়ে বা কম খেয়ে ওমেগা ৩ (চর্বি-সমৃদ্ধ মাছে বেশি থাকে) যুক্ত খাবার বেশি খান, আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ, পর্যাপ্ত পানি পান করে কোলোনের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারেন। আমি নিজেকে তৃণভোজী বলি এবং প্রায়ই আমি সাধারণত যা ভোজন করি, সেগুলোর ছবি ফেসবুকে আপলোড করি। অনেকে আপত্তি করেন, অনেকে পছন্দ করেন। কে কি ভাবলো তা নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না।

বৃহদান্ত্রে ক্যান্সার ধরনের বিভ্রাট ঘটার লক্ষণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত হলো, আপনার অন্ত্রের অভ্যাসগুলোর পরিবর্তন -- ডায়ারিয়া বা কোষ্ঠকাঠিণ্য, মলত্যাগে সমস্যা বা চেপে রাখা, মলের রং পরিবর্তন ও সামঞ্জস্য না থাকা, অন্ত্র স্ফীত হয়ে বা গ্যাসের প্রভাবে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করা, মানসিকভাবে অসহায়ত্ব ও ক্লান্তি বোধ করা। এর বাইরেও আরো কারণ থাকতে পারে, যা গ্যাস্ট্রেএন্টারোলজিস্টরা আরো ভালো বলতে পারবেন।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা
তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার
কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার
শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা
বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে মিছিল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির
কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির

পূর্ব-পশ্চিম

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজারদর
বাজারদর

সম্পাদকীয়

সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী : পোপ লিও
সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী : পোপ লিও

পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি থাকবে আরও চার দিন
বৃষ্টি থাকবে আরও চার দিন

পেছনের পৃষ্ঠা