শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫০, শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আমি কেন নই?

রিমি রুম্মান, নিউইয়র্ক (যুক্তরাষ্ট্র)
অনলাইন ভার্সন
আমি কেন নই?

হেমন্তের এক নরম সোনালি রোদের দুপুর। নিউইয়র্কের ব্যস্ততম উড হেভেন বুলেভার্ডের প্রশস্ত সড়ক ধরে যাচ্ছিলাম। গাড়ির যাত্রীর আসনে বসা আমি। রেড লাইটে গাড়িগুলো থেমেছে সবে। সূর্যের কিরণে চোখ মেলে তাকানো যাচ্ছিল না। রোদ চশমা চোখে দিয়ে ডানে তাকাতেই পাশের গাড়ির চালকের দিকে চোখ পড়ল। তিনি একজন নারী। পাশের আসনে একজন পুরুষ, আর পেছনে শিশুরা। সম্ভবত সপরিবারে কোথাও যাচ্ছেন তাঁরা। কৃষ্ণবর্ণের নারীটি ছাপার সুতি শাড়ি পরিহিতা। তেল চপচপে মাথায় কপাল থেকে মাঝ বরাবর সরলরেখার মতো সিঁথি করে বাঁধা চুল। চেহারায় কোনো সাজ নেই, নেই পোশাকেও কোনো আধুনিকতা কিংবা আভিজাত্য। যদি সে নারী বাংলাদেশি হয়ে থাকেন, তবে তিনি একেবারেই প্রান্তিক মানুষ হবেন, আমার বিশ্বাস। আমি সামনে তাকাই। আবারও ঘাড় ঘুরিয়ে ডানে তাকাই। দৃশ্যটি আমায় এমনভাবে নাড়া দিয়ে যায়, আমার মনে হতে থাকে—এমন একজন নারী নিউইয়র্কের ব্যস্ততম রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারলে আমি কেন নই?

ওই ঘটনার কয়েক দিন পর স্বামীর কাছে ড্রাইভিং শেখার আগ্রহ প্রকাশ করলাম। তিনি দুই দিন অ্যাস্টোরিয়ায় নিরিবিলি, প্রায় জনমানবহীন এক রাস্তায় শেখালেনও। অতঃপর এমন প্রতিক্রিয়া দেখালেন যেন, আমার দ্বারা এটি প্রায় অসম্ভব এক বিষয়। বললেন, ‘কিছু মনে করিও না, তুমি তো মানুষ মারি ফেলবা, দুর্ঘটনা ঘটিয়ে আমার ইনস্যুরেন্সের বারোটা বাজাবা, তার চেয়ে ঢের ভালো ড্রাইভিং স্কুলেই শিখো’। পাহাড়সম ভয় বুকে পুষে ভর্তি হলাম ড্রাইভিং স্কুলে। গাড়ি চালানো শিখলাম। অথচ গভীর দুঃখ ও লজ্জার সঙ্গে বলতে হচ্ছে, আজন্ম ভিতু এই নিরীহ আমি ছোটবেলায় ছোট ভাইয়ের হাতে মার খেতাম কারণে–অকারণে। আব্বা প্রায়ই বলতেন, ‘তুই হইলি বড়বোন, তুই ক্যান মাইর খাস! একটা মারলে বিনিময়ে দুইটা মারবি।’ কিন্তু আমার ধারণা, আমি না হয় মারলাম, কিন্তু বিনিময়ে সে তো আবারও মারবে দ্বিগুণ সাহসে, তার চেয়ে বরং ধৈর্য ধরে চুপ থাকাই ভালো, না-হয় কিছু ব্যথা কষ্ট করে হজমই করলাম, তাতে কী!’ সেই আমি একদিন নিউইয়র্কের জ্যামাইকায় গাড়ি চালানোর পরীক্ষা দিতে যাই। সেই দিন ছিল কনকনে শীতের সকাল। দুরুদুরু বুকে গাড়িতে অপেক্ষা করছি। পরীক্ষক বসলেন পাশের আসনে। বিশালাকৃতির কৃষ্ণাঙ্গ নারী। আমি ‘গুড মর্নিং’, ‘হাই’, ‘হাউ আর ইউ’ জাতীয় কিছু বললাম সাহস সঞ্চয় করে। তিনি নিরুত্তর, গম্ভীর হয়ে কিছু লিখছেন কাগজে।

ভারী জ্যাকেটের ভেতর আমি ঘেমে নেয়ে একাকার। অন্তরাত্মা শুকিয়ে কাঠ। শুধু বললেন, সামনে যাও। ভালোয় ভালোয় তাঁর কথা মতো ডানে গেলাম, বাঁয়ে গেলাম, ব্রোকেন ইউ টার্ন, প্যারালাল পার্কিং করলাম। ভাবলাম সবই তো সম্পন্ন হল। পাস করে যাচ্ছি এই ভেবে ভেতরে কিঞ্চিৎ আনন্দও খেলে গেল। ভাবনার মাঝে কানে এল পরীক্ষকের গমগমে কণ্ঠস্বর, ‘মেইক আ লেফট অ্যান্ড পুল ওভার’। খুব ধীরে বাঁয়ে টার্ন নিচ্ছিলাম। অমনি বাঁ পাস দিয়ে শাঁ করে আমায় পাস কাটিয়ে দ্রুত গতিতে চলে গেল একটি গাড়ি। কৃষ্ণাঙ্গ পরীক্ষক উচ্চ স্বরে বলে উঠলেন, ‘স্টপ স্টপ!’ ব্যাস, সে যাত্রায় ফেল। ভয়ে পরে গাড়ি চালানোর ইচ্ছাকে মাটি চাপা দিয়ে রাখলাম। মনে হল, আমাকে দিয়ে হবে না। এ বড় কঠিন কাজ।

দীর্ঘ প্রায় দেড় বছর পর মে মাসের চমৎকার এক বিকেল। শেষ বিকেলের ম্রিয়মাণ কমলা আলো তখন প্রকাণ্ড সব গাছের মগডালে চিকচিক করছিল। হাঁটছিলাম বাড়ির সামনের ঢালু রাস্তা বেয়ে। এখানে–ওখানে কিছু পাখি ডাকছিল। অতিথি পাখি হবে হয়তো। প্রতিটি বাড়ির সামনের গাছগুলোয় প্রস্ফুটিত নানা রঙের ফুল। মন মাতানো সৌরভ আর পরম মুগ্ধতায় ছেয়ে আছে মনপ্রাণ, চারপাশ। কোনো কারণ ছাড়াই আমার আচমকা সেই নারীর মুখচ্ছবি ভেসে উঠে মানসপটে। এই যান্ত্রিক শহরে ব্যস্ততার মাঝে রোজ কত মানুষের সঙ্গে দেখা হয়ে যায় বেলা–অবেলায়, অথচ কারও মুখচ্ছবি আমার মনে থাকে না, মনে পড়ে না। কিন্তু কেন সেই নারীকে? আমি কয়েক সেকেন্ড চোখ বন্ধ করে ছোট্ট শ্বাস নেই। মুখে দুই হাত বুলাই মোনাজাতের ভঙ্গিতে। মাথার ওপরে গাছের ডালে ডেকে-ওঠা পাখির দিকে তাকাই। আমার আবারও মনে হলো, ‘আমি কেন নই?’ মনে মনে আমি আবারও রোড টেস্ট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।

নির্দিষ্ট দিনে আমার ড্রাইভিং স্কুলের ইনস্ট্রাক্টর আমাদের দুজন শিক্ষার্থীকে নিয়ে রওনা হন জ্যামাইকার পরীক্ষাস্থলের উদ্দেশ্যে। পুরোটা পথজুড়ে আমার সঙ্গের শিক্ষার্থী তরুণ অনর্গল বলে চলেছেন, ‘ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পরীক্ষা দেওয়া কোনো ব্যাপার হল! কেন যে মানুষ বারবার ফেল করে!’ আমি তাঁর কথা শুনে উজ্জীবিত হই, মনে সাহস পাই, আত্মবিশ্বাস বাড়ে। প্রথমেই তাঁর রোড টেস্টের পালা। আমরা রাস্তার একপাশে অন্য সবার সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। পরীক্ষক তাঁর গাড়িতে উঠে বসেন। তরুণ উজ্জ্বল হাসি হাসি হয়ে গাড়ি স্টার্ট দিলেন। গতি বাড়ালেন। আমরা গভীর মনোযোগে তাকিয়ে আছি সেই পথের দিকে। দেখলাম তিনি ওয়ান ওয়ে রাস্তায় চলে গেলেন অনেকটাই! ভাগ্যিস বিপরীতমুখী কোনো গাড়ি আসেনি সেই সময়ে! নইলে নির্ঘাত দুর্ঘটনা ঘটে চিৎপটাং হতেন। নিমেষেই ফিরে এল গাড়িটি। তিনি নেমে এলেন মুখ আঁধার করে। মানুষের এসব মন খারাপ আমার মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে প্রায়শই। ভয় আর আশঙ্কায় এবার আমার পালা। সব ভয়কে জয় করে সেবার আমি ভালোভাবেই উতরে যাই।

এসব আজ থেকে ১৫ বছর আগের ঘটনা। মাঝে মধ্যেই আমি যখন সপরিবারে ড্রাইভ করে কোথাও বেড়াতে যাই, পাশের আসনে বর, পেছনের আসনে বাচ্চারা ও তাঁদের দাদু বসেন। তাঁরা সবাই যখন নানান বিষয়ে গল্পে মশগুল থাকে, সেই সময়টায় আমার একজন নারীকে খুব মনে পড়ে। মাথার মাঝখান বরাবর সরলরেখার মতো সিঁথি করে চুল বাঁধা। খুব সাধারণ অথচ বড় বেশি অসাধারণ। আমরা আশপাশের কত কী দেখেই না অনুপ্রাণিত হই!

এবার আসি লেখালেখির বিষয়ে। ছোটবেলায় যখন ছন্দ মিলিয়ে ছড়া লিখতাম, লুকিয়ে রাখতাম, ভয়ে। অপমানিত হওয়ার ভয়ে। কেউ দেখলে ব্যঙ্গ, বিদ্রূপ কিংবা তাচ্ছিল্য করবে, হাসাহাসি করবে। যেচে কারও হাসির পাত্র হতে কে চায়? এই বিদেশের বাড়িতে বসেও বিগত বছরগুলোয় লিখে গেছি পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা। আমার কেন যেন মনে হয়, যারা লিখতে ভালোবাসেন, তাঁদের ভেতরের এই ইচ্ছেটা সময় সুযোগ পেলেই প্রকট হয়ে ওঠে এবং তা একরকম নেশার মতো। অগণিত লেখা, অসংখ্য অনুভূতি কাগজে পুরে জমিয়ে রেখেছিলাম ড্রয়ারে। অতঃপর একদিন ধুলো জমা সেই সব লেখা, আমার অনুভূতির সব অক্ষর, ফেলে দিয়ে আসতাম গারবেজ ক্যানে।

একদিন কর্মক্ষেত্রে সোফিয়া নামের স্প্যানিশ সহকর্মীর কাছ থেকে ধার চেয়ে লাঞ্চ ব্রেকের সময়ে পড়লাম হেলেন কেলারের ‘দ্য স্টোরি অব মাই লাইফ’। হেলেন একজন বিস্ময়কর সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ ছিলেন। আমেরিকায় জন্ম হলেও তিনি পুরো বিশ্বে পরিচিত ছিলেন এ কারণে যে, তিনি জীবনসংগ্রামে সব বাধার বিরুদ্ধে নিরন্তর লড়াই করে সফল হয়েছিলেন। তিনি বিস্ময়কর এ কারণে যে, মাত্র ১৯ মাস বয়সে যিনি মেনিনজাইটিস অথবা স্কারলেট ফিবারে আক্রান্ত হয়ে একাধারে বাক্‌শক্তি, শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন। যদিও দশ বছর বয়সে চিকিৎসার মাধ্যমে তিনি বাক্‌শক্তি ফিরে পান। এসব প্রতিবন্ধকতাকে সঙ্গী করে ক্রমাগত সংগ্রাম চালিয়ে যান তিনি। এন সুলিভান নামের একজন প্রশিক্ষক হেলেন কেলারের শিক্ষার দায়িত্ব নেন। যদিও এটি ছিল কঠিন এক দায়িত্ব। কিন্তু তিনি নিষ্ঠার সঙ্গেই তা পালন করেন। তিনি সার্বক্ষণিক পাশে থেকে হেলেনের লেখা অনুবাদ করে দিতেন এবং পাঠ তৈরিতে সহায়তা করতেন। হেলেন যেকোনো কথা হাতে উচ্চারণ করে বোঝাতেন। একের পর এক অভিজ্ঞতার কথা লিখে শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি প্রতিবন্ধী হেলেন চমকে দেন সারা পৃথিবীকে। ১৮৮০ খ্রিস্টাব্দে জন্ম নেওয়া এই নারী ১৯০২ সালে লেডিজ হোম জার্নালে লেখালেখি শুরু করেন এবং ‘দ্য স্টোরি অব মাই লাইফ’ শিরোনামে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেন নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা। ১৯০৮ সালে প্রকাশ করেন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড আই লিভ ইন’। বইটিতে তিনি ব্যক্ত করে গেছেন মানুষের জীবনে স্বাদ, স্পর্শ ও গন্ধের ভূমিকা। খ্যাতি, সম্মান, পুরস্কার অর্জন সবই পেয়েছেন তিনি। ১৯৬৮ সালে ৮৮ বছর বয়সে এই মহীয়সী নারী পরলোক গমন করেন।

সব প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও মানুষের এসব জীবনযুদ্ধ আমাকে অনুপ্রাণিত করে খুব। মনে হয়, কে কী ভাবল, কে কী বলল—তা নিয়ে মন খারাপ না করে যার ভেতরে ন্যূনতম যেটুকু প্রতিভা আছে, সেই সঙ্গে নিজের চেষ্টা এবং আগ্রহটুকু কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যাক সকলে। স্রষ্টা তো আর সবাইকে দুই হাত উজাড় করে দেন না। জগতের কাউকে কাউকে কঠিন পরীক্ষায় ফেলে দেন। তবে জীবনে যা কিছুই ঘটুক না কেন, তাতে আমাদের জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে যদি আমরা ধৈর্যের পরিচয় দিই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/২২ ডিসেম্বর, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা
তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার
কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার
শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির
কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির

পূর্ব-পশ্চিম

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজারদর
বাজারদর

সম্পাদকীয়

সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী : পোপ লিও
সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী : পোপ লিও

পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি থাকবে আরও চার দিন
বৃষ্টি থাকবে আরও চার দিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে প্রচণ্ড ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে প্রচণ্ড ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম