শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৩, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৪

তিনি আর লৌহ নন, হীরক মানবী !

অনলাইন ভার্সন
তিনি আর লৌহ নন, হীরক মানবী !

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সমসাময়িক অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন  গোলাম মাওলা রনি। পাঠকদের জন্য ফেসবুক স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো:

 

উপাধীটি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জন্য। কিন্তু লেখাটির বিষয়বস্তু বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। আমার মনে হয় ইদানিংকালের কর্মকান্ডে বঙ্গবন্ধু কন্যা তার পূর্বেকার লৌহ মানবীর খেতাবটি হারিয়ে ফেলেছেন নিত্য নতুন প্রাপ্তি আর প্রক্রিয়ার কারনে। রাজনীতিতে লৌহমানবী বলতে সারা বিশ্বে দুইজন রমনীকেই বুঝায়- মার্গারেট থেচার এবং গোল্ড মায়ার। যে কারনে তারা লৌহ মানবী খেতাব পেয়েছেন তার চেয়েও কঠিন কঠিন কাজ করার জন্য দেশবাসী শেখ হাসিনাকে বহুদিন যাবৎ লৌহ মানবী বলে আসছিলো। বাংলাদেশ গরীব দেশ। বিশ্বের নামকরা ধনী রাষ্ট্রগুলো এখনো আমাদেরকে ত্চ্ছু তাচ্ছিল্য করে এবং অনেকে আবার এমন ভাব দেখায় যে, দেশটির নাম বোধ হয় প্রথম শুনলো। তাই বঙ্গবন্ধু কন্যার লৌহ মানবী খেতাবটি আন্তর্জাতিকতা পায়নি।তাতে কি? আমরা তো বুঝেছি তিনি কে! তিনি যে সম্প্রতি তাঁর চারিত্রিক কঠোরতা আর দৃঢ়তার জন্য লোহার গুনাবলীর উপরে স্থান নিয়ে হীরকে পরিনত হয়েছেন সেটা অন্য কেহ টের না পেলেও সাধারণ ভেতো বাঙ্গালী টের পেয়েছে হাড়ে হাড়ে।

প্রধানমন্ত্রী এবং বঙ্গবন্ধু কন্যার চারিত্রিক বৈশিষ্ট সম্পর্কে বিএনপি নেত্রী মনে হয় একেবারেই বেখেয়াল। আর এ কারনেই আমার এই লেখার বিষয়বস্তু লিখিত হয়েছে শহীদ জায়া বেগম খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে। সম্মানীত পাঠক /পাঠিকা প্রশ্ন করতে পারেন তুমি কেহে বাপু! কি দরকার তোমার এসব করে। আমি বলি হা অবশ্যই দরকার আছে। কারন রাজায় রাজায় যুদ্ধ করে প্রজারা সব মারা পড়ে। দুই নেত্রীর যুদ্ধে আমরা যে সব মরতে বসেছি! তাই তারা যদি একে অপরকে বুঝে এবং একে অপরের শক্তি ও কৌশল অনুধাবন করে যুদ্ধে নামেন তবে ক্ষয়ক্ষতি কম হবে এবং ফলাফল লাভ করা যাবে দ্রুত। আর একারনেই নাদান বান্দা নাখান্দার মতো হীরক মানবীর বৈশিষ্ট বর্ননা করছে।

হীরক মানবীর বৈশিষ্ট বলার আগে হীরক সম্পর্কে কিছু বলে নেই। হীরকের ইংরেজী প্রতিশব্দ ডায়মন্ড। এটি আবার এসেছে গ্রীক শব্দ এ্যাডামাস ও ডামাও থেকে- যার প্রতিশব্ধ যথাক্রমে- যা ভাঙ্গা যায় না এবং আমি অতিরিক্ত ক্ষমতা সম্পন্ন। সাধারন লোহার চাইতে প্রায় একশ গুন শক্ত হীরক প্রকৃতির এক বিস্বয়কর সৃষ্টি। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ভূ অভ্যন্তরে ১৪০ কি.মি. থেকে ১৭০ কি.মি. দুরত্বে অন্যান্য গলিতও উত্তপ্ত লাভার সঙ্গে হীরকদের বসবাস। মূলত কার্বন জাতীয় পদার্থের সঙ্গেই এরা খায় খাতির করে বেশি এবং কার্বনের সঙ্গেই মিলে মিশে থাকে। ম্যাগমার মাধ্যমে ভূ-অভ্যন্তর থেকে এদেরকে টেনে আনতে হয়। হীরকরা কিন্তু বয়সেও বেশ বয়োবৃদ্ধ। তাদের গড় বয়স একশ কোটি বছর থেকে ৩৩০ কোটি বছর পর্যন্ত।

এখন আপনি উপরের বৈশিষ্ট থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যার কিছু বৈশিষ্ট মিলিয়ে নিতে পারেন। গত পাঁচটি বছর আমরা তার যেসব কথাবার্তা শুনেছি এবং কর্মকান্ড দেখেছি তাতে বিরোধী পক্ষের জন্য কতগুলি স্পষ্ট মেসেজ ছিলো। বিরোধীরা হয় সে মেসেজ বুঝতে পারেনি নয়তো গর্বভরে অবজ্ঞা করেছেন। ফলে যা হবার তাই হয়েছে- এখন গালে হাত দিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে- আসলে কি করা যায়! বা আদৌ কিছু করা যাবে কি?

সাম্প্রতিক কালের যৌথ বাহিনীর অভিযান, কয়েকটি লাশ পাওয়ার ঘটনা, ইনকিলাব বন্ধ এবং বিরোধী দলকে সমাবেশ করতে দেয়ার মধ্যে কোন যোগসূত্রের সন্ধান পেয়েছেন কি কেউ? আমি যতদূর জানি সরকারের সাম্প্রতিক কর্মে বিরোধী পক্ষ ভীষন ভয় পেয়ে গেছেন। তারা এখণ যুগোপযোগী কর্মপন্থা অবলম্বনের পরিবর্তে ধর্ম কর্মে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠেছেন। মুসলমানরা সকালে সুরা ইয়াসিন আর রাতে সুরা মূলক পড়ে দুনিয়া আখেরাতে ভয় থেকে বাঁচতে চাচ্ছে। তারা মনে করছে একমাত্র আসমানি সাহায্য ছাড়া এখন আর কোন উপায় নেই। নরম মনের মুসুল্লীরা করুন সুরে সুরায়ে ফীল পড়ে আর আকাশের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে আবাবিল পাখির খোঁজ করে।

মুসল্লীদের অবশ্য দোষও নেই। তারা সরকারকে প্রবল পরাক্রান্ত ভাবছে। সরকারের কর্ম কৌশল কিংবা শক্তিমত্তার সঙ্গে পেরে উঠছে না। তাই রনে ভঙ্গ দিয়ে তারা তাদের মাল সামানা নিয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নিতে চাচ্ছে ঠিক যেভাবে আশ্রয় নিয়েছিলেন মহানবী (সঃ) এর দাদা আব্দুল মোত্তালীব। এই ঘটনাতো বেশী দিনের পুরানোও না। মাত্র ১৪০০ বছর আগেকার একটি ঐতিহাসিক এবং ঐশী উপাখ্যান। ঘটে ছিলো মক্কা নগরীতে; বায়তুল্লাহ অর্থাৎ কাবা শরীফকে কেন্দ্র করে।

সবাই জানেন সেই ঘটনা, তবুও বলছি। সনটি ছিলো ৫৭০ বা ৫৬৯ খ্রীষ্টাব্দ। ইয়ামেনের শাসক ছিলেন আবরাহা। বাদশাহ আবরাহা ছিলেন আবার ইথিওপিয়ার সম্রাট আকসামের অধীন এ্কজন গভর্নর। অন্যদিকে সম্রাট আকসাম আনুগত্য করতেন বায়জান্টাইন সম্রাটের; মানে রোমান সম্রাটের - যারা সবাই ছিলেন খ্রীষ্টান ধর্মের অনুসারী। মহান রোমান সম্রাট কন্সটাটাইন দি গ্রেট ৩০৬ খ্রীষ্টাব্দের ২৫ শে জুলাই সিংহাসনে আরোহনের সময় রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে খ্রীষ্টবাদকে ঘোষনা করতে বাধ্য হন। এর পর থেকে রোমান সাম্রাজ্যে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদেরকে একদম সহ্য করা হতো না।

রোমান সম্রাটের অধীন আবরাহা বিভিন্ন কারনে মক্কার কাবা শরীফকে ধ্বংশ করতে চাইলেন। এর পেছনে বানিজ্যিক কারন ছিলো কিন্তু ধর্মীয় কারনই বেশী। ৫৬৯ বা ৫৭০ খ্রীষ্টাব্দে উত্তর আরবের ইয়ামেন থেকে প্রায় পঞ্চাশ হাজার বাহিনী নিয়ে আবরাহা কাবা শরীফ ধ্বংসের উদ্দেশ্যে মক্কায় সৈন্য সমাবেশ করেন। এই সৈন্যদের সাথে একটি হাতিও ছিল। তাই এই বাহিনীকে বলা হয় হস্তী বাহিনী। আবরাহা যখন মক্কা আক্রমন করলেন তখন আল্লার রাসুল ছিলেন মাতৃগর্ভে। সুরা ফিলে আল্লাহ তার রাসুলকে উদ্দেশ্য করে বলেন হে নবী! আপনি কি দেখেননি, আপনার রব হস্তী বাহিনীর সাথে কি ব্যবহার করলেন?

আবরাহার প্রতিপক্ষ মক্কার কুরাইশরা ছিলো অতিশয় দরিদ্র এবং দুর্বল। তাদের নেতা ছিলেন হুজুর (সঃ) এর দাদা বয়োবৃদ্ধ আব্দুল মোত্তালিব। তিনি আবরাহার আগমনী সংবাদে বিচলিত হয়ে মক্কাবাসীদেরকে সমবেত করলেন। তারপর বললেন বিশাল এই বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার কোন শক্তি ও সামর্থ আমাদের নেই। আবরাহার সঙ্গে আমাদের কোন শত্রুতাও নেই। সে আল্লাহ ও তাঁর ঘরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করছে। এরপর তিনি আসমানের দিকে তাকিয়ে বললেন- হে আল্লাহ! তোমার ঘর রক্ষা করতে আমরা অপারগ। তাই তোমার ঘর তোমার জিম্মায় দিয়ে আমরা পরিবার পরিজন এবং গবাদি পশু নিয়ে নিকটস্ত পাহাড়ে চলে গেলাম।

আবরাহা কয়েকদিন অপেক্ষার পর যুদ্ধ করার জন্য কোন প্রতিপক্ষ পেলেন না। ক্রোধে আত্মহারা হয়ে তিনি একতরফা ভাবে কাবা শরীফ ধ্বংশ করতে গেলেন। আর তখনই চলে এলো আল্লাহর সাহায্য ’আবাবিল পাখি’। বর্তমান জমনায় আল্লাহ কিভাবে সাহায্য করবেন তা তিনিই ভালো জানেন। কিন্তু যে নির্ভরতা ও সততা নিয়ে আব্দুল মোত্তালিব আল্লাহর সাহায্য চেয়েছিলেন সেই রকমভাবে সরকার বিরোধিরা পারছে কিনা তা আমার জানা নেই।

যে কোন যুদ্ধে নামার পূর্বে অবশ্যই সেনাপতিকে পূর্বাপর অনেক ঘটনাই বিবেচনাতে আনতে হয়। পরিকল্পনাহীন যুদ্ধ জয়ের ইতিহাস কেউ বলতে পারবেনা। যেখানে বঙ্গবন্ধু কন্যা ভারতের মত সুবিশাল প্রতিবেশী এবং শক্তিশালী রাষ্ট্রকে বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন, দলের সব বাঘা বাঘা নেতা তার কথায় লেফ্ট রাইট করে, সামরিক - বেসামরিক প্রশাসনের আনুগত্য সীমাহীন এবং অর্থ বানিজ্য, সুশীল - কুশিল সবই তার করায়ত্বে সেখানে বিরোধী পক্ষের কর্মকৌশল কেবল ফাঁকা বুলি হলে চলবেনা। বিরোধীদের প্রতিটি কর্মসূচী, বক্তব্য এবং কৌশল সরকারী দলের তুলনায় কয়েকগুন শক্তিশালী এবং আকর্ষনীয় না হলে কোন ফল আসবেনা। কেবল আমাদের মতো হাদারাম জনগনই ক্ষতিগ্রস্থ হবে।

আমি মনে করি বিরোধী দলীয় নেতৃবৃন্দের খুব ভালো করে পড়া উচিত বিশ্বের নামকরা সব পট পরিবর্তন ও জয় পরাজয়ের ইতিহাস। কারন তাদের প্রতিপক্ষ এই কর্মটি করেন খুব মনোযোগ সহকারে। তাদের জানা উচিত গাউগামেলার যুদ্ধ সম্পর্কে। আলেকজান্ডার দি গ্রেট ৩৩১ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে কিভাবে মাত্র ৪০ হাজার সৈন্য নিয়ে সুবিখ্যাত পারস্য সম্রাট দ্বিতীয় দারায়ুসকে তার ২ লাখ ৮০ হাজার বাহিনী সমেত পরাজিত করেছিলেন ?

আরো উদাহরন আছে। ২০৭ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে কার্থেজ সেনাপতি মহাবীর হানিবলের ভাই হাসদ্রুবাল মেটাউরাসের যুদ্ধে সুবিশাল রোমান বাহিনীকে পরাজিত করেছিলেন যাকে ইতিহাস দ্বিতীয় পিউনিখের যুদ্ধ হিসেবে খ্যাতি দিয়েছে। সবচেয়ে বিখ্যাত যুদ্ধটি করেছিলেন হানিবল নিজে-২১৬ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের ২রা আগষ্ট তারিখে। যুদ্ধের নাম ব্যাটল অব ক্যাননাই। মাত্র ৫০ হাজার সৈন্য নিয়ে হানিবল পিরেনিজ ও আল্পস পর্বতমালা পাড়ি দিয়ে দক্ষিন ইতালীতে ঢোকে দেখেন মাত্র ২৫০০০ সৈন্য অবশিষ্ট আছে। বাকী সব মারা গেছে। সৈন্যরা দাবী তুললো ফিরে যাবার জন্য। হানিবল সৈন্য সমাবেশে বক্তব্য দিয়ে বললেন- যদি এই পরিবেশে পুনরায় ফিরে যাই তাহলে বাকী ২৫০০০ ও মারা পড়বো নির্ঘাত; তাই লড়াই করে মরাই শ্রেয়।

সৈন্যরা হানিবলের বক্তব্যে প্রান ফিরে পেল। স্থানীয় ছোট খাটো কয়েকটি যুদ্ধে জয় লাভ করে মনোবল চাঙ্গা করলো। তারপর বিভিন্ন উপজাতির আরো ২৫০০০ সৈন্যকে ভাড়া হিসেবে সংগ্রহ করা হলো। এরপর রোমান সেনাপতি গাইয়াস টোরনটিয়াস ডেরোর ৮০ হাজার সৈন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ন হলেন। যুদ্ধ ক্ষেত্রে ৭৫ হাজার রোমান সৈন্য মারা পড়লো। বাকী পাঁচ হাজার মাত্র পালাতে পারলো।
জুলিয়াস সিজারের বিখ্যাত বিজয় ব্যাটল অব অ্যালেসিয়ার ইতিহাসও সবাই এখনো অধ্যয়ন করেন। ৫২ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি ফ্রান্সের গ্যালিক উপজাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যে কৌশলে জয়লাভ করেছেন তাতে সামরিক শক্তির তুলনায় মানুষের নেতৃত্বের অসাধারন গুনাবলীর মহত্বই ফুটে উঠেছে।

কাজেই সরকার বিরোধীগন যদি ইতিহাসের শিক্ষা থেকে শিক্ষিত না হয়ে অকৌশলের আন্দোলন করেন তবে এ জাতি নিঃশেষ হতে বেশী সময় লাগবে না। তার চেয়ে বরং আমাদেরকে আল্লাহর হাতে সপে দিয়ে আপনারা ধর্ম-কর্ম করুন-আর আমরা এস্মে আজম সহ আবাবিল পাখির জন্য অপেক্ষা করতে থাকি।

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত
যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই
ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়
ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা
বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে
হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’
‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা
চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী
এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২
প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

বৃষ্টি হলেই কাদাপানিতে একাকার
বৃষ্টি হলেই কাদাপানিতে একাকার

দেশগ্রাম