শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৬, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় অসচ্ছল পরিবারের ৬০ জন নারীর মাঝে সেলাই মেশিন তুলে দেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্যরা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

হঠাৎই অঝোরে বৃষ্টি, এরপর তপ্ত রোদের ঝলকানি। রাত পোহাতেই গ্রীষ্মকাল নিজেকে জানান দিল বেশ ভালো করেই। তবে বৃষ্টি কিংবা রোদ কোনো কিছুই তাঁদের চলার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। বিভিন্ন গ্রাম থেকে অসচ্ছল পরিবারের অনেকেই ছুটে এসেছেন।

বসুন্ধরা শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তিন মাস বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। যখনই সেলাইয়ের কাজ আর কাপড় কাটার কাজ শিখে গেলেন, সামনে এলো বিশাল সুযোগ। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রত্যেকেই পাবেন একটি করে সেলাই মেশিন। এ আনন্দেই তাঁদের মনে বইছে সুখের বাতাস।

সে বাতাসেই যেন রোদ-বৃষ্টির চোখরাঙানি পরাস্ত হলো। আয়োজন সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও এক ঘণ্টা আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। শুধু সুবিধাভোগীদের ভেতরে বসিয়ে সঙ্গে আসা স্বজনদের বাইরে অপেক্ষা করতে অনুরোধ করা হলো। আনুষ্ঠানিকতা শেষে সবাই বাড়ি ফেরেন মুখে রাজ্যের হাসি নিয়ে।

এই হাসির কারণ দেশসেরা শিল্পপরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ। ৬০টি অসচ্ছল পরিবারে সুখের বাতাস বইয়ে দেওয়ার নেপথ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘ। মানুষের জন্য ভালো কিছু করার প্রত্যয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ তাঁদের সেলাই প্রশিক্ষণ দিয়েছে। দক্ষ হয়ে যাওয়ার পর প্রত্যেককে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে সেলাই মেশিন তুলে দেওয়া হয়। এই সেলাই মেশিনকে ঘিরে স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছেন উপকারভোগীরা।

গত ২১ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ৬০টি অসচ্ছল পরিবারের নারীকে সেলাই মেশিন দেওয়া হয়। অসহায় পরিবারকে স্বাবলম্বী করার অংশ হিসেবেই এ উদ্যোগ। ২৩ জেলায় এ পর্যন্ত দুই হাজারের বেশি সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। আরো কয়েকটি জেলায় বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৬৪ জেলায়ই এই কার্যক্রম পরিচালনার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এর মাধ্যমে অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করার প্রত্যয় দেশের সর্ববৃহৎ এই সামাজিক সংগঠনটির। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা ময়নাল হোসেন চৌধুরী। বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ কিন্তু আর্থিকভাবে দুর্বল, তাদের জন্য কিছু করতে নির্দেশ দিয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের মাননীয় চেয়ারম্যান। এরই আলোকে কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। যেখানে স্কুল নেই, সেখানে স্কুল করে দেওয়া হয়েছে, লাইব্রেরি করা হয়েছে। উপার্জনের জন্য কিছু একটা করার অংশ হিসেবে সেলাই মেশিন দেওয়া হচ্ছে। আমাদের আরেকটা উদ্যোগ হলো সুদ ও সার্ভিস চার্জ মুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ, যা পৃথিবীর কোনো দেশে নেই। একমাত্র বসুন্ধরা গ্রুপই সুদমুক্ত ঋণ দেয়। হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ। স্বাস্থ্য নিয়েও কাজ করছি। চক্ষু হাসপাতাল আছে। সেখানে বাছাই করা রোগীকে বিনামূল্যে অপারেশন করানো হয়।’ চাঁন মিয়া সরকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। উপকারভোগীরা যেন সেলাই মেশিনটি যথাযথভাবে কাজে লাগান সেই অনুরোধ করেন তিনি। পাশাপাশি উদ্যোগটি প্রতিটি জেলা-উপজেলায় সফলভাবে করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

আয়োজনের শুরুতে উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে ছিল পিনপতন নীরবতা। মঞ্চ থেকে ঘোষণা এলো, প্রত্যেকের সামনে থাকা সেলাই মেশিনগুলো তাঁদের জন্য। মেশিন নিয়ে যাওয়ার যাতায়াত ভাড়াটাও দিয়ে দেওয়া হবে। সবার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এসব শুনে সবার মুখে ফোটে হাসির ঝিলিক। হাত-পা চলতে শুরু করল সেলাই মেশিনে। খটখট শব্দটা এবার নীরবতা ভেঙে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। মনে হচ্ছিল গার্মেন্টস কারখানায় নারীরা কাজে মগ্ন। বাড়ি ফিরে কখন থেকে সুই-সুতার ফোঁড়ে জীবনের নতুন নকশা আঁকা শুরু করবেন, সেই সময়টার অপেক্ষা সবার মাঝে। শাহীনূর বেগম নামের এক নারী বললেন, ‘এখন আর মাকে সেবা করার চিন্তা নেই। সেলাই মেশিন দিয়ে আয় করে মাকে ভালোভাবে সেবা করব।’ উপজেলার বাঁশগাড়ী গ্রামের ওই নারী জানালেন, বিয়ের বছর দুয়েক পর স্বামী মারা যান। সংসার চালানো কষ্ট হয় বলে রাজমিস্ত্রি ভাই স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অন্যত্র চলে গেছেন। এরপর থেকে মাকে নিয়েই তাঁর সংসার। কাঁথা সেলাই আর ছাগল পালনের আয় দিয়ে চলত দুজনের সংসার। এখন সেলাই মেশিন পাওয়ায় নতুন করে ভালো থাকার স্বপ্ন দেখছেন তিনি। সেলাই মেশিন পেয়ে উপকারভোগীরা বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য দোয়া করেন। তাঁরা বলেন, এই মেশিন তাঁদের নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। সংসার চালানো নিয়ে তাঁদের যে চিন্তা ছিল, তা থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পাব বলে বেশ ভালো লাগছে। ইয়াছমিন আক্তার নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘চা বিক্রেতা বাবার একার পক্ষে সাতজনের সংসার চালাতে খুব কষ্ট হয়। বসুন্ধরার এই সেলাই মেশিন নিয়ে আমি আয় করতে পারব, যা সংসার চালাতে বেশ কাজে লাগবে। বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য দোয়া রইল।’ মেয়ের সঙ্গে আসা শারীরিক প্রতিবন্ধী মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘বসুন্ধরা আমার পরিবারের পাশে ছিল আগে থেকেই। আমার মেয়েদের তারা শিক্ষাবৃত্তি দিয়েছে। এখন এক মেয়েকে সেলাইয়ের প্রশিক্ষণ দিয়ে মেশিন দিল। তাদের উপকারের কথা বলে শেষ করা যাবে না।’ প্রশিক্ষক পলি আক্তার জানান, প্রত্যেককে তিন মাস প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সেলাইয়ের কাজ শিখে ও নতুন মেশিন পেয়ে সবাই খুব খুশি। এই উদ্যোগের ফলে প্রতিটি পরিবারেই আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে আসবে।’


অন্যরাও এমন উদ্যোগ নিলে দেশ এগিয়ে যাবে

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

মানবিক ও জনকল্যাণকর কাজগুলো সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে করলে সেটিকে আমরা অবশ্যই সাধুবাদ জানাই। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে একসঙ্গে এসব কাজ করলে মানুষের কল্যাণ আরো বেশি ত্বরান্বিত হয়। বসুন্ধরা গ্রুপ মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ জন অসহায় নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করেছে, যা প্রশংসনীয় উদ্যোগ।

সারা দেশেই সেলাই মেশিন দেওয়া হবে বলে জেনেছি। আমি আশা করি, বসুন্ধরা গ্রুপের মতো দেশে আরো যেসব প্রতিষ্ঠান আছে, তারাও এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এতে নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং তারা স্বাবলম্বী হতে পারবে। এগিয়ে যাবে আমাদের স্বপ্নের এই দেশ।

 

‘অচল শরীর’ নিয়েও আব্দুল আউয়ালের সুখের হাসি

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

সুবিধাভোগীদের সবার পেছনে এক কোনায় বসা বৃদ্ধ আব্দুল আউয়াল। বৃদ্ধ বলতে শারীরিক অক্ষমতা তাঁকে যেন দ্রুত বৃদ্ধ বানিয়ে দিয়েছে। প্যারালাইজড আব্দুল আউয়াল তবু মেয়ের সঙ্গে এসেছেন। সুবিধাভোগী বাদে অন্যদের বাইরে অপেক্ষার জন্য বলা হলেও আব্দুল আউয়ালের জন্য মিলনায়তনে চেয়ার বরাদ্দ ছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল আউয়াল। পরিবারে চার মেয়ে ও স্ত্রী। মেয়েদের সবাই পড়াশোনা করে। নিজে উপার্জন করতে পারেন না বলে স্বজনরা মিলেমিশে সংসার চালায়।

তাদের সংসারে ত্রাতা হয়ে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দুই মেয়েকে শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে সহায়তা শুরু। স্কুলের গণ্ডি পেরোনোতে বড়দের বাদ দিয়ে ছোটদের বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। এখন অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে ফেরদৌসি আক্তারকে সেলাই মেশিন দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

এতে খুব খুশি তিনি। আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘আমার মেয়েদের পড়াশোনায় আগে থেকেই সাহায্য করছে বসুন্ধরা গ্রুপ। এইবার ছোট মেয়েটাকে প্রশিক্ষণ দিছে আবার আজকে মেশিনও দিছে। আজকাল তো পকেটে পাঁচ টাকা না থাকলে গুদারাও পার হওয়া যায় না। কেউ বিনামূল্যে এত দামের সেলাই মেশিন দেবে, সেটা তো কল্পনা করাও দায়।

শুনেছি, বসুন্ধরার মালিক এভাবে কোটি কোটি টাকা মানুষের কল্যাণে বিলিয়ে দেন। আমার মতো অনেকের পরিবারের ছায়া হয়ে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দোয়া করি, আল্লাহ যেন তাঁদের সবাইকে ভালো রাখেন।’


বসুন্ধরার ছোঁয়ায় বদলে যাবে তাহিয়ার জীবন

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস

নির্ভরশীলতা যেন এক নীরব যন্ত্রণা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার পাড়াতলী গ্রামের তাহিয়া রহমান। স্বামী বেকার। সংসারের চাকা ঘুরছিল না ঠিকঠাক।

শ্বশুরের ওপর নির্ভর করেই চলত তাহিয়ার পরিবার। তবু তাহিয়ার মনে ছিল ক্ষীণ স্বপ্ন, কিছু করবেন সংসারের জন্য। তাঁর এই দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহযোগিতায় তাহিয়া বিনামূল্যে তিন মাসের সেলাই প্রশিক্ষণ নেন।

প্রশিক্ষণ শেষে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে তাঁকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয় একটি সেলাই মেশিন। সেই মেশিনই আজ তাহিয়ার স্বপ্নপূরণের সঙ্গী। তাহিয়া বলেন, ‘এখন আর কারো মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ আর সেলাই মেশিন আমাকে আত্মবিশ্বাস দিয়েছে।

সংসার চালাতে পারব নিজের উপার্জনে। আমার সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়েও এখন ভাবতে পারব। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারের প্রতি আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। তাঁর মতো মানুষ আছেন বলেই আমাদের মতো অসহায় নারীরা স্বপ্ন দেখতে সাহস পাই। আমার মতো একজন নারীর চোখে স্বপ্ন ফেরানোর জন্য বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘকে ধন্যবাদ।’

 

মাহমুদার স্বপ্নপূরণের সিঁড়ি

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরের ছোট্ট গ্রামে বেড়ে ওঠা মাহমুদা। তিনি শুধু একজন শিক্ষার্থীই নন, এক সংগ্রামী নারীর প্রতিচ্ছবি। বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজে স্নাতক প্রথম বর্ষে পড়েন। পারিবারিক অভাব-অনটনের কারণে জীবন ছিল যুদ্ধের মতো।

মাহমুদার চোখে অন্ধকার নামতে শুরু করলেও তাঁর মনের ভেতরে লুকিয়ে থাকা আলোর শিখা নিভে যায়নি। এই কঠিন সময়ে মাহমুদার পাশে দাঁড়ায় দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ। পাশে দাঁড়িয়ে শুধু সহানুভূতি নয়, বাস্তবিক সমাধান দিয়েছে তাঁকে। সেলাই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আলোর পথ দেখানো হয়েছে।

প্রশিক্ষণ শেষে উপহার হিসেবে একটি সেলাই মেশিন পেয়ে তাঁর চোখে আনন্দের জল চলে আসে। এই মেশিন যেন কেবল একটি যন্ত্র নয়, বরং তাঁর স্বপ্নপূরণের সিঁড়ি। এখন তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি সেলাইয়ের কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন। নিজের পড়ার খরচ চালাতে পারবেন।

মাহমুদা বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের এই সহযোগিতা আমার জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। এখন আমি শুধু নিজের খরচ চালানোই নয়, পরিবারকেও সাহায্য করতে চাই। আমাকে এত সহযোগিতার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে ধন্যবাদ।’

 

চা বিক্রেতা বাবাকে সাহায্য করতে পারব

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
আমাদের সংসারে মা-বাবার পাশাপাশি তিন বোন ও এক ভাই। এক বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। আট বছর বয়সী একমাত্র ভাই সজীব বাবাকে সাহায্য করে, যে কারণে সে পড়াশোনা করতে পারে না। আমি অনার্সে পড়ি।

বাকি দুই বোনও পড়াশোনা করে। এত বড় সংসারের খরচ জোগাতে বাবা জোনাব আলীর খুব কষ্ট হয়। এমনও হয়েছে, পড়ার জন্য বই কিনতে পারিনি। অন্যের বই নিয়ে পড়েছি।

বাবার দেওয়া টাকায় ক্ষুধা মেটানোই আমাদের জন্য কষ্টকর। এখন আমি নতুন করে চিন্তা করতে শুরু করেছি। বসুন্ধরা গ্রুপের কাছ থেকে বিনামূল্যে পাওয়া সেলাই মেশিন দিয়ে আমি আয় করব। যা আয় হবে, তা দিয়ে সংসারের পাশাপাশি নিজের পড়ার খরচ চালাতে পারব।

বাবার কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব করতে পারব বলে ভালো লাগছে। আমি স্বাবলম্বী হতে যাচ্ছি এমনটা ভেবেও গর্ববোধ হচ্ছে। এ জন্য আমি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। বসুন্ধরা গ্রুপ যেভাবে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে, সেটা অতুলনীয়। অসহায় নারীদের কল্যাণে সেলাই মেশিন বিতরণ অসহায় মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি কাজে লাগবে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি দোয়া রইল।


স্বপ্নার নতুন স্বপ্ন

অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে ইশা মনিকে নিয়ে আমার সংসার। স্বামী থেকেও নেই। মানসিক সমস্যা থাকা স্বামী কোথায় গেছে হদিস নেই। এখন আমার জীবনের নতুন পথের দিশা পেলাম।

সেলাই মেশিনটি আমাকে নতুন করে পথ দেখাবে। আমি মেয়েকে ভালোভাবে পড়াশোনা করাতে পারব। আগে থেকেই সেলাইয়ের কাজ জানতাম। দুই হাজার ২০০ টাকায় পুরনো একটি মেশিন কিনে সেলাইয়ের কাজ করতাম। পাশাপাশি ছাগলও পালন করি। এসব থেকে হওয়া আয় দিয়েই আমার সংসার চলে। তবে কয়েক মাস আগে পুরনো সেলাই মেশিনটি নষ্ট হয়ে যায়। এর পর থেকে আর কাজ করতে পারছি না।

বসুন্ধরার কথা শুনে আমি আগ্রহ দেখাই। তাদের উদ্যোগে বেশ ভালোভাবে ট্রেনিং নিয়েছি। এখন সেলাই মেশিন পেয়েছি। আগে থেকেই কাজ করতাম বলে অনেক কাস্টমার আছে। নতুন মেশিন দিয়ে সেলাইয়ের কাজ ভালো হবে বিধায় এখন সবাই আগ্রহ নিয়ে আসবে।

আমার জন্য খুব সুবিধা হলো। বিশেষ করে মেয়ের পড়ার খরচ জোগানো নিয়ে আমার আর কোনো টেনশন রইল না। আমি এখন নতুন করে চলার স্বপ্ন দেখছি। এর পেছনে রয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। আমি বসুন্ধরার জন্য মন ভরে দোয়া করি।
 

এই বিভাগের আরও খবর
বদলগাছীতে তৃষ্ণার্তদের শরবত পান করাল বসুন্ধরা শুভসংঘ
বদলগাছীতে তৃষ্ণার্তদের শরবত পান করাল বসুন্ধরা শুভসংঘ
পাঠকের দোরগোড়ায় বই পৌঁছে দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
পাঠকের দোরগোড়ায় বই পৌঁছে দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
খুলনায় অসহায় শিশুদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের খাবার বিতরণ
খুলনায় অসহায় শিশুদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের খাবার বিতরণ
রাবিতে ভর্তি যুদ্ধের ক্লান্তি ঘোচাতে ভালোবাসার বার্তা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাবিতে ভর্তি যুদ্ধের ক্লান্তি ঘোচাতে ভালোবাসার বার্তা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফেনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
বেতাগীতে শুভসংঘের প্রশিক্ষণে অস্বচ্ছল নারীদের আত্মনির্ভরতার পথচলা
বেতাগীতে শুভসংঘের প্রশিক্ষণে অস্বচ্ছল নারীদের আত্মনির্ভরতার পথচলা
শিশুদের দাঁতের যত্ন শেখাতে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
শিশুদের দাঁতের যত্ন শেখাতে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বই দিবসে পাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের শুভসংঘের বই উপহার
বই দিবসে পাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের শুভসংঘের বই উপহার
মনপুরায় ইউএনও'র সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মনপুরায় ইউএনও'র সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বইয়ে বইয়ে বন্ধন, বসুন্ধরা শুভসংঘের সঙ্গে স্বপ্নযাত্রার পথচলা
বইয়ে বইয়ে বন্ধন, বসুন্ধরা শুভসংঘের সঙ্গে স্বপ্নযাত্রার পথচলা
পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
সর্বশেষ খবর
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিভাসু ফিশ ফেস্টিভ্যাল ২৯ ও ৩০ এপ্রিল
সিভাসু ফিশ ফেস্টিভ্যাল ২৯ ও ৩০ এপ্রিল

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনওর ব্যতিক্রমী অভিযান
ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনওর ব্যতিক্রমী অভিযান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের শুধু দাফন হয়নি, কবর রচনা হয়ে গেছে: খোকন
আওয়ামী লীগের শুধু দাফন হয়নি, কবর রচনা হয়ে গেছে: খোকন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাইকার প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন
জাইকার প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লামিয়ার শোকাহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
লামিয়ার শোকাহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্টারপোলের মাধ্যমে পুতুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ
ইন্টারপোলের মাধ্যমে পুতুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে যুবকের আত্মহত্যা
বরিশালে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন বিএনপির প্রধান কাজ : ওবায়দুর রহমান
জনআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন বিএনপির প্রধান কাজ : ওবায়দুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু
বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকার আমাদের পরনির্ভরশীল করে রেখেছিল : শেখ বশিরউদ্দীন
ফ্যাসিস্ট সরকার আমাদের পরনির্ভরশীল করে রেখেছিল : শেখ বশিরউদ্দীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরী অপহরণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার
কিশোরী অপহরণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পাকিস্তানিরা দুর্ভোগে আছে, আক্রমণের প্রয়োজন নেই’
‘পাকিস্তানিরা দুর্ভোগে আছে, আক্রমণের প্রয়োজন নেই’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে থাকা হাজতির মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে থাকা হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে বাসের ধাক্কায় সাবেক পুলিশ সদস্যের মৃত্যু
রাজশাহীতে বাসের ধাক্কায় সাবেক পুলিশ সদস্যের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বার্ষিক মহড়া ‘আকাশ বিজয়’
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বার্ষিক মহড়া ‘আকাশ বিজয়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সব বিভাগে বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
সোমবার সব বিভাগে বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক
ঝিনাইদহে ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে আওয়ামী লীগ নেতা আটক
শেরপুরে আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ‍্যালিকাকে ধর্ষণে ব‍্যর্থ হয়ে ২ শিশুকে হত্যা, আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ
শ‍্যালিকাকে ধর্ষণে ব‍্যর্থ হয়ে ২ শিশুকে হত্যা, আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর
ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭
পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার
ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি
গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!
শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?
সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান
ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ
পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা
তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাড
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ
দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ এপ্রিল)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ
মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০
ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে
রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি

রকমারি

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে
নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে