শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৬, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

অভিমত

চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা

দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ব্যবসায়ীদের রিয়াল হিরো বলেছেন জাতীয় রাজম্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। একটি আনুষ্ঠানিকতায় এমন সম্বোধন সম্মানজনক, কিন্তু বাস্তবে কী দশায় এই হিরোরা? টিকে আছেন কিভাবে? বহু হিরো পুঁজি খুইয়ে ধার-দেনায় হাড্ডিসার, ভেতরে ভেতরে রক্তক্ষরণে ভুগছেন। কিছু টিকে আছেন কোনো মতে। সামনের দিনগুলোতে কী হাল হবে, সেই চিন্তায় ঘুমহারা।

তাঁদের এ অবস্থার ফুল কোর্সটা করে গেছে বিগত পতিত সরকার। নিজে শেষ হওয়ার আগে, বাকিদের মেরে যাওয়া বা সর্বনাশ করার যাবতীয় কীর্তির অংশ হিসেবে হিরোদের জিরো বানিয়ে যাওয়ার প্রায় পুরো কাজই করে গেছে সরকার। রীতিমতো নিজের বাপের নাম ভুলিয়ে অন্যকে বাপ ডাকিয়ে ছাড়া হয়েছে তাঁদের। সব ব্যবসায়ী মনের সুখে সেখানে যাননি।

সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা এবং বড় কর্তাদের দিয়ে ব্যবসায়ীদের ডেকে নিয়ে যা-তা বলানো হয়েছে। সরকারের বন্দনা গাওয়ানো হয়েছে। কথা বলানো হয়েছে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। ভাত দেওয়ার মুরোদ নেই, কিল মারার গোসাইরা এই অপকর্মটি করে দেশের প্রায় সব ব্যবসায়ীকে ভিলেনের জায়গায় নিয়ে গেছে।

নিজেরা গোষ্ঠীশুদ্ধ পালিয়ে বেঁচেছে, কিন্তু ব্যবসায়ীদের ফেলে গেছে অনিরাপত্তার চাদরে মুড়িয়ে। সেই যাতনা সইছেন দেশের বিজনেস কমিউনিটির অনেকে।
দেশের ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে কোটি দশেক বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত। তাদের মাত্র ১৫ লাখের মতো মানুষের চাকরিদাতা সরকার। বাকি চাকরি বেসরকারি খাতে।

এই বেসরকারিদেরই বিগত সরকার দলীয় বাহিনীর পর্যায়ভুক্ত করার হেন অপচেষ্টা নেই যা না করেছে। সরকারি অনুদান, দরপত্র এবং আমদানি-রপ্তানির সুবিধা প্রাপ্তির শর্ত হিসেবে অনেক ব্যবসায়ীকেই আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠতা প্রমাণ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এই যাতনায় ব্যবসায়ীদের অনেকে ধুঁকে ধুঁকে কেঁদেছেন। মুখ খুলে বলতেও পারেননি। প্রায় দেড় যুগ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার অধীনে বিকলাঙ্গ করা ব্যবসায়ীদের এখন ভেতরে ভেতরে অমাবস্যা-পূর্ণিমায় ব্যথার কাতরানি সইতে হচ্ছে। তখন পারেননি, এখনো পারছেন না মনমতো কেঁদে বুকের কষ্ট কমাতে। রাষ্ট্রের যাবতীয় প্রতিষ্ঠান ও অর্থনৈতিক কাঠামোকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহৃত করার যাতনা সইতে হচ্ছে গোটা দেশকেও। শীর্ষ পর্যায়ে মন্ত্রী, দলীয় নেতা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কর্মকর্তা, গোয়েন্দা সংস্থার হোমরাচোমরাসহ প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকে দিয়ে রাজনৈতিক দখলদারি চালানোর জেরে কোনো না কোনোভাবে সব মানুষকে ভুগতে হচ্ছে।

গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর হাতে থাকা ফৌজদারি তদন্তকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে যেভাবে প্রতিপক্ষ ব্যবসায়ীদের দমন করা হয়েছে, তা এ দেশে এক নতুন মাত্রার করপোরেট দাসত্বের জন্ম দিয়েছে। এর জের ও রেশ কত দিন সইতে হবে, কারো জানা নেই। এ ধরনের রাজনৈতিকীকরণ অর্থনীতিতে যে ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলেছে, তার উপশম দরকার। গবেষণা ও উদ্ভাবনের হার কমে গেছে। যেখানে পুঁজিপাট্টাতেই টান পড়ে গেছে, সেখানে কোনো ব্যবসায়ীই নিশ্চিত ভবিষ্যৎ না দেখে গবেষণায় বিনিয়োগ করেননি, করবেনও না। বিদেশি  বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট হয়েছে। তাঁরা দেখেছেন, রাজনৈতিক দলবাজি ছাড়া টিকে থাকা অসম্ভব। ব্যবসা খাতকে সেখান থেকে টেনে তুলতে সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপ দরকার। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত গণজাগরণ এবং তার পর গঠিত অন্তর্বর্তী  সরকারটি এখন এক কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি। সেখান থেকে উত্রাতে রাজনৈতিক দখলদারির অবসান ঘটাতেই হবে। নিতে হবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

ব্যবসা-বাণিজ্যে দলীয় পরিচয়কে গুরুত্ব না দিয়ে দক্ষতা ও স্বচ্ছতাকে মূল্যায়ন করতে হবে। মাত্রা ও বাস্তবতা বিবেচনায় বিগত দুর্নীতির তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। স্বাধীন বিনিয়োগ পরিবেশের কোনো বিকল্প নেই। সুযোগের সদ্ব্যবহারে উগান্ডা-রুয়ান্ডা পর্যন্ত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। তাদের অনগ্রসর, দুর্ভিক্ষ-হানাহানির দেশের তালিকায় ফেলে রাখার দিন আর নেই। ইথিওপিয়াকে ট্রল করাও এখন অবিচার। মাত্র কদিন আগে ধসে পড়া শ্রীলঙ্কা তো ম্যাজিকের মতো বদলে গেছে। কোনো ঝাড়ফুঁক বা অলি-আউলিয়ার দোয়া বা আলাদিনের চেরাগের ছোঁয়া নয়, খাদের কিনার থেকে যথাসময়ের যথাকাজ তাদের ঘুরে দাঁড়ানোর পথ দেখিয়েছে। অন্ধকার আফ্রিকা বদলাচ্ছে প্রতিনিয়ত। অথচ ওখানে এখনো খাদক-মাদক-সিন্ডিকেট কম নয়।

পাশ্চাত্য নতজানু সমৃদ্ধ আফ্রিকাকে দরিদ্র করেছে তা দেশগুলোর নাগরিকদের বোধোদয়ে আসা হঠাৎ শুরু হয়নি। সময় লেগেছে। আন্তর্জাতিক উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশের মতো পরিস্থিতি হওয়া শ্রীলঙ্কার পদক্ষেপগুলোর কথা ভাবা যায়। আফগানিস্তানের কিছু অভিজ্ঞতাও কাজে লাগানো যায়। শ্রীলঙ্কা অর্থনৈতিক দেউলিয়ার মুখোমুখি হওয়ার পরও মাত্র এক বছরের মধ্যে কিছু সাহসী পদক্ষেপ নিয়ে অর্থনৈতিক স্থিতি ফেরাতে সক্ষম হয়েছে। শ্রীলঙ্কার নতুন সরকার টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যপথে ব্যবসা-বিনিয়োগকে প্রায়োরিটি দিয়েছে। আস্থায় নিয়েছে বনেদি, পেশাদার বিজনেস হাউসগুলোকে। ব্যবসা-বিনিয়োগের পথে মসৃণতার গ্যারান্টি দিয়েছে। সামাজিক শক্তিকে দিয়েছে ভরসা। ফল মিলেছে ম্যাজিকের মতো। গতিময়তা পেয়েছে শ্রীলঙ্কার রাজনীতি, অর্থনীতি, গণতন্ত্রসহ প্রায় সব নীতি ও তন্ত্রসহ শিরা-উপশিরা। 

রাজনৈতিকভাবে ঐকমত্য তৈরি, ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা, তাঁদের রাজনৈতিক বিবেচনায় না নেওয়া, প্রবাসী রেমিট্যান্সের ব্যবহার, আন্তর্জাতিক ঋণ পুন আলোচনা এবং আমদানির ওপর কড়াকড়ি নিয়ন্ত্রণ ছিল তাদের মূল অস্ত্র। আফগানিস্তান, তালেবান শাসন আসার পর আন্তর্জাতিক সহায়তা হারিয়েও স্থানীয় উৎপাদন, কৃষিকেন্দ্রিক অর্থনীতি এবং ধর্মীয় দান ব্যবস্থা ব্যবহার করে প্রাথমিকভাবে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে এনেছে অর্থনীতিতে। দুটি দেশেরই বিজনেস কমিউনিটিকে পজিটিভ কাজে লাগাতে পেরেছে সরকার।

রাষ্ট্র তার চরিত্রে পরিবর্তন আনলে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যকে মুক্ত ও সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এগিয়ে নিতে চাইলে বাংলাদেশেও তা সম্ভব। এখানে বর্তমান সরকার অরাজনৈতিক। আরোপ বা জবরদস্তি না করলে ব্যবসায়ীরাও আদতে অরাজনৈতিক। পুঁজির গ্যারান্টি ও হয়রানিমুক্ত পরিবেশ তাঁদের প্রথম এবং প্রধান চাওয়া। সেই গ্যারান্টি তো মিলছেই না, তার ওপর বৈশ্বিক বাণিজ্যের চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির কারণে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা আরো কঠিনতর পরিস্থিতির মুখোমুখি। কর ও ভ্যাটের নিয়মিত পরিবর্তন, অগ্রিম আয়কর ও রেগুলেটরি ডিউটির অতিরিক্ত বোঝা, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা তাঁদের জন্য মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো। হাড়ে হাড়ে ভুগছেন তাঁরা।

ব্যবসায়ীদের ঘেরাটোপে রাখা মানে ক্রেতা-ভোক্তাদের গহ্বরে ফেলা। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এসডিজি শুনতে বলতে বড় মধুর। যে যত তথ্য-তত্ত্বই দিক তা অর্জন সরকারের একার পক্ষে অসম্ভব। সে ক্ষেত্রে বেসরকারি খাত অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। পরিবর্তিত পরিস্থিতি থেকেই যদ্দুর সম্ভব সেই সুযোগটা নিতে হবে। প্রথমত, ব্যবসায়ীদের আস্থা ও আয়ত্তে নেওয়ার বিষয় রয়েছে। আর ব্যবসায়ী বলতে দেশে কর্মসংস্থান ও সম্পদ সৃষ্টিতে যাঁরা যুক্ত। কিন্তু গণহারে ব্যবসায়ীদের শত্রু জ্ঞান করতে গিয়ে তাঁদেরও এক খাতায় ফেলে দেওয়া হচ্ছে। এর অবসানে দরকার একটি রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। 

ঋণখেলাপি গালমন্দে তাবৎ ব্যবসায়ীকে একাকার করে ফেলার হিল্লা করতে হবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তেই। কে না জানে, কিছু ঋণ তো দেওয়াই হয়েছিল তা ফেরত না নেওয়ার জন্য। বকশিশ, স্পিড মানির নামাবলিতে ঘুষ সংস্কৃতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ করেছে কারা? অর্থ পাচারকারীদের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সহায়তার কথাও গোপন নেই। রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় সেসব বন্দোবস্তের লাগাম না টানলে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ঠিক হবে না। তা বুঝতে মস্ত অর্থনীতিবিদ হওয়া জরুরি নয়। সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানেই বোধগম্য সরকারিভাবে ৫-৭ শতাংশের বেশি কর্মসংস্থান সম্ভব নয়। বাকিদের কর্মসংস্থানের ভরসা বেসরকারি সেক্টর। অথবা বিদেশ চলে যাওয়া।

বলা বাহুল্য, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে সমান সুযোগের দাবিতেই গেল আন্দোলনের সূচনা, যা পরে গড়ায় সরকার পতনে। সরকারি চাকরির বাইরে দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মোক্ষম কোরামিন হতে পারেন নোবেল লরিয়েট প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। তাঁর ব্র্যান্ড ব্যবহার করে কেবল ঋণ-অনুদান বা অর্থ খাতে গতিময়তা নয়, দেশ-বিদেশে কর্মসংস্থানের নয়া দরজা-জানালাও খুলতে পারে। আর হবে বেসরকারি খাতের মাধ্যমে। ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিভেদের বদলে আনতে হবে প্রতিযোগিতা। সেটার অনুঘটকও হতে পারেন তিনি। 

দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন-উন্নতির কেচ্ছা শোনালেও দেশের অর্থনীতি হয়েছে অধোগতির শিকার। তার ওপর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন এবং পরবর্তী সময়ে নানা কারণে সেখানে ধাক্কা যোগ হয়েছে। সাবোটাজ চলেছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ওপর। নানা প্রতিবন্ধকতা শেষে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার তোড়জোড়কে টেকসই করতে গেলে অর্থনীতির অন্যতম প্রাণশক্তি বেসরকারি খাতের শিরায় সঞ্চালন জরুরি। সেই উদ্যোগের প্রথমেই আবশ্যক ব্যবসা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা। ব্যবসায়ী মহলকে এগিয়ে যাওয়ার গ্যারান্টি দেওয়া। তবেই রক্ত সঞ্চালন হবে অর্থনৈতিক সেক্টরে। আর বিনিয়োগ নিশ্চিত হলেই বাড়বে নিয়োগ। 

গড়পড়তা হিসাবে দেশে বছরে ২৫ থেকে ২৭ লাখ কর্মক্ষম লোক চাকরিজীবনে প্রবেশের যোগ্য। যার ৫-৬ শতাংশের বেশি সরকারি চাকরিতে অভিষেক হয় না। বাকিদের খুঁজতে হয় বেসরকারি দুয়ার। বিনিয়োগ না বাড়লে বেসরকারি চাকরির ব্যবস্থা হয় না, হবেও না। বিনিয়োগকারীরাই যদি পেরেশানিতে থাকেন, তাহলে চাকরিপ্রত্যাশীরা পেরেশান কেন, গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার পিলারও পাবেন না। মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের পর একটি আন্দোলনের মুখে সরকার এসেছে। এটা কোনো স্বাভাবিক সরকার নয়। এর পরও এ সরকারের কাছে নতুন অনেক প্রত্যাশা। 

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিকলাঙ্গ দশা কাটানোর দায়িত্ব সরকারের ঘাড়ে। বেসরকারিদের ঘুরে দাঁড়াতে দেওয়ার সুযোগ তৈরির দায়িত্বও তার। অ্যাডহক নয়, টেকসই উন্নয়ন ছাড়া এ আঁধার কাটবে না। আর সেটা বাস্তবায়নে সরকার এবং বেসরকারি খাতের মধ্যে সমন্বয় অত্যাবশ্যক। বেসরকারি খাতের ভূমিকাকে কেবল স্বীকৃতি নয়, মর্যাদাও দিতে হবে। গেল সরকার তা আমলে না নিয়ে নোংরা রাজনৈতিকীকরণে ব্যবসায়ীদের অমর্যাদাই করেনি; ঝুঁকিতেও ফেলে গেছে।

এরও আগে, আরেক স্টাইলে ব্যবসায়ীদের অপদস্থ করেছে ওয়ান-ইলেভেন নামের আরেক ফ্যাসিবাদ। কথায় কথায় ব্যবসায়ীদের মন্দলোক সাজিয়েছে। করেছে চরম কলঙ্কিত। ব্যবসায়ীদের সেই ঘায়ের ব্যথা এখনো সারেনি। এক-এগারোর  সেই ধকলের মাঝে গেল সরকার তাদের দিয়ে গেছে আরেক যাতনা। লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
সর্বশেষ খবর
তুরস্কের মহিলা ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রীর সঙ্গে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সাক্ষাৎ
তুরস্কের মহিলা ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রীর সঙ্গে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়দিনের ক্রয়াদেশ ধরা কঠিন হবে
বড়দিনের ক্রয়াদেশ ধরা কঠিন হবে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ময়মনসিংহে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে শত্রুরা হতাশ এবং ক্ষুব্ধ: খামেনি
ইরানের ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে শত্রুরা হতাশ এবং ক্ষুব্ধ: খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা
বাংলাদেশ সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল অভিষেকে রিশাদের ৩ উইকেট
পিএসএল অভিষেকে রিশাদের ৩ উইকেট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প
বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
লক্ষ্মীপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ৯ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ৯ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় এক সিএনজি যাত্রী নিহত, আহত ৩
মুুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় এক সিএনজি যাত্রী নিহত, আহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিছানায় পড়ে থাকাই বিশ্রাম নয়; জেনে নিন সঠিক উপায়
বিছানায় পড়ে থাকাই বিশ্রাম নয়; জেনে নিন সঠিক উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জয়ার কথা শুনে কেন ঐশ্বরিয়ার চোখে পানি এসেছিলো?
জয়ার কথা শুনে কেন ঐশ্বরিয়ার চোখে পানি এসেছিলো?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্যারিসে ‘কীভাবে গড়বেন নেক সন্তান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
প্যারিসে ‘কীভাবে গড়বেন নেক সন্তান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মল্লিকাকে নিয়ে অদিতির বিতর্কিত মন্তব্যে হতবাক রণবীর হুডা
মল্লিকাকে নিয়ে অদিতির বিতর্কিত মন্তব্যে হতবাক রণবীর হুডা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দুরে রাখতে রুচিশীল উপস্থাপনায় দিন স্বাস্থ্যকর খাবার
শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দুরে রাখতে রুচিশীল উপস্থাপনায় দিন স্বাস্থ্যকর খাবার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রেমিকার হাত ধরে ম্যাকাও উৎসবে আমির ঝলক
প্রেমিকার হাত ধরে ম্যাকাও উৎসবে আমির ঝলক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৈশাখের আগে পটুয়াখালীতে ইলিশের আগুন ঝরা দাম
বৈশাখের আগে পটুয়াখালীতে ইলিশের আগুন ঝরা দাম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্র ‘চর ও জীবন’ প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনেও দর্শকদের ভিড়
আলোকচিত্র ‘চর ও জীবন’ প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনেও দর্শকদের ভিড়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের রেকর্ড গড়া জয়
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের রেকর্ড গড়া জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খেলাধুলা জাতিকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্ব দানে যোগ্য করে তোলে’
‘খেলাধুলা জাতিকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্ব দানে যোগ্য করে তোলে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিএসএলে রিশাদ হোসেনের অভিষেক
পিএসএলে রিশাদ হোসেনের অভিষেক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সরকার যে অনির্বাচিত তা প্রতিদিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে’
‘সরকার যে অনির্বাচিত তা প্রতিদিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা চার দিন সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা চার দিন সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে শহীদ পরিবার পেল অনুদান
গোপালগঞ্জে শহীদ পরিবার পেল অনুদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ষবরণে প্রস্তুত পাহাড়, শেষ বৈসাবি উৎসব
বর্ষবরণে প্রস্তুত পাহাড়, শেষ বৈসাবি উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে মুখর শেরপুর শহর
ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে মুখর শেরপুর শহর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাহা সাংগ্রাইয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে মাহা সাংগ্রাইয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে ওয়াকফ আইন পাস: প্রথম পদক্ষেপেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হল মাদ্রাসা
ভারতে ওয়াকফ আইন পাস: প্রথম পদক্ষেপেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হল মাদ্রাসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ নিয়ে যা লিখেছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম
ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ নিয়ে যা লিখেছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন
কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবিপ্রধান মল্লিককে
সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবিপ্রধান মল্লিককে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল প্রটোকলের খসড়া চূড়ান্ত: রিপোর্ট
বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল প্রটোকলের খসড়া চূড়ান্ত: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ মিসাইলে উড়ে গেল ভারতীয় ওষুধ কোম্পানির গুদাম
রুশ মিসাইলে উড়ে গেল ভারতীয় ওষুধ কোম্পানির গুদাম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী
প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!
মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শোভাযাত্রার আগেই একটি সুখবর দিতে পারব : ডিএমপি কমিশনার
শোভাযাত্রার আগেই একটি সুখবর দিতে পারব : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ না করলে পলাতক বিবেচিত হবেন টিউলিপ
আত্মসমর্পণ না করলে পলাতক বিবেচিত হবেন টিউলিপ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল
বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি
আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ
শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু নির্মাণ করল চীন
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু নির্মাণ করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল করবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল করবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

স্বামীর প্রতি প্রকাশ্যে প্রেম প্রকাশ ঐশ্বরিয়ার, এড়িয়ে গেলেন অভিষেক!
স্বামীর প্রতি প্রকাশ্যে প্রেম প্রকাশ ঐশ্বরিয়ার, এড়িয়ে গেলেন অভিষেক!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনকে রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের দূতের
ইউক্রেনকে রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের দূতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনার আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট
মেঘনার আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিছু হটলেন ট্রাম্প, মোবাইল ফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি
পিছু হটলেন ট্রাম্প, মোবাইল ফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনদেশি নারীর প্রতি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার আচরণে মুগ্ধ দুবাইয়ের শাসক
ভিনদেশি নারীর প্রতি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার আচরণে মুগ্ধ দুবাইয়ের শাসক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিনিয়োগ এলো ৩১০০ কোটি টাকা
দেশে বিনিয়োগ এলো ৩১০০ কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দেশের রিজার্ভ এখন ২৬.১৫ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ এখন ২৬.১৫ বিলিয়ন ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ১৪ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ১৪ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু
দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন বাংলাদেশে এলো বৈশাখ
নতুন বাংলাদেশে এলো বৈশাখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেক আইডির ভয়ংকর চক্র
ফেক আইডির ভয়ংকর চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ নিয়ে তুঘলকি
ইলিশ নিয়ে তুঘলকি

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠোর ট্রাম্প কৌশলী জিনপিং
কঠোর ট্রাম্প কৌশলী জিনপিং

পেছনের পৃষ্ঠা

গরমের সঙ্গে বাড়বে লোডশেডিং
গরমের সঙ্গে বাড়বে লোডশেডিং

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও নির্বাচন মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রয়োজন নেই
সংস্কার ও নির্বাচন মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রয়োজন নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে
আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ জমা সাবেক মন্ত্রীর মামাতো ভাইয়ের ব্যাংকে!
মুক্তিপণ জমা সাবেক মন্ত্রীর মামাতো ভাইয়ের ব্যাংকে!

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা মত-ধর্মের মধ্যেও আমরা এক পরিবার : প্রধান উপদেষ্টা
নানা মত-ধর্মের মধ্যেও আমরা এক পরিবার : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ নববর্ষ ১৪৩২
শুভ নববর্ষ ১৪৩২

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটছে না টিকার সংকট
কাটছে না টিকার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

খাসজমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত
খাসজমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী ধর্ষণের মামলা করে বিপাকে স্বামী
স্ত্রী ধর্ষণের মামলা করে বিপাকে স্বামী

নগর জীবন

পাসপোর্টে ফিরে এলো একসেপ্ট ইসরায়েল
পাসপোর্টে ফিরে এলো একসেপ্ট ইসরায়েল

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্তমান বিচার দ্বৈতব্যবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে
বর্তমান বিচার দ্বৈতব্যবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে
বিএনপির ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে

দেশগ্রাম

সাত দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি খুনি
সাত দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি খুনি

দেশগ্রাম

সালিশে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সালিশে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

খবর

গরম তেল ঢেলে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
গরম তেল ঢেলে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ইটভাটা গিলছে ফসলি জমি
ইটভাটা গিলছে ফসলি জমি

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা সরু লেভেল ক্রসিং
গলার কাঁটা সরু লেভেল ক্রসিং

দেশগ্রাম

টানা পাঁচ দিন বৃষ্টি হতে পারে
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টি হতে পারে

খবর

গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী
গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তিনজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তিনজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

মার্কেটে আগুন
মার্কেটে আগুন

দেশগ্রাম

হজের জন্য ওমরাহে নিষেধাজ্ঞা
হজের জন্য ওমরাহে নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকের খেলনার দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে কাঠের গাড়ি
প্লাস্টিকের খেলনার দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে কাঠের গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ

সম্পাদকীয়