শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩২, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১২:২৯, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

ভারতে চিকিৎসা পর্যটকদের ৭০ শতাংশই ছিল বাংলাদেশি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতে চিকিৎসা পর্যটকদের ৭০ শতাংশই ছিল বাংলাদেশি

বাংলাদেশিদের চিকিৎসার জন্য ভারত যাওয়ার প্রবণতা ব্যাপক মাত্রায় বেড়েছে। বেশ কয়েক বছর ধরেই দেশটিতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া বিদেশীদের মধ্যে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশিরা।

ভারত সরকারের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে দেশটিতে চিকিৎসার জন্য যাওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা বেড়েছে ৪৮ শতাংশ। এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে চিকিৎসা পর্যটনে আসা মোট বিদেশীর মধ্যে বাংলাদেশির হার দাঁড়ায় ৭০ শতাংশের কাছাকাছিতে। এ বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত ছিল ২০২৩ সালেও। দেশটির সরকারের এক প্রাক্কলিত তথ্য অনুযায়ী, ওই সময়ও দেশটিতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া বিদেশীদের মধ্যে বাংলাদেশির সংখ্যা ছিল ৭০ শতাংশের বেশি। একই সঙ্গে ছয় বছরের ব্যবধানে দেশটির চিকিৎসা পর্যটন খাতে (এমভিটি) বাংলাদেশি চিকিৎসাগ্রহীতার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দ্বিগুণের বেশিতে।

তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া পর্যটকের সংখ্যা ছিল ৪ লাখ ৯৪ হাজার ৭৬৫ জন। এর মধ্যে বাংলাদেশির সংখ্যা ছিল ২ লাখ ২১ হাজার ৬৯৪ জন, যা ওই বছরের মোট চিকিৎসা পর্যটকের ৪৪ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০২২ সালের মধ্যে চিকিৎসা পর্যটকের সংখ্যা কিছুটা কমে নেমে আসে ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৬৮১ জনে। যদিও এ সময়ের মধ্যে দেশটিতে চিকিৎসার জন্য যাওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ব্যাপক মাত্রায় বেড়েছে। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ২৭ হাজার ৫৫। চিকিৎসা পর্যটনে আসা মোট বিদেশীর মধ্যে এ হার দাঁড়ায় ৬৯ শতাংশে।

আর সর্বশেষ প্রাক্কলিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দেশটিতে মোট চিকিৎসাসেবা নিতে যাওয়া পর্যটকের সংখ্যা ছিল কমবেশি ৬ লাখ ৩৫ হাজার। এর মধ্যে বাংলাদেশি চিকিৎসা পর্যটক ছিলেন ৪ লাখ ৪৯ হাজার ৫৭০ জন, যা দেশটিতে চিকিৎসাসেবা নিতে যাওয়াদের মোট সংখ্যার প্রায় ৭০ দশমিক ৮ শতাংশ।

তবে এ চিত্রে আমূল পরিবর্তন দেখা দিয়েছে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর। কূটনৈতিক উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে দেশটিতে বাংলাদেশিদের ভিসা কার্যক্রম অত্যন্ত সীমিত হয়ে আসে। চিকিৎসা ভিসা চালু করা হলেও তা পাচ্ছে খুব কম সংখ্যক আবেদনকারী। এ অবস্থায় ভারতের পরিবর্তে বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণের জন্য থাইল্যান্ড-সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলোকে বেছে নিচ্ছেন বাংলাদেশিরা।

এতে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতেও এখন দেখা দিয়েছে বড় ধরনের ধস। এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় এখন চিকিৎসা পর্যটকদের উৎসে বৈচিত্র্যায়ণের পথ খুঁজছে দেশটি। গত বছরের শেষ দিকে ভারতীয় থিংকট্যাংক প্রতিষ্ঠান ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর রিসার্চ অন ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক রিলেশনসের (আইসিআরআইইআর) পক্ষ থেকে এক পলিসি পেপার তৈরি করা হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতের পরিকল্পনা নিয়ে নতুন করে ভাবনার অবকাশ তৈরি হয়েছে।

ওই পলিসি পেপারের তথ্য অনুযায়ী, চিকিৎসা পর্যটন খাতে উচ্চ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে ২০২২ সালে ‘‌ন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড রোডম্যাপ ফর মেডিকেল অ্যান্ড ওয়েলনেস ট্যুরিজম’ প্রণয়ন করে ভারতের পর্যটন মন্ত্রণালয়। এতে দেশটির চিকিৎসা পর্যটন খাতকে একটি শক্তিশালী ব্র্যান্ড তৈরিতে অংশীজনদের দ্বারা মানসম্পন্ন পরিষেবা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় কাঠামোর বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। আর এ পরিকল্পনার বড় অংশ জুড়ে ছিল বাংলাদেশি রোগীরা।

আইসিআরআইইআরের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, বিগত বছরগুলোয় ভারতের চিকিৎসা পর্যটনে সবচেয়ে বড় অবদান রাখা দেশ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। কিন্তু ২০২৪ সালের আগস্টে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ঘটনাবলি ভারতের এমভিটি খাতকে ব্যাপক মাত্রায় প্রভাবিত করেছে। ২০২৪ সালের আগস্টের প্রথম দিকে বাংলাদেশের পরিস্থিতির কারণে স্থল সীমান্ত দিয়ে যাত্রী চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রগুলোও বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ভিসা কেন্দ্রগুলো সীমিত আকারে কার্যক্রম আবার শুরু করলেও এখনো পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে অনেক সময় লাগবে। আর চিকিৎসার উদ্দেশে আসা পর্যটকের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাওয়ায় ভারতে শুধু হাসপাতাল নয়, আনুষঙ্গিক আরো অনেক সেবা-পরিষেবায়ও (যেমন হোটেল-রেস্তোরাঁ, বিপণিবিতান, ওষুধের দোকান ইত্যাদি) নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর এমভিটি খাতে প্রভাব পড়েছে সবচেয়ে বেশি। কারণ স্থল সীমান্ত ও নৈকট্যের কারণে এ অঞ্চল চিকিৎসার জন্য বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশী রোগীদের পছন্দের জায়গা হয়ে উঠেছিল।

খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা খাতে বড় ধরনের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু মানুষের সেবা পাওয়ার অনিশ্চয়তা, চিকিৎসক ও চিকিৎসা কর্মীদের আন্তরিকতার অভাব, সময়স্বল্পতা ও রোগীবান্ধব পরিবেশের অনুপস্থিতিও প্রকট। দেশে চাহিদা অনুযায়ী চিকিৎসা পরিষেবা নিশ্চিত না হওয়ায় বাংলাদেশীরা বিদেশমুখী হচ্ছেন। ভারতে না পেলে অন্য দেশে যাচ্ছেন তারা। আর এতে লাভবান হচ্ছে বিদেশী চিকিৎসাসেবা খাত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ বলেন, ‘নানাবিধ কারণে বাংলাদেশ থেকে ভারতে মানুষ চিকিৎসাসেবা গ্রহণের জন্য যায়। আমাদের দেশের চিকিৎসা সিস্টেমের ওপর মানুষের আস্থা কমে গেছে। সে আস্থা কমার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। আমাদের ডায়াগনস্টিক সেবার মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। যেখানে যাচ্ছে, সেখানে একটি জায়গায় গেলেই সেবাটা পেয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশে সেবা পেতে গিয়ে পদে পদে ঘুরতে হচ্ছে। আমাদের দেশে কোন জায়গায় কোন সেবাটা মানুষ পাবে, সে তথ্যটিও কোথাও ভালো করে নেই।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে ডাক্তাররা রোগীদের পর্যাপ্ত সময় দিতে চান না। অথচ বাইরের দেশে সে সেবাটি পাওয়া যাচ্ছে। ভারত, সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ডের হাসপাতালের চিকিৎসকরা বেশি পয়সা নিলেও রোগীকে বেশি সময় দিচ্ছেন। আমাদের দেশে সে সিস্টেম গড়ে ওঠেনি। অথচ বিদেশীরা বাংলাদেশের মানুষের সাইকোলজি স্টাডি করেছে। তারা জানে কী করলে বাংলাদেশিরা খুশি হন এবং তারা সেটাই করেন। ফলে রোগীরা বিদেশে যান।’

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে কূটনৈতিক টানাপড়েন তৈরি হয়। এমনকি বিভন্ন ইস্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উভয় দেশের নাগরিক পর্যায়েও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়েছে। এমনকি ভারতের হাসপাতালগুলোয় বাংলাদেশি রোগী ভর্তি না করার অনানুষ্ঠানিক ঘোষণার কথাও শোনা গিয়েছিল। একই সময়ে অনেক হোটেল কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশী নাগরিকদের হোটেলে থাকার অনুমতি দেয়াও বন্ধ করেছিল।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্বস্তিদায়ক হলে এ দেশের রোগীরা যাবে, আর না হলে যাবে না। ওখানে গিয়ে যদি হোটেল না পায়, সেখানে গিয়ে যদি মানুষ নানা ধরনের বৈষম্যের শিকার হয় তাহলে যাবে না। কাজেই উভয় দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার ওপর নির্ভর করছে এ দেশের চিকিৎসা পর্যটকরা কতটা আস্থা নিয়ে সেখানে যাবেন।’

দেশের চিকিৎসা খাতে রোগীদের আস্থা ফেরানোর বিষয়ে সম্ভাব্য নীতিনির্ধারণী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানের কাছ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।

সূত্র: বণিক বার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’: প্রেস উইং
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’: প্রেস উইং
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
সর্বশেষ খবর
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি
৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা
বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক