শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৬, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

গরম না পড়তেই দেশব্যাপী লোডশেডিং

► ঢাকার বাইরে দিনে-রাতে বিদ্যুৎ যাচ্ছে কয়েকবার ►পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি ► চালানো যাচ্ছে না সেচ পাম্প ► ২ হাজার মেগাওয়াট ঘাটতির শঙ্কা
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
গরম না পড়তেই দেশব্যাপী লোডশেডিং

গ্রীষ্মের মাত্র শুরু। এর উত্তাপ ছড়ানোর এখনো ঢের বাকি। অথচ এরই মধ্যে দেশব্যাপী শুরু হয়েছে লোডশেডিং। রাজধানী ঢাকা ও তার বাইরের জেলাগুলোতে এরই মধ্যে দিনে-রাতে লোডশেডিং শুরু হয়েছে। আবার ঝড়বৃষ্টির কারণে দেশের কিছু কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হচ্ছে। এর মধ্যে ঢাকার বাইরের কয়েকটি জেলায় কয়েকদিন ধরে কয়েকবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করছে। এতে গ্রাহকের ভোগান্তি হচ্ছে। বিশেষ করে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতি নিতে বিঘ্ন হচ্ছে। বিদ্যুতের অভাবে চলতি বোরো মৌসুমে সেচ পাম্পগুলো ঠিকমতো চালানো যাচ্ছে না। ফলে আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে যদিও দাবি করা হচ্ছে দেশে কোনো লোডশেডিং নেই। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গরম পুরোপুরি পড়লেই বোঝা যাবে এবার দেশে বিদ্যুতের চাহিদা কেমন হবে। তারা আশঙ্কা করছেন এবার ১ থেকে ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিং হওয়ার আশঙ্কা আছে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সারা দেশে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লোডশেডিং। এবার সর্বোচ্চ ১৮ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা ধরেছে বিদ্যুৎ বিভাগ। প্রতিবারের মতো এবারও গ্রীষ্মে সরকার বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে আছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মাত্রাতিরিক্ত আমদানিনির্ভরতার কারণে সরকার বিদ্যুতের বাড়তি চাহিদা মেটাতে পারবে কি না তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা শঙ্কায় আছেন। পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যে, চলতি মাসেই গত ৯ এপ্রিল বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ১৬ হাজার (১৫ হাজার ৮৮০ মেগাওয়াট) পৌঁছে গেছে। গ্রীষ্মকাল শুরু হতেই বিদ্যুতের এ চাহিদা বলে দিচ্ছে সামনে তাপমাত্রার পারদ যখন আরও ঊর্ধ্বগামী হবে তখন বিদ্যুতের চাহিদাও বাড়বে। আর সে ক্ষেত্রে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে না পারলে লোডশেডিংয়ের মাত্রা বাড়বে। এরই মধ্যে গত ৯ এপ্রিল চাহিদামতো বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে না পারায় ৪৩২ মেগাওয়াটের লোডশেডিং হয়।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ইজাজ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, রমজানে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি সরকার ভালো সামাল দিতে পারলেও এবার গ্রীষ্মে এক থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের শঙ্কা করছি। গরম এখনো সেভাবে শুরু হয়নি। ঝড়বৃষ্টির কারণে বিদ্যুতের চাহিদাও কম। গরম যখন পুরোপুরি পড়বে তখন বিদ্যুতের প্রকৃত চাহিদা বোঝা যাবে। তবে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সরকার তেলচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালালে তখন খরচ বাড়বে। এজন্য সরকারকে ভর্তুকি দিতে হবে। তখন চাপ কমাতে সরকারকে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তে যেতে হতে পারে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রংপুরে এরই মধ্যে দিনে বেশ কয়েকবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করছে। বিশেষ করে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদ্যুতের যাওয়া-আসার খেলায় লেখাপড়ার বিঘ্ন ঘটছে। তবে বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে লোডশেডিং নেই। কারিগরি ত্রুটির কারণে কোথাও কোথাও বিদ্যুতের সমস্যা হতে পারে। বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের সাব ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল হোসেন বলেন, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ ঠিকমতো পাওয়া যাচ্ছে। তবে কোথাও কোথাও কারিগরি ত্রুটি অথবা সঞ্চালন লাইনের কারণে কিছুটা সমস্যা হতে পারে।

লক্ষ্মীপুরে গত কয়েকদিন থেকে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলাবাসী। ৮-১০ দিন থেকে তীব্র তাপদাহে লোডশেডিং ও দুই দিন ধরে চলমান ঝড়বৃষ্টিতে বিদ্যুৎবিভ্রাটে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে গ্রাহকরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে জানান। লক্ষ্মীপুর সদরের কয়েকজন গ্রাহক জানান, প্রতিদিন তিন থেকে চারবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করে। একবার বিদ্যুৎ গেলে কমপক্ষে ১ ঘণ্টা লোডশেডিং থাকে। আবার ঝোড়ো বাতাসে এক থেকে দুই দিন ধরে বিদ্যুৎহীন থাকতে হয় গ্রামাঞ্চলের মানুষদের। শহরেও এর প্রভাব পড়ে। এতে করে অন্ধকারে থাকাসহ নানা সমস্যায় ভোগেন গ্রাহকরা। লক্ষ্মীপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মাহবুব আলম জানান, সাড়ে ৫ লাখ গ্রাহকের মধ্যে ৩০ শতাংশ গ্রাহক লোডশেডিংয়ের মধ্যে থাকতে হয়। ঝড়বৃষ্টিতে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হলে সরবরাহ বন্ধ থাকে।

রাজশাহী অঞ্চলে দিনে-রাতে চলছে লোডশেডিং। মহানগরী ছাড়াও আশপাশের জেলা, উপজেলা ও গ্রামীণ জনপদের মানুষ দিন-রাতের অর্ধেক সময়ই বিদ্যুৎ পাচ্ছে না। বিদ্যুতের অভাবে চলতি বোরো মৌসুমে সেচ পাম্পগুলো ঠিকমতো চালানো যাচ্ছে না। এতে আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা। ব্যাপক লোডশেডিংয়ের খবর পাওয়া গেছে পাশের নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নাটোর থেকে। এসব জেলায় নেসকোর অধিভুক্ত গ্রাহকও সমানভাবে ভোগান্তিতে পড়েছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নেসকোর এলাকা বাদে পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকরাও চরম ভোগান্তির শিকার। রাজশাহীর গ্রামাঞ্চলজুড়ে ছড়িয়ে আছে পল্লী বিদ্যুতের কয়েক হাজার গ্রাহক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নেসকোর রাজশাহী ও রংপুর অঞ্চল মিলে বিদ্যুতের চাহিদার চেয়ে ৩০-৩৫ শতাংশ কম আসছে জাতীয় গ্রিড থেকে। পুরো অঞ্চলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৬ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করতে হচ্ছে নেসকোকে। এ অঞ্চলের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিগুলো মোট চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎ পাচ্ছে। ফলে গ্রাহক ৬-৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ আর্থিক কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় গত এক সপ্তাহে ১০-২০ বার পর্যন্ত বিদ্যুতের আসা-যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতিবার বিদ্যুৎ চলে গেলে ৫-৩০ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুতের দেখা মিলছে না। নগরীর চকবাজার, বাকলিয়া, কাজীর দেউড়ি, হালিশহর, বহদ্দারহাটসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্রমাগত লোডশেডিংয়ে গ্রাহকরা ভোগান্তিতে পড়লেও বিদ্যুৎ বিভাগের হিসেবে কোনো লোডশেডিং নেই। পিডিবির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প ও স সার্কেল (উত্তর) প্রকৌশলী শহীদুল ইসলাম মৃধা বলেন, উৎপাদনের ঘাটতির কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকলে সেটাকে লোডশেডিং ধরা হয়। এ ধরনের কোনো লোডশেডিং চট্টগ্রামে এই মুহূর্তে নেই। তবে বিদ্যুতের আসা-যাওয়া থাকতে পারে। সেটা অনেক কারণেই হয়। এখানকার লাইনগুলো ওভারহেড (মাটির ওপরে) লাইন। ফলে লাইনে প্রায়ই নানা জটিলতা আসে। তখন লাইন মেরামত করতে হয়। মেরামতের সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখতে হয়। এ কারণে এমনটা হতে পারে।

লোডশেডিংয়ের কবলে পড়তে জচ্ছে বগুড়াবাসীকেও। শহরের জলেশ্বরীতলা এলাকার বাসিন্দা রেজাউল করিম রেজা জানান, দিনে অন্তত তিনবার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করে। মসজিদে নামাজ পড়তে গেলেও বিদ্যুৎ থাকে না। এ ছাড়া বগুড়া শহরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বিদ্যুৎখেকো অটোরিকশা। সাশ্রয়ের বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে এসব ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক। এসব অবৈধ যানবাহন ব্যাটারির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এসব অটোরিকশার ব্যাটারি কয়েক ঘণ্টা পরপর চার্জ দিতে হয়। ফলে বিদ্যুৎ অপচয়সহ লোডশেডিংয়ে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষদের।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম, বগুড়া, খুলনা, রংপুর ও রাজশাহী এবং জেলা প্রতিনিধি লক্ষ্মীপুর)

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম ও ইউনানের মধ্যে সহযোগিতার দ্বার উন্মোচন হচ্ছে
চট্টগ্রাম ও ইউনানের মধ্যে সহযোগিতার দ্বার উন্মোচন হচ্ছে
সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত ভারতের
সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত ভারতের
সাভারে স্ত্রীকে হত্যার পর লাশে আগুন
সাভারে স্ত্রীকে হত্যার পর লাশে আগুন
রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার
বিজিবির বাধায় সীমান্তে মাটি কাটা বন্ধ বিএসএফের
বিজিবির বাধায় সীমান্তে মাটি কাটা বন্ধ বিএসএফের
চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
বিএনপির দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ১৪৪ ধারা
বিএনপির দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ১৪৪ ধারা
জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা
জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা
নসরুলের ফ্ল্যাট ও গাড়ি জব্দ, অবরুদ্ধ ৩৭ কোটি টাকা
নসরুলের ফ্ল্যাট ও গাড়ি জব্দ, অবরুদ্ধ ৩৭ কোটি টাকা
মুফতি ফয়জুলকে মেয়র ঘোষণার দাবিতে বিক্ষোভ
মুফতি ফয়জুলকে মেয়র ঘোষণার দাবিতে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
ভারতের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
ভারতের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
সর্বশেষ খবর
জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা
জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন
ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
তিন দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিরোপার আরও কাছে লিভারপুল, লেস্টার সিটির অবনমন
শিরোপার আরও কাছে লিভারপুল, লেস্টার সিটির অবনমন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ লেবাননে বিস্ফোরণে সেনা কর্মকর্তাসহ নিহত ৫
দক্ষিণ লেবাননে বিস্ফোরণে সেনা কর্মকর্তাসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরুপতিতে একসঙ্গে সামান্থা-রাজ, বিয়ের জল্পনা
তিরুপতিতে একসঙ্গে সামান্থা-রাজ, বিয়ের জল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?
ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্সওয়েল-লিভিংস্টোন 'ছুটি' কাটাতে এসেছে : শেবাগ
ম্যাক্সওয়েল-লিভিংস্টোন 'ছুটি' কাটাতে এসেছে : শেবাগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢামেকের সাথে চীনের দুই হাসপাতালের চুক্তি
ঢামেকের সাথে চীনের দুই হাসপাতালের চুক্তি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

লেভানডফস্কির চোটে বার্সার দুশ্চিন্তা বাড়ছে
লেভানডফস্কির চোটে বার্সার দুশ্চিন্তা বাড়ছে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমালোচনার জবাবে রোহিতের ঝলক, চেন্নাইকে উড়িয়ে দিল মুম্বাই
সমালোচনার জবাবে রোহিতের ঝলক, চেন্নাইকে উড়িয়ে দিল মুম্বাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে নদীতে ডুবে যাওয়ার একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদীতে ডুবে যাওয়ার একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব জিলা স্কুলের প্রথম মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
ক্লাব জিলা স্কুলের প্রথম মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের পর অভিনব শুক্লাকে হত্যার হুমকি সেই একই গ্যাংয়ের
সালমানের পর অভিনব শুক্লাকে হত্যার হুমকি সেই একই গ্যাংয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমদানি পণ্যের অনলাইন যাচাইকরণ বাধ্যতামূলক করতে হাইকোর্টে রিট
আমদানি পণ্যের অনলাইন যাচাইকরণ বাধ্যতামূলক করতে হাইকোর্টে রিট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইন বেটিং নিয়ে জিরো টলারেন্স : ক্রীড়া উপদেষ্টা
অনলাইন বেটিং নিয়ে জিরো টলারেন্স : ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধামরাইয়ে নির্মাণাধীন ভবন থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
ধামরাইয়ে নির্মাণাধীন ভবন থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ধর্মবান্ধব দল, ধর্মান্ধ নয় : প্রিন্স
বিএনপি ধর্মবান্ধব দল, ধর্মান্ধ নয় : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে ছুরিকাঘাতে নিহত পারভেজের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম
বনানীতে ছুরিকাঘাতে নিহত পারভেজের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে হওয়ার প্রশ্নই আসে না : আমীর খসরু
নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে হওয়ার প্রশ্নই আসে না : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পারভেজ হত্যার বিচার দাবিতে ভালুকায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
পারভেজ হত্যার বিচার দাবিতে ভালুকায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদমদীঘিতে গরীব-দুস্থদের জন্য চক্ষু ক্যাম্প
আদমদীঘিতে গরীব-দুস্থদের জন্য চক্ষু ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান্নার তেলের ‘স্মোক পয়েন্ট’ সম্পর্কে জানেন না অধিকাংশ ব্যবহারকারী
রান্নার তেলের ‘স্মোক পয়েন্ট’ সম্পর্কে জানেন না অধিকাংশ ব্যবহারকারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকের মামলায় ট্রাক চালক ও হেলপারের যাবজ্জীবন
মাদকের মামলায় ট্রাক চালক ও হেলপারের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, কারা দেশ চালাবে
জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, কারা দেশ চালাবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিন যাবত নিখোঁজ জহিরুল, সন্ধান চায় পরিবার
৯ দিন যাবত নিখোঁজ জহিরুল, সন্ধান চায় পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন, পাসপোর্টের অপেক্ষায় সামিত
জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন, পাসপোর্টের অপেক্ষায় সামিত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান
বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ জনগণকে বিভ্রান্ত করতে আলাউদ্দিন জিহাদির মিথ্যা বক্তব্য ছড়াচ্ছে: প্রেস উইং
আওয়ামী লীগ জনগণকে বিভ্রান্ত করতে আলাউদ্দিন জিহাদির মিথ্যা বক্তব্য ছড়াচ্ছে: প্রেস উইং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে
চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিনের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিনের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!
নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি
মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসের হামলায় ৬ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
হামাসের হামলায় ৬ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লন্ডনের রাস্তায় মানুষের ঢল
ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লন্ডনের রাস্তায় মানুষের ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী
পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ ডাকবেন কারিগরির শিক্ষার্থীরা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ ডাকবেন কারিগরির শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন
প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসন চললে অস্ত্র নামাবে না হিজবুল্লাহ
ইসরায়েলি আগ্রাসন চললে অস্ত্র নামাবে না হিজবুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক
চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন খুন পারভেজ
কেন খুন পারভেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা
ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে
মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের
বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়

স্বাস্থ্য

বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক
বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?
বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?
আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?

পেছনের পৃষ্ঠা

কমেছে ঋণ ও আমানত
কমেছে ঋণ ও আমানত

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা
নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা

নগর জীবন

আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি
আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা
জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ
নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজিবির বাধায় সীমান্তে মাটি কাটা বন্ধ বিএসএফের
বিজিবির বাধায় সীমান্তে মাটি কাটা বন্ধ বিএসএফের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু
ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ
জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের
স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের

দেশগ্রাম

বাজারে পড়ে ছিল অজ্ঞাত লাশ
বাজারে পড়ে ছিল অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

নাজমুল বাহিনী প্রথম দিনেই অলআউট
নাজমুল বাহিনী প্রথম দিনেই অলআউট

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন খুনে একজনের মৃত্যুদণ্ড
তিন খুনে একজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ
আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের সময় দেশের মালিকানা ছিনতাই হয়েছিল
আওয়ামী লীগের সময় দেশের মালিকানা ছিনতাই হয়েছিল

নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা
ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

বে-টার্মিনালসহ  ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বে-টার্মিনালসহ ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

পেছনের পৃষ্ঠা

গরম না পড়তেই দেশব্যাপী লোডশেডিং
গরম না পড়তেই দেশব্যাপী লোডশেডিং

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে