শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৬, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

রোজা ভঙ্গের কয়েকটি মূলনীতি

শাকের উল্লাহ সাদেক
অনলাইন ভার্সন
রোজা ভঙ্গের কয়েকটি মূলনীতি

রোজার ফজিলত ও গুরুত্ব অন্যান্য ইবাদতের তুলনায় অনেক বেশি এবং অপরিসীম। রোজা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। তাই এই গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতও আমাদের গুরুত্ব সহকারে আদায় করতে হবে। রোজার গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক হলো রোজার মধ্যে কোনোরূপ ব্যাঘাত না ঘটানো।


অর্থাত্ রোজা ভঙ্গের কারণ না থাকা। সুতরাং রোজা ভাঙা এবং না ভাঙাসংক্রান্ত মূলনীতি জানা রোজাদারের জন্য শুধু প্রয়োজন নয়, বরং ইবাদতের শুদ্ধতা ও সৌন্দর্য রক্ষার অপরিহার্য শর্ত। এ ইবাদতকে নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করতে হলে জানতে হয় কোন কাজ রোজাকে ভঙ্গ করে, কোনটি করে না, আর কোনটি সন্দেহের জন্ম দেয়। অজ্ঞতার অন্ধকারে পড়ে অনেক সময় মানুষ নিজের অজান্তেই ভুল করে বসে।

তাই হাদিস ও ফিকহের সুস্পষ্ট নির্দেশনা জানা মানে শুধু রোজার বিধান জানা নয়, বরং ইবাদতের প্রতি এক গভীর সচেতনতার প্রকাশ। জ্ঞানের আলোয় আলোকিত রোজাদারই পারে প্রকৃত ইখলাস ও নিষ্ঠার সঙ্গে এই মহিমান্বিত ইবাদতকে পূর্ণতা দিতে। অতএব, নিম্নে রোজা ভঙ্গের মূলনীতি সম্পর্কে কিঞ্চিত্ আলোকপাত করা হলো।
প্রথম মূলনীতি : শরীর থেকে (কোনো কিছু) বের হলে অজু করতে হয়; প্রবেশ করলে নয়।


পক্ষান্তরে রোজা এর উল্টো। রোজার ক্ষেত্রে (কোনো কিছু শরীরে) প্রবেশ করলে রোজা ভেঙে যায়, বের হলে নয় (তবে বীর্যপাত, হায়জ ও নেফাসের প্রসঙ্গটি ভিন্ন)। (ফাতাওয়া হিন্দিয়া : ১/২০৪)
সুতরাং রোজা অবস্থায় মুখ ভরে বমি হলেও রোজা ভাঙবে না। তবে ইচ্ছাকৃত মুখ ভরে বমি করলে রোজা ভেঙে যাবে। (তিরমিজি : ৭২০)

দ্বিতীয় মূলনীতি : “যদি কোনো বস্তু ‘মানফাজে আসলি’ তথা পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছার স্বাভাবিক পথ যেমন—মুখ, নাক, কান ইত্যাদি দিয়ে পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছে, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।


পক্ষান্তরে ত্বকের রন্ধ্র বা লোমকূপ দিয়ে যদি কোনো কিছু প্রবেশ করে, তাহলে রোজা ভাঙবে না।”
(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া : ১/২০৩)

উক্ত মূলনীতির আলোকে  নিম্নের মাসআলাগুলোর সমাধান উল্লেখ করা হলো :

মাসআলা : যা সাধারণত আহারযোগ্য নয় বা কোনো উপকারে আসে না, তা খেলেও রোজা ভেঙে যাবে।

(সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৭৮৫)

মাসআলা : যদি কেউ চোখে ওষুধ দেয় বা সুরমা ব্যবহার করে, তাহলে রোজা ভাঙবে না, যদিও তার স্বাদ বা প্রভাব মুখে বা নাকে অনুভূত হয়। কারণ চোখ থেকে সরাসরি পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছানোর কোনো স্বাভাবিক পথ নেই। চোখে ওষুধ ইত্যাদি ব্যবহারের মাধ্যমে মুখে যে স্বাদ অনুভূত হয়, তা মূলত ত্বকের রন্ধ্র (ছিদ্র) বা লোমকূপের মাধ্যমে পৌঁছে, আর তা রোজা ভঙ্গের কারণ নয়।

(ফাতাওয়ায়ে শামি : ৩/৩৬৬)

মাসআলা : শরীরে ইনজেকশন দিলে রোজা ভাঙবে না, হোক তা চামড়ায় কিংবা মাংসে। কারণ ইনজেকশনের ওষুধ সরাসরি পাকস্থলীতে পৌঁছে না এবং যদি কোনোভাবে পৌঁছেও, সেটি প্রাকৃতিক ও স্বাভাবিক পথ দিয়ে নয়। তাই এটি রোজা ভঙ্গের কারণ হবে না।

(নেজামুল ফাতাওয়া : ১৩৩, ইমদাদুল ফাতাওয়া : ২/১৪৫, আহসানুল ফাতাওয়া : ৪/৪৩২)

মাসআলা : পেটের এমন ক্ষতে ওষুধ লাগালে রোজা ভেঙে যাবে, যা দিয়ে ওষুধ পেটের ভেতর চলে যায়।

(ফাতাওয়া হিন্দিয়া : ১/২০৪)

মাসআলা : অবশ্য যেসব ইনজেকশন খাদ্যের বিকল্প হিসেবে কাজ করে জটিল ওজর ছাড়া তা নিলে রোজা মাকরুহ হবে। তবে রোজার কষ্ট লাঘব করার জন্য গ্লুকোজ স্যালাইন দেওয়া মাকরুহ হবে। (ফাতাওয়াল লাজনাহ আদদাইমাহ: ১০/১২৬, ২৫১-২৫২, ইমদাদুল ফাতাওয়া : ২/১৪৪-১৪৭)

মাসআলা : কানে বা নাকে ওষুধ বা তেল দিলে অথবা নাকে পানি টেনে মুখ বা গলায় পৌঁছালে, হুক্কা বা ধোঁয়া টেনে পেটে পৌঁছালে, মলদ্বার বা মহিলাদের প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে ওষুধ বা তেল দিলে, এসব ক্ষেত্রে রোজা ভেঙে যাবে, কারণ এগুলো শরীরের প্রকৃত প্রবেশপথ (মানফাজে আসলি) দিয়ে পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছে। (আদ দুররুল মুখতার : ২/২৬১, হাশিয়াতুত তাহতাভি : ৬৭২)

মাসআলা : যদি কেউ পাইলসের ফোলা বা বাইরের অংশে ওষুধ লাগায়, তাহলে রোজা ভাঙবে না, কারণ এ ওষুধ ভেতরে প্রবেশ করে না বা মলদ্বারের গভীরে পৌঁছে না। কিন্তু যদি মলদ্বারের গভীরে (সোজা অন্ত্রে) পানি বা অন্য কিছু প্রবেশ করানো হয়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে, কারণ এটি কোনো কিছু পেটে বা মস্তিষ্কে পৌঁছার মূল প্রবেশপথ। (ইমদাদুল ফাতাওয়া : ২/১৫০, আহসানুল

ফাতাওয়া : ৪/৪৪০)

মাসআলা : ওপরের মূলনীতি থেকে একটি ব্যতিক্রম মাসআলা হলো, যদি কানে আপনা-আপনি ও অনিচ্ছাকৃতভাবে পানি ঢুকে যায়, তাহলে রোজা ভাঙবে না, কারণ এটি অনিচ্ছাকৃত হয়েছে এবং এর থেকে বেঁচে থাকা কষ্টকর; তবে যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কানে পানি ঢোকানো হয়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। (ফাতাওয়ায়ে শামি : ৩/৩৬৭, আল বাহরুর রায়েক : ২/৪৭৮)

তৃতীয় মূলনীতি : ‘কোনো জিনিসের কেবল প্রভাব বা গন্ধ পেট বা মস্তিষ্কে পৌঁছলেই রোজা ভাঙবে না, যতক্ষণ না তার কণা বা উপাদান সরাসরি ভেতরে প্রবেশ করে।’ (ফাতাওয়ায়ে শামি : ৩/৩৬৭ থেকে গৃহীত)

উক্ত মূলনীতির আলোকে নিম্নের মাসআলাগুলোর সমাধান উল্লেখ করা হলো—

মাসআলা : সুগন্ধি, লবঙ্গ, ভেপার বাম বা শুধু শোঁকার জন্য প্রস্তুতকৃত হোমিওপ্যাথি ওষুধ, যার প্রভাব মস্তিষ্ক পর্যন্ত পৌঁছে, এগুলোর ঘ্রাণ নেওয়ার দ্বারা রোজা ভাঙবে না। (ফাতাওয়ায়ে শামি : ৩/৩৬৭, ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়া: ১০/১৫৫)

মাসআলা : ধূমপান (সিগারেট, বিড়ি, হুক্কা) করলে রোজা ভেঙে যাবে, কারণ এতে ধোঁয়ার কণা পেটে প্রবেশ করে। কিন্তু যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে ধোঁয়া কারো গলার ভেতরে চলে যায় তাহলে রোজা ভাঙবে না। তবে যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ধূপ, লবঙ্গ বা অন্য ধোঁয়া মুখ দিয়ে গ্রহণ করে, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। (প্রাগুক্ত)

চতুর্থ মূলনীতি : যেসব বস্তু থেকে রোজা অবস্থায় বেঁচে থাকা কঠিন, সেগুলোর কারণে রোজা ভঙ্গ হয় না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া : ১/২০৩; ফিকহি যাওয়াবেত : ১/১২৬)                                               

উক্ত মূলনীতির আলোকে  নিম্নের মাসআলাগুলোর সমাধান উল্লেখ করা হলো :

মাসআলা : যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে ধোঁয়া, ধুলাবালি, মসলা, ওষুধের গুঁড়া বা কারখানার ধোঁয়া শ্বাসের সঙ্গে গলায় পৌঁছে যায়, তাহলে রোজা নষ্ট হবে না, কারণ এগুলো থেকে সম্পূর্ণরূপে বেঁচে থাকা কঠিন। এমনকি অনিচ্ছাকৃতভাবে দু-এক ফোঁটা পানি বা চোখের অশ্রু গলায় চলে গেলে রোজা নষ্ট হবে না, কারণ এতে মানুষের নিয়ন্ত্রণ থাকে না।

কিন্তু যদি বৃষ্টির ফোঁটা গলায় চলে যায়, তেমনি অজুতে কুলি করার সময় পানি গিলে ফেললে বা ইচ্ছাকৃতভাবে চোখের পানি জমিয়ে গিলে ফেললে, তাহলে রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ এগুলো থেকে বাঁচা অসম্ভব নয়। (আল বাহরুর রায়েক : ২/৪৭৬, ফাতহুল কাদির : ২/৩৭, ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া : ১/২০৩)

ওপরে বর্ণিত মাসআলাগুলোর মধ্যে কিছু ক্ষেত্রে রোজা ভেঙে গেলে শুধু কাজা ওয়াজিব হয় আর কিছু ক্ষেত্রে কাজা-কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হয়। নিম্নের মাসআলাদ্বয়ের ক্ষেত্রেও কাজা-কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হবে।

মাসআলা : রমজানে রোজা রেখে দিনে স্ত্রী সহবাস করলে বীর্যপাত না হলেও স্বামী-স্ত্রী উভয়ের ওপর কাজা ও কাফফারা ওয়াজিব হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৭০৯)

মাসআলা : সুবহে সাদিক হয়ে গেছে জানা সত্ত্বেও আজান শোনা যায়নি বা এখনো ভালোভাবে আলো ছড়ায়নি এ ধরনের ভিত্তিহীন অজুহাতে খানাপিনা করলে বা স্ত্রী সহবাসে লিপ্ত হলে কাজা-কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হবে। (মাআরিফুল কুরআন : ১/৪৫৪-৪৫৫)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক