শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৪, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২২, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মদিনার মুসলিম সমাজে সহনশীলতা

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
মদিনার মুসলিম সমাজে সহনশীলতা

মহানবী (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পর সেখানে নতুন সমাজব্যবস্থার সূচনা করেন। এই সমাজের মূলকথা ছিল আল্লাহর সার্বভৌমত্ব, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সর্বজনীন নেতৃত্বের স্বীকৃতি, পারস্পরিক সহমর্মিতা, ধর্মীয় সহনশীলতা ইত্যাদি। একটি আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে মহানবী (সা.) তার সাহাবিদের দীক্ষা, আত্মশুদ্ধি ও উত্তম চরিত্র গঠনে উৎসাহিত করেন। তার অবিরাম প্রচেষ্টায় সাহাবিরা ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা, সম্মান, সম্ভ্রম, ইবাদত, আনুগত্য ও শিষ্টাচারের দীক্ষায় দীক্ষিত হন।

তারা নিষ্ঠার সঙ্গে আল্লাহ ও তার রাসুলের নির্দেশ মেনে চলতেন।

একজন সাহাবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ইসলামের কোন দিকটি উত্তম? অর্থাৎ ইসলামের কোন আচার-আচরণটি উত্কৃষ্ট? তিনি বললেন, তুমি খাবার খাওয়াও, চেনা-অচেনা (লোককে) সালাম দাও। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬২৩৬)

আবদুল্লাহ বিন সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন মদিনায় আগমন করেন, তখন আমি তার দরবারে হাজির হয়ে তার পবিত্র মুখমণ্ডল প্রত্যক্ষ করেই স্পষ্টত উপলব্ধি করলাম যে এ কমনীয়, রমণীয়, সুষমাস্নিগ্ধ ও উজ্জ্বলতামণ্ডিত মুখমণ্ডলটি কোনো মিথ্যুক মানুষের হতে পারে না। তার মুখনিঃসৃত যে প্রথম বাণীটি শ্রবণ করেছিলাম তা ছিল, হে লোক সকল! তোমরা পরস্পর পরস্পরকে সালাম দাও, খাদ্য খাওয়াও, আত্মীয়তার বন্ধন সুদৃঢ় কোরো এবং রাতের বেলা মানুষ যখন নিদ্রাসুখে মগ্ন থাকবে তখন আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকো।

নিরাপদে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩২৫১)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলতেন, ‘সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না, যার প্রতিবেশী তার অন্যায়-অত্যাচার থেকে নিরাপদে না থাকে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৬)

অন্য হাদিসে তিনি বলেছেন, ‘(প্রকৃত) মুসলিম ওই ব্যক্তি যার হাত ও জিহ্বা থেকে অন্য মুসলিম নিরাপদে থাকে।’ (জামে তিরমিজি, হাদিস : ২৬২৭)

মহানবী (সা.) প্রাত্যহিক জীবনে অন্যকে প্রাধান্য দেওয়ার শিক্ষা দিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে কেউই (প্রকৃত) মুসলিম হতে পারবে না যতক্ষণ না সে অপর ভাইয়ের জন্য ওই সব জিনিস পছন্দ করবে, যা নিজের জন্য পছন্দ করে।’(সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৫০১৭)
তিনি এভাবে সামাজিক ঐক্য ও সহনশীলতার শিক্ষা দিয়েছেন—‘সকল মুমিন একটি মানবদেহের মতো, যদি তার চোখে ব্যথা হয়, তাহলে সমগ্র দেহেই ব্যথা অনুভূত হবে, আর যদি মাথায় ব্যথা হয়, তাহলে তার সমগ্র শরীরেই ব্যথা অনুভূত হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬০১১)

তিনি আরো বলেছেন, ‘মুমিন মুমিনের জন্য একটি দালান ঘরের মতো, একাংশ অপর অংশকে শক্তি দান করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৪৪৬)

তিনি একটি সহনশীল সমাজ গঠনের নিমিত্তে বলেছেন, ‘নিজেদের মধ্যে হিংসা-বিদ্বেষ রাখবে না, রাগ করবে না, একে অপর থেকে মুখ ফেরাবে না, আল্লাহর বান্দা ও আপসের মধ্যে ভাই ভাই হয়ে থাকবে। কোনো মুসলমানের জন্য হালাল নয় যে, সে তিন দিনের বেশি তার ভাইয়ের সঙ্গে ক্রোধবশত কথাবার্তা বন্ধ রাখবে না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬০৭৬)

মহানবী (সা.) পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতার প্রতি উৎসাহিত করে বলেছেন, ‘মুসলিম মুসলমানের ভাই, না তার প্রতি অন্যায় করবে আর তাকে শত্রুর হাতে অর্পণ করবে। আর যে ব্যক্তি আপন (মুসলিম) ভাইয়ের প্রয়োজন মেটাতে সচেষ্ট হবে আল্লাহ তার প্রয়োজন মিটাতে থাকবেন। কোনো মুসলিম যদি তার মুসলিম ভাইয়ের দুঃখ-কষ্ট দূরীভূত করে, তবে আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দুঃখ-কষ্ট দূর করবেন। আর কেননা মুসলিম যদি তার মুসলিম ভাইয়ের দোষত্রুটি গোপন করে, তবে আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষত্রুটি গোপন রাখবেন।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪৮৯৩)

তিনি আরো বলেছেন, ‘সে ব্যক্তি মুসলিম নহে, যে পেটপুরে খায় অথচ তার পাশেই প্রতিবেশী অনাহারে কালাতিপাত করে।’ (আল আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ১১২)

এভাবে কোন ইবাদতের কী মর্যাদা ও আল্লাহর কাছে তার কী সাওয়াব ও পুরস্কার আছে সেসব তিনি আলোচনা করতেন। তাঁর নিকট কোনো আয়াত অবতীর্ণ হলে তিনি তা মুসলিমদের পড়ে শোনাতেন এবং পরবর্তী পর্যায়ে তাঁদের তা পড়ে শোনাতে বলতেন। উদ্দেশ্য ছিল এ কাজের মাধ্যমে তাঁদের মধ্যে বুঝ-সমঝ ও চিন্তাভাবনার উদ্রেক এবং দাওয়াতের যোগ্যতা ও সচেতনতার সৃষ্টি করা।

এভাবে রাসুলুল্লাহ (সা.) মুসলিমদের সুপ্ত সম্ভাবনাগুলোর পরিপূর্ণ বিকাশ সাধনের মাধ্যমে মনুষ্যত্বের সর্বোচ্চ স্তরে তাদের উন্নীত করেন এবং জাগতিক ও ঐশী ভাবধারার সুষ্ঠু সমন্বয় ঘটিয়ে আল্লাহর চেতনা ও ন্যায়-নীতির প্রতি নিবেদিত ও সমর্পিত এমন এক মানবগোষ্ঠীর গোড়াপত্তন করেছিলেন, ইতিহাসে যার কোনো নজির নেই।

আধ্যাত্মিকতার অলৌকিক চেতনায় উজ্জীবিত প্রেরণাবোধ এবং ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে নবী কারিম (সা.) মদিনার সমাজজীবনে এমন এক জীবনধারা প্রবর্তন করতে সক্ষম হয়েছিলেন, অখণ্ড মানবজাতির ইতিহাসে যা ছিল সর্বোচ্চ মানের এবং সর্বাধিক পূর্ণতাপ্রাপ্ত। এ জীবনধারায় তিনি এমন সব নিয়মনীতি এবং আচার-আচরণ প্রবর্তন করলেন, যা যুগ-যুগান্তর ধরে অব্যাহত থাকা শোষণ, শাসন ও নিষ্পেষণের অবসান ঘটিয়ে ছিল। জাঁতাকলে নিষ্পেষিত মানবজীবনকে শান্তি, স্বস্তি ও মুক্তির আস্বাদে ভরপুর করে তুলে এ জীবনধারার উপাদানগুলোকে এমন উঁচু মানের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পূর্ণতা দান করা হয়েছিল যে যুদ্ধ এবং শান্তি সব অবস্থার সঙ্গেই সর্বাধিক যোগ্যতার সঙ্গে মোকাবেলা করে যেকোনো পরিস্থিতির মোড় নিজেদের অনুকূলে নিয়ে আসার মতো যোগ্যতা মুসলিমরা অর্জন করেছিলেন। মুসলিমদের এমন পরিবর্তিত জীবনধারা কিছুটা যেন আকস্মিকভাবেই ইতিহাসের মোড় পরিবর্তন করে দেয়।

আর রাহিকুল মাখতুম অবলম্বনে

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
সর্বশেষ খবর
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৩৮ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক