শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৬, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২৫

শান্তি ও আধ্যাত্মিকতার প্রাণকেন্দ্র মদিনা

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
শান্তি ও আধ্যাত্মিকতার প্রাণকেন্দ্র মদিনা

মদিনাতুর রাসুল। যে নাম উচ্চারণেই হৃদয়ে শান্তির বাতাস অনুভব হয়। মুমিন হৃদয়ে প্রেমের জোয়ার এনে দেয়। এটি এমন একটি স্থান, যেখানে আকাশ মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকে, আর জমিন গর্বে নিজের সৌন্দর্যকে প্রকাশ করে যে তার ভেতর শুয়ে আছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ।

প্রিয় নবীজি (সা.)-এর মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পর ইসলামের নবযুগের গোড়াপত্তন হয়েছে এই পবিত্র নগরীতে, যা এই নগরীকে করেছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ শহরগুলোর অন্যতম। মদিনা শুধু একটি শহর নয়, এটি প্রেম, শ্রদ্ধা ও আধ্যাত্মিকতার এক অনন্য মিলনমঞ্চ। এই শহর নিয়ে নবীজির মুখ থেকে উচ্চারিত প্রশংসার বাণী।
 

মদিনার জন্য বরকতের দোয়া

মদিনা নবী করিম (সা.)-এর বসতি ও মসজিদে নববীর শহর।


এটি হিজরতের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠার কেন্দ্র হয়ে ওঠে। নবী করিম (সা.) চেয়েছিলেন, মদিনা যেন মক্কার চেয়েও বেশি বরকতপূর্ণ হয়, কারণ এখানেই ইসলামিক জীবনব্যবস্থার মূল ভিত্তি গড়ে উঠেছে। তাই তিনি মদিনার জন্য দ্বিগুণ বরকত লাভের দোয়া করেছেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, ‘হে আল্লাহ! মক্কায় তুমি যে বরকত দান করেছ, মদিনায় এর দ্বিগুণ বরকত দাও।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৮৫)

মদিনার প্রতি আবেগ

প্রিয় নবীজি (সা.) মদিনাকে দূর থেকে দেখে আনন্দ অনুভব করতেন। নিজের বাহনকে দ্রুত হাঁকাতেন প্রিয় শহরের দিকে। আনাস (রা.) বলেন, নবী (সা.) সফর থেকে ফিরে আসার পথে যখন তিনি মদিনার প্রাচীরগুলোর দিকে তাকাতেন, তখন তিনি তাঁর উটকে দ্রুত চালাতেন আর তিনি অন্য কোনো জন্তুর ওপর থাকলে তাকেও দ্রুত চালিত করতেন মদিনার ভালোবাসার কারণে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৮৬)

অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) দোয়া করলেন, হে আল্লাহ! মদিনাকে আমাদের কাছে প্রিয় বানিয়ে দাও যেমন মক্কা আমাদের কাছে প্রিয় বা এর চেয়েও বেশি। হে আল্লাহ! আমাদের সা ও মুদে বরকত দান করো এবং মদিনাকে আমাদের জন্য স্বাস্থ্যকর বানিয়ে দাও। স্থানান্তরিত করে দাও জুহফাতে এর জ্বরের প্রকোপ বা মহামারিকে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৮৯)

মদিনায় মৃত্যুর ফজিলত

ইবন ওমর (রা.) বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, মদিনায় মৃত্যুবরণ করা যদি কারো পক্ষে সম্ভব হয়, তবে সে যেন মদিনায় মারা যায়। কেননা যে ব্যক্তি এখানে মারা যাবে, আমি তার জন্য শাফায়াত করব। (জামে তিরমিজি, হাদিস : ৩৯১৭)

মদিনায় মৃত্যুবরণ করা মানে হলো, পবিত্র স্থানে ইন্তিকাল করা, যেখানে রাসুলুল্লাহ (সা.) শায়িত আছেন। যে ব্যক্তি মদিনায় মারা যাবে, তার জন্য নবী (সা.) শাফায়াতের সুসংবাদ দিয়েছেন। শাফায়াত মানে হলো কিয়ামতের দিন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুপারিশ, যা একজন মুমিনের মুক্তির উপায়।

হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) মুসলমানদের মদিনার প্রতি ভালোবাসা এবং সেখানকার বিশেষ মর্যাদার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন।

এ কারণে সাহাবায়ে তাবেঈন ও অলি-আওলিয়ারা মদিনায় মৃত্যু লাভের দোয়া করেছেন। ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি এ বলে দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ! আমাকে তোমার পথে শাহাদাতবরণ করার সুযোগ দান করো এবং আমার মৃত্যু তোমার রাসুলের শহরে দাও।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৯০)

মদিনাবাসীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার ভয়াবহতা

নবী (সা.) মদিনার অধিবাসীদের সঙ্গে প্রতারণা বা ষড়যন্ত্র করার বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেছেন যে, যে ব্যক্তি তাদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করবে বা তাদের প্রতি প্রতারণা করবে, তার পরিণতি হবে অত্যন্ত খারাপ এবং সেই ব্যক্তি ধ্বংস হয়ে যাবে। নবী (সা.) লবণ ও পানির উদাহরণ দিয়েছেন, যেখানে লবণ পানিতে গলে যায় এবং অদৃশ্য হয়ে যায়, ঠিক তেমনি সেই ব্যক্তি প্রতারণা বা ষড়যন্ত্রে জড়িয়ে পড়লে তার সৎ বা ভালো দিক ধ্বংস হয়ে যাবে এবং সে সমাজ থেকে একেবারে মুছে যাবে। এটি এক ধরনের সতর্কবাণী যে, মুসলমানদের মধ্যে সম্পর্কের বিশ্বাস ও আন্তরিকতা রক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাদ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে কেউ মদিনাবাসীর সঙ্গে ষড়যন্ত্র বা প্রতারণা করবে, সে লবণ যেভাবে পানিতে গলে যায়, সেভাবে গলে যাবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৭৭)

দাজ্জাল আসতে পারবে না

দাজ্জাল ইসলামের সবচেয়ে বড় ফিতনাগুলোর একটি, যার মাধ্যমে ঈমানদার ও অবিশ্বাসীদের মধ্যে পার্থক্য হবে। মদিনার চারপাশে ফেরেশতারা পাহারায় থাকবেন, তাই দাজ্জাল মদিনায় প্রবেশ করতে পারবে না। এটি মুসলমানদের জন্য মদিনার আশ্রয়স্থল হিসেবে আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ করুণা। আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, দাজ্জাল মদিনার দিকে আসবে, তখন সে দেখতে পাবে ফেরেশতারা মদিনা পাহারা দিয়ে রেখেছেন। কাজেই দাজ্জাল ও প্লেগ মদিনার কাছে আসতে পারবে না, ইনশাআল্লাহ। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৪৭৩)

পবিত্র শহর

আল্লাহর নির্দেশে ইবরাহিম (আ.) মক্কা নগরীকে ‘হারাম’ বা পবিত্র ঘোষণা করেন। হারাম এলাকায় কিছু নির্দিষ্ট কাজ নিষিদ্ধ, যেমন—গাছ কাটা, শিকার করা, রক্তপাত করা ইত্যাদি। রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনাকে ‘হারাম’ ঘোষণা করেন। এর অর্থ, মদিনার নির্দিষ্ট সীমানার মধ্যে কিছু কাজ নিষিদ্ধ, যেমন—গাছপালা কাটা, জীবজন্তু শিকার করা, এর পবিত্রতা নষ্ট করার কোনো কাজ করা। মদিনার হারাম এলাকা হলো এর দুই প্রান্তের কঙ্করময় মাঠের মধ্যবর্তী অঞ্চল। এটি একটি বিশেষ ভূখণ্ড, যা রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজে নির্ধারণ করেছেন। উত্তরে হারা পাহাড়। দক্ষিণে সাওর পাহাড়। তাই এই নির্ধারিত স্থান অন্যান্য শহরের মতো নয়, যা চাইবে তা-ই করতে পারবে না। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মহানবী (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই ইবরাহিম (আ.) মক্কার হারাম নির্ধারণ করেছেন আর আমি মাদিনাকে হারাম বলে ঘোষণা করছি এর দুই প্রান্তের কঙ্করময় মাঠের মধ্যবর্তী অংশকে। অতএব, এখানকার কোনো কাঁটাযুক্ত গাছও কর্তন করা যাবে না এবং এখানকার জীবজন্তুও শিকার করা যাবে না।(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৩২০৮)

ময়লা-আবর্জনা দূর করে দেয়

জাবের (রা.) বলেন, একজন বেদুইন নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলামের ওপর বায়াত গ্রহণ করল। পরদিন সে জ্বরাক্রান্ত অবস্থায় নবী (সা.) এর কাছে এসে বলল, আমার (বায়াত) ফিরিয়ে নিন। নবী (সা.) তা প্রত্যাখ্যান করলেন। এভাবে তিনবার হলো। তারপর বললেন, মদিনা কামারের হাপরের মতো, যা তাঁর আবর্জনা ও মরিচাকে দূরীভূত করে এবং খাঁটি ও নির্ভেজালকে পরিচ্ছন্ন করে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৮৩)

মদিনা আমাদের শিখিয়েছে ভালোবাসা, ঐক্য ও ত্যাগের শিক্ষা। এখানেই ইসলামের সমাজব্যবস্থার প্রথম ভিত্তি স্থাপন করা হয়েছিল। মদিনা শরিফের প্রতি আমাদের ভালোবাসা যেন আল্লাহর প্রতি আনুগত্য এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহর প্রতি ভালোবাসার প্রতিফলন হয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক