শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ

গাজী গিয়াস উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ

বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাসে জীবনের আদর্শ, রবীন্দ্রনাথের ভাবের আদর্শ ও শরৎচন্দ্রের হৃদয়াবেগের আদর্শই বড় হয়ে দেখা দিয়েছিল।

বরেণ্য সমালোচক শ্রীশচন্দ্র দাশের ভাষায় : বাংলায় বঙ্কিমচন্দ্র নাটক ও উপন্যাস ছাড়াও কাহিনি ও গীতিকাব্য একই পাত্রে পরিবেশন করিয়া জীবনের রূপ দেখিয়াছেন। বাংলার মাটিতে ওই একটিমাত্র সাহিত্যিক দেওদার বৃক্ষ জন্মিয়াছিল। তাঁহার বিষবৃক্ষ, আনন্দমঠ, সীতারাম, রাজসিংহ উৎকৃষ্ট উপন্যাস। কিন্তু কৃষ্ণকান্তের উইল ও চন্দ্রশেখর মহৎ সৃষ্টি।

পরবর্তীতে স্থান পেয়েছে শরৎচন্দ্রের দেনাপাওনা, রবীন্দ্রনাথের চোখের বালি, বিভূতি ভূষণের পথের পাঁচালী, তারাশঙ্করের কবি ও বনফুলের রাত্রী। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ই (১৮৩৮-১৮৯৪) প্রথম আধুনিক বাংলা উপন্যাসের জনক। শেকসপিয়রের নাটকীয় কল্পনা ও স্কটের বর্ণনা নৈপুণ্য- এ দুইয়ের সমন্বয়ে তাঁর উপন্যাস অপূর্ব হয়ে উঠেছিল। প্লট বা আখ্যায়িকা রচনায়, চরিত্র সৃষ্টিতে সর্বোপরি বাস্তবের ওপর পরম রমণীর একটি আদর্শের ছায়া সঞ্চারে বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাস অতুলনীয়। কল্পনা ও বাস্তব, ইতিহাস ও রোমাঞ্চের এমন অভিনব সমন্বয় সাধন আজ পর্যন্ত কারও উপন্যাসে পরিলক্ষিত হয় না। তাঁর দুর্গেশনন্দিনী (১৮৫৬), কপালকুণ্ডলা (১৮৬৭), মৃণালিনী (১৮৬৯) প্রভৃতি উপন্যাসে যেন শুধু কবি বঙ্কিমের কল্পনা কান্তি। দ্বিতীয় স্তরের বিষবৃক্ষ (১৮৭৩), চন্দ্রশেখর (১৮৭৫), কৃষ্ণকান্তের উইল (১৮৭৮) লোকরঞ্জনের মধ্য দিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র শিক্ষার ভার গ্রহণ করেন। তৃতীয় স্তরে আনন্দ মঠ (১৮৭২), দেবী চৌধুরাণী (১৮৮৪), সীতারাম (১৮৮৭) এসব উপন্যাসে তিনি মানবজীবনের কর্তব্য বা ধর্মবোধকে তুলে ধরেন। কাব্য নাটক ও উপন্যাস- এ তিনটির রস একত্রে পরিবেশনে বঙ্কিমচন্দ্র অদ্বিতীয়।

দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুণ্ডলা, আনন্দমঠ, দেবী চৌধুরাণী ইত্যাদি উপন্যাস এ যুগেরই সৃষ্টি। দুর্গেশনন্দিনী লেখার সময় বঙ্কিমচন্দ্রের মনে স্কটের The Antiquary উপন্যাসের প্রভাব ছিল। বঙ্কিমচন্দ্রের মধ্যেই প্রথম স্বেচ্ছাপ্রণোদিত প্রেমের পরিচয় মেলে। যে সমাজে নারীরা একেবারেই পশ্চাৎপদ সেখানে কপালকুণ্ডলা, দেবী চৌধুরাণীর মতো চরিত্র সৃষ্টি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। কিন্তু তা বাংলাসাহিত্যে এক হঠাৎ পরিবর্তন। ফলে বঙ্কিমের মধ্যেও কাজ করে এক ধরনের স্ববিরোধিতা। বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাস একদিকে রোমান্স ও অন্যদিকে ইতিহাসাশ্রয়ী।

বিশ শতকের প্রথম দশকে মুসলমান মধ্যবিত্তের অগ্রগতি শুরু হলেও তারা সাহিত্যক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারেনি। বাংলাসাহিত্য উনিশ শতক থেকেই মূলত হিন্দু মধ্যবিত্ত শ্রেণির হাতেই গড়ে ওঠে। ইংরেজ রাজশক্তি মুসলমান সামন্ত্রতন্ত্রকে ধ্বংস করে তার পরিবর্তে হিন্দু মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের সম্প্রসারণের দিকে যে দৃষ্টি দেয়, তাতে মুসলমান সামন্ত্রতন্ত্রের কেবল আর্থিক ধ্বংসই ঘটেনি, মানবসম্পদেরও বিপর্যয় ঘটে।

উনিশ শতকের শুরু থেকেই পাশ্চাত্যে উপন্যাসের ধারা পরিণত ও সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে। সে যুগে ওয়াল্টার স্কট (Walter Scott, ১৭৭১-১৮৩২) ছিলেন ইংরেজি সাহিত্যের রোমান্টিক যুগের অন্যতম ঔপন্যাসিক। তাঁর ঐতিহাসিক উপন্যাসগুলো অতীতভিত্তিক রোমান্টিক কল্পনার সাক্ষ্য বহন করে। পাশ্চাত্যের উপন্যাসে স্বদেশপ্রীতি, রোমান্স ও ইতিহাসপ্রীতির প্রভাব আমাদের উপন্যাসেরও বিষয়বস্তু হয়ে ওঠে। বিশেষত এই প্রভাব বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাসে স্থায়ী প্রভাব ফেলে। তত দিনে এ দেশে ইংরেজ রাজত্বের প্রতিষ্ঠা হয়ে গেছে। কীভাবে, কোন দিক দিয়ে সমাজ ও শিক্ষার ব্যবস্থা পরিচালনা করে নিজেদের শাসন আরও শক্তিশালী ও স্থায়ী করা যায় তা নিয়ে তখন গবেষণা চলছে। তৎকালীন কলকাতা নগর ও হিন্দু কলেজ থেকে নব্যশিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণি সাহিত্যের এই ভাবধারা গ্রহণ করে।

সুসমতা বঙ্কিমের উপন্যাসের প্রধান গুণ। উপন্যাসের যুক্তিসিদ্ধ গঠন-রীতি থেকে এই সুসমতার জন্ম। দুর্গেশনন্দিনী উপন্যাসে ঘটনাবৈচিত্র্যে ও গল্পাংশের আকর্ষণই প্রধান। বাস্তব বর্ণনার মধ্যে অতিপ্রাকৃতের ছায়াপাতও দেখা যায়। দুর্গেশনন্দিনীতে যে রোমান্স ঐতিহাসিক যুদ্ধ-বিগ্রহ ও সাহিত্যসুলভ প্রেমের আশ্রয়ে ধীরে ধীরে দানা বাঁধে তা অনেকটাই কপালকুণ্ডলায় এসে পরিণতি পায়। উপন্যাসের গঠনকৌশল সম্পর্কে বলা যায় এটি গ্রিক ট্র্যাজেডির মতো সরল রেখায় অবশ্যম্ভাবী বিষাদময় পরিণতির দিকে অগ্রসর হয়। আনন্দমঠ সম্পর্কে প্রধান অভিযোগের আখ্যানবস্তুর সঙ্গে বঙ্গের প্রকৃত জীবনের বাস্তব যোগ নেই। এটি উপন্যাস অপেক্ষা মহাকাব্যের লক্ষণান্বিত। বঙ্কিম এখানে কেবল উপন্যাসের বাহ্য আকৃতি ব্যবহার করেন। উপন্যাসের ছাঁচে তাঁর দেশভক্তি, রাজনৈতিক পরিকল্পনাকে সাজান। চরিত্রগুলো বাস্তব ও রোমান্স এই উভয় উপাদানের সংমিশ্রণে গঠিত।

পাশ্চাত্য উপন্যাসের সুগঠিত কাঠামো ব্যবহার করে বঙ্কিমচন্দ্র উপন্যাস রচনার যে প্রয়াস করেন তা উপনিবেশ শাসিত ভারবতর্ষীয় সাহিত্যের এক নবরূপের জন্ম দেয়। বঙ্কিমের হাতে উপন্যাসের এই যুগকে বলা যেতে পারে উপন্যাসের আত্মানুসন্ধানের যুগ।

বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিকের আসন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের। ধর্ম, অর্থনীতি, সমাজনীতি, ইতিহাস, দর্শন, বিজ্ঞান ও সমালোচনা নানা বিষয়ে তিনি প্রবন্ধ রচনা করেন। তাঁর বিবিধ প্রবন্ধকমলাকান্তের দপ্তর বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ।

সত্যিকার সাহিত্য সমালোচনা গড়ে ওঠে বঙ্কিমচন্দ্রের হাতে। যদিও বঙ্কিম প্রতিষ্ঠিত লেখক সমালোচক সৃষ্টির মুখপত্র বঙ্গদর্শন প্রকাশেরও প্রায় ২১ বছর আগে রাজেন্দ্র লাল মিত্র (১৮২১-১৯০১) সম্পাদিত বিবিধার্থ সংগ্রহ মাসিক পত্রে সমালোচনার প্রথম সূত্রপাত হয়। তবুও যথার্থ অর্থে বঙ্কিমই বাংলায় সমালোচনা সাহিত্যের অগ্রদূত। সৃজনশীল সাহিত্যের স্তরে উন্নীত তুলনামূলক সহৃদয় সমালোচনা তিনিই প্রথম উপহার দিয়েছিলেন। উদাহরণস্বরূপ উত্তরচরিত, বিদ্যাপতি ও জয়দেব, শকুন্তলা, ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কবিত্ব প্রভৃতি প্রবন্ধ উজ্জ্বল সমালোচনা সাহিত্যের পথিকৃৎ। এসব নিবন্ধে অন্তর্দৃষ্টি, বিচারবুদ্ধি ও রসগ্রাহিতার বিশিষ্টতা অনুকরণীয়।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথকে উদ্ধৃত করে শেষ করতে চাই। জীবনস্মৃতিতে রবীন্দ্রনাথ বঙ্কিমের আবির্ভাবের অপূর্ব বর্ণনা দিয়েছেন : অবশেষে বঙ্কিমের বঙ্গদর্শন আসিয়া বাঙালির হৃদয় একেবারে লুট করিয়া লইল। একে তো তাহার জন্য মাসান্তের প্রতীক্ষা করিয়া থাকিতাম, তাহার পরে বড়োদলের পড়ার শেষের জন্য অপেক্ষা করা আরো বেশি দুঃসহ হইত।

বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণের উদ্গাতা বঙ্কিমকে নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ উক্তি হচ্ছে : বিপন্ন বঙ্গভাষা আর্তস্বরে যেখানেই তাঁহাকে আহ্বান করিয়াছে সেখানেই তিনি প্রসন্ন চতুর্ভুজ মূর্তিতে দর্শন দিয়াছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
তোমাকে ভালোবাসার পর
তোমাকে ভালোবাসার পর
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
রক্তমাংসের ফুল
রক্তমাংসের ফুল
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
বেদনা সেলাই
বেদনা সেলাই
আমি নদী অথবা নদীই আমি
আমি নদী অথবা নদীই আমি
প্রত্যাশা
প্রত্যাশা
নীলকবুতর
নীলকবুতর
দহনের সন্তরণ
দহনের সন্তরণ
অপ্রাপ্তি স্বীকার
অপ্রাপ্তি স্বীকার
সর্বশেষ খবর
একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী
একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক
চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার
র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত
রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মাদারীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বিএনপি নেতার মামলায় সাবেক ওসি কারাগারে
খুলনায় বিএনপি নেতার মামলায় সাবেক ওসি কারাগারে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোহলিদের শিরোপা উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত কমিটি
কোহলিদের শিরোপা উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত কমিটি

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় স্বর্ণালংকারসহ যুবক আটক
আখাউড়ায় স্বর্ণালংকারসহ যুবক আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে নেমে শিশুর মৃত্যু
করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে নেমে শিশুর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডকাফসহ দুই আসামি পলাতক, একজন আটক
হ্যান্ডকাফসহ দুই আসামি পলাতক, একজন আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয়নগরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালকের
বিজয়নগরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালকের

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড
কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন
মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্কতা যুক্তরাজ্যের, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্কতা যুক্তরাজ্যের, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি
আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭
নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড় সীমান্তে যুবকের মৃত্যু: স্থানীয়দের দাবি বিএসএফের গুলিতে নিহত
পঞ্চগড় সীমান্তে যুবকের মৃত্যু: স্থানীয়দের দাবি বিএসএফের গুলিতে নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন