শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৮, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার : আবদুল হান্নান মাসুদ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন নয়

অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন নয়

আবদুল হান্নান মাসুদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক। জুলাই আন্দোলনের শীর্ষস্থানীয় নেতারা যখন ডিবি কার্যালয়ে আটক ছিলেন, তখন আন্দোলন চালিয়ে নিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন তিনি। নতুন রাজনৈতিক দল, জাতীয় নির্বাচনসহ সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মিরাজ উদ্দিন


প্রশ্ন: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বর্তমানে দেশের মানুষ কেমন আছে বলে মনে করেন?

হান্নান মাসুদ : জুলাই অভ্যুত্থানের আগের চেয়ে বর্তমানে মানুষ শান্তিতে আছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে, রাজনৈতিক দলের সভাসমাবেশ করার স্বাধীনতা আছে। রমজানে বাজারে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে দেশের বিভিন্ন স্থানে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার ষড়যন্ত্রও চলছে।

সেদিক থেকে সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। তার পরও আমরা আশাবাদী। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আগামীর বাংলাদেশ হবে নিরাপদ বাংলাদেশ।

প্রশ্ন : এই সময়ে এসে আপনারা কেন রাজনৈতিক দল গঠন করলেন?

হান্নান মাসুদ : রাজনৈতিক দল যে কেউ গঠন করতে পারে, এটা নাগরিক অধিকার। নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করা, রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা, সমালোচনা করতে পারাও নাগরিকদের অধিকার। সে জায়গা থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়ার পর আমরা দেশের মানুষকে নতুন স্বপ্নের কথা বলেছি। সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে আমাদের নেতৃত্বে আসা প্রয়োজন।

নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রয়োজন। যে রাজনৈতিক দলের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন আসবে। দেশের মানুষকে সাংবিধানিক পরাধীনতা থেকে বের করতে হলে ৫৪ বছরের ব্যর্থ রাষ্ট্রকে ঠিক করতে হবে। দেশের মানুষের সেই আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতেই আমাদের এই রাজনৈতিক দল গঠন।
 

প্রশ্ন : বিএনপি, জামায়াতের মতো বড় দল থাকতে সাধারণ মানুষ কেন আপনাদের ভোট দেবে?

হান্নান মাসুদ :  এই একই প্রশ্ন তো অন্য দলকেও করা যায়। বিএনপিকে কেন মানুষ ভোট দেবে? জামায়াতকে কেন ভোট দেবে? অন্য যত ছোট দল আছে তাদের কেন ভোট দেবে? আসলে মানুষ কেন ভোট দেবে সেটা আমাদের কর্মফলের ওপর নির্ভর করবে। মানুষের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, সেটা যদি আমরা লালন করতে পারি, তাহলে মানুষ অবশ্যই আমাদের ভোট দেবে। আত্মপ্রকাশের দিনই স্পষ্ট হয়েছে যে, আমরা এ দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা ধারণ করেছি এবং মানুষও আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেছে। এই জায়গায় সফল হতে পারলে মানুষ আমাদের ভোট দেবে।
 
প্রশ্ন :  জাতীয় নির্বাচনের আগে আপনারা স্থানীয় নির্বাচন কেন চাচ্ছেন?

হান্নান মাসুদ : দেখেন, জাতীয় নির্বাচন কবে হবে সেটা একটি  আপেক্ষিক বিষয়। আমরা এখনই বলতে পারছি না এই নির্বাচন কবে হবে। আমরা বলছি যে, আগে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নিরপেক্ষ হতে হবে। পাশাপাশি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের হত্যাযজ্ঞের বিচার হতে হবে। ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙে নতুন রাষ্ট্রকাঠামো তৈরি করতে হবে। মৌলিক সংস্কারগুলো অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। আওয়ামী লীগকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে। জুলাই প্রক্লামেশন করতে হবে। এই শর্তগুলো জাতীয় নির্বাচন হওয়ার পূর্ব শর্ত। তারপর জাতীয় নির্বাচনের দিকে যেতে পারি। আমরা বলছি এই আকাঙ্ক্ষাগুলো বাস্তবায়নে নতুন সংবিধান প্রয়োজন। এর জন্য অবশ্যই নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রয়োজন। নতুন একটি প্রজাতন্ত্র প্রয়োজন। আমরা সেই নতুন প্রজাতন্ত্র নিশ্চিতের জন্য মনে করি, সংসদ নির্বাচনের পাশাপাশি একই সঙ্গে গণপরিষদ নির্বাচনটাও জরুরি। আমরা দেখছি প্রশাসন নিরপেক্ষ নয়। বড় একটি রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণে চলছে বর্তমান প্রশাসন। এই প্রশাসন দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। জাতীয় নির্বাচন হলো ফাইনাল ম্যাচ। তার আগে আপনাকে প্রাথমিক ম্যাচগুলো খেলতে হবে। তার জন্য আপনাকে স্থানীয় নির্বাচন আগে দিয়ে তা দেখতে হবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে বোঝা যাবে সরকার নিরপেক্ষ আছে কি না।

 
প্রশ্ন : গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে বলেছিলেন, তিনি আপনাদের এনসিপিতে যোগ দিচ্ছেন। এদিকে ওই দলের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলছেন, আপনি মনগড়া বক্তব্য দিয়েছেন। আসল বিষয়টি কী?

হান্নান মাসুদ :  রাশেদ ভাই প্রথমিকভাবে বলেছিলেন আমি মনগড়া বলেছি। কিন্তু পরবর্তী সময়ে একটি টক শোতে তিনি যখন ছিলেন, তখন স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, আমাদের আলাপ-আলোচনা হয়েছে, কিন্তু কোনো সমাধান হয়নি। আমি যে মনগড়া বলেছি, সেটা তিনি বলতে পারেননি। ওনারা আমাদের সঙ্গে বারবার আলোচনায় বসছেন কিন্তু সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেননি বলে আসতে পারছেন না। ভবিষ্যতে আমাদের দলে চলে আসতে পারেন।

 
প্রশ্ন : অভিযোগ আছে, দেশের বন্দরগুলো আপনার নিয়ন্ত্রণে এবং সেখান থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা পাচ্ছেন আপনি।

হান্নান মাসুদ : সাংগঠনিকভাবে বন্দর শ্রমিক, রিকশা শ্রমিকসহ মোটামুটি সব শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে আমাকে রাখা হয়েছে। কিন্তু শুধু বন্দরকে সামনে নিয়ে আসার কারণ হলো আমাকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা।

যেহেতু আমাদের নতুন দল আসছে তারা আমাদের দলের হয়ে কাজ করবে। এ জন্য আমি বন্দর শ্রমিক সংগঠনের উপদেষ্টা হয়েছি। আপনারা জানেন, এনসিপির আমি সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক। আমার কাজ হলো দলের সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন গড়ে তোলা। সে জায়গা থেকে বিভিন্ন বন্দর, রিকশা শ্রমিক, গার্মেন্টসকর্মীসহ যত ধরনের শ্রমিক সংগঠন আছে এসবের দায়িত্ব আমার কাঁধে এসে পড়েছে। যেমন—ঢাকা শহরে এক লাখ রিকশা আছে, তার মধ্যে ৫০০ রিকশা শ্রমিক নিয়ে আমার কাজ, তাহলে  আমি পুরো রিকশা শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রণ করছি—এমনটা বলা যাবে না। তেমনি চট্টগ্রাম বন্দরে প্রায় দেড় লাখ শ্রমিক কাজ করছে। সেখানে ৫০০ জন শ্রমিকের সংগঠনে আমাকে উপদেষ্টা বানানো হলে চট্টগ্রাম বন্দর, মোংলা বন্দর পুরোটা আমার নিয়ন্ত্রণে—এমনটা বলা যাবে না। ফলে এটা মনগড়া একটা অপপ্রচার, যার কোনো ভিত্তি নেই।

প্রশ্ন : সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা হচ্ছে আপনি এলজিবিটিকিউ সমর্থন করেন।

হান্নান মাসুদ : দেখুন, এলজিবিটিকিউর প্রতি সমর্থনের কোনো সুযোগ নেই। এটা আমাদের সংস্কৃতি, ধর্মীয় পাশাপাশি এই ভূ-খণ্ডের সভ্যতার পুরোপুরি বিপরীত। সুতরাং এটাকে সমর্থন করার সুযোগ নেই।

প্রশ্ন : এখন তো আপনারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন, আপনাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম থাকবে কি?

হান্নান মাসুদ : নাহিদ ভাইয়ের খণ্ডিত একটি বক্তব্য নিয়ে ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। আমাদের এই প্ল্যাটফর্মটি থাকবে, কিন্তু সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া যাবে না।
 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক