শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:২০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

১৭ ভিডিওতে নৃশংসতার চিত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
১৭ ভিডিওতে নৃশংসতার চিত্র

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। গতকাল দুই সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ প্রসিকিউশনের ৫৪তম সাক্ষী হিসেবে নিজের জবানবন্দি দেওয়া শুরু করেন ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলমগীর। জবানবন্দির শুরুতেই ১৭টি ভিডিও প্রদর্শন করেন তিনি। এসব ভিডিওতে জুলাই-আগস্টের ওই সময়ে পুলিশের চালানো নানা নৃশংসতার চিত্র উঠে এসেছে। তদন্ত চলাকালে বিভিন্ন হাসপাতাল ও আহত ব্যক্তির কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৮৪টি বুলেট ও পিলেট জব্দ করার তথ্যও তদন্ত কর্মকর্তা দিয়েছেন প্রথম দিনের জবানবন্দিতে। তার জবানবন্দির ভিডিও প্রদর্শন অংশ চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজের পাশাপাশি বিটিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। তার অসমাপ্ত সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজ পুনরায় দিন ধার্য রেখেছেন ট্রাইব্যুনাল।

শেখ হাসিনা ছাড়াও এ মামলার অন্য দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এর মধ্যে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দোষ স্বীকার করে এ মামলায় রাজসাক্ষী হয়ে জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকালও তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এ সময় প্রসিকিউশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান প্রমুখ। পলাতক দুই আসামির পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে প্রয়াত লেখক, চিন্তাবিদ ও গবেষক বদরুদ্দীন উমরের দেওয়া জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। গতকাল সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুর আগে প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশে বলেন, কোনো সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দি দেওয়ার পর যদি মারা যান, তার সেই জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের সুযোগ ট্রাইব্যুনাল আইনে রয়েছে। পরে ট্রাইব্যুনাল আদেশ দেন।

অন্যদিকে জুলাই অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে দাঁড়াবেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না। গতকাল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে তিনি এ তথ্য জানান। যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, হত্যাযজ্ঞে (জুলাইয়ের) কেউ যদি অপরাধী হয়, অবশ্যই পানিশমেন্ট হওয়া উচিত। যে কোনো হত্যায়, একটাও যদি হয়, সেটায় যে অপরাধী, তার পানিশমেন্ট হবে। কিন্তু প্রমাণ করতে হবে। গায়ের জোরে নয়। সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার তো কোনো গ্যারান্টি নাই যে, এখান থেকে আমি সেইফলি বাসায় যেতে পারব। বাসায় ঘুমাইতে পারব এই গ্যারান্টিটা নাই। রাষ্ট্র তো সঠিকভাবে না, বেঠিকভাবে চলতেসে। উল্টাভাবে চলতেসে।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত ১৭ ভিডিওতে যা দেখা গেল : প্রথম ভিডিওতে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের ওপর সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তৈরি করা প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। এই প্রামাণ্যচিত্রে অভ্যুত্থানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের গুলি, নির্যাতন, নিহত আন্দোলনকারীদের পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎকার প্রদর্শন করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত দ্বিতীয় ভিডিওটি ছিল গত বছর ১৪ জুলাই গণভবনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংবাদ সম্মেলনের। ওই ভিডিওতে আন্দোলনকারীদের রাজাকার আখ্যায়িত করা হয়েছে বলে দাবি করে প্রসিকিউশন। এ সময় প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরই শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। তৃতীয় ভিডিওটি ১৪ জুলাই রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলের। প্রদর্শিত চতুর্থ ভিডিওটি প্রথম আলোর একটি ভিডিও প্রতিবেদন। গত বছর ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনার ওপর প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। পঞ্চম ভিডিওটি রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থী আবু সাঈদকে পুলিশের গুলি করার দৃশ্যের। এই ভিডিওতে আবু সাঈদের গায়ে গুলি লাগার পর কয়েকজন আন্দোলনকারী তাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখা যায়। ষষ্ঠ ভিডিওতে র‌্যাবের হেলিকপ্টার থেকে গুলি, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপের দৃশ্য দেখানো হয়েছে বলে দাবি করে প্রসিকিউশন। এ সময় আসামিপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন বিরোধিতা করে বলেন, ভিডিওতে গুলি করতে দেখা যাচ্ছে, এমন কিছুই দৃশ্যমান নয়। এ পর্যায়ে ভিডিওটি পুনরায় চালু করে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করার দৃশ্য দেখানো হয়।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শন করা সপ্তম ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী থানার সামনে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা একটি ভিডিও দেখাচ্ছেন, যেখানে একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলছেন, ‘একটা গুলি করি, একজন মরে, একজনই যায়, অন্যরা যায় না স্যার’। প্রদর্শিত অষ্টম ভিডিওটি যাত্রাবাড়ী এলাকায় একটি শিশুকে পুলিশের নির্যাতন ও অন্য এক আন্দোলনকারীকে গুলি করার দৃশ্যের। প্রদর্শিত নবম ভিডিওটি যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশের গুলিতে মুখমণ্ডল বিকৃত হয়ে যাওয়া খোকন চন্দ্র বর্মণের। ভিডিওতে দেখা যায়, মুখমণ্ডল বিকৃত রক্তাক্ত খোকন যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন ও অন্যদের সাহায্য চাইছেন। এই ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, এই খোকন চন্দ্র বর্মণ এই মামলায় প্রসিকিউশনের এক নম্বর সাক্ষী হিসেবে ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দিয়েছেন।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত দশম ভিডিওতে সাভারে পুলিশের এপিসি থেকে গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থী ইয়ামিনকে ফেলে দেওয়ার দৃশ্য দেখানো হয়।

প্রদর্শিত ১১তম ভিডিওতে আশুলিয়া থানার সামনে পুলিশের পিকআপ ভ্যানে ৬ জন আন্দোলনকারীর লাশ পোড়ানোর দৃশ্যের। এ ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশে বলেন, এই ৬ জনের মধ্যে একজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় জীবিত ছিল, তাকে জীবিত অবস্থায় পোড়ানো হয়েছে। এমনভাবে আগুন লাগানো হয়েছে, যেন বোঝা যায় আন্দোলনকারীরাই এই আগুন দিয়েছে। তিনি বলেন, এখানে যেসব পুলিশ সদস্য ছিলেন, তারা এতটাই নৃশংস ও বর্বর ছিলেন, এই মানুষ পোড়ানের আগুনে কাঠ দিয়েছেন জ¦ালানি হিসেবে। আরেকজন হাতে থাকা সিগারেট ছুড়ে দেন আগুনের দিকে।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত ১২তম ভিডিওতে রাজধানীর চানখাঁরপুলে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের গুলি চালানোর দৃশ্য দেখানো হয়। এই ভিডিওতে দেখা যায়, ডিএমপির পুলিশ ও এপিবিএনের কয়েকজন সদস্য হাঁটু গেড়ে বসে-শুয়ে, যুদ্ধরত স্টাইলে চাইনিজ রাইফেল ও শটগান দিয়ে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি করছে। এ ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, গত বছর ৫ আগস্টের দৃশ্য এটি। সেদিন এখানে ৬ জন আন্দোলনকারী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন।

প্রদর্শিত ১৩তম ভিডিওতে রাজধানীর রামপুরায় একটি নির্মাণাধীন ভবনের কার্নিশে ঝুলে থাকা এক ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে পুলিশের দুই সদস্যকে গুলি করতে দেখা যায়। এই ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, এখানে যাকে গুলি করা হয়েছে, তার নাম আমির হোসেন। ৮টি গুলি লাগার পরও তিনি জীবিত আছেন। রামপুরার সংশ্লিষ্ট মামলায় প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেবেন। ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত ১৪তম ভিডিওতে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় পুলিশের গুলির দৃশ্য দেখানো হয়। প্রসিকিউশন জানায়, এখানে পুলিশের গুলিতে গোলাম নাফিস নামে একজন আন্দোলনকারী নিহত হয়েছেন।

প্রদর্শিত ১৫তম ভিডিওতে আগুনে পোড়া একটি ভবন পরিদর্শনে গিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্য দেখানো হয়। ১৬তম ভিডিওতে জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনার বক্তব্য নিয়ে এটিএন নিউজের একটি প্রতিবেদন দেখানো হয়।

গতকাল প্রদর্শিত শেষ অর্থাৎ ১৭তম ভিডিওটি একটি বিদেশি সংস্থার বিশ্লেষণধর্মী প্রামাণ্যচিত্র। ১৪ মিনিটের বেশি এই ভিডিওতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকার গত বছর ৫ আগস্ট দিনব্যাপী সংঘটিত নানা ঘটনার দৃশ্য দেখানো হয়। এই ভিডিওতে নির্বিচারে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশকে গুলি করতে দেখা যায়। ভিডিওর একটি অংশে যাত্রাবাড়ী এলাকার একটি গলিতে গুলিবিদ্ধ ও রক্তাক্ত অবস্থায় বেশ কিছু মানুষকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। এই ভিডিওর বিষয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, চার শতাধিক ভিডিও বিশ্লেষণ করে সময়ের ধারাবাহিকতা অনুযায়ী ফরেনসিক বিশ্লেষণধর্মী এই প্রামাণ্যচিত্রটি তৈরি করেছে ওই বিদেশি সংস্থাটি। ভিডিও প্রদর্শন শেষে বিরতিতে যান ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে সরাসরি সম্প্রচারও সমাপ্ত করা হয়।

দিলেন জব্দ করা ৮৪ বুলেট-পিলেটের তথ্য : বিরতির পর নিজের পরিচয় তুলে ধরে জবানবন্দি শুরু করে তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর বলেন, গত বছরের ২৯ অক্টোবর থেকে আমি এই মামলার তদন্তভার গ্রহণ করি। এরপর পূর্ববর্তী তদন্ত কর্মকর্তার সম্পাদিত ও প্রস্তুতকৃত সিডি পর্যালোচনা করি। তদন্তকালে তদন্ত সংস্থায় সংরক্ষিত বিভন্ন তথ্য-উপাত্ত, পত্রিকার রিপোর্ট এবং ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করি। আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে গ্রেপ্তারের জন্য ট্রাইব্যুনালে আবেদন করি। তিনি বলেন, তদন্তভার গ্রহণের পর থেকেই ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে প্রকাশিত ও প্রচারিত বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট, ইলেকট্র্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার খবরসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে, তা সংগ্রহ করি। ঘটনা চলাকালীন ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে আদেশ-নির্দেশ ও উসকানিমূলক বিবৃতি লেখা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত পোস্ট ও মন্তব্য সংগ্রহ করেছি।

জবানবন্দিতে তদন্ত কর্মকর্তা বিভিন্ন হাসপাতাল ও একজন আহত ব্যক্তির কাছ থেকে ৮৪টি বুলেট ও পিলেট জব্দ করার বর্ণনা দেন। ইনুর পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না : জুলাই অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে দাঁড়াবেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না। এর জন্য গতকাল তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ গিয়েছিলেন। এদিন এই ট্রাইব্যুনালে মামলাটির ‘আনুষ্ঠানিক অভিযোগ’ দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কর্যতালিকা অনুসারে বিষয়টি শুনানিতে উঠলে প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামীম ট্রাইব্যুনালকে জানান, গত ২৫ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ ইনুর বিরুদ্ধে মামলার ‘আনুষ্ঠানিক অভিযোগ’ দাখিল করা হয়েছে। আগামীকাল (আজ) এ মামলার বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য আছে। তখন ট্রাইব্যুনাল মামলাটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আবারও ১৪ জেলে অপহরণ করল আরাকান আর্মি
আবারও ১৪ জেলে অপহরণ করল আরাকান আর্মি
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সূচক ও লেনদেন বেড়েছে
সূচক ও লেনদেন বেড়েছে
সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়ের খসড়া অধ্যাদেশ প্রত্যাখ্যান ইডেন ছাত্রীদের
সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়ের খসড়া অধ্যাদেশ প্রত্যাখ্যান ইডেন ছাত্রীদের
পূজার ছুটিতে চালু থাকবে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম
পূজার ছুটিতে চালু থাকবে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম
নিজ ঘর থেকে মা মেয়ের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে মা মেয়ের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
বাসে যাত্রীর শ্লীলতাহানি গ্রেপ্তার ৩
বাসে যাত্রীর শ্লীলতাহানি গ্রেপ্তার ৩
জিডিপি ৫ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
জিডিপি ৫ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
লুট হওয়া পুলিশের অস্ত্রের নম্বর মুছে ফেলা হয়েছে
লুট হওয়া পুলিশের অস্ত্রের নম্বর মুছে ফেলা হয়েছে
নির্বাচনে ফ্যাসিস্ট মোকাবিলাই বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে ফ্যাসিস্ট মোকাবিলাই বড় চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
জুবিন গর্গের অকাল মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল
জুবিন গর্গের অকাল মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ
দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন
হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে
এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার
দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত
বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’
টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’
‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে
হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০
পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং
সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং

দেশগ্রাম

মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়
মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়

পেছনের পৃষ্ঠা