শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:২০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

১৭ ভিডিওতে নৃশংসতার চিত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
১৭ ভিডিওতে নৃশংসতার চিত্র

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। গতকাল দুই সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ প্রসিকিউশনের ৫৪তম সাক্ষী হিসেবে নিজের জবানবন্দি দেওয়া শুরু করেন ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলমগীর। জবানবন্দির শুরুতেই ১৭টি ভিডিও প্রদর্শন করেন তিনি। এসব ভিডিওতে জুলাই-আগস্টের ওই সময়ে পুলিশের চালানো নানা নৃশংসতার চিত্র উঠে এসেছে। তদন্ত চলাকালে বিভিন্ন হাসপাতাল ও আহত ব্যক্তির কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৮৪টি বুলেট ও পিলেট জব্দ করার তথ্যও তদন্ত কর্মকর্তা দিয়েছেন প্রথম দিনের জবানবন্দিতে। তার জবানবন্দির ভিডিও প্রদর্শন অংশ চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজের পাশাপাশি বিটিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। তার অসমাপ্ত সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজ পুনরায় দিন ধার্য রেখেছেন ট্রাইব্যুনাল।

শেখ হাসিনা ছাড়াও এ মামলার অন্য দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এর মধ্যে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দোষ স্বীকার করে এ মামলায় রাজসাক্ষী হয়ে জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকালও তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এ সময় প্রসিকিউশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান প্রমুখ। পলাতক দুই আসামির পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে প্রয়াত লেখক, চিন্তাবিদ ও গবেষক বদরুদ্দীন উমরের দেওয়া জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। গতকাল সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুর আগে প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশে বলেন, কোনো সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দি দেওয়ার পর যদি মারা যান, তার সেই জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের সুযোগ ট্রাইব্যুনাল আইনে রয়েছে। পরে ট্রাইব্যুনাল আদেশ দেন।

অন্যদিকে জুলাই অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে দাঁড়াবেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না। গতকাল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে তিনি এ তথ্য জানান। যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, হত্যাযজ্ঞে (জুলাইয়ের) কেউ যদি অপরাধী হয়, অবশ্যই পানিশমেন্ট হওয়া উচিত। যে কোনো হত্যায়, একটাও যদি হয়, সেটায় যে অপরাধী, তার পানিশমেন্ট হবে। কিন্তু প্রমাণ করতে হবে। গায়ের জোরে নয়। সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার তো কোনো গ্যারান্টি নাই যে, এখান থেকে আমি সেইফলি বাসায় যেতে পারব। বাসায় ঘুমাইতে পারব এই গ্যারান্টিটা নাই। রাষ্ট্র তো সঠিকভাবে না, বেঠিকভাবে চলতেসে। উল্টাভাবে চলতেসে।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত ১৭ ভিডিওতে যা দেখা গেল : প্রথম ভিডিওতে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের ওপর সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তৈরি করা প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। এই প্রামাণ্যচিত্রে অভ্যুত্থানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের গুলি, নির্যাতন, নিহত আন্দোলনকারীদের পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎকার প্রদর্শন করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত দ্বিতীয় ভিডিওটি ছিল গত বছর ১৪ জুলাই গণভবনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংবাদ সম্মেলনের। ওই ভিডিওতে আন্দোলনকারীদের রাজাকার আখ্যায়িত করা হয়েছে বলে দাবি করে প্রসিকিউশন। এ সময় প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরই শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। তৃতীয় ভিডিওটি ১৪ জুলাই রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলের। প্রদর্শিত চতুর্থ ভিডিওটি প্রথম আলোর একটি ভিডিও প্রতিবেদন। গত বছর ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনার ওপর প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। পঞ্চম ভিডিওটি রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থী আবু সাঈদকে পুলিশের গুলি করার দৃশ্যের। এই ভিডিওতে আবু সাঈদের গায়ে গুলি লাগার পর কয়েকজন আন্দোলনকারী তাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখা যায়। ষষ্ঠ ভিডিওতে র‌্যাবের হেলিকপ্টার থেকে গুলি, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপের দৃশ্য দেখানো হয়েছে বলে দাবি করে প্রসিকিউশন। এ সময় আসামিপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন বিরোধিতা করে বলেন, ভিডিওতে গুলি করতে দেখা যাচ্ছে, এমন কিছুই দৃশ্যমান নয়। এ পর্যায়ে ভিডিওটি পুনরায় চালু করে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করার দৃশ্য দেখানো হয়।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শন করা সপ্তম ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী থানার সামনে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা একটি ভিডিও দেখাচ্ছেন, যেখানে একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলছেন, ‘একটা গুলি করি, একজন মরে, একজনই যায়, অন্যরা যায় না স্যার’। প্রদর্শিত অষ্টম ভিডিওটি যাত্রাবাড়ী এলাকায় একটি শিশুকে পুলিশের নির্যাতন ও অন্য এক আন্দোলনকারীকে গুলি করার দৃশ্যের। প্রদর্শিত নবম ভিডিওটি যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশের গুলিতে মুখমণ্ডল বিকৃত হয়ে যাওয়া খোকন চন্দ্র বর্মণের। ভিডিওতে দেখা যায়, মুখমণ্ডল বিকৃত রক্তাক্ত খোকন যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন ও অন্যদের সাহায্য চাইছেন। এই ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, এই খোকন চন্দ্র বর্মণ এই মামলায় প্রসিকিউশনের এক নম্বর সাক্ষী হিসেবে ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দিয়েছেন।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত দশম ভিডিওতে সাভারে পুলিশের এপিসি থেকে গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থী ইয়ামিনকে ফেলে দেওয়ার দৃশ্য দেখানো হয়।

প্রদর্শিত ১১তম ভিডিওতে আশুলিয়া থানার সামনে পুলিশের পিকআপ ভ্যানে ৬ জন আন্দোলনকারীর লাশ পোড়ানোর দৃশ্যের। এ ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশে বলেন, এই ৬ জনের মধ্যে একজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় জীবিত ছিল, তাকে জীবিত অবস্থায় পোড়ানো হয়েছে। এমনভাবে আগুন লাগানো হয়েছে, যেন বোঝা যায় আন্দোলনকারীরাই এই আগুন দিয়েছে। তিনি বলেন, এখানে যেসব পুলিশ সদস্য ছিলেন, তারা এতটাই নৃশংস ও বর্বর ছিলেন, এই মানুষ পোড়ানের আগুনে কাঠ দিয়েছেন জ¦ালানি হিসেবে। আরেকজন হাতে থাকা সিগারেট ছুড়ে দেন আগুনের দিকে।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত ১২তম ভিডিওতে রাজধানীর চানখাঁরপুলে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের গুলি চালানোর দৃশ্য দেখানো হয়। এই ভিডিওতে দেখা যায়, ডিএমপির পুলিশ ও এপিবিএনের কয়েকজন সদস্য হাঁটু গেড়ে বসে-শুয়ে, যুদ্ধরত স্টাইলে চাইনিজ রাইফেল ও শটগান দিয়ে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি করছে। এ ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, গত বছর ৫ আগস্টের দৃশ্য এটি। সেদিন এখানে ৬ জন আন্দোলনকারী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন।

প্রদর্শিত ১৩তম ভিডিওতে রাজধানীর রামপুরায় একটি নির্মাণাধীন ভবনের কার্নিশে ঝুলে থাকা এক ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে পুলিশের দুই সদস্যকে গুলি করতে দেখা যায়। এই ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, এখানে যাকে গুলি করা হয়েছে, তার নাম আমির হোসেন। ৮টি গুলি লাগার পরও তিনি জীবিত আছেন। রামপুরার সংশ্লিষ্ট মামলায় প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেবেন। ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত ১৪তম ভিডিওতে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় পুলিশের গুলির দৃশ্য দেখানো হয়। প্রসিকিউশন জানায়, এখানে পুলিশের গুলিতে গোলাম নাফিস নামে একজন আন্দোলনকারী নিহত হয়েছেন।

প্রদর্শিত ১৫তম ভিডিওতে আগুনে পোড়া একটি ভবন পরিদর্শনে গিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্য দেখানো হয়। ১৬তম ভিডিওতে জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনার বক্তব্য নিয়ে এটিএন নিউজের একটি প্রতিবেদন দেখানো হয়।

গতকাল প্রদর্শিত শেষ অর্থাৎ ১৭তম ভিডিওটি একটি বিদেশি সংস্থার বিশ্লেষণধর্মী প্রামাণ্যচিত্র। ১৪ মিনিটের বেশি এই ভিডিওতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকার গত বছর ৫ আগস্ট দিনব্যাপী সংঘটিত নানা ঘটনার দৃশ্য দেখানো হয়। এই ভিডিওতে নির্বিচারে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশকে গুলি করতে দেখা যায়। ভিডিওর একটি অংশে যাত্রাবাড়ী এলাকার একটি গলিতে গুলিবিদ্ধ ও রক্তাক্ত অবস্থায় বেশ কিছু মানুষকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। এই ভিডিওর বিষয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, চার শতাধিক ভিডিও বিশ্লেষণ করে সময়ের ধারাবাহিকতা অনুযায়ী ফরেনসিক বিশ্লেষণধর্মী এই প্রামাণ্যচিত্রটি তৈরি করেছে ওই বিদেশি সংস্থাটি। ভিডিও প্রদর্শন শেষে বিরতিতে যান ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে সরাসরি সম্প্রচারও সমাপ্ত করা হয়।

দিলেন জব্দ করা ৮৪ বুলেট-পিলেটের তথ্য : বিরতির পর নিজের পরিচয় তুলে ধরে জবানবন্দি শুরু করে তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর বলেন, গত বছরের ২৯ অক্টোবর থেকে আমি এই মামলার তদন্তভার গ্রহণ করি। এরপর পূর্ববর্তী তদন্ত কর্মকর্তার সম্পাদিত ও প্রস্তুতকৃত সিডি পর্যালোচনা করি। তদন্তকালে তদন্ত সংস্থায় সংরক্ষিত বিভন্ন তথ্য-উপাত্ত, পত্রিকার রিপোর্ট এবং ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করি। আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে গ্রেপ্তারের জন্য ট্রাইব্যুনালে আবেদন করি। তিনি বলেন, তদন্তভার গ্রহণের পর থেকেই ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে প্রকাশিত ও প্রচারিত বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট, ইলেকট্র্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার খবরসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে, তা সংগ্রহ করি। ঘটনা চলাকালীন ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে আদেশ-নির্দেশ ও উসকানিমূলক বিবৃতি লেখা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত পোস্ট ও মন্তব্য সংগ্রহ করেছি।

জবানবন্দিতে তদন্ত কর্মকর্তা বিভিন্ন হাসপাতাল ও একজন আহত ব্যক্তির কাছ থেকে ৮৪টি বুলেট ও পিলেট জব্দ করার বর্ণনা দেন। ইনুর পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না : জুলাই অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে দাঁড়াবেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না। এর জন্য গতকাল তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ গিয়েছিলেন। এদিন এই ট্রাইব্যুনালে মামলাটির ‘আনুষ্ঠানিক অভিযোগ’ দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কর্যতালিকা অনুসারে বিষয়টি শুনানিতে উঠলে প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামীম ট্রাইব্যুনালকে জানান, গত ২৫ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ ইনুর বিরুদ্ধে মামলার ‘আনুষ্ঠানিক অভিযোগ’ দাখিল করা হয়েছে। আগামীকাল (আজ) এ মামলার বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য আছে। তখন ট্রাইব্যুনাল মামলাটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

এই মাত্র | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা