শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৫, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

রেললাইনে লাশ রহস্য

♦ মেলে না অনেকের পরিচয় ♦ প্রতি মাসে গড়ে ৮৫ লাশ উদ্ধার ৫০ শতাংশই আত্মহত্যা ♦ ৯৯৮টি অপমৃত্যুর মামলা
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
রেললাইনে লাশ রহস্য

রেললাইনে প্রতিনিয়তই কোনো না কোনো দুর্ঘটনা ঘটছে, মিলছে লাশ। এর মধ্যে বেশির ভাগই আত্মহত্যা। এ ছাড়া রয়েছে অসচেতনতা বা অসুস্থতাজনিত কারণে মৃত্যু। অপরাধীরাও হত্যাকাণ্ড আড়াল করতে রেললাইনে লাশ ফেলে যায়। রেললাইনে পাওয়া লাশগুলো ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মেলে না রিপোর্ট। পাওয়া যায় না পরিচয়। এর প্রধান কারণ- ট্রেনে কাটা পড়ে লাশ বিকৃত হয়ে যায়। ফলে জানা যায় না মৃত্যুর আসল কারণ। আবার কিছু ক্ষেত্রে রিপোর্ট পাওয়া গেলে দেখা যায়, লাশে রয়েছে অন্য রহস্য। মৃত্যুর ধরন দেখে দুর্ঘটনা মনে হলেও দেখা যায়- এ লাশ ছিনতাইকারীরা ফেলেছে অথবা হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে লাশ এনে রেললাইনে ফেলে দুর্ঘটনা হিসেবে চালানোর চেষ্টা করা হয়েছে।

গত ২৮ এপ্রিল পাবনার ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশনের দক্ষিণে উমিরপুরের কাছে খুলনা-পার্বতীপুর রেললাইনের ওপরে বাদশা (৫৫) নামে এক ব্যবসায়ীর গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানা পুলিশ। তার বাড়ি ঈশ্বরদীর পাকশী ইউনিয়নের যুক্তিতলা কাদেরের মোড়ে। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, রাত সাড়ে ৮টার দিকে অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীরা অস্ত্রের মুখে বাদশাকে তুলে নেয়। পরে অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে থানায় জিডি করে তার পরিবার। একপর্যায়ে জানতে পারে, বাদশার দ্বিখণ্ডিত লাশ রেললাইনে। মুদি দোকান আছে। কে বা কারা তার কাছে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না পেয়ে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে রেললাইনে রেখে যায়। একই দিন রাজধানীর বিমানবন্দরে কাওলা রেলগেট সংলগ্ন এলাকা থেকে অজ্ঞাত (৬৫) ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি হেঁটে হেঁটে ট্রেন লাইন পারাপারের সময় যমুনা এক্সপ্রেসগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই মারা যান বলে জানায় বিমানবন্দর রেলওয়ে পুলিশ।

গত ২৭ এপ্রিল মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে নিখোঁজ হওয়ার এক দিন পর উপজেলা পরিষদের কাছেই রেললাইনের পাশ থেকে ইকবাল হোসেন (৩০) নামে এক যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার করে শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে পুলিশ। এর এক দিন আগে, ২৬ এপ্রিল থেকে ইকবাল নিখোঁজ ছিলেন। তার বাড়ি কমলগঞ্জের রহিমপুর ইউনিয়নের বরচেগ গ্রামে। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ২৫ এপ্রিল ইকবাল কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ভেড়াছড়া গ্রামের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যায়। শ্বশুরবাড়ির লোকজন বলছে সেখান থেকে পরদিন বিকালে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। প্রথমে মোবাইলে কল গেলেও পরে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। ইকবালের সন্ধান চেয়ে ছবিসহ অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে। কমলগঞ্জ থানায় জিডিও করা হয়। ইকবালের পরিবার এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজন বলছে, এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। ইকবালের স্ত্রী রিমা বলেন, আমাদের বিয়ের মাত্র ৬ মাস হয়েছে। এখন ৩ মাসের বাচ্চা আমার পেটে। আমার স্বামী ট্রেনের নিচে পড়ে নিহত হতে পারে না। এটা পরিকল্পিত হত্যা। আমি স্বামী হত্যার সুষ্ঠু বিচার চাই। রেলওয়ে পুলিশের বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, রেললাইনে পাওয়া লাশের মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশই আত্মহত্যা। ১০ শতাংশ অসুস্থতাজনিত কারণে মৃত্যু। আর ৩০ শতাংশ মৃত্যু ঘটছে কানে মোবাইল ফোন বা হেডফোন লাগিয়ে অসচেতনভাবে চলাচলের কারণে। বাকি ১০ শতাংশ হত্যা ও অন্যান্য মৃত্যু। প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার রেলপথের ৯৮ শতাংশ এলাকাই রাতে অন্ধকারে ঢাকা থাকে। অনেক এলাকা থাকে নির্জন। অপরাধীরা লাশ গুম করতে এসব অন্ধকার ও নির্জন এলাকা বেছে নেয়। এ কারণে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমন অপরাধ কমাতে হলে লাইন ঘেঁষে সিসি ক্যামেরা স্থাপন এবং সচেতনতা জরুরি। রেলওয়ে পুলিশের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সারা দেশে রেললাইন থেকে ২০২৪ সালে ১ হাজার ১৭টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সে হিসাবে রেললাইন থেকে প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ৮৫টি লাশ উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে ৭৯৪ জন পুরুষ এবং ২২৩ জন নারী। এসব লাশ উদ্ধারের ঘটনায় ৯৯৮টি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে। এর মধ্যে তদন্ত শেষে ৬টি মামলা খুনের মামলায় রূপান্তরিত হয়। চলতি বছরের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে রেললাইন থেকে ১৬৮টি লাশ উদ্ধার করা হয়। ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ৬ বছরে রেললাইন থেকে ৫ হাজার ৩৬২ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে ৮১ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার বলে তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।

ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা জানান, রেললাইন থেকে উদ্ধার হওয়া লাশের ময়নাতদন্তে হত্যার আলামত পাওয়া খুবই কঠিন। কারণ লাশের অবস্থা এমন হয়ে যায়, সেখান থেকে খুনের আলামত সংক্রান্ত কোনো কিছু উদ্ধার করা যায় না। এ জন্য দুর্বৃত্তরা কাউকে অচেতন করে রেললাইনে ফেলে রেখে হত্যা করতে পারে। আর পুলিশ ভিসেরা পরীক্ষার আবেদন না করায় নিহতদের ভিসেরা সংরক্ষণ করে অচেতনের বিষয়টিও পরীক্ষা করা হয় না। মৃত্যুর কারণ নিয়ে সন্দেহ হলে অনেক চিকিৎসক আবার হত্যা আত্মহত্যা কিংবা দুর্ঘটনাজনিত- এসব কিছুই উল্লেখ করেন না। রেল আইনের ১২ নম্বর ধারা অনুযায়ী, রেললাইনের দুই পাশে ২০ ফুটের মধ্যে নির্দিষ্ট লোক ছাড়া কেউ অবস্থান করতে পারবে না। লাইনের দুই পাশের ২০ ফুট এলাকায় সব সময় ১৪৪ ধারা জারি থাকে। ওই সীমানার ভিতর কাউকে পাওয়া গেলে গ্রেপ্তারের বিধানও রয়েছে। কিন্তু জনবহুল দেশ হিসেবে বাস্তব কারণেই এজন্য কাউকে আটকের উদাহরণ নেই।

রেলওয়ে পুলিশের ডিআইজি (এইচআরএম অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স) শেখ মোহাম্মদ রেজাউল হায়দার জানান, রেলপথ ভ্রমণের একটি নিরাপদ মাধ্যম। এ পথে মৃত্যু খুবই দুঃখজনক। নানা কারণে এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। পরিসংখ্যানে দেখা যায় দৈনিক গড়ে তিনজনের কাছাকাছি ট্রেন দুর্ঘটনায় মারা যায়। কখনো কখনো হত্যাকাণ্ডকে ভিন্ন খাতে নিতে দুষ্কৃতকারীরা লাশ এনে লাইনের ওপর ফেলছে। সারা দেশে ৩ হাজার ২০০ কি.মি.-এর ওপরে রেলপথ রয়েছে। পুরো রেলপথ পাহারা দেওয়া রেলওয়ে পুলিশের পক্ষে যৌক্তিকভাবে কখনো সম্ভব নয়। তা ছাড়া পুরো রেলপথই উন্মুক্ত, বেড়া কিংবা দেয়াল নেই। লাশের সুরতহাল দেখে সুস্পষ্টভাবে হোমিসাইড কেস প্রতীয়মান না হলে প্রাথমিকভাবে অপমৃত্যুর মামলা নেওয়া হচ্ছে, ফরেনসিক প্রতিবেদনের আলোকে পরবর্তীতে হত্যা মামলা রজ্জু করে পুলিশ হত্যা মামলা তদন্ত করছে। রেললাইনে হত্যা মামলা রহস্য উদঘাটনে রেলওয়ে পুলিশ দক্ষতার সঙ্গে কাজ করলেও ঘটনাস্থল নির্ধারণে জটিলতা, ভিসেরা রিপোর্ট প্রাপ্তিতে দীর্ঘসূত্রিতা, সত্য উদঘাটনে বড় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক বা ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বসহ নানা কারণে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। হত্যার পর অনেক সময় লাশ বিকৃত করে ফেলা হয়। ফলে পরবর্তী সময়ে আত্মীয়স্বজন বা পরিবারের সদস্যরা ভুক্তভোগীর অবস্থান খুঁজে পান না। তাদের অবস্থান হয় বেওয়ারিশ বা পরিচয়বিহীন লাশ হিসেবে। এ ছাড়া বিভিন্ন দুর্ঘটনার কারণে অনেক লাশের পরিচয় মিলছে না। তবে পুলিশ যদি ঘটনার বিবরণ বা লাশের কিছু ক্লু দিয়ে গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেয়, তাহলে সেই বিজ্ঞাপন দেখে নিখোঁজ ব্যক্তির স্বজনরা তৎপর হবে এবং লাশ খুঁজে পেতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
রেললাইনে লুডু খেলছিল পাঁচ বন্ধু, কাটা পড়ল তিনজন
রেললাইনে লুডু খেলছিল পাঁচ বন্ধু, কাটা পড়ল তিনজন
সিইসির সঙ্গে দেখা করল এনসিপি প্রতিনিধিদল
সিইসির সঙ্গে দেখা করল এনসিপি প্রতিনিধিদল
মুগদা মেডিকেলে মশারি টাঙিয়ে চলছে চিকিৎসা
মুগদা মেডিকেলে মশারি টাঙিয়ে চলছে চিকিৎসা
যুক্তরাষ্ট্রের স্টুডেন্ট ভিসার ইন্টারভিউ পুনরায় চালু
যুক্তরাষ্ট্রের স্টুডেন্ট ভিসার ইন্টারভিউ পুনরায় চালু
ট্রুথ কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়নি
ট্রুথ কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়নি
প্রপাগান্ডার শিকার তাজনূভা : এনসিপি
প্রপাগান্ডার শিকার তাজনূভা : এনসিপি
গণমিনার নির্মাণের উদ্যোগ জুলাই স্মরণে
গণমিনার নির্মাণের উদ্যোগ জুলাই স্মরণে
চুপ থাকার পরিস্থিতি নেই, ইশরাকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত শিগগিরই
চুপ থাকার পরিস্থিতি নেই, ইশরাকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত শিগগিরই
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার শুনানিতে অ্যামিকাস কিউরি
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার শুনানিতে অ্যামিকাস কিউরি
লুটের অস্ত্রসহ একজন গ্রেপ্তার
লুটের অস্ত্রসহ একজন গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
নারীকে গলা কেটে হত্যা
নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না

১৭ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প
বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১
সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় মানব কঙ্কালসহ আটক ১
ভালুকায় মানব কঙ্কালসহ আটক ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল
নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে
বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ
গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ
এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের
রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন
মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি
মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ
২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত
বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম