শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

সামান্তা শারমিন
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, রাজনৈতিক অনেক পুরোনো সমীকরণ আছে, অনেকগুলো পক্ষ আছে যারা আগামী নির্বাচনে অনুপস্থিত থাকবে। এতে নতুন সমীকরণ দেখা যাবে। আগামী নির্বাচনে অনেকগুলো সারপ্রাইজ দেখতে পাব। নিজেরাও সারপ্রাইজড হতে পারি। আশা করি এনসিপি ভালো ফল করবে। তিনি বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে স্বৈরতন্ত্র গঠনের যে প্রবণতা তা এবার সমূলে উৎপাটন করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটাজুড়ে রয়েছে সংস্কার। পুরো রাষ্ট্রের কাঠামোতে সংস্কার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন রাজনৈতিক দলগুলো হয়তো মনে করছেন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার কাছে তারা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপদ নন। আলটিমেটলি জনগণের কাছেই সব নিরাপত্তা। এটা যদি বুঝতে পারি তাহলে সব জায়গার মতবিরোধ দূর করা সহজ হবে। সম্প্রতি সমসাময়িক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো।

কয়েকটি দল মৌলিক বিষয়ে মতভেদ ক্রিয়েট করছে, জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটা সংস্কার

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন- এ পরিপ্রেক্ষিতে আপনার দলের অবস্থান কী?

সামান্তা শারমিন : গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো শেষে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন সে অনুযায়ী নির্বাচন হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে সামনের নির্বাচনটা হওয়া উচিত গণপরিষদ নির্বাচন। এটাই একমাত্র যৌক্তিক পন্থা। সেটার জন্য কীভাবে এগোতে পারি তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলাপ আলোচনা হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন?

সামান্তা শারমিন : সংস্কার ও নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখছি না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যেসব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করা প্রয়োজন সেখানে অবশ্যই সংস্কার আবশ্যক। পাশাপাশি যে প্রেক্ষাপটে জুলাই বিপ্লব হতে দেখলাম সেটা মনে রাখা এবং আমলে নেওয়া উচিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যেসব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে সেখানে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের নামে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আর আমাদের দেশের তরুণরা বারবার রক্ত দিয়ে সে স্বৈরতন্ত্রের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করার চেষ্টা করে। রাষ্ট্রের যেসব গণতান্ত্রিক কাঠামো আছে তার যথাযথ সংস্কার করা প্রয়োজন। নির্বাচনের মাধ্যমে স্বৈরতন্ত্র গঠনের যে প্রবণতা তা এবার সমূলে উৎপাটন করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটাজুড়ে রয়েছে সংস্কার। পুরো রাষ্ট্রের কাঠামোতে সংস্কার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রশ্নে অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিরোধ দেখা দিয়েছে। ওইসব ইস্যুতে দলগুলোর সঙ্গে আপনারা কীভাবে নেগোসিয়েশন করবেন?

সামান্তা শারমিন : সংস্কারের বিষয়বস্তুর কোন কোন জায়গা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। আমাদেরও উদ্বেগ রয়েছে। সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। তা সত্ত্বেও সবাই অংশগ্রহণ করছেন। আমরা মনে করি, পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে মতভেদগুলো সমাধান হওয়া উচিত। মতভেদকে আমরা খারাপ ভাবে দেখছি না। কিন্তু কোনো বিষয়ে অনমনীয় হয়ে যাওয়াটা যুক্তিযুক্ত নয়। এটা আমাদের ক্ষেত্রেও বলব। কিন্তু কিছু বিষয় রয়েছে সেখানে আমাদের ঐকমত্য হতেই হবে। কিছু মৌলিক বিষয় রয়েছে সেখানে মতবিরোধের কোনো সুযোগ নেই। কিছু রাজনৈতিক দলগুলোকে দেখছি মৌলিক বিষয় নিয়ে মতভেদ ক্রিয়েট করছেন। সেটা একেবারেই কাম্য ছিল না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আলোচনার টেবিলে সমাধান হবে এ ব্যাপারে আপনি কতটুকু আশাবাদী?

সামান্তা শারমিন : আশাবাদী। রাজনৈতিকভাবে আমাদের তো এক ধরনের পূর্বতন ইতিহাসের বোঝা টানতে হয়। এটা একটা বিষয় আছে। সেই সঙ্গে আমরা সম্ভাবনার জায়গাটাও দেখতে চাই। যদি এমন হয় যে, সব রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে একটি নির্বাচনের পথে হাঁটবে বাংলাদেশের মানুষের জন্য ভালো কিছু করার জন্য, বাংলাদেশের মানুষকে একটা নিউ স্টার্ট দেওয়ার জন্য এগিয়ে যাবে- এ বিষয়টা যদি দলগুলোর স্বপ্নের মধ্যে থাকে তাহলে অনেক কিছু আমাদের জন্য সহজ হবে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন রাজনৈতিক দলগুলো হয়তো মনে করছেন তারা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপদ নন রাষ্ট্রীয়ব্যবস্থার কাছে। আলটিমেটলি জনগণের কাছেই সব নিরাপত্তা। এটা যদি বুঝতে পারি তাহলে সব জায়গার মতবিরোধ দূর করা সহজ হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে?

সামান্তা শারমিন : নির্বাচনের আগে কিছু ধাপ রয়েছে যা সব রাজনীতি দলগুলোকেই পার হতে হয়। যাদের নিবন্ধন হয়ে গেছে তাদের তো অনেক ধাপ পার হয়ে গেছে। নতুন অনেক দল রয়েছে যারা নিবন্ধন নিয়েছে। আমাদের নিবন্ধন এখনো নেওয়া হয়নি। তাই নির্বাচনের আগে আমাদের কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পার হতে হবে। রাজনৈতিক দল হিসেবে যে কোনো সময়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত আছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোটের রাজনীতিতে আপনারা কীভাবে এগোবেন? কত আসনে মনোনয়ন দেবেন। জোট করবেন নাকি একক প্রার্থী দেবেন?

সামান্তা শারমিন : মনোনয়নের জায়গাটা নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করি নাই। পুরো সংগঠনের জায়গা থেকে চিন্তা করছি। এখন ৩০০ আসন রয়েছে। তবে এটা বাড়তে পারে বা কমতে পারে। শেষ পর্যন্ত ঐকমত্য কমিশনের কী ধরনের সিদ্ধান্ত হয় সেটা দেখার বিষয়। সব আসনে প্রার্থী দেওয়া সব রাজনৈতিক দলের টার্গেট থাকে। আমাদেরও আছে। সফলতার বিষয়টি সময় বলে দেবে। নির্বাচনের আগে নানা ধরনের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তাই এ নিয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এরই মধ্যে দলকে ও বেশ কয়েক শীর্ষ নেতাকে কিছু বিতর্কের মধ্যে যেতে দেখা গেছে। এসব বিষয় সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

সামান্তা শারমিন : সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব নিয়ে অনেক কিছু হয়। দলীয় ফোরামে এসব নিয়ে আমাদের মধ্যে আলাপ হয়। বিষয়গুলো আমাদের নজরে থাকে। সব নিয়ে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া মূল্যায়ন করি। এটা একটা সুস্থ ডেমোক্রেটিক কালচারের অংশ হবে একটি দলের জন্য। এতে একটি দল বা ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারী হওয়ার রাস্তাটা বন্ধ হয়ে যাবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রাজনীতির প্রধান পরিসর হয়ে ওঠা মনে হয় ঠিক হচ্ছে না। যদিও আমরা দেখেছি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে অভ্যুত্থানের সময়। কিন্তু এখন আমাদের দায়িত্বশীল বা আরও প্রজ্ঞাবান রাজনীতির দিকে ঝুঁকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপি, জামায়াতের মতো বড় দলগুলোর সঙ্গে এনসিপির নাম জোরেশোরে আলোচনা হচ্ছে। এটাকে কীভাবে দেখছেন?

সামান্তা শারমিন : এটা খুবই আশা ব্যঞ্জক ঘটনা। নতুন দল হলেও এনসিপিকে গুরুত্ব সহকারে মানুষ নিচ্ছে। এটা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফসল। আমরা সেই দায়টা বোধ করি। আশা করি- আসন্ন নির্বাচনে ভোটের হিসাবে হয়তো অনেক কিছু নতুন করে মেলাতে হবে। রাজনৈতিক অনেক পুরোনো সমীকরণ আছে, অনেকগুলো পক্ষ আছে যারা আগামী নির্বাচনে অনুপস্থিত থাকবে। এতে নতুন সমীকরণ দেখতে পাব এটাই আমরা মনে করছি। এটার প্রভাব নির্বাচনেও পড়বে। আমি মনে করি আগামী নির্বাচনে অনেকগুলো সারপ্রাইজ দেখতে পাব। নিজেরাও সারপ্রাইজড হতে পারি। আশা করি এনসিপি ভালো ফল করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে অনেক ধরনের ফর্মুলার কথা শোনা যাচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে। এ নিয়ে আপনাদের দলীয় অবস্থান কী?

সামান্তা শারমিন : এসব গুজব। এ নিয়ে এনসিপির কোনো দলীয় অবস্থান নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে এ নিয়ে কথা বলা হয়েছে। তবে বিএনপির মতো বড় দলের এ ধরনের গুজবে কান দেওয়াকে প্রত্যাশা করি না। এরকম কোনো পরিস্থিতি ঘটছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই মুহূর্তে সরকারের প্রতি আপনাদের পরামর্শ কী?

সামান্তা শারমিন : গত কয়েক মাস ধরে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলছি। সরকার যদি এ দুটি বিষয়কে সিরিয়াসলি নেয় তাহলে বাকি অনেক বিষয়ে সফলতা অর্জন করবে। পাশাপাশি অভ্যুত্থান পরবর্তী সরকারের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ খুনিদের বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা। তাদের বিচার প্রক্রিয়া ঠিকভাবে হচ্ছে কি না সেটা দেখভাল করা। গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। এসবের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতি চলতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব- এনসিপির কাছে এই প্রশ্নের উত্তর কী?

সামান্তা শারমিন : আমরা দেখেছি এ প্রশ্নটা বারবার এসেছে। প্রথমত এটাকে থিউরিটিক্যাল বা তাত্ত্বিক প্রশ্ন বলে মনে হয়। মূলত একটা বিপ্লবের আশা নিয়ে সংঘটিত হয়েছে গণ অভ্যুত্থান। গণ অভ্যুত্থান না বলে যদি আরও পার্টিকুলার বলি তাহলে এটা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। সুনির্দিষ্ট করে বলতে গেলে গণ মানে মানুষের অংশগ্রহণকে। অনেকে এটাকে গণ অভ্যুত্থান বলতে চান কিন্তু বিপ্লব একেবারে বলতে চান না। এটার ইনটেনশন হলো- বিপ্লব বললে এটাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়ে যায় কি না। দেখেন আমাদের কাছে একজন শহীদের রক্ত, বিশজন শহীদের রক্ত আর লাখ লাখ শহীদের রক্ত এটার কোনো পার্থক্য তৈরি করে না। আমরা মনে করি- এই রক্তের আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লব, আমূল সংস্কার, বাংলাদেশটাকে নতুনভাবে সাজানো। এটা ছিল বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে সংঘটিত একটি অভ্যুত্থান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রাজনীতিতে জনগণের কাছে আপনারা কী ধরনের বার্তা নিয়ে যাবেন?

সামান্তা শারমিন : রাজনীতির পুরোনো বন্দোবস্ত বাদ দিয়ে জনগণের কাছে নতুন বন্দোবস্তের রূপরেখা তুলে ধরব। এর স্বরূপটা অনেকেই জানতে চাচ্ছেন। ঘোষণাপত্র, আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি, নির্বাচনি ইশতেহার সবকিছুতেই এটা স্পষ্ট করা হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গণতান্ত্রিকভাবে গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমরা এসব কর্মসূচি নিয়ে যাব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারত একটা বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দেখা দিয়েছে। এই বিষয়টা নিয়ে এনসিপির ভাবনাটা কী?

সামান্তা শারমিন : দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে- বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষার জন্য কোনো ফরেন পলিসি গ্রহণ করা হয়নি। প্রফেসর ইউনূস আন্তর্জাতিকভাবে শক্তিশালী লোক। অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি বাংলাদেশের স্বার্থ এবং রাজনৈতিক মর্যাদা রক্ষা করে আন্তর্জাতিক মহলে কথা বলছেন। বাংলাদেশকে উপস্থাপন করছেন। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক সব সময় অত্যন্ত জটিল এবং রাজনৈতিকভাবে ইনভলভমেন্ট অনেক বেশি। সেই জায়গায় আমরা বলেছিলাম যে শেখ হাসিনাকে অবশ্যই ফিরিয়ে দিয়ে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাতে হবে। তাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত এখানে অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থান নিয়েছে। আমরা এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। ফরেন পলিসি হিসেবে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের মর্যাদা রক্ষা করাটা অনেক জরুরি। বাংলাদেশের মর্যাদা নষ্ট করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা কম্প্রোমাইজ করে এমন কোনো ফরেন পলিসি দেখতে চাই না। কোনো কম্প্রোমাইজ দেখতে চাই না।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
তিন নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি
তিন নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
কোনো জাদুকরী যন্ত্র নেই
কোনো জাদুকরী যন্ত্র নেই
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
আমরা কোনো জোট করছি না
আমরা কোনো জোট করছি না
পবিত্র আশুরা ৬ জুলাই
পবিত্র আশুরা ৬ জুলাই
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
সর্বশেষ খবর
ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় খেলবে যারা
ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় খেলবে যারা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ২৮ বাংলাদেশি এখন পাকিস্তানে
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ২৮ বাংলাদেশি এখন পাকিস্তানে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিয়ের আগেই সঞ্জনাকে নিয়ে পালাতে চেয়েছিলেন বুমরাহ!
বিয়ের আগেই সঞ্জনাকে নিয়ে পালাতে চেয়েছিলেন বুমরাহ!

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মাথা ব্যথার কারণে’ দেড় মাসের কন্যাকে খুন করেন বাবা
‘মাথা ব্যথার কারণে’ দেড় মাসের কন্যাকে খুন করেন বাবা

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে বিষধর সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
সোনারগাঁয়ে বিষধর সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাইজুলের ৫ উইকেটে ৪৫৮ রানে থামল শ্রীলঙ্কার ইনিংস
তাইজুলের ৫ উইকেটে ৪৫৮ রানে থামল শ্রীলঙ্কার ইনিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রয়াস রাজশাহী ও সিলেট শাখায় স্কুল বাস দিল ট্রাস্ট ব্যাংক
প্রয়াস রাজশাহী ও সিলেট শাখায় স্কুল বাস দিল ট্রাস্ট ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদকসহ আটক ১৫
ফরিদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদকসহ আটক ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় রাতের আঁধারে দম্পতির কাছ থেকে স্বর্ণ ও টাকা লুটের অভিযোগ
বগুড়ায় রাতের আঁধারে দম্পতির কাছ থেকে স্বর্ণ ও টাকা লুটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের
রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে রথযাত্রা ও রথমেলা শুরু
গাজীপুরে রথযাত্রা ও রথমেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আরও বেড়েছে করোনা রোগী
সিলেটে আরও বেড়েছে করোনা রোগী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের আলীকদমে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানের আলীকদমে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ উইকেটের সেশন আশা দেখাচ্ছে বাংলাদেশকে
৪ উইকেটের সেশন আশা দেখাচ্ছে বাংলাদেশকে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামাজিক ব্যবসা পুরো বিশ্বকে বদলে দিতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা
সামাজিক ব্যবসা পুরো বিশ্বকে বদলে দিতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদে বরফ খুঁজতে উড়ন্ত রোবট পাঠাবে চীন
চাঁদে বরফ খুঁজতে উড়ন্ত রোবট পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ধর্ষণচেষ্টা মামলায় শিক্ষক আটক, পাঠানো হলো কারাগারে
ধর্ষণচেষ্টা মামলায় শিক্ষক আটক, পাঠানো হলো কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপপ্রচারই ধর্মীয় সম্প্রীতির ইমারত ভাঙতে পারবে না : রিজভী
কোনো অপপ্রচারই ধর্মীয় সম্প্রীতির ইমারত ভাঙতে পারবে না : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় গুলিতে যুবক নিহত, আহত ২
খুলনায় গুলিতে যুবক নিহত, আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সা ছেড়ে মোনাকোতে যাচ্ছেন মেসির উত্তরসূরি
বার্সা ছেড়ে মোনাকোতে যাচ্ছেন মেসির উত্তরসূরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’
‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি
হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী
বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম
শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম

নগর জীবন

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা