শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

সামান্তা শারমিন
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, রাজনৈতিক অনেক পুরোনো সমীকরণ আছে, অনেকগুলো পক্ষ আছে যারা আগামী নির্বাচনে অনুপস্থিত থাকবে। এতে নতুন সমীকরণ দেখা যাবে। আগামী নির্বাচনে অনেকগুলো সারপ্রাইজ দেখতে পাব। নিজেরাও সারপ্রাইজড হতে পারি। আশা করি এনসিপি ভালো ফল করবে। তিনি বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে স্বৈরতন্ত্র গঠনের যে প্রবণতা তা এবার সমূলে উৎপাটন করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটাজুড়ে রয়েছে সংস্কার। পুরো রাষ্ট্রের কাঠামোতে সংস্কার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন রাজনৈতিক দলগুলো হয়তো মনে করছেন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার কাছে তারা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপদ নন। আলটিমেটলি জনগণের কাছেই সব নিরাপত্তা। এটা যদি বুঝতে পারি তাহলে সব জায়গার মতবিরোধ দূর করা সহজ হবে। সম্প্রতি সমসাময়িক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো।

কয়েকটি দল মৌলিক বিষয়ে মতভেদ ক্রিয়েট করছে, জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটা সংস্কার

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন- এ পরিপ্রেক্ষিতে আপনার দলের অবস্থান কী?

সামান্তা শারমিন : গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো শেষে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন সে অনুযায়ী নির্বাচন হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে সামনের নির্বাচনটা হওয়া উচিত গণপরিষদ নির্বাচন। এটাই একমাত্র যৌক্তিক পন্থা। সেটার জন্য কীভাবে এগোতে পারি তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলাপ আলোচনা হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন?

সামান্তা শারমিন : সংস্কার ও নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখছি না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যেসব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করা প্রয়োজন সেখানে অবশ্যই সংস্কার আবশ্যক। পাশাপাশি যে প্রেক্ষাপটে জুলাই বিপ্লব হতে দেখলাম সেটা মনে রাখা এবং আমলে নেওয়া উচিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যেসব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে সেখানে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের নামে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আর আমাদের দেশের তরুণরা বারবার রক্ত দিয়ে সে স্বৈরতন্ত্রের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করার চেষ্টা করে। রাষ্ট্রের যেসব গণতান্ত্রিক কাঠামো আছে তার যথাযথ সংস্কার করা প্রয়োজন। নির্বাচনের মাধ্যমে স্বৈরতন্ত্র গঠনের যে প্রবণতা তা এবার সমূলে উৎপাটন করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটাজুড়ে রয়েছে সংস্কার। পুরো রাষ্ট্রের কাঠামোতে সংস্কার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রশ্নে অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিরোধ দেখা দিয়েছে। ওইসব ইস্যুতে দলগুলোর সঙ্গে আপনারা কীভাবে নেগোসিয়েশন করবেন?

সামান্তা শারমিন : সংস্কারের বিষয়বস্তুর কোন কোন জায়গা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। আমাদেরও উদ্বেগ রয়েছে। সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। তা সত্ত্বেও সবাই অংশগ্রহণ করছেন। আমরা মনে করি, পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে মতভেদগুলো সমাধান হওয়া উচিত। মতভেদকে আমরা খারাপ ভাবে দেখছি না। কিন্তু কোনো বিষয়ে অনমনীয় হয়ে যাওয়াটা যুক্তিযুক্ত নয়। এটা আমাদের ক্ষেত্রেও বলব। কিন্তু কিছু বিষয় রয়েছে সেখানে আমাদের ঐকমত্য হতেই হবে। কিছু মৌলিক বিষয় রয়েছে সেখানে মতবিরোধের কোনো সুযোগ নেই। কিছু রাজনৈতিক দলগুলোকে দেখছি মৌলিক বিষয় নিয়ে মতভেদ ক্রিয়েট করছেন। সেটা একেবারেই কাম্য ছিল না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আলোচনার টেবিলে সমাধান হবে এ ব্যাপারে আপনি কতটুকু আশাবাদী?

সামান্তা শারমিন : আশাবাদী। রাজনৈতিকভাবে আমাদের তো এক ধরনের পূর্বতন ইতিহাসের বোঝা টানতে হয়। এটা একটা বিষয় আছে। সেই সঙ্গে আমরা সম্ভাবনার জায়গাটাও দেখতে চাই। যদি এমন হয় যে, সব রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে একটি নির্বাচনের পথে হাঁটবে বাংলাদেশের মানুষের জন্য ভালো কিছু করার জন্য, বাংলাদেশের মানুষকে একটা নিউ স্টার্ট দেওয়ার জন্য এগিয়ে যাবে- এ বিষয়টা যদি দলগুলোর স্বপ্নের মধ্যে থাকে তাহলে অনেক কিছু আমাদের জন্য সহজ হবে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন রাজনৈতিক দলগুলো হয়তো মনে করছেন তারা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপদ নন রাষ্ট্রীয়ব্যবস্থার কাছে। আলটিমেটলি জনগণের কাছেই সব নিরাপত্তা। এটা যদি বুঝতে পারি তাহলে সব জায়গার মতবিরোধ দূর করা সহজ হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে?

সামান্তা শারমিন : নির্বাচনের আগে কিছু ধাপ রয়েছে যা সব রাজনীতি দলগুলোকেই পার হতে হয়। যাদের নিবন্ধন হয়ে গেছে তাদের তো অনেক ধাপ পার হয়ে গেছে। নতুন অনেক দল রয়েছে যারা নিবন্ধন নিয়েছে। আমাদের নিবন্ধন এখনো নেওয়া হয়নি। তাই নির্বাচনের আগে আমাদের কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পার হতে হবে। রাজনৈতিক দল হিসেবে যে কোনো সময়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত আছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোটের রাজনীতিতে আপনারা কীভাবে এগোবেন? কত আসনে মনোনয়ন দেবেন। জোট করবেন নাকি একক প্রার্থী দেবেন?

সামান্তা শারমিন : মনোনয়নের জায়গাটা নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করি নাই। পুরো সংগঠনের জায়গা থেকে চিন্তা করছি। এখন ৩০০ আসন রয়েছে। তবে এটা বাড়তে পারে বা কমতে পারে। শেষ পর্যন্ত ঐকমত্য কমিশনের কী ধরনের সিদ্ধান্ত হয় সেটা দেখার বিষয়। সব আসনে প্রার্থী দেওয়া সব রাজনৈতিক দলের টার্গেট থাকে। আমাদেরও আছে। সফলতার বিষয়টি সময় বলে দেবে। নির্বাচনের আগে নানা ধরনের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তাই এ নিয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এরই মধ্যে দলকে ও বেশ কয়েক শীর্ষ নেতাকে কিছু বিতর্কের মধ্যে যেতে দেখা গেছে। এসব বিষয় সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

সামান্তা শারমিন : সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব নিয়ে অনেক কিছু হয়। দলীয় ফোরামে এসব নিয়ে আমাদের মধ্যে আলাপ হয়। বিষয়গুলো আমাদের নজরে থাকে। সব নিয়ে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া মূল্যায়ন করি। এটা একটা সুস্থ ডেমোক্রেটিক কালচারের অংশ হবে একটি দলের জন্য। এতে একটি দল বা ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারী হওয়ার রাস্তাটা বন্ধ হয়ে যাবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রাজনীতির প্রধান পরিসর হয়ে ওঠা মনে হয় ঠিক হচ্ছে না। যদিও আমরা দেখেছি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে অভ্যুত্থানের সময়। কিন্তু এখন আমাদের দায়িত্বশীল বা আরও প্রজ্ঞাবান রাজনীতির দিকে ঝুঁকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপি, জামায়াতের মতো বড় দলগুলোর সঙ্গে এনসিপির নাম জোরেশোরে আলোচনা হচ্ছে। এটাকে কীভাবে দেখছেন?

সামান্তা শারমিন : এটা খুবই আশা ব্যঞ্জক ঘটনা। নতুন দল হলেও এনসিপিকে গুরুত্ব সহকারে মানুষ নিচ্ছে। এটা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফসল। আমরা সেই দায়টা বোধ করি। আশা করি- আসন্ন নির্বাচনে ভোটের হিসাবে হয়তো অনেক কিছু নতুন করে মেলাতে হবে। রাজনৈতিক অনেক পুরোনো সমীকরণ আছে, অনেকগুলো পক্ষ আছে যারা আগামী নির্বাচনে অনুপস্থিত থাকবে। এতে নতুন সমীকরণ দেখতে পাব এটাই আমরা মনে করছি। এটার প্রভাব নির্বাচনেও পড়বে। আমি মনে করি আগামী নির্বাচনে অনেকগুলো সারপ্রাইজ দেখতে পাব। নিজেরাও সারপ্রাইজড হতে পারি। আশা করি এনসিপি ভালো ফল করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে অনেক ধরনের ফর্মুলার কথা শোনা যাচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে। এ নিয়ে আপনাদের দলীয় অবস্থান কী?

সামান্তা শারমিন : এসব গুজব। এ নিয়ে এনসিপির কোনো দলীয় অবস্থান নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে এ নিয়ে কথা বলা হয়েছে। তবে বিএনপির মতো বড় দলের এ ধরনের গুজবে কান দেওয়াকে প্রত্যাশা করি না। এরকম কোনো পরিস্থিতি ঘটছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই মুহূর্তে সরকারের প্রতি আপনাদের পরামর্শ কী?

সামান্তা শারমিন : গত কয়েক মাস ধরে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলছি। সরকার যদি এ দুটি বিষয়কে সিরিয়াসলি নেয় তাহলে বাকি অনেক বিষয়ে সফলতা অর্জন করবে। পাশাপাশি অভ্যুত্থান পরবর্তী সরকারের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ খুনিদের বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা। তাদের বিচার প্রক্রিয়া ঠিকভাবে হচ্ছে কি না সেটা দেখভাল করা। গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। এসবের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতি চলতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব- এনসিপির কাছে এই প্রশ্নের উত্তর কী?

সামান্তা শারমিন : আমরা দেখেছি এ প্রশ্নটা বারবার এসেছে। প্রথমত এটাকে থিউরিটিক্যাল বা তাত্ত্বিক প্রশ্ন বলে মনে হয়। মূলত একটা বিপ্লবের আশা নিয়ে সংঘটিত হয়েছে গণ অভ্যুত্থান। গণ অভ্যুত্থান না বলে যদি আরও পার্টিকুলার বলি তাহলে এটা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। সুনির্দিষ্ট করে বলতে গেলে গণ মানে মানুষের অংশগ্রহণকে। অনেকে এটাকে গণ অভ্যুত্থান বলতে চান কিন্তু বিপ্লব একেবারে বলতে চান না। এটার ইনটেনশন হলো- বিপ্লব বললে এটাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়ে যায় কি না। দেখেন আমাদের কাছে একজন শহীদের রক্ত, বিশজন শহীদের রক্ত আর লাখ লাখ শহীদের রক্ত এটার কোনো পার্থক্য তৈরি করে না। আমরা মনে করি- এই রক্তের আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লব, আমূল সংস্কার, বাংলাদেশটাকে নতুনভাবে সাজানো। এটা ছিল বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে সংঘটিত একটি অভ্যুত্থান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রাজনীতিতে জনগণের কাছে আপনারা কী ধরনের বার্তা নিয়ে যাবেন?

সামান্তা শারমিন : রাজনীতির পুরোনো বন্দোবস্ত বাদ দিয়ে জনগণের কাছে নতুন বন্দোবস্তের রূপরেখা তুলে ধরব। এর স্বরূপটা অনেকেই জানতে চাচ্ছেন। ঘোষণাপত্র, আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি, নির্বাচনি ইশতেহার সবকিছুতেই এটা স্পষ্ট করা হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গণতান্ত্রিকভাবে গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমরা এসব কর্মসূচি নিয়ে যাব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারত একটা বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দেখা দিয়েছে। এই বিষয়টা নিয়ে এনসিপির ভাবনাটা কী?

সামান্তা শারমিন : দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে- বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষার জন্য কোনো ফরেন পলিসি গ্রহণ করা হয়নি। প্রফেসর ইউনূস আন্তর্জাতিকভাবে শক্তিশালী লোক। অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি বাংলাদেশের স্বার্থ এবং রাজনৈতিক মর্যাদা রক্ষা করে আন্তর্জাতিক মহলে কথা বলছেন। বাংলাদেশকে উপস্থাপন করছেন। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক সব সময় অত্যন্ত জটিল এবং রাজনৈতিকভাবে ইনভলভমেন্ট অনেক বেশি। সেই জায়গায় আমরা বলেছিলাম যে শেখ হাসিনাকে অবশ্যই ফিরিয়ে দিয়ে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাতে হবে। তাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত এখানে অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থান নিয়েছে। আমরা এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। ফরেন পলিসি হিসেবে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের মর্যাদা রক্ষা করাটা অনেক জরুরি। বাংলাদেশের মর্যাদা নষ্ট করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা কম্প্রোমাইজ করে এমন কোনো ফরেন পলিসি দেখতে চাই না। কোনো কম্প্রোমাইজ দেখতে চাই না।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী চায় না জামায়াত
দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী চায় না জামায়াত
২১ জেলায় ব্ল্যাকআউট
২১ জেলায় ব্ল্যাকআউট
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
ইরানের বন্দরে হঠাৎ রহস্যময় বিস্ফোরণ
ইরানের বন্দরে হঠাৎ রহস্যময় বিস্ফোরণ
১১ বছরেও শেষ হলো না বিচার
১১ বছরেও শেষ হলো না বিচার
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
এ গ্রীষ্মও লোডশেডিংমুক্ত হবে না
এ গ্রীষ্মও লোডশেডিংমুক্ত হবে না
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় অভিন্ন লক্ষ্য বাংলাদেশ-তুরস্কের
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় অভিন্ন লক্ষ্য বাংলাদেশ-তুরস্কের
সর্বশেষ খবর
বিবাহে সমতাবিধি অনুসরণ না করার ক্ষতি
বিবাহে সমতাবিধি অনুসরণ না করার ক্ষতি

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দ্বিনি প্রতিষ্ঠানের জন্য সহযোগিতা গ্রহণের নিয়ম
দ্বিনি প্রতিষ্ঠানের জন্য সহযোগিতা গ্রহণের নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাওয়াক্কুল কী এবং কেন
তাওয়াক্কুল কী এবং কেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুসলিম নারীর পর্দা ও পোশাক
মুসলিম নারীর পর্দা ও পোশাক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে সুস্থ থাকতে খাবেন যেসব সবজি
গরমে সুস্থ থাকতে খাবেন যেসব সবজি

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত সময়ে গড়াল কোপা দেল রে’র ফাইনাল
অতিরিক্ত সময়ে গড়াল কোপা দেল রে’র ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে হঠাৎ বন্যা, ভারতের বিরুদ্ধে পানি ছাড়ার অভিযোগ
পাকিস্তানের কাশ্মীরে হঠাৎ বন্যা, ভারতের বিরুদ্ধে পানি ছাড়ার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কমার্স কলেজে কোভিড-১৯ বিষয়ক সেমিনার
ঢাকা কমার্স কলেজে কোভিড-১৯ বিষয়ক সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কালবৈশাখীতে রংপুরের আট উপজেলা বিপর্যস্ত
কালবৈশাখীতে রংপুরের আট উপজেলা বিপর্যস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একই রাতে দুই জায়গায় ডাকাতি, গুলিতে আহত ৫
চট্টগ্রামে একই রাতে দুই জায়গায় ডাকাতি, গুলিতে আহত ৫

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাউবির ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিল তৃতীয় লিঙ্গের শিক্ষার্থীরাও
বাউবির ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিল তৃতীয় লিঙ্গের শিক্ষার্থীরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২২ বছর পর চুরির টাকা ফেরত দিল আখাউড়ার যুবক
২২ বছর পর চুরির টাকা ফেরত দিল আখাউড়ার যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাফত আন্দোলনের আমির হলেন মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী
খেলাফত আন্দোলনের আমির হলেন মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলায় অবৈধ কাঠ পাচার রুখল র‍্যাব ও বন বিভাগ
মেঘলায় অবৈধ কাঠ পাচার রুখল র‍্যাব ও বন বিভাগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল ভক্তের নাক ফাটিয়ে বার্সা সমর্থক গ্রেফতার
রিয়াল ভক্তের নাক ফাটিয়ে বার্সা সমর্থক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বললেন আফ্রিদি
ভারতের অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বললেন আফ্রিদি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের নিষেধাজ্ঞার মুখে হৃদয়
ফের নিষেধাজ্ঞার মুখে হৃদয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ক্লিকে তৈরি হলো স্টারবাকস কফিশপ!
এক ক্লিকে তৈরি হলো স্টারবাকস কফিশপ!

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?
সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি শিল্পীদের চিরতরে নিষিদ্ধ করতে চাইছে ভারত?
পাকিস্তানি শিল্পীদের চিরতরে নিষিদ্ধ করতে চাইছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গান চুরি: এ আর রহমানকে ২ কোটি ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ
গান চুরি: এ আর রহমানকে ২ কোটি ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ‌‘এ’ দলে মুস্তাফিজ-এনামুল-শরিফুল
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ‌‘এ’ দলে মুস্তাফিজ-এনামুল-শরিফুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রয়োদশ বিসিএস ফোরামের সভাপতি মাহবুব সাধারণ সম্পাদক আলমগীর
ত্রয়োদশ বিসিএস ফোরামের সভাপতি মাহবুব সাধারণ সম্পাদক আলমগীর

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায়পুরায় টেঁটা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ চরাঞ্চলের মানুষ
রায়পুরায় টেঁটা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ চরাঞ্চলের মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর
মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট
খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো
সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট
যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের
ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে
গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আবারও ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি
কাশ্মীরে আবারও ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস
৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮
কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত
সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪
পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা
দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা
দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’
তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি
সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের
কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান
পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর
পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা
২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র
পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর
ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর

মাঠে ময়দানে

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’
‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’

মাঠে ময়দানে

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে
নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা