শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

চলেছি সিক্সথ ফ্লোর মিউজিয়াম দেখতে। ছেলেবেলা থেকেই জনএফ কেনেডির হত্যারহস্য নিয়ে ভেবেছি। বিশেষ করে হত্যারহস্যের উদ্ঘাটন হলো না এটা আমাকে কষ্ট দেয়!

ম্যাসাচুয়েটসের ব্রুকলিনে এক আইরিশ আমেরিকান পরিবারে জন্ম জন ফিটজারেল্ড কেনেডির। ডাকনাম জ্যাক। তবে জেএফকে নামেই বেশি পরিচিত। বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়র ছিলেন একজন স্বপ্নচারী মানুষ। বাবা স্বপ্ন দেখতেন, তার বড় ছেলে একদিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হবে। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন জেএফকে। বছরের অনেকটা সময় তাঁকে কাটাতে হতো হাসপাতালে। তবে লেখাপড়া ছাড়েননি। উচ্চতর শিক্ষা নেন হার্ভার্ড কলেজে। হার্ভার্ডে পড়ার সময় গবেষণামূলক প্রবন্ধের জন্য ইউরোপ ভ্রমণে বের হন। খুব কাছ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পূর্ব ইউরোপ দেখেন। উৎসাহী হয়ে ওঠেন বিশ্ব রাজনীতির ব্যাপারে। এত অসুস্থতা, হাসপাতালে দিন যাপনের পরও জেএফকে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ডিনস লিস্টে জায়গা করে নেন। আর কী আশ্চর্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তাঁদের জীবন বদলে দেয়! অনেক ঘটনার মধ্য দিয়ে একসময় আসেন রাজনীতিতে। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

মনে মিশ্র ভাবনার দোলাচল! খানিকটা সময় পর আমি যাব সেই রাস্তা দিয়ে, যেখানে একসময় গাড়িবহর নিয়ে জেএফকে এসেছিলেন! পাশে ছিলেন হাস্যোজ্জ্বল জ্যাকুলিন। হাঁটব সেই রাস্তাটি দিয়ে। ঢুকব সেই বাড়িটিতে যে বাড়ির ছয় তলা থেকে জেএফকেকে গুলি করেছিল অসওয়াল্ড। সে কারণেই মিউজিয়ামের নাম সিক্সথ ফ্লোর। এ এক অদ্ভুত উপলব্ধি! অনেকটা একই ধরনের উপলব্ধি জন্মেছিল অস্ট্রিয়ায় হিটলারের টর্চার চেম্বার মাথাওজেন দেখার সময়।

ব্রিটিশরা একসময় সারা দুনিয়ায় উপনিবেশ বানিয়েছিল। ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে আমেরিকা। এ রাষ্ট্রের ইতিহাসে রয়েছে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, উত্থান-পতন। জর্জ ওয়াশিংটন থেকে এ পর্যন্ত যতজন প্রেসিডেন্ট শাসন করেছেন বিশাল দেশটিকে। এদের মধ্যে সেরা প্রেসিডেন্ট হিসেবে জর্জ ওয়াশিংটন, আব্রাহাম লিংকন, ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট, থিওডোর রুজভেল্ট, থমাস জেফারসন, উড্রো উইলসনের নামই উচ্চারিত হয়। তাঁরা প্রত্যেকেই অসাধারণ প্রজ্ঞাবান। তাঁদের সাহসী সিদ্ধান্তে গড়ে উঠেছে আজকের আমেরিকা।

কিন্তু আমেরিকার আমজনতা এসব অসাধারণ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শ্রদ্ধাভরে সমস্বরে উচ্চারণ করেন প্রেসিডেন্ট জেএফকে-এর নাম। অথচ তিনি তাঁর কাজের পুরো মেয়াদ শেষ করার আগেই গুলিবিদ্ধ হন। মৃত্যুর ৬০ বছর পরও পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ তাঁকে ভালোবাসে! তাদের চোখ ভিজে ওঠে বেদনায়, ভালোবাসায়!

জেএফকে ভালো ছাত্র ছিলেন বরাবর। তাঁর লেখা গবেষণাগ্রন্থ গোটা দুনিয়ায় আলোড়ন সৃষ্টি করে। গবেষণাপত্রটি হোয়াই ইংল্যান্ড সেপ্ট নামে প্রকাশিত হয়। শুধু তা-ই নয়, বইটি সে বছর সবচেয়ে বেশি বিক্রীত বইয়ের তালিকায় জায়গা করে নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে জেএফকে সেনাবাহিনীতে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেন। যুদ্ধে যোগ দিয়ে অসীম সাহসিকতার পরিচয় দেন। ১৯৪৩ সালের আগস্টে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সঙ্গীদের জীবন বাঁচান। এ কাজের স্বীকৃতি পান নেভি অ্যান্ড কা পুরস্কারে ভূষিত হয়ে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেনেডি পরিবারের সব স্বপ্ন এলোমেলো করে দেয়। যুদ্ধে বড় ভাই জোসেফ কেনেডি জুনিয়র নিহত হন। বাবার স্বপ্ন পূরণের ভার জেএফকের ওপর এসে পড়ে। তত দিনে জেএফকে নিজেও রাজনীতির ব্যাপারে উৎসাহিত হয়ে পড়েছেন। একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে নিজেকে পরিপূর্ণ রূপে গড়ে তুলছেন তিনি। করেছেন সাংবাদিকতাও।

১৯৪৭ সালে ম্যাসাচুসেটস থেকে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য হওয়ার লক্ষ্যে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন জনএফকে। তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী। তাঁর স্লোগান ছিল নতুন প্রজন্ম থেকে একজন নেতা আসছে। ৭৩ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচনে জয়ী হন জেএফকে। হাউসে সদস্য থাকাকালীন আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে নিজেকে যুক্ত করেন। ১৯৫২ সালে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন। পরের বছর জ্যাকুলিন বোভিয়ারের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর।

পিঠের ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে থাকা অবস্থায় লেখেন, প্রোফাইলস ইন কারেজ নামের বই। এই বই তাঁকে এনে দেয় পুলিৎজার পুরস্কার। ১৯৫৮ সালে ম্যাসাচুসেটসের ইতিহাসে রেকর্ডসংখ্যক ভোটে জয়ী হয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ডেমোক্র্যাটদের প্রার্থী হন জেএফকে। অসাধারণ বাগ্মী ছিলেন, ছিল ক্যারিশমেটিক ভাবমূর্তি। নির্বাচনে রিপাবলিকানদের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন।

জ্যাকুলিন ছিলেন তুমুল মেধাবী, ক্যারিশমেটিক। জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েট জ্যাকুলিন ঘোড়ায় চড়তে জানতেন। ফটোগ্রাফার, লেখক, সাংবাদিক, সম্পাদক, ক্রীড়াবিদ, ফ্যাশন আইকন তিনি! রিপোর্টার ও ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করছিলেন ওয়াশিংটন টাইমস হেরাল্ডে। জেএফকের সঙ্গে এক ডিনার পার্টিতে পরিচয়। এরপর প্রেম আর বিয়ে হতে সময় লাগেনি। ১৯৫৩ সালে নিউপোর্টের রোড আইল্যান্ডে সেন্ট ম্যারি রোমান ক্যাথলিক চার্চে বিয়ে হয় তাঁদের।

জিএফকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হলে জ্যাকুলিন প্রথম দিকে ক্যাম্পেইনে সরাসরি যোগ দিতেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় সরাসরি ক্যাম্পেইন না করে একটা নামকরা কাগজে ক্যাম্পেইন ওয়াইফ নামে একটা কলাম লিখতে থাকেন।

দূরদর্শী জেএফকে আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চলের ভোট নিশ্চিত করতে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে লিন্ডন বি জনসনকে মনোনীত করেন। সেবারই প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে টেলিভিশন বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। জেএফকে হাজির হন জমকালো কিন্তু দৃষ্টিনন্দন সাজে। বিতর্কের শুরু থেকেই তিনি ছিলেন প্রাণবন্ত। যুক্তির লড়াইয়ে দুজনে ছিলেন প্রায় সমানসমান। কিন্তু সম্ভবত জেএফকের সাজসজ্জা এবং প্রাণময়তার জন্য জয়ী হন তিনি। তুমুল লড়াইয়ের পর সামান্য ভোটে জয়ী হন জেএফকে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট তিনি। ১৯৬১ সালের ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। সেদিন তিনি একটি ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন। যা আজও বিশ্ব রাজনীতির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর একটি। সেদিন কতগুলো অমর বাক্য উচ্চারণ করেছিলেন। যার অর্থ করলে দাঁড়ায়, আপনি দেশের জন্য কী করতে পারেন এটাই জানার, দেশ আপনার জন্য কী করতে পারে সেটা জানার নয়। জানিয়েছিলেন শুরু করার আহ্বান। বলেছিলেন, হয়তো সব কাজ এক দিন, এক হাজার দিন, তার প্রশাসনের মেয়াদের শেষ হবে না। কিন্তু শুরু তো করা যাক।

১৯৬৩ সালের ১১ জুন টেলিভিশনে দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণে ভোটদানের ক্ষেত্রে সব শ্রেণির নাগরিকের অধিকার সংরক্ষণের ব্যাপারে নিশ্চয়তা দেন। ভাষণটি রিপোর্ট টু দ্য আমেরিকান পিপল অন সিভিল রাইটস নামে পরিচিত। ১৯৬৪ সালে নাগরিক অধিকার আইন পাস হওয়ার প্রাক্কালে জেএফকের এসব প্রস্তাব সে আইনের অংশে পরিণত হয়। নারী, অভিবাসী ও স্থানীয় আমেরিকানদের অধিকার রক্ষায় তিনি ছিলেন যত্নবান। মহাকাশের আধিপত্য কার হবে এ নিয়ে আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়নের দ্বন্দ্ব সবার জানা। ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল মহাকাশ পরিভ্রমণ করেন সোভিয়েত নভোচারী ইউরি গ্যাগারিন। চন্দ্র অভিযানের পরিকল্পনা করেন জেএফকে। ১৯৬৯ সালে প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে পা রাখেন নিল আর্মস্টং। জেএফকে অবশ্য তখন ধরাধামে নেই! কিন্তু শুরুটা তিনিই করেছিলেন।

জ্যাকুলিন হোয়াইট হাউসকে ঢেলে সাজান। শিল্প, সংস্কৃতি, চিত্রকলার প্রতি তাঁর বিপুল আগ্রহের প্রতিফলন ঘটে গোটা হোয়াইট হাউসে। মাতৃভাষা ছাড়াও স্পেনিশ, ফ্রেঞ্চ, ইতালিয়ান ভাষায় পারদর্শী ছিলেন জ্যাকুলিন। প্রান্তিক জাতিগোষ্ঠীর ভাষাও তিনি জানতেন। তাঁর এই প্রতিভা আমেরিকার বৈদেশিক সম্পর্ক জোরদার করতে কাজে লাগে। দেশের সাধারণ মানুষ তাঁকে পছন্দ করত তাঁর সৌন্দর্য, স্টাইল, কথা বলার ভঙ্গি, সর্বোপরি স্বামী ও সংসারের প্রতি আনুগত্য দেখে।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দুই বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেছে জেএফকের জীবনে। বিভিন্ন কল্যাণমুখী কাজকর্মের মধ্য দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের ভালোবাসায় অভিষিক্ত তিনি। জেএফকে নিজেকে প্রস্তুত করছিলেন পরবর্তী নির্বাচনের জন্য। সে কারণেই তাঁর ডালাস সফর। নির্বাচনের জন্য প্রচারণা প্রয়োজন। গণসংযোগের জন্য দেশটির বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য ভ্রমণ শুরু করেছেন। টেক্সাসে ডেমোক্র্যাটদের কতিপয় নেতার মাঝে বিরোধ ছিল। বিরোধ নিষ্পত্তি করা দরকার। দুই দিনের সফরে টেক্সাস আসেন জেএফকে, সঙ্গে জ্যাকুলিন। সেদিন ২২ নভেম্বর, ১৯৬৩, শুক্রবার। জেএফকে ও জ্যাকুলিনের সঙ্গে টেক্সাসের গভর্নর জন কনালি ও তাঁর স্ত্রী নেলি কনালি। তাঁরা ছিলেন একটা ছাদ খোলা লিমুজিন গাড়িতে। ডিলে প্লাজার পাশ দিয়ে মোটর শোভাযাত্রাটি যাচ্ছিল তখন। রাস্তার দুই পাশে ছিল স্বতঃস্ফূর্ত জনতার সম্মিলন। প্ল্যাকার্ড-ফেস্টুন ফুল হাতে দাঁড়িয়েছিল জনতা। আনন্দধ্বনি করছে। রাস্তাজুড়ে ওয়েলকাম টু ডালাস লেখা ব্যানার। প্রতীক্ষার প্রহর অবশেষে শেষ হলো। জেএফকের গাড়িবহর দেখা গেল। জেএফকে আর জাকুলিন মাঝেমধ্যেই জনতার উচ্ছ্বাসের জবাব দিচ্ছেন। হাসছেন, হাত নাড়ছেন। তখন দুপুর সাড়ে ১২টা। ডিলে প্লাজা অতিক্রম করছিল গাড়িবহর। হঠাৎ গুলির শব্দ! কোনো কিছু বোঝার আগেই আরেকটা গুলি। জেএফকে নেতিয়ে পড়লেন। প্রথম গুলি জেএফকের গলায় আঘাত করে, পরের গুলিটা লাগে মাথায়। শোনা যায় আরও একটা গুলি লেগেছিল। আর শেষ গুলিটাই ছিল আত্মঘাতী। জেএফকে জ্যাকুলিনের গায়ের ওপর হেলে পড়েন। জ্যাকুলিন তাঁকে জড়িয়ে ধরেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পার্কল্যান্ড হাসপাতালে। চেষ্টা হয়েছিল আপ্রাণ, শেষরক্ষা হয়নি। ৩০ মিনিট পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জেএফকেকে মৃত ঘোষণা করে! জেএফকেকে গুলি করা হয়েছিল ডিলে প্লাজায় অবস্থিত টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরি অফিসের ছয় তলার কর্নারের জানালা থেকে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরির কর্মচারী লি হার্ভে অসওয়াল্ডকে গ্রেপ্তার করা হয়। অসওয়াল্ড মাত্র কিছুদিন আগে এখানে কাজ নিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আমেরিকার নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য। অসওয়াল্ড অপরাধের দায় বারবার অস্বীকার করেছিলেন। কিন্তু তিনি দোষী নাকি নির্দোষ তা প্রমাণের আগেই তাকে জীবন দিতে হয়। জেএফকেকে হত্যার পরদিন ডালাস কোর্ট জেলে নিয়ে যাওয়ার সময় জ্যাক রুবি অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করেন। জ্যাক রুবি ছিলেন একটি নাইট ক্লাবের মালিক। তিনি জানান প্রেসিডেন্টকে হত্যা করার প্রতিশোধ হিসেবে তিনি অসওয়াল্ডকে হত্যা করেছেন। মামলা চলাকালীন ১৯৬৭ সালের ৩ জানুয়ারি ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান রুবি।

বিশ্বজুড়ে শোকের ঢল নামে। সমগ্র আমেরিকা এ আকস্মিক মৃত্যুতে শোকে স্তব্ধ। কান্নায় ভেঙে পড়ে অসংখ্য মানুষ। লক্ষণীয়, ভিয়েতনামসহ যেসব দেশের সঙ্গে আমেরিকার যুদ্ধ হয়েছিল তারাও ছিল শোককাতর। একজন মানুষের ব্যক্তি ইমেজ না থাকলে এটা সম্ভব না। জেএফকের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে তাঁর ছোট্ট ছেলে কেনেডি জুনিয়রের (জনজন) স্যালুট দেওয়া ছবিটা হয়তো পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম আবেগঘন স্থিরচিত্র! আর্লিংটন ন্যাশনাল সিমেট্রিতে সমাধিস্থ করা হয় জেএফকেকে। জেএফকের মৃত্যুর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যেই বেলা ২টা ৩৯ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন ভাইস প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসন। তিনি মোটর শোভাযাত্রায় জেএফকের গাড়ি থেকে মাত্র তিন গাড়ি পেছনে ছিলেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সদ্য স্বামীহারা জ্যাকুলিন কেনেডিসহ ৩০ জনের মতো লোক। এর নাম রাজনীতি, এরই নাম জীবন! লিন্ডন বি জনসন দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই  চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের দায়িত্ব দেন ওয়ারেন কমিশনকে। তদন্ত শেষে ৮৮৮ পৃষ্ঠার এক বিশাল তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় কমিশন। কমিশনের মতে, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে অসওয়াল্ড একাই। এ প্রতিবেদন বিশ্বাস করেনি আমেরিকার অধিকাংশ মানুষ। তারা বিশ্বাস করে, অন্য কোনো সংস্থা অবশ্যই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল। কে হত্যা করল জেএফকের মতো তুমুল জনপ্রিয় প্রেসিডেন্টকে! কোনো ছোটখাটো ব্যক্তির পক্ষে একা এ কাজ সম্ভব নয় বলেই মনে হয়। এ রহস্য আজও অমীমাংসিত।

    লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
বিনিয়োগে খরা
বিনিয়োগে খরা
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
ওষুধ উৎপাদন
ওষুধ উৎপাদন
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
রাজা ত্রিভুবন
রাজা ত্রিভুবন
জুলুম একটি কবিরা গুনাহ
জুলুম একটি কবিরা গুনাহ
রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের মিল-অমিল
রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের মিল-অমিল
যুব জনগোষ্ঠী
যুব জনগোষ্ঠী
ঢাকা-দোহা সম্পর্ক
ঢাকা-দোহা সম্পর্ক
সর্বশেষ খবর
ডাকাতের ট্রাকচাপায় পুলিশ সদস্য নিহত
ডাকাতের ট্রাকচাপায় পুলিশ সদস্য নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামলার ছয় দিনের মাথায় পেহেলগামে বলিউড অভিনেতা
হামলার ছয় দিনের মাথায় পেহেলগামে বলিউড অভিনেতা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রংপুরে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন
রংপুরে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাউবি’র বিএ এবং বিএসএস পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবি’র বিএ এবং বিএসএস পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩৫ বছরে হাবলের নতুন মহাজাগতিক উপহার
৩৫ বছরে হাবলের নতুন মহাজাগতিক উপহার

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টাঙ্গাইলে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে র‌্যালি
টাঙ্গাইলে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে র‌্যালি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ঝড়-বাদলে তাপমাত্রার ফারাক ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস
এক ঝড়-বাদলে তাপমাত্রার ফারাক ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে বজ্রপাতে শ্রমিক নিহত
হবিগঞ্জে বজ্রপাতে শ্রমিক নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্চে ধর্ষণের শিকার ১৬৩, নির্যাতিত ৪৪২ নারী
মার্চে ধর্ষণের শিকার ১৬৩, নির্যাতিত ৪৪২ নারী

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা
মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর মরদেহ উদ্ধার
শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে কৃষকদের নিয়ে ব্যতিক্রমী কর্মশালা
সোনারগাঁয়ে কৃষকদের নিয়ে ব্যতিক্রমী কর্মশালা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের বন বিভাগের ৩ কর্মকর্তা ও তাদের স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বাগেরহাটের বন বিভাগের ৩ কর্মকর্তা ও তাদের স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে তিন শিক্ষক গ্রেফতার
শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে তিন শিক্ষক গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে জ্বীন তাড়ানোর নামে কিশোরীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে কবিরাজ আটক
দিনাজপুরে জ্বীন তাড়ানোর নামে কিশোরীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে কবিরাজ আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে নোয়াখালীতে শোভাযাত্রা
জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে নোয়াখালীতে শোভাযাত্রা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ৪ দিনের রিমান্ড
সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ৪ দিনের রিমান্ড

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে আলোচনা সভা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না : আইজিপি
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না : আইজিপি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিলরুট চ্যানেলের পাশ থেকে ১৯ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গোপালগঞ্জে বিলরুট চ্যানেলের পাশ থেকে ১৯ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সফরে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের স্কোয়াড ঘোষণা
বাংলাদেশ সফরে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের স্কোয়াড ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
গাইবান্ধায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের
পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প
‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে আদর করে পাঠদান করতে হবে’
‘শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে আদর করে পাঠদান করতে হবে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে আলোচনা সভা
ঝিনাইদহে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় অবৈধ দখল উচ্ছেদে অভিযান
ভালুকায় অবৈধ দখল উচ্ছেদে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননায় প্রথম আলোর নামে মামলার আবেদন
ধর্ম অবমাননায় প্রথম আলোর নামে মামলার আবেদন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চোট সারাতে নিজের 'মূত্র" পান করেছিলেন অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
চোট সারাতে নিজের 'মূত্র" পান করেছিলেন অভিনেতা পরেশ রাওয়াল

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি
গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস
পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে
রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি
নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!
পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ
অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি
আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন
ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০
ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি
আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ
৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ
লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাকিস্তানিরা দুর্ভোগে আছে, আক্রমণের প্রয়োজন নেই’
‘পাকিস্তানিরা দুর্ভোগে আছে, আক্রমণের প্রয়োজন নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনওর ব্যতিক্রমী অভিযান
ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনওর ব্যতিক্রমী অভিযান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লামিয়ার শোকাহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
লামিয়ার শোকাহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

সম্পাদকীয়

সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি
সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা
গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত
বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

সম্পাদকীয়

কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!
কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে
সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত
মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি
তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি

নগর জীবন

বিদেশে কেন মন্দিরা?
বিদেশে কেন মন্দিরা?

শোবিজ

ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’
প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’

শোবিজ

স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে
স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে
খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ তারার গল্প
৪ তারার গল্প

শোবিজ

অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়
হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়

মাঠে ময়দানে

ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি
ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি

শোবিজ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর
শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর

মাঠে ময়দানে

মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক
মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক

মাঠে ময়দানে

ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা
ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা

মাঠে ময়দানে