শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

হৃদয়ে মাটি ও মানুষ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
হৃদয়ে মাটি ও মানুষ

চ্যানেল আই প্রতিষ্ঠার পর ২০০৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি চ্যানেল আইয়ে যাত্রা শুরু করে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান। বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’-এ কাজ করেছিলাম কৃষককে ফসল বৈচিত্র্যে আগ্রহী করে তুলতে। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ শুরুর আগেই আমাদের দীর্ঘদিনের গবেষণা ছিল কৃষকের পরিবর্তিত অবস্থা নিয়ে। আমরা দেখেছি কৃষক মাঠে ফসল উৎপাদনে অগ্রসর হচ্ছেন। কিন্তু আমরা দেখলাম কৃষক পিছিয়ে আছেন বাজার ব্যবস্থাপনা এবং আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার থেকে। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর মূল লক্ষ্যই ছিল কৃষককে দেশবিদেশের আধুনিক কৃষির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া।

এই তো সেদিনের কথা। আমি যেন মাঠের সে ডাক শুনতে পাই। হাড় জিরজিরে কৃষকের নীরব উচ্চারণ যেন আমার কান পড়তে পারে। মাঠে মাঠে ফসলহীনতা, মাঠে মাঠে কৃষকের লোকসানের গল্প। এই তো কয়েক দশক আগে। সংকটের ধরনটি ছিল অন্যরকম। সার, কীটনাশক, ঋণ আর বীজের সংকট নিয়ে পথ হাঁটেন কৃষক। এর বাইরেও কৃষকের বাতির গোড়ায় জমে থাকে অন্ধকার। খেতের ফসল খেতেই হাসে, ব্যবসায়ীর হাতে পড়লে তা হয়ে ওঠে উৎপাদকের বঞ্চনার গল্প। এ আখ্যান বহুকালের। তারপরও যেন সবার অজানা। কারও মুখ থেকে কথাগুলো এভাবে আসেনি। গত শতকের আশি-নব্বই দশকে বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাটি ও মানুষে হাকিম আলীর মৎস্যখামার, মিসেস জামানের মুরগির খামার কিংবা বাড়ির ছাদে কাজি পেয়ারার মতো অসংখ্য ছোট ছোট সাফল্যের গল্প আমার মতো করে দেখিয়েছিলাম, তা একসময় কৃষক খামারির খুব চেনা গল্পে পরিণত হয়। কৃষকের হাতে কিছু কৃষি কৌশল আসে, আসে না বাজার। নতুন অভিযাত্রার শুরুটি ছিল এখানেই।

কৃষকের বাজারের বঞ্চনা এক সুদীর্ঘ ও দুর্ভেদ্য এক সংকট। শুধু এই বঞ্চনার নিরসনের পথ খুঁজতেই আমরা হেঁটেছি বহু পথ। পৃথিবীর দেশে দেশে। জাপানের ‘জেএ’ জাপান অ্যাগ্রিকালচার অ্যাসোসিয়েশনের সুষম বাজার কাঠামো থেকে শুরু করে চীন, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া এমনকি মধ্যপ্রাচ্যের বাজারগুলোতে।

কৃষিপণ্যই কি কৃষকের গলার কাঁটা? এ-ও কি সম্ভব? কেন আমাদের কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানি হবে না, কোথায় বাধা? সেই যে ২০০৪ সালে আমাদের অভিযান শুরু হলো কৃষিপণ্য রপ্তানির সংকট অনুসন্ধানের পথ খুঁজে, সে অভিযান দুই দশক পরেও অব্যাহত আছে। আমরা এই হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠান নিয়েই পৃথিবীর দেশে দেশে নীতিনির্ধারকের দরজায় কড়া নেড়েছি আমাদের সংকট দূর করতে। বারবার গিয়েছি ইংল্যান্ডের হোলসেল মার্কেটগুলোতে, কথা বলেছি ডেফরা, Department for Environment Food and Fural Affiers-এর সঙ্গে । 

চট্টগ্রামে নাহার অ্যাগ্রোর আধুনিক খামারে উদ্যোক্তা রাকিবুর রহমান টুটুলের সঙ্গে কথা বলছেন লেখক

চট্টগ্রামে নাহার অ্যাগ্রোর আধুনিক খামারে উদ্যোক্তা রাকিবুর রহমান টুটুলের সঙ্গে কথা বলছেন লেখক 

কখনো আমাদের নীতিনির্ধারকের ঘুম ভেঙেছে কখনো ভাঙেনি। বাজার সফলতা আসেনি।

সবাই যখন মনোযোগ রেখেছি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর দিকে তখন দেখেছি বাজার সিন্ডিকেটের হোতারা বসবাস করছে সমাজের সবচেয়ে উঁচু স্তরে। সেখানে একজন কৃষকের হাত কখনো পৌঁছতে পারে না। চেষ্টা করেছি কৃষকের কণ্ঠকে উচ্চকিত করতে। কৃষক নিজের কথা নিজে বলতে শিখুক। কৃষকের নিজস্ব দর্শ্বন পৌঁছে যাক নীতিনির্ধারকের সর্বোচ্চ স্তরে।

আমাদের দুই দশকের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট কার্যক্রমে আমরা চৌষট্টি জেলার কণ্ঠস্বরে এমন বজ্রকঠিন সত্য খুঁজে পেয়েছি, যা আমাদের বারবার মনে করিয়ে দিয়েছে আমাদের সব সম্ভাবনার কেন্দ্রবিন্দু ওই মাটিঘেঁষা মানুষগুলো। সমাজের উঁচুতলায় যারা রাষ্ট্রক্ষমতা, করপোরেট পুঁজি আর মানুষকে জিম্মি করার কারবারে সিদ্ধহস্ত তারা আর যা-ই হোক, দেশের কল্যাণে ভূমিকা রাখছে না। বরং তারা নিজের ভবিষ্যৎ নির্মাণ করতে গিয়ে শুধু খাল কেটে কুমির আনছে।

 

যখন বেকারত্ব আমাদের প্রধান সমস্যা তখন বারবার মনে হলো, আমাদের শিক্ষিত নাগরিক সমাজকে উন্নাসিকতা থেকে ফেরাতে হবে মাটির দিকে। হাত দিতে হবে নতুন প্রজন্মের গোড়ায়। ২০১০ সালে বিশ^বিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মাঠের কৃষির সঙ্গে সংযোগ ঘটানোর অভিযান ‘ফিরে চল মাটির টানে’ শুরু হলো। একই সঙ্গে মাঠে গেল স্কুলের কোমলমতি শিশুরা। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে মাটি ও ফসলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার বহু কর্মসূচি আছে। বাংলাদেশে ছিল না। আমাদের শিশুরা চিনতে শুরু করল মাটি ও ফসলের শক্তি।

একসময় বীজ, সার, কীটনাশকের সংকটে ভুগতেন কৃষক। সেই সময় পেরিয়ে এসে কৃষক নতুন উদ্যোগে মনোনিবেশ করতে শুরু করলেন। ফিরে চল মাটির টানের ঢেউ ছড়িয়ে গেল সবখানে। কক্সবাজারের রহিমউল্লাহ বিদেশ থেকে ফিরে কুলবাগান করে যে নতুন গল্পের জন্ম দিল, এই গল্প ছড়িয়ে গেল বাংলাদেশে। ফরিদপুরের কুল মফিজ থেকে শুরু করে একে একে কয়েক হাজার কৃষি উদ্যোক্তা। শরীয়তপুরের হযরত, চাঁপাইনবাবগঞ্জের রফিকুল, মতিউর, কিংবা আকবর, মাগুরার নাসির, সাভারের রাজিয়া সুলতানা, কুব্বাত হোসেন অভি, বান্দরবানের কামাল আহমেদের মতো উদ্যোক্তারা কৃষি সাফল্যের অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে উঠলেন। এরই সঙ্গে বাংলাদেশের মাটিতে কুল, কমলা, আম, মাল্টা, পেয়ারার সঙ্গে বিদেশি সবজির চাষের এক বিপ্লব সৃষ্টি হলো।

এই বিপ্লবের সঙ্গে যুক্ত হলো করপোরেট শিল্পপ্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে বড় বড় কৃষি ইন্ডাস্ট্রি। এই শিল্পে প্রাণিসম্পদ, দুগ্ধ ও মাংস উৎপাদন, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সহায়তায় মৎস্য উৎপাদনের আরেক নতুন বিপ্লবের জন্ম হয়েছে।

ফিরে আসি আবার ২০০৪ সালে, যখন হৃদয়ে মাটি ও মানুষ শুরু হয়। একদিন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ গিয়ে ফুল চাষের অসাধারণ সাফল্যচিত্র দেখি। এরও আগে যশোরের ঝিকরগাছার গদখালী-পানিসারার দারিদ্র্যপীড়িত জনপদে ফুল চাষের নেতৃত্ব দেন শের আলী সর্দার ও আবদুুর রহিমের মতো উদ্যোক্তারা। সেই জনপদ এখন কৃষি সাফল্য, ফুলের সৌরভ আর দেশি পর্যটন শিল্পের এক অনন্য ক্ষেত্র।

২০০৪ সালে যখন হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের সূচনা সংগীত তৈরি হয়, তখনই মনে হয়েছিল কথাটি। আমাদের দেশের কৃষককে একটু খেই ধরিয়ে দিলেই তারা অসাধ্যকে সাধন করতে পারেন। সভ্যতাই আমাদের অহংকার। আমাদের সভ্যতার মূল বাহক কৃষি। কৃষিই আমাদের খাদ্যের উৎস কিংবা জীবনের প্রতিটি ছন্দের প্রধানতম শর্ত। সভ্যতার সূচনা শেষে পরিসমাপ্তি সামগ্রিকভাবে কৃষি উৎপাদনেরই গল্প। যখন দেখেছি, পৃথিবীতে পরিবেশ বিপর্যয়ের সুর বাজছে আর বাংলাদেশ সে বিপর্যয়ের চূড়ান্ত জায়গাতে, তখন খুব মনে হয়েছে নগর জীবনের সব সমৃদ্ধি ধুলামলিন হয়ে যাবে, যদি না আমরা এখানে অক্সিজেনের প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে পারি। এর সঙ্গে নাগরিকদের কৃষির সঙ্গে বন্ধন গড়ে তোলার কাজটিও জরুরি। আজ শহরে শহরে ছাদে ছাদে সবুজের একটি স্তর গড়ে উঠেছে। যেন ঊর্ধ্বাকাশে সবুজের একটি আচ্ছাদন। এই আচ্ছাদনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হাজার হাজার নগর কৃষক। তারা হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ছাদকৃষি প্রচারণারই প্রধান বাহক।

তারাই সম্প্রসারক। আমরা শুধু তাদের উজ্জীবিত রাখি। উৎসাহের দরজায় কড়া নাড়ি। বাংলাদেশের দিগন্ত পেরিয়ে এই নাগরিক কৃষক এখন ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বে। পৃথিবীর দেশে দেশে গ্রীষ্ম মৌসুমে ঢেউ উঠছে প্রবাসে বাঙালির আঙিনা কৃষির। গড়ে উছেছে নাগরিক কৃষির এক মহাস্রোত। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ ২০০৪ থেকে ২০২২ সাল, একটি সক্রিয় অভিযানের গল্প। যে গল্পের সঙ্গে আমি আমার জীবনের সিংহভাগজুড়ে রোপণ করেছি এই বাংলার কৃষিজীবীর ভালো থাকার শুভকামনা। কৃষিকে দেশের সব কিছুর ওপরে রাখার বাসনা। পৃথিবীর দেশে দেশে আজকের কৃষির সব আধুনিক উৎকর্ষ ও প্রযুক্তির ভিতর দিয়ে আজকের দিনের যোগসূত্র গড়তে গিয়ে স্বপ্ন দেখি, কৃষিই আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে, কৃষিই আমাদের টিকিয়ে রাখবে। পৃথিবীর সব কৃষকের প্রতি ভালোবাসা।

♦ লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের সুমতি
ট্রাম্পের সুমতি
বৃহতের সাধনা এখন
বৃহতের সাধনা এখন
স্মরণ : ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
স্মরণ : ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
মাদরাসা শিক্ষা
মাদরাসা শিক্ষা
কৃষিতে নারীর অবদান
কৃষিতে নারীর অবদান
দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ
দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
জিরো টলারেন্স
জিরো টলারেন্স
গ্যাস-বিদ্যুৎসংকট : সমাধানে নজর দিন
গ্যাস-বিদ্যুৎসংকট : সমাধানে নজর দিন
মুমিনের গুণাবলি
মুমিনের গুণাবলি
স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র
স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র
সর্বশেষ খবর
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন
বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা
উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উদয়ের পথে উদয়পদ্ম
উদয়ের পথে উদয়পদ্ম

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট
নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের
অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের
‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক
প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক