শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

গল্প

ছোট্ট সারার নিজের স্কুল

ইয়াসিন ইবনে ফিরোজ
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট্ট সারার নিজের স্কুল

গাজার আকাশ আগের মতো নীল আর শান্ত নেই। কেবল যুদ্ধবিমান আর ধোঁয়ার কুণ্ডুলী দেখা যায়। প্রতিদিন নতুন কোনো ভবন ধসে পড়ে, নতুন কোনো কান্নার আওয়াজ ওঠে। কিন্তু এই ধ্বংসস্তূপের মাঝেও কিছু স্বপ্ন এখনো বেঁচে আছে। ছোট্ট সারা সেই স্বপ্নেরই এক অংশ। সারার বয়স মাত্র দশ, কিন্তু সে জানে যুদ্ধ তার জীবন থেকে অনেক কিছু কেড়ে নিয়েছে। বাবা নেই, মা অসুস্থ, আর যে স্কুলটায় সে পড়ত, সেটাও এখন ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। কিন্তু সারার মন মানে না। সে পড়তে চায়, লিখতে চায়, শিখতে চায়। আর সে চায়, তার আশপাশের অন্য বাচ্চারাও পড়াশোনা করুক। তাই এক দিন সে ঠিক করল-গোপনে একটা স্কুল চালু করবে! তার বাড়ির ধ্বংসস্তূপের পাশেই একটা ছোট্ট পরিত্যক্ত গ্যারেজ ছিল। সে আর তার বন্ধু রাইদ সেটাকে একটু পরিষ্কার করল। মাটিতে পুরোনো কার্পেট বিছিয়ে দিল, আর একটা ভাঙা টেবিলকে ব্ল্যাকবোর্ড বানাল। কাচের টুকরো থেকে সাবধানে কিছু চক বানিয়ে নিল তারা।

পরদিন সকালে সারা তার আশপাশের শরণার্থী শিশুদের ডেকে আনল। বয়স পাঁচ থেকে বারো-এমন দশ-বারোটা শিশু সেখানে জড়ো হলো। তারা বই আনতে পারেনি, কলমও নেই, কিন্তু শিখতে চায়!

সারা বোর্ডে প্রথম লিখল- আলোর পথে যাত্রা

তারপর সে শেখাতে লাগল-অঙ্ক, আরবি হরফ, ছোট ছোট ইংরেজি শব্দ। রাইদ ইতিহাসের গল্প শোনাল, আর ছোট্ট ফাতিমা গান গেয়ে শোনাল, যা তাদের দাদি এক সময় শিখিয়েছিল।

এভাবেই চলতে থাকল গোপন স্কুল। তারা ধ্বংসস্তূপের নিচে বই খুঁজত, কাগজ কুড়িয়ে আনত, কলমের কালি শেষ হয়ে গেলে কাঠকয়লা দিয়ে লিখত। এক দিন, যুদ্ধবিমান আবার হামলা চালাল। আশপাশের কিছু তাঁবু ধ্বংস হয়ে গেল, গ্যারেজের একপাশও ভেঙে পড়ল। শিশুরা ভয়ে কাঁদছিল, কিন্তু সারা শক্ত ছিল।

সে বলল, আমরা থামব না। যতক্ষণ আমরা শিখছি, ততক্ষণ আমাদের হারাতে পারবে না!

সেই রাতে সারার মা দেখলেন, তার ছোট্ট মেয়ে কাগজে কিছু লিখছে। কাছে গিয়ে দেখলেন, সারা লিখেছে-যুদ্ধ আমাদের বই ছিনিয়ে নিতে পারে, কিন্তু আমাদের স্বপ্ন কেড়ে নিতে পারবে না!

গাজার আকাশে তখনো ধোঁয়া ছিল, কিন্তু ধ্বংসস্তূপের নিচে একটা স্বপ্ন জ্বলছিল-সারার গোপন স্কুল, যেখানে আশার আলো নিভে যেতে পারে না।

সারার লেখা কথাগুলো ধ্বংসস্তূপের মধ্যে নতুন শক্তি জাগিয়ে তুলল। পরদিন সকালেই সে আবার গ্যারেজের ভাঙা অংশ ঠিক করার চেষ্টা করল। আশপাশের কিছু বয়স্ক মানুষও এসে সাহায্য করল। তারা জানত, এই শিশুদের শেখার ইচ্ছা যুদ্ধের থেকেও বড়। কিন্তু বিপদ তখনো শেষ হয়নি।

সন্ধ্যার দিকে একজন অপরিচিত লোক শরণার্থী শিবিরে এসে সারার খোঁজ করল। তার চোখ ছিল কুটিল, গলায় রেডিওর তার ঝুলছিল। তিনি কিছু মানুষের সঙ্গে ফিসফিস করে কথা বললেন। তারপর ধীরে ধীরে গ্যারেজের দিকে এগিয়ে গেলেন। সারা দূর থেকেই লোকটাকে দেখে ফেলেছিল। তার বুক ধকধক করছিল। রাইদ ফিসফিস করে বলল, সারা, আমরা ধরা পড়ে যাচ্ছি না তো?

সে ইশারা করল, শোনো, সবাই জিনিসপত্র লুকিয়ে ফেলো। ব্ল্যাকবোর্ড মাটিতে শুইয়ে দাও, বইগুলো ইটের নিচে রাখো। যদি কেউ জিজ্ঞেস করে, বলবে এখানে শুধু খেলাধুলা করি। লোকটি এসে দাঁড়াল। তার চোখ সরাসরি সারার চোখে আটকে গেল।

তুমি কি এখানে কিছু শেখাচ্ছ?

সারা ভয় লুকিয়ে বলল, না চাচা, আমরা শুধু খেলি।

লোকটি এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল, তারপর হেসে বলল, ভালো! তবে মনে রেখো, এখনকার দিনে শেখার চেয়ে বেঁচে থাকাটা বেশি জরুরি।

সে ধীরে ধীরে চলে গেল। সারা আর রাইদ তখনো নিঃশ্বাস আটকে রেখেছিল।

রাতের বেলা, সারার মা তাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, তুমি জানো তো, তুমি কতটা বড় কাজ করছ?

সারা মাথা নেড়ে বলল, হ্যাঁ মা, কিন্তু ভয় হয়

তার মা বললেন, আলো কখনো অন্ধকারকে ভয় পায় না। এরপর দিনগুলোর মধ্যে যুদ্ধ আরও বেড়ে গেল। কয়েকটা ঘর ধ্বংস হয়ে গেল, কিছু পরিবার শহর ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হলো। কিন্তু সারার স্কুল বন্ধ হলো না। যতই ভয় আসুক, যতই ধ্বংস আসুক, সারা জানে আশার আলো কখনো নিভে যায় না।

যুদ্ধের তীব্রতা বাড়তে থাকল। প্রতিদিন নতুন নতুন হামলা হচ্ছিল, খাবার কমে আসছিল, পানি পাওয়াও কঠিন হয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু সারার স্কুল চলছিল আগের মতোই। শিশুরা কষ্টের মধ্যেও একটু সময়ের জন্য ভুলে যেত তারা কোথায় আছে। কিন্তু একদিন ভয়ংকর কিছু ঘটল। সকালে, যখন সারা স্কুলের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, হঠাৎ বিকট শব্দে চারপাশ কেঁপে উঠল। সবাই দৌড়ে বাইরে এলো। ধুলো আর ধোঁয়ার মধ্যে দেখা গেল সারার নিজের স্কুলটাও আর নেই!

ধ্বংসস্তূপের মাঝে দাঁড়িয়ে সারা একদৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। তার চোখে পানি আসেনি, কিন্তু বুকের মধ্যে কেমন একটা শূন্যতা অনুভব করছিল। রাইদ, ফাতিমা, আর অন্য শিশুরাও নীরব হয়ে দাঁড়িয়েছিল। রাইদ বলল, এখন আমরা কী করব? সারা ধীরে ধীরে মাথা তুলল। তারপর বলল, আমরা আবার শুরু করব।

সবাই অবাক হয়ে তার দিকে তাকাল। সে একটা ইট হাতে নিয়ে বলল, যতবার আমাদের স্বপ্ন ভাঙবে, আমরা আবার গড়ে তুলব। কারণ আমাদের স্বপ্ন ধ্বংস করা যায় না! পরদিন সবাই মিলে একটা নতুন জায়গা খুঁজল। এবার তারা স্কুল চালাবে ধ্বংসস্তূপের নিচের এক পুরোনো বেজমেন্টে। এখানে বাইরের কেউ সহজে জানতে পারবে না। এক সন্ধ্যায় এক বৃদ্ধ লোক শরণার্থী শিবিরে এলেন। তার হাতে ছিল কিছু বই আর খাতা। তিনি সারার দিকে তাকিয়ে বললেন, তুমি সেই ছোট্ট শিক্ষিকা, তাই তো? সারা মাথা নিচু করে বলল, আমি শুধু চেষ্টা করি। লোকটি হাসলেন, তারপর তার হাতে একটা খাতা দিলেন। এই খাতায় লিখে রেখো, তুমি কী কী শিখিয়েছ। একদিন যখন গাজা মুক্ত হবে, এই খাতা দিয়ে তোমরা আবার সত্যিকারের স্কুল গড়তে পারবে! সারা খাতাটা শক্ত করে ধরে রাখল। তারপর থেকে স্কুলটি আগের মতোই চলতে লাগল। আর সেই খাতার প্রতিটি পাতায় লেখা হতে থাকল স্বপ্নের গল্প। এক দিন যুদ্ধ শেষ হবে, গাজা আবার জেগে উঠবে। আর তখন সবাই বলবে-একটি ছোট্ট মেয়ে, যে কখনো হার মানেনি, সেই ছিল নতুন দিনের আলো!

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
সূয্যিমামা ও খোকন
সূয্যিমামা ও খোকন
সূর্য মামার হাসি
সূর্য মামার হাসি
হুতুম পেঁচা
হুতুম পেঁচা
ময়ূর
ময়ূর
বৃষ্টি পড়ে
বৃষ্টি পড়ে
ধরতে পারি বাজি
ধরতে পারি বাজি
বৃষ্টির দিনে
বৃষ্টির দিনে
ব্যাঙের বিয়ে
ব্যাঙের বিয়ে
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
রাজা ও তার রাজ্য
রাজা ও তার রাজ্য
সিংহ ও গরিব দাস
সিংহ ও গরিব দাস
সর্বশেষ খবর
ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’
ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট
কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের
আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে অভয়নগরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময়
ডেঙ্গু প্রতিরোধে অভয়নগরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময়

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক ঘেরাও করে অনশনে পরিবার-এলাকাবাসী
সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক ঘেরাও করে অনশনে পরিবার-এলাকাবাসী

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাঁশ ও বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’
‘বাঁশ ও বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ
এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের
কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার
বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ
চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার
থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের
বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট
ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি
আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়