শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

গল্প

ছোট্ট সারার নিজের স্কুল

ইয়াসিন ইবনে ফিরোজ
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট্ট সারার নিজের স্কুল

গাজার আকাশ আগের মতো নীল আর শান্ত নেই। কেবল যুদ্ধবিমান আর ধোঁয়ার কুণ্ডুলী দেখা যায়। প্রতিদিন নতুন কোনো ভবন ধসে পড়ে, নতুন কোনো কান্নার আওয়াজ ওঠে। কিন্তু এই ধ্বংসস্তূপের মাঝেও কিছু স্বপ্ন এখনো বেঁচে আছে। ছোট্ট সারা সেই স্বপ্নেরই এক অংশ। সারার বয়স মাত্র দশ, কিন্তু সে জানে যুদ্ধ তার জীবন থেকে অনেক কিছু কেড়ে নিয়েছে। বাবা নেই, মা অসুস্থ, আর যে স্কুলটায় সে পড়ত, সেটাও এখন ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। কিন্তু সারার মন মানে না। সে পড়তে চায়, লিখতে চায়, শিখতে চায়। আর সে চায়, তার আশপাশের অন্য বাচ্চারাও পড়াশোনা করুক। তাই এক দিন সে ঠিক করল-গোপনে একটা স্কুল চালু করবে! তার বাড়ির ধ্বংসস্তূপের পাশেই একটা ছোট্ট পরিত্যক্ত গ্যারেজ ছিল। সে আর তার বন্ধু রাইদ সেটাকে একটু পরিষ্কার করল। মাটিতে পুরোনো কার্পেট বিছিয়ে দিল, আর একটা ভাঙা টেবিলকে ব্ল্যাকবোর্ড বানাল। কাচের টুকরো থেকে সাবধানে কিছু চক বানিয়ে নিল তারা।

পরদিন সকালে সারা তার আশপাশের শরণার্থী শিশুদের ডেকে আনল। বয়স পাঁচ থেকে বারো-এমন দশ-বারোটা শিশু সেখানে জড়ো হলো। তারা বই আনতে পারেনি, কলমও নেই, কিন্তু শিখতে চায়!

সারা বোর্ডে প্রথম লিখল- আলোর পথে যাত্রা

তারপর সে শেখাতে লাগল-অঙ্ক, আরবি হরফ, ছোট ছোট ইংরেজি শব্দ। রাইদ ইতিহাসের গল্প শোনাল, আর ছোট্ট ফাতিমা গান গেয়ে শোনাল, যা তাদের দাদি এক সময় শিখিয়েছিল।

এভাবেই চলতে থাকল গোপন স্কুল। তারা ধ্বংসস্তূপের নিচে বই খুঁজত, কাগজ কুড়িয়ে আনত, কলমের কালি শেষ হয়ে গেলে কাঠকয়লা দিয়ে লিখত। এক দিন, যুদ্ধবিমান আবার হামলা চালাল। আশপাশের কিছু তাঁবু ধ্বংস হয়ে গেল, গ্যারেজের একপাশও ভেঙে পড়ল। শিশুরা ভয়ে কাঁদছিল, কিন্তু সারা শক্ত ছিল।

সে বলল, আমরা থামব না। যতক্ষণ আমরা শিখছি, ততক্ষণ আমাদের হারাতে পারবে না!

সেই রাতে সারার মা দেখলেন, তার ছোট্ট মেয়ে কাগজে কিছু লিখছে। কাছে গিয়ে দেখলেন, সারা লিখেছে-যুদ্ধ আমাদের বই ছিনিয়ে নিতে পারে, কিন্তু আমাদের স্বপ্ন কেড়ে নিতে পারবে না!

গাজার আকাশে তখনো ধোঁয়া ছিল, কিন্তু ধ্বংসস্তূপের নিচে একটা স্বপ্ন জ্বলছিল-সারার গোপন স্কুল, যেখানে আশার আলো নিভে যেতে পারে না।

সারার লেখা কথাগুলো ধ্বংসস্তূপের মধ্যে নতুন শক্তি জাগিয়ে তুলল। পরদিন সকালেই সে আবার গ্যারেজের ভাঙা অংশ ঠিক করার চেষ্টা করল। আশপাশের কিছু বয়স্ক মানুষও এসে সাহায্য করল। তারা জানত, এই শিশুদের শেখার ইচ্ছা যুদ্ধের থেকেও বড়। কিন্তু বিপদ তখনো শেষ হয়নি।

সন্ধ্যার দিকে একজন অপরিচিত লোক শরণার্থী শিবিরে এসে সারার খোঁজ করল। তার চোখ ছিল কুটিল, গলায় রেডিওর তার ঝুলছিল। তিনি কিছু মানুষের সঙ্গে ফিসফিস করে কথা বললেন। তারপর ধীরে ধীরে গ্যারেজের দিকে এগিয়ে গেলেন। সারা দূর থেকেই লোকটাকে দেখে ফেলেছিল। তার বুক ধকধক করছিল। রাইদ ফিসফিস করে বলল, সারা, আমরা ধরা পড়ে যাচ্ছি না তো?

সে ইশারা করল, শোনো, সবাই জিনিসপত্র লুকিয়ে ফেলো। ব্ল্যাকবোর্ড মাটিতে শুইয়ে দাও, বইগুলো ইটের নিচে রাখো। যদি কেউ জিজ্ঞেস করে, বলবে এখানে শুধু খেলাধুলা করি। লোকটি এসে দাঁড়াল। তার চোখ সরাসরি সারার চোখে আটকে গেল।

তুমি কি এখানে কিছু শেখাচ্ছ?

সারা ভয় লুকিয়ে বলল, না চাচা, আমরা শুধু খেলি।

লোকটি এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল, তারপর হেসে বলল, ভালো! তবে মনে রেখো, এখনকার দিনে শেখার চেয়ে বেঁচে থাকাটা বেশি জরুরি।

সে ধীরে ধীরে চলে গেল। সারা আর রাইদ তখনো নিঃশ্বাস আটকে রেখেছিল।

রাতের বেলা, সারার মা তাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, তুমি জানো তো, তুমি কতটা বড় কাজ করছ?

সারা মাথা নেড়ে বলল, হ্যাঁ মা, কিন্তু ভয় হয়

তার মা বললেন, আলো কখনো অন্ধকারকে ভয় পায় না। এরপর দিনগুলোর মধ্যে যুদ্ধ আরও বেড়ে গেল। কয়েকটা ঘর ধ্বংস হয়ে গেল, কিছু পরিবার শহর ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হলো। কিন্তু সারার স্কুল বন্ধ হলো না। যতই ভয় আসুক, যতই ধ্বংস আসুক, সারা জানে আশার আলো কখনো নিভে যায় না।

যুদ্ধের তীব্রতা বাড়তে থাকল। প্রতিদিন নতুন নতুন হামলা হচ্ছিল, খাবার কমে আসছিল, পানি পাওয়াও কঠিন হয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু সারার স্কুল চলছিল আগের মতোই। শিশুরা কষ্টের মধ্যেও একটু সময়ের জন্য ভুলে যেত তারা কোথায় আছে। কিন্তু একদিন ভয়ংকর কিছু ঘটল। সকালে, যখন সারা স্কুলের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, হঠাৎ বিকট শব্দে চারপাশ কেঁপে উঠল। সবাই দৌড়ে বাইরে এলো। ধুলো আর ধোঁয়ার মধ্যে দেখা গেল সারার নিজের স্কুলটাও আর নেই!

ধ্বংসস্তূপের মাঝে দাঁড়িয়ে সারা একদৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। তার চোখে পানি আসেনি, কিন্তু বুকের মধ্যে কেমন একটা শূন্যতা অনুভব করছিল। রাইদ, ফাতিমা, আর অন্য শিশুরাও নীরব হয়ে দাঁড়িয়েছিল। রাইদ বলল, এখন আমরা কী করব? সারা ধীরে ধীরে মাথা তুলল। তারপর বলল, আমরা আবার শুরু করব।

সবাই অবাক হয়ে তার দিকে তাকাল। সে একটা ইট হাতে নিয়ে বলল, যতবার আমাদের স্বপ্ন ভাঙবে, আমরা আবার গড়ে তুলব। কারণ আমাদের স্বপ্ন ধ্বংস করা যায় না! পরদিন সবাই মিলে একটা নতুন জায়গা খুঁজল। এবার তারা স্কুল চালাবে ধ্বংসস্তূপের নিচের এক পুরোনো বেজমেন্টে। এখানে বাইরের কেউ সহজে জানতে পারবে না। এক সন্ধ্যায় এক বৃদ্ধ লোক শরণার্থী শিবিরে এলেন। তার হাতে ছিল কিছু বই আর খাতা। তিনি সারার দিকে তাকিয়ে বললেন, তুমি সেই ছোট্ট শিক্ষিকা, তাই তো? সারা মাথা নিচু করে বলল, আমি শুধু চেষ্টা করি। লোকটি হাসলেন, তারপর তার হাতে একটা খাতা দিলেন। এই খাতায় লিখে রেখো, তুমি কী কী শিখিয়েছ। একদিন যখন গাজা মুক্ত হবে, এই খাতা দিয়ে তোমরা আবার সত্যিকারের স্কুল গড়তে পারবে! সারা খাতাটা শক্ত করে ধরে রাখল। তারপর থেকে স্কুলটি আগের মতোই চলতে লাগল। আর সেই খাতার প্রতিটি পাতায় লেখা হতে থাকল স্বপ্নের গল্প। এক দিন যুদ্ধ শেষ হবে, গাজা আবার জেগে উঠবে। আর তখন সবাই বলবে-একটি ছোট্ট মেয়ে, যে কখনো হার মানেনি, সেই ছিল নতুন দিনের আলো!

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ফড়িং রাজার বিয়ে
ফড়িং রাজার বিয়ে
চাঁদের বুড়ি
চাঁদের বুড়ি
ঝড়
ঝড়
গীতাঞ্জলি
গীতাঞ্জলি
জলের নূপুর
জলের নূপুর
তোমার খোকা
তোমার খোকা
পাখির গান
পাখির গান
বই
বই
খুকি
খুকি
আম কুড়াতে আয়
আম কুড়াতে আয়
গরম হাওয়া
গরম হাওয়া
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন
ঠাকুরগাঁওয়ে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন

৪৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধিতে দুই দিনব্যাপী কর্মশালা
গোবিপ্রবিতে গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধিতে দুই দিনব্যাপী কর্মশালা

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের জানাজা সম্পন্ন
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের জানাজা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের সাত নেতাকর্মী গ্রেফতার
যশোরে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের সাত নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি
মানিকগঞ্জে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে হত্যায় অভিযুক্তকে খুন!
সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে হত্যায় অভিযুক্তকে খুন!

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে পর্যটকবাহী চার নৌকা ডুবে নয়জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ১
চীনে পর্যটকবাহী চার নৌকা ডুবে নয়জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ১

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অভিযান আরও বিস্তৃত করার অনুমোদন দিল ইসরায়েল
গাজায় অভিযান আরও বিস্তৃত করার অনুমোদন দিল ইসরায়েল

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক আলকাট্রাজ কারাগার পুনরায় চালুর নির্দেশ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক আলকাট্রাজ কারাগার পুনরায় চালুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ

৪৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাঙামাটিতে তরুণদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
রাঙামাটিতে তরুণদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যা : কক্সবাজারের সাবেক এমপি জাফর রিমান্ডে
যুবদল নেতা হত্যা : কক্সবাজারের সাবেক এমপি জাফর রিমান্ডে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের
বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের

৫২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বনশ্রীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বনশ্রীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ঘণ্টা বিলম্বে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিল বনলতা এক্সপ্রেস
চার ঘণ্টা বিলম্বে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিল বনলতা এক্সপ্রেস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ্যত্বের বিশ্বমানের চিকিৎসা দেশেই
বন্ধ্যত্বের বিশ্বমানের চিকিৎসা দেশেই

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অবশেষে স্বপ্নপূরণ, ট্রফির দেখা পেলেন হ্যারি কেইন
অবশেষে স্বপ্নপূরণ, ট্রফির দেখা পেলেন হ্যারি কেইন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেন্টার
বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেন্টার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পেত্রায় আকস্মিক বন্যা, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলো ১৮০০ পর্যটককে
পেত্রায় আকস্মিক বন্যা, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলো ১৮০০ পর্যটককে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে শান্তি চুক্তি অনিবার্য, এটি সময়ের ব্যাপার মাত্র : পুতিন
ইউক্রেনের সাথে শান্তি চুক্তি অনিবার্য, এটি সময়ের ব্যাপার মাত্র : পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরোয়া উপায়ে দূর হবে হাঁটু-কনুইয়ের কালো দাগ
ঘরোয়া উপায়ে দূর হবে হাঁটু-কনুইয়ের কালো দাগ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে