শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৬, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

একাত্তরকে ভুলি কী করে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
একাত্তরকে ভুলি কী করে

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক কিছু এরই মধ্যে লেখা হয়েছে, আরো লেখা হবে, লেখার দরকার পড়বে। এই রকমের ঘটনা আমাদের জীবনে আর দ্বিতীয়টি ঘটেনি, হয়তো আর ঘটবেও না। এর ইতিহাস লেখা দরকার, নিজেদের জানার ও বোঝার জন্য এবং অগ্রগতির পথে পাথেয় সংগ্রহের জন্যও।

মুক্তিযুদ্ধে ভুক্তভোগী, ত্যাগী একজন নন, অনেকজন। তাঁরা অসাধারণ কেউ নন, সাধারণ মানুষ। মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে তাঁদের যে অভিজ্ঞতা, তা ছিল মর্মান্তিক। এ নিয়ে তাঁরা বড়াই করেননি। করুণা আকর্ষণের চেষ্টা করেননি, বেদনার সঙ্গে সেই অতিদুঃসহ দিনগুলোকে স্মরণ করেছেন, যেগুলো তাঁরা ভুলতে পারলে খুশি হতেন, কিন্তু সেগুলো এমনই গভীরভাবে স্মৃতিতে প্রোথিত যে ভুলে যাওয়ার কোনো উপায় নেই।

তাঁরা দেখেছেন, জেনেছেন, বুঝেছেন এবং সহ্য করেছেন। তাঁদের দুঃসহ অভিজ্ঞতার স্মৃতিকথনে অনাড়ম্বর নেই, অতিকথন নেই, আভরণ নেই, বক্তব্য একেবারে সাদামাটা এবং সে জন্যই সম্পূর্ণ বিশ্বাসযোগ্য।

পাকিস্তানি হানাদাররা যা করেছে, তা অবিশ্বাস্য। কিন্তু সেটি ঘটেছে। বাস্তবতা ছাড়িয়ে গেছে কল্পনার ধারণক্ষমতাকে। হানাদারদের বংশধররাও কল্পনা করতে পারবে না তাদের পরমাত্মীয় নরাধমরা কী করেছে। তারা বিস্মিত হবে কেবল বর্বরতা দেখে নয়, মূর্খতা দেখেও। ওই মূর্খরা কী করে ভাবল যে হাজার মাইলের ব্যবধান থেকে উড়ে গিয়ে একটি জনগোষ্ঠীকে তারা অধীনে রাখবে, যাদের সংখ্যা তাদের তুলনায় বেশি এবং দুই অঞ্চলের মাঝখানে শত্রুভাবাপন্ন একটি বিশাল রাষ্ট্র বিদ্যমান। বংশধরদের লজ্জা পাওয়ার কথা।

মূর্খ বর্বররা ছিল কাণ্ডজ্ঞানহীন ও হতাশাগ্রস্ত। তারা কেবল মারবেই ভেবেছিল, কিন্তু যখন দেখল মার খাচ্ছে, তখন হিতাহিতজ্ঞান হারিয়ে বদ্ধ উন্মাদের মতো আচরণ করেছে। হত্যা, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সম্ভব অসম্ভব সব কিছু করেছে। সর্বাধিক বর্বরতা ঘটেছে নারী নির্যাতনের ক্ষেত্রে। অন্য কিছুর বিবরণ না দিয়ে কেবল যদি ধর্ষণের কাহিনিগুলো স্মরণ করা যায়, তাহলেই বোঝা যাবে কেমন অধঃপতিত ছিল এই দুর্বৃত্তরা। মার খাওয়া হানাদাররা ধর্ষণকে তাদের বিনোদন ও প্রতিহিংসা চরিতার্থকরণের সবচেয়ে সহজ উপায় হিসেবে বেছে নিয়েছিল। জবাবদিহির দায় ছিল না। পালের গোদা শার্দূলবেশী মেষ জেনারেল নিয়াজী থেকে শুরু করে প্রায় প্রতিটি হানাদারই ছিল একেকটি ধর্ষণলোলুপ নারকীয় কীট। জবাব দেওয়া দূরের কথা, তারা পরস্পরকে উৎসাহিত করেছে ওই কাজে।

যুদ্ধের দিনগুলোতে মেয়েরাই ছিল সবচেয়ে বড় ঝুঁকিতে। তাদের দুর্ভোগই ছিল সর্বাধিক। একে তারা বাঙালি, তদুপরি নারী। পুরুষদের অনেকে পালিয়ে যেতে পেরেছে। প্রাণভয়ে তারা মেয়েদের ফেলে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। যারা যুদ্ধে গেছে, তাদের বাড়ির মেয়েরা বিপদে পড়েছে, অন্তঃসত্ত্বারা সন্তান প্রসব করেছে বনে-জঙ্গলে। কারণ মেয়েদের পক্ষে পলায়ন ছিল দুঃসাধ্য। দেহের গঠন, জামাকাপড় ও নারীত্ব সবই ছিল তাদের বিপক্ষে। সর্বোপরি হানাদাররা ওত পেতে থাকত তাদের অপহরণের জন্য। পুরুষদের তবু কখনো ছেড়ে দিয়েছে, মেয়েদের ছাড় দিয়েছে এমন দৃষ্টান্ত পাওয়া যায় না। মেয়েরা কেউ কেউ ছিল অন্তঃসত্ত্বা, সে অবস্থায়ই তারা ধর্ষিত হয়েছে। ধর্ষণের পর তাদের অনেককে হত্যা করা হয়েছে, অনেকে আত্মহত্যা করেছে, কেউ কেউ কোথায় হারিয়ে গেছে কেউ জানে না। লজ্জায় অনেকে স্বীকার করেনি যে তাদের সম্ভ্রমহানি ঘটেছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে মেয়েদের এই যন্ত্রণার কথা আসবেই। এসেছেও। সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত, কিন্তু সর্বাধিক মর্মন্তুদ কাহিনিটি পাওয়া গেছে বীরাঙ্গনা মমতাজ বেগমের জবানিতে। তাঁর ওপর যে নির্যাতন ঘটেছে, সেটি আমাদের সবার জন্য লজ্জার। অজ্ঞান অবস্থায় তাঁকে আখক্ষেত থেকে উদ্ধার করে আনা হয়। তাঁর স্বামী জমিজিরাত বিক্রি করে তাঁর চিকিৎসা করেন। মমতাজ বেগমকে বীরাঙ্গনা উপাধি দেওয়া হয়েছিল। নির্যাতিত মেয়েদের ওই উপাধি যাঁরা দিয়েছিলেন, তাঁরা জানতেন না যে মুক্তিযুদ্ধের অর্জনগুলো মলিন হওয়ার সঙ্গে সংগতি রেখে তাদের ওই পুরুষমন্য সম্মানপ্রদর্শন অসহায় মেয়েদের জন্য দুঃসহ বোঝায় পরিণত হবে। মমতাজ বেগম তা নিয়ে কোনো অভিযোগ করেননি। কারণ তাঁর যন্ত্রণাগুলো ছিল অসম্মানের চেয়েও কঠিন। তাঁর দুটি মেয়ে। মেয়েদের তিনি ভালো বিয়ে দিতে পারেননি। বলেছেন, ‘বীরাঙ্গনার মেয়েকে কে বিয়ে করতে চায়?’ তাঁর শারীরিক ক্ষত সারেনি। তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি স্বাভাবিক জীবন যাপন করা। বলেছেন, ‘দীর্ঘ ৫৩ বছর ধরে এই নির্মম কষ্ট ভোগ করে আসছি এবং বীরাঙ্গনা নাম নিয়ে জীবনের শেষ দিনটির প্রহর গুনছি।’ এটিই তো প্রাপ্তি; তাঁর এবং তাঁদের মতো অসংখ্য নারীর, যাঁরা তাঁদের কথা বলতে পারেন না লোকলজ্জায়।

সব কাহিনিতেই একটি ধ্বনি আছে, সেটি আর্তনাদের। মুক্তিযুদ্ধকে আমরা নানা বিশেষণে ভূষিত করে থাকি। বলি, এই যুদ্ধ ছিল মহান। তা ছিল বৈকি। অত্যন্ত বড়মাপের দেশপ্রেম, আত্মত্যাগ, সাহস ও উদ্ভাবনশক্তির প্রকাশ ঘটেছে যুদ্ধে। সেসবের পরিচয় নিশ্চয় রয়েছে। তবে আর্তনাদ ছিল মস্ত বড় সত্য। প্রাণভয়ে মানুষ পালিয়েছে। আত্মীয়-স্বজন, আপনজন, বিষয়-সম্পত্তি, সব কিছু ফেলে পালাতে বাধ্য হয়েছে। তবে আর্তনাদের পাশাপাশি নীরব একটি ধিক্কার ধ্বনিও রয়েছে। ধিক্কার কেবল পাকিস্তানিদের নয়, ধিক্কার আমাদের নিজেদেরও। ওরা ছিল অল্প কিছু দস্যু, লাখখানেক হবে সব মিলিয়ে, আমরা ছিলাম সাড়ে সাত কোটি। আমরা কেন এভাবে মার খেলাম ওদের হাতে? হ্যাঁ, ওরা অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত ছিল। কিন্তু সুসজ্জিত হওয়ার সুযোগ তো আমরাই করে দিয়েছি। ওদের হাতে বোমারু বিমান পর্যন্ত ছিল, কিন্তু বিমানগুলো তো ছিল আমাদের ভূমিতে, সেগুলোকে বিকল করে দেওয়ার সুযোগ তো আমাদের ছিল। যুদ্ধক্ষেত্রে আক্রমণ হচ্ছে সর্বশ্রেষ্ঠ আত্মরক্ষা; আমরা আক্রমণ করতে পারিনি। আমাদের দিক থেকে কোনো প্রকার প্রস্তুতি ছিল না। যোগাযোগ ছিল না পারস্পরিক। জনমত সৃষ্টি করা হয়নি আন্তর্জাতিক বিশ্বের সঙ্গে। যুদ্ধের প্রস্তুতি যুদ্ধে যাওয়ার আগে নয়, পরে নেওয়া হয়েছে। পলিটিক্যাল মটিভেশন তৈরির দায়িত্বে ছিলেন বলে কেউ কেউ উল্লেখ করেছেন, তাঁরা ওই দায়িত্ব আগে পাননি, পেয়েছেন যখন শত্রু তাদের গণহত্যা শুরু করে দিয়েছে, তারপর। গণহত্যা যে শুরু হয়েছে, সে খবরটি পর্যন্ত পাওয়া গেছে বিদেশি রেডিও থেকে এবং তার প্রকোপ টের পাওয়া গেছে হানাদাররা যখন একেবারে ঘাড়ের ওপর এসে পড়েছে, তখন। এসব কথা প্রায় সবাই স্মরণ করে থাকেন। বস্তুত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মতো প্রস্তুতিহীন, অসংগঠিত এবং রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের কাহিনি আধুনিক ইতিহাসে কমই পাওয়া যাবে।

লজ্জা আমাদেরই। কিন্তু সে লজ্জা ব্যক্তির নয়, সমষ্টির এবং সমষ্টি যেহেতু চলে নেতৃত্বের পরিচালনায়, লজ্জাটি তাই শেষ বিচারে নেতৃত্বের। একাত্তরে নীরব ধিক্কার ধ্বনিটি ছিল আসলে ওই নেতৃত্বের বিরুদ্ধেই। প্রধান নেতাকে বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে পাকিস্তানে, অন্য নেতারা চলে গেছেন ভারতে। অনেকেই যুদ্ধ করতে যাননি, গেছেন আশ্রয়ের খোঁজে। এবং সবাইকে নির্ভর করতে হয়েছে ভারতের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর। শুরুতে আন্দোলন ছিল স্বায়ত্তশাসনের জন্য, পরে দাবি উঠেছে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের; তার পরে স্বাধীনতার। এই রূপান্তর নেতৃত্বের পরিকল্পনায় ঘটেনি, ঘটেছে ঘটনাপ্রবাহে। ওই প্রবাহে দুটি বিপরীত স্রোত ছিল। একটি হলো ক্ষমতা হস্তান্তরে পাঞ্জাবি সেনাপতিদের অসম্মতি, অপরটি হলো আপসের বিরুদ্ধে পূর্ববঙ্গবাসীর অনড় অবস্থান। দুই স্রোতের সংঘাতে ঘূর্ণির সৃষ্টি হয়েছিল, যার ভুক্তভোগী হয়েছে সাড়ে সাত কোটি মানুষের প্রত্যেকে—কোনো না কোনোভাবে। কেউই নিরাপদে ছিল না। মীরজাফররা ছিল, ভালোভাবেই ছিল, কিন্তু তারাও যে নিশ্চিত ছিল, তা নয়।

ব্যর্থতা নেতৃত্বেরই। যদি কর্তব্য ও প্রস্তুতির নির্দেশ পাওয়া যেত, তাহলে যুদ্ধের প্রকৃতিটা দাঁড়াত সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের। শুরুতেই যুদ্ধ শেষ হয়ে যেত। কারণ হানাদাররা ক্যান্টনমেন্টগুলোতে আটকা পড়ে যেত। তারা ভাতে মরত, পানিতে মরত, মরত অস্ত্রাঘাতেও। কেন্দ্রীয় নির্দেশ ছাড়াও স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিদ্রোহ ঘটেছে। ঘটেছে প্রতিটি ক্যান্টনমেন্টে এবং প্রস্তুতিহীন অবস্থায়ই প্রাথমিকভাবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বাঙালি সেনারা অবাঙালিদের কোণঠাসা করে ফেলেছিলেন। সংঘবদ্ধ পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে সেটি ঘটলে হানাদারদের পরিকল্পনা বিনষ্ট হয়ে যেত।

ঐতিহাসিক সত্যগুলো ক্রমাগত উন্মোচিত হচ্ছে। সে উন্মোচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইতিহাসের জন্য তথ্য-উপাত্ত প্রয়োজন হয়। কিন্তু ইতিহাস তো কেবল ঘটনা নয়, ঘটনা কেন ঘটল, ঘটনার কী তাৎপর্য—এসবও ইতিহাস খোঁজ করে। ওই ব্যাখ্যা ছাড়া ইতিহাস নেই। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে আমাদেরও ওই ব্যাখ্যার খোঁজ করতে হবে। এবং যুদ্ধের ভেতরকার মানুষগুলোর আর্তনাদ আমাদের সবার আর্তনাদেরই অংশ, ধিক্কারও আমাদের সবারই। আর্তনাদ শোনাই কিন্তু যথেষ্ট নয়, সঙ্গে ধিক্কারও শোনা চাই।

সমষ্টিগতভাবে আমাদের বড় ব্যর্থতার একটি হলো পাকিস্তানি হানাদারদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে না পারা। তাদের স্থানীয় দোসরদের কয়েকজনের বিচার হয়েছে, কিন্তু হানাদার পাকিস্তানিদের বিচারও অত্যাবশ্যক। তাদের ভেতর যে ১৯৫ জনকে বিশেষভাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল, তাদের কথা ভুলে গেলে চলবে না। এ ক্ষেত্রেও ব্যর্থতা সেই নেতৃত্বেরই। দুর্ভোগ যা পোহাতে হয়েছে, সেটি জনগণকেই, নেতারা মোটামুটি নিরাপদেই ছিলেন। বিচারের দাবি ভুক্তভোগী জনগণের, কিন্তু ইতিহাস দাবি করছে যে পাকিস্তানি অপরাধীদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো চাই। সেই সঙ্গে যুদ্ধে কার কি ভূমিকা ছিল, তারও মূল্যায়ন ইতিহাসই করে দেবে।


লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
ফ্রেঞ্চ ওপেন: দীর্ঘস্থায়ী ফাইনালের রেকর্ড গড়ে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাজ
ফ্রেঞ্চ ওপেন: দীর্ঘস্থায়ী ফাইনালের রেকর্ড গড়ে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাজ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হলিউড অভিনেত্রী পিপা স্কট মারা গেছেন
হলিউড অভিনেত্রী পিপা স্কট মারা গেছেন

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আখাউড়া স্থলবন্দর চারদিন বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
আখাউড়া স্থলবন্দর চারদিন বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিত-কোহলিদের শূন্যতা পূরণ হয়ে যাবে; দাবি পন্টিংয়ের
রোহিত-কোহলিদের শূন্যতা পূরণ হয়ে যাবে; দাবি পন্টিংয়ের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় সরকারের প্রতি জনগণ আস্থা হারাচ্ছে'
'নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় সরকারের প্রতি জনগণ আস্থা হারাচ্ছে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?
তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিকান্দার রাজার অভিযোগে কোচ বরখাস্ত
সিকান্দার রাজার অভিযোগে কোচ বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঈদ আনন্দ আড্ডা, প্রবাসে মিলনমেলা ও হৃদ্যতার উৎসব
সিডনিতে ঈদ আনন্দ আড্ডা, প্রবাসে মিলনমেলা ও হৃদ্যতার উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্বাচিত সরকারের লম্বা সময় থাকা উচিত নয় : নূরুল ইসলাম বুলবুল
অনির্বাচিত সরকারের লম্বা সময় থাকা উচিত নয় : নূরুল ইসলাম বুলবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেশনস লিগের ফাইনাল দেখতে এসে দর্শকের মৃত্যু
নেশনস লিগের ফাইনাল দেখতে এসে দর্শকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ২৯ বছর বয়সে আকস্মিক অবসরের ঘোষণা পুরানের
মাত্র ২৯ বছর বয়সে আকস্মিক অবসরের ঘোষণা পুরানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হামলা: গাজায় নিহত ৫৫ হাজার ছুঁইছুঁই
ইসরায়েলের হামলা: গাজায় নিহত ৫৫ হাজার ছুঁইছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে
হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় পাঁচ নম্বরে ঢাকা
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় পাঁচ নম্বরে ঢাকা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঈদে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাই-বোনের মৃত্যু
ঈদে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাই-বোনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন
স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ
লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক