শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৬, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

জবানবন্দিতে আবু সাঈদের পোস্টমর্টেম করা চিকিৎসক

বুলেট নয়, হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বুলেট নয়, হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের সময় রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের বুক ও পেট গুলিতে ঝাঁজরা হয়েছিল। তার গলা থেকে ঊরু পর্যন্ত ছিল ছররা গুলির আঘাত। কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বুলেট ইনজুরির পরিবর্তে হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়। মামলার হুমকির পাশাপাশি প্রলোভন দেখানো হয় সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড কিংবা কক্সবাজার ভ্রমণের। চারবার পরিবর্তন করে শেষে পঞ্চমবারে রিপোর্ট জমা দিই। গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে কথাগুলো বলেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. রাজিবুল ইসলাম।

বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ এ তিনি প্রসিকিউশনের ১৮তম সাক্ষী হিসেবে নিজের জবানবন্দি তুলে ধরেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তিনি সাক্ষ্য দেন। এর আগে প্রসিকিউশনের ১৭তম সাক্ষী একই হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিকেল বিভাগের অফিস সহকারী গিয়াস উদ্দিন এবং পরে কুষ্টিয়ার সাংবাদিক শরীফুল ইসলাম জবানবন্দি দিয়েছেন ট্রাইব্যুনালে। পরে এ মামলার পলাতক আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন সাক্ষীদের জেরা করেন। মামলার একমাত্র গ্রেপ্তারকৃত সাক্ষী ও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন আসামির কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

এ দিন প্রসিকিউশনের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। আরও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. রাজিবুল ইসলাম তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র আন্দোলন চলাকালে নিহত আবু সাঈদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করি। তার বুক ও পেট গুলিতে ঝাঁজরা হয়েছিল। তার গলা থেকে ঊরু পর্যন্ত ছররা গুলির আঘাত দেখতে পাই। যথা নিয়মে আবু সাঈদের শরীরে পিলেট পাওয়া যায়। ময়নাতদন্তে আবু সাঈদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে অনেক পিলেটবিদ্ধ হয়ে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেছেন মর্মে আমি মতামত দিয়েছি। সেখানকার মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে ওই রিপোর্ট জমা দিতে যাই। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে রিপোর্ট গ্রহণ না করে পুনরায় রিপোর্ট তৈরি করতে বলেন। একই রিপোর্ট দ্বিতীয়বার ভাষাগত পরিবর্তন করে পেশ করি। কিন্তু সেটাও গ্রহণ করা হয়নি। এভাবে আমি তৃতীয় রিপোর্টও পেশ করি।’

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘চতুর্থবার রিপোর্ট দেওয়ার আগে ৩০ জুলাই রংপুর মেডিকেল কলেজের ভাইস প্রিন্সিপালের (মাহফুজুর রহমান) রুমে আমাকে ডেকে নেওয়া হয়। সে সময়ে ডিজিএফআই, সিটিএসবি, পুলিশের ডিসি ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি (রংপুর) ডাক্তার চন্দন উপস্থিত ছিলেন। ওই সময় রুমের বাইরে অবস্থান করছিলেন ডিজিএফআই, এনএসআই ও পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা। তারা আমাকে বুলেট ইনজুরির পরিবর্তে হেড ইনজুরি মতামত দিয়ে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট তৈরি করতে চাপ দেন। তারা বলেন, তাদের মনমতো রিপোর্ট না হলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। তারা আরও বলেন, আপনার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা রিপোর্ট আছে। এ ছাড়া আমাকে সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ড ঘুরে আসার প্রলোভন দেখান তারা। তখন আমি বলি, আমার পাসপোর্ট নেই, তখন তারা আমাকে দুই সপ্তাহের জন্য কক্সবাজার ঘুরে আসতে বলেন, আমি বলি আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যার দৃশ্য সারা বিশ্বে লাইভে সম্প্রচারিত হয়েছে। আমি যদি হেড ইনজুরিতে মৃত্যু হয়েছে মর্মে রিপোর্ট দিই, তাহলে শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের মানুষ ডাক্তার সমাজকে ঘৃণার চোখে দেখবে।’ ডাক্তার রাজিবুল তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘এরপর স্বাচিপের সভাপতি ডাক্তার চন্দন আমাকে বলেন, আবু সাঈদের লাশ নিয়ে ব্যবসা চলছে। নেত্রী (শেখ হাসিনা) এ ব্যাপারে কনসার্ন আছেন। পুলিশ যেভাবে রিপোর্ট চায় সেভাবে রিপোর্ট দিয়ে দাও। তোমার বিষয়টা আমরা দেখব। এত কিছুর পরও আমি আমার অবস্থান থেকে সরে আসি নাই। আমি কোনো হেড ইনজুরি পাইনি। সর্বশেষ চতুর্থবার আমার প্রদত্ত রিপোর্টে ইনজুরির বর্ণনা ঠিক করলেও গানশট ইনজুরির কথা উল্লেখ করিনি। পিলেট ইনজুরিসহ অন্যান্য বর্ণনা দিয়ে রিপোর্ট পেশ করি। তার পর তারা সেটি নিয়ে যায়।’

সাক্ষী বলেন, ‘আমাকে অনবরত হুমকি প্রদান করা সত্ত্বেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমি সত্য রিপোর্ট প্রদান করেছি। যে তিনটি রিপোর্ট পূর্বে ফেরত দেওয়া হয়েছিল, তা আমি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জমা দিতে পেরেছি।’ তিনি আবু সাঈদ হত্যার নির্দেশ প্রদানকারী, হত্যার সহায়তাকারীসহ জড়িত সবার বিচার চান।

আনন্দমিছিল শেষে ফেরার পথে হত্যা করা হয় দুজনকে : গতকাল প্রসিকিউশনের ১৯তম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন কুষ্টিয়ার স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিক ৩২ বছর বয়সি শরীফুল ইসলাম। তিনি তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ১৮ জুলাই কুষ্টিয়া শহরের চৌড়হাস বিমান মোড় এলাকায় আন্দোলনের অংশ হিসেবে মিছিল করছিলাম। ওই সময় ছাত্রলীগ-যুবলীগের হেলমেটধারীরা পুলিশি পাহারায় আমাদের ওপর হামলা করে। এরপর আমরা ওইদিন ওখানে আন্দোলন শেষ করে নিজ নিজ বাড়ি ফিরে যাই। তারপর পুলিশ আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করে আমাদের খুঁজতে থাকে। সেই সময় আমরা কেউ বাসায় থাকতে পারতাম না। পুলিশ যুবলীগ-ছাত্রলীগের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে আমাদের খোঁজ করত।’

তিনি জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ৪ আগস্ট আন্দোলনের অংশ হিসেবে কুষ্টিয়া বড়বাজার রকশি গলি মোড়ে সমবেত হই। আমাদের লক্ষ্য ছিল মজমপুর গেটে গিয়ে আরও লোকজনের সঙ্গে একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ করব। সেখানে পৌঁছলে দেখি প্রায় ১০ হাজার মানুষ সমবেত হয়েছে। খবর পাই চৌড়হাস এলাকায় আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর পুলিশ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ আক্রমণ করেছে। তখন আমরা সেখানে যাই। আমাদের উপস্থিতি বেশি থাকায় আক্রমণকারীরা চলে যায়। তখন আমরা আবার মজমপুর গেটে ফেরত আসি। সেখানে পুলিশ সারা দিন গুলি করে। আমরা পিছু না হটলে পুলিশ বলে, তারা আর গুলি করবে না, আমাদের বাসায় চলে যেতে বলে। তখন আমরা যে যার মতো বাড়ি ফিরে যাই।’

জবানবন্দিতে তিনি আরও বলেন, ‘৫ আগস্ট রকশি গলি মোড়ে সকাল ৯টার দিকে আমরা সমবেত হই। তখন আমাদের সংখ্যা ছিল ৩০-৩৫ জন। ওই সময় আমাদের সঙ্গে সর্বস্তরের মানুষ যোগ দেয়। ওই সময় আমরা থানার মোড়ের দিকে এগোনোর সময় এন এস রোডে জেলা পরিষদের কাছে মৌবন রেস্টুরেন্টের সামনে উপস্থিত হলে এসআই মোস্তাফিজসহ ৮-১০ জন হেলমেটধারী আমাদের ওপর শটগান দিয়ে গুলি শুরু করে। ওই সময় আমার দুই হাতে গুলি লাগে। আমি তখন একটি মসজিদে আশ্রয় নিয়ে কিছুক্ষণ রেস্ট নিই। কিছুক্ষণ পর আবার আন্দোলন শুরু করার জন্য মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে মা-খালাসহ সবাইকে ডাকি।’

সাংবাদিক শরীফুল জবানবন্দিতে বলেন, ‘খবর পাই শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবে। ওই খবরটা আমি কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বলি। তাকে বলি আমাদের ওপর গুলি করবেন না। তখন ওসি সাহেব হ্যান্ডমাইক দিয়ে আমাকে বলে ছাত্র-জনতাকে শান্ত করতে। ওই সময় এসআই মোস্তাফিজ আমাকে শটগান দিয়ে গুলি করতে থাকে। তখন আমাকে দুজন ছাত্র ডাকবাংলোর ভিতরে নেয়। পরে আমাকে চিকিৎসার জন্য তোফাজ্জল হেলথ সেন্টারে নিয়ে যায়। আমার দুই হাতে তিনবার অপারেশন হয়েছে। ৬২টা পিলেট বের করা হয়েছে। ডাক্তার জানিয়েছেন আমার শরীরে আরও ৫০০-এর অধিক পিলেট রয়েছে, যা বের করা সম্ভব নয়। এ সময় সাক্ষী তার বাম হাতের এক্সরে ফিল্ম ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। সাক্ষী শরীফুল জানান, ৫ আগস্ট দিনের বেলা কুষ্টিয়া শহরে ছয়জন পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন। একই দিন সন্ধ্যার পর আনন্দমিছিল করে ফেরার পথে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজন কুপিয়ে হত্যা করেছে আরও দুই ছাত্রকে।’

এ হত্যাকাণ্ডের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদেরসহ সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের দায়ী করে তাদের বিচার দাবি করেন সাক্ষী।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি
বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে