শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫

সেই কর্মকর্তারা এখনো বঞ্চিত

♦ পদোন্নতিতে স্থান পাননি অনেকে ♦ ভালো দায়িত্বও দেওয়া হচ্ছে না
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
সেই কর্মকর্তারা এখনো বঞ্চিত

প্রশাসনে বঞ্চিত কর্মকর্তারা এখনো ভালো নেই। বিগত সরকারের ১৫ বছরে তাদের নানাভাবে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল। এখনো নানাভাবে বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে বিগত সরকারের সময় সুবিধাভোগীদের গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন, বঞ্চিতদের কম গুরুত্বপূর্ণ পদে নিযুক্ত এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে অনেক বঞ্চিত কর্মকর্তা উপেক্ষিত হয়েছেন। এতে প্রশাসনের ভিতরে রয়েছে এক ধরনের ক্ষোভ ও অস্থিরতা। সংশ্লিষ্টদের মতে, বিগত সময়ে যারা সুবিধা নিয়েছে তারা এখনো সুবিধা নিচ্ছে এবং পদোন্নতি পাচ্ছে। এটা প্রশাসনকে কয়েক ভাগে বিভক্ত করে ফেলছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে প্রশাসনে শুরু হয় রদবদল। ঢালাও রদবদলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নিরপেক্ষ, ভালো ও দক্ষ কর্মকর্তারা। যারা বিগত সরকারের সময়ে দলদাস না হওয়ায় বঞ্চিত হয়েছেন এবং ডাম্পিং পোস্টিংয়ে কাজ করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বঞ্চিতরা যেন আরও বেশি কোণঠাসা হয়ে পড়ছেন। সর্বশেষ যুগ্মসচিব পদে পদোন্নতিতে বিগত সরকারের ডিসি, মন্ত্রী এবং উপদেষ্টাদের পিএসদের নাম রয়েছে। অথচ বাদ পড়েছেন নিরপেক্ষ শতাধিক কর্মকর্তা। জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ও সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এবার পদোন্নতি না পেয়ে এক কর্মকর্তা সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। নিজেদের মধ্যে অনৈক্য এবং অনাস্থার কারণে অনেক ভালোরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে অনেকের আর্থিক সমস্যা হচ্ছে, সামাজিক, পারিবারিক সমস্যা হচ্ছে। পদোন্নতি, ওএসডি, বাধ্যতামূলক অবসরের ক্ষেত্রে সরকারের আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন ছিল। যারা ভালো মানুষ এবং ভালো কর্মকর্তা তাদের সামাজিক সম্মানটাই সব। যদি সেই সম্মান ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাদের সুখের কিছুই থাকে না। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ২০ মার্চ প্রশাসনে যুগ্মসচিব পদে ১৯৬ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এতে নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ২৪ ব্যাচের পদোন্নতিযোগ্য ৩২০ জনের মধ্যে বাদ পড়েছেন ১৮৩ জন।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিগত সরকারের সময় ডিসি থাকার পরও পাঁচজনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। অথচ তারা আগের সরকারের সময়ও সুবিধাভোগী। বর্তমানেও সুবিধা বাগিয়ে নিচ্ছেন। বঞ্চিত একাধিক কর্মকর্তার দাবি, আওয়ামী লীগের ডিসি হয়ে যারা কলঙ্কিত নির্বাচনে সহযোগিতা করেছেন তাদের আবার পদোন্নতি হয় কীভাবে, কারা দিল? কীসের বিনিময়ে দিল। সেটি খতিয়ে দেখতে হবে। জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় শেরপুরের ডিসি সাহেলা আক্তার, গাইবান্ধার ডিসি মো. অলিউর রহমান, চুয়াডাঙ্গার ডিসি মনিরা বেগম, রংপুরের ড. চিত্রলেখা নাজনী এবং শেরপুরের ডিসি শ্রাবন্তী রায় পদোন্নতি পেয়ে যুগ্মসচিব হয়েছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের সাবেক পিএস আবু সালেহ মোহাম্মদ ওবায়েদুল্লাহ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ শাখার পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামান, ড. মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র আ জ ম নাছিরের পিএস মো. আমিনুর রহমানসহ আরও কয়েকজন যারা আওয়ামী লীগ সময়ের সরকারের মন্ত্রী উপদেষ্টাদের পিএস ছিলেন তারাও পদোন্নতি পেয়েছেন। সব সময় লবিং করে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকারাও বর্তমান সরকারের সর্বোচ্চ সুবিধা নিচ্ছেন। আবার অনেকে ডিসি বা মন্ত্রী উপদেষ্টাদের পিএসও ছিলেন না এমন অসংখ্য কর্মকর্তা বাদ পড়েছেন।

২৪ ব্যাচের এক কর্মকর্তা পদোন্নতি না পেয়ে সামাজিক মাধ্যমে লেখেন, ডিসি বা মন্ত্রীদের পিএস ছিলাম না। তবু পদোন্নতি বঞ্চিত এটাই নিয়তি! জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করে পদোন্নতি না পাওয়া একাধিক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কত বছর পর একটা পদোন্নতির স্বপ্ন থাকে। সেটা যখন বঞ্চিত হই তখন আর মনে আনন্দ থাকে না।

আরেক কর্মকর্তা বলেন, আওয়ামী লীগের সময় তাদের অনৈতিক নির্দেশনা না মানার কারণে ডাম্পিং পোস্টিংয়ে কাজ করতে হয়েছে। এখনো পদোন্নতি বঞ্চিত। উপরওয়ালা একজন আছেন।

পদোন্নতির পর বঞ্চিত কর্মকর্তাদের একটি বড় অংশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আবদুর রশীদ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেস উর রহমানের সঙ্গে দেখা করে পদোন্নতির বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ করেছে। বাদ পড়া কর্মকর্তারা বিষয়টি পুনর্বিবেচনা হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় থেকে দায়িত্ব পালন করে আসা অনেক কর্মকর্তা ঘুরেফিরে একই দায়িত্বে আছেন বছরের পর বছর ধরে। অথচ তিন বছর পরপর সরকারি চাকরিতে বদলির নিয়ম রয়েছে। সদ্য যুগ্মসচিব পদে পদোন্নতি পাওয়া বেশির ভাগ কর্মকর্তার ইনসিটু (আগের জায়গায় পদায়ন) করা হয়েছে। এতে একটি কর্মক্ষেত্রে কয়েক বছর দায়িত্ব পালন করে পদ বাড়লেও একই দায়িত্বে একই ব্যক্তি থাকছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
নগরজুড়ে পশু জবাই, পরিচ্ছন্নতায় প্রস্তুত ২০ হাজার কর্মী
নগরজুড়ে পশু জবাই, পরিচ্ছন্নতায় প্রস্তুত ২০ হাজার কর্মী

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে
তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বর্জ্য অপসারণ: চট্টগ্রামে মাঠে ৪ হাজার পরিচ্ছন্নতাকর্মী
বর্জ্য অপসারণ: চট্টগ্রামে মাঠে ৪ হাজার পরিচ্ছন্নতাকর্মী

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের সকালে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঈদের সকালে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অপরাধী বা স্বৈরশাসক যতই ক্ষমতাধর হোক তাদের পতন নিশ্চিত: মঈন খান
অপরাধী বা স্বৈরশাসক যতই ক্ষমতাধর হোক তাদের পতন নিশ্চিত: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা, নিহত ৪
কিয়েভে রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা, নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়ছে ‘হাউসফুল ৫’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়ছে ‘হাউসফুল ৫’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় সামরিক স্থাপনায় ড্রোন হামলার চেষ্টা, হামলাকারী নিহত
রাশিয়ায় সামরিক স্থাপনায় ড্রোন হামলার চেষ্টা, হামলাকারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী মানবিক সহায়তা নৌযান : ভূমধ্যসাগরে অভিবাসী উদ্ধার
গাজাগামী মানবিক সহায়তা নৌযান : ভূমধ্যসাগরে অভিবাসী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা না পেয়ে চলন্ত ট্রেনেই মৃত্যু ভারতীয় ক্রিকেটারের
চিকিৎসা না পেয়ে চলন্ত ট্রেনেই মৃত্যু ভারতীয় ক্রিকেটারের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের সকালে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
ঈদের সকালে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে উৎসাহ ও উদ্দীপনায় ঈদুল আজহা উদযাপন
নরসিংদীতে উৎসাহ ও উদ্দীপনায় ঈদুল আজহা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ড সিরিজে অনিশ্চিত আকিল হোসেন
ইংল্যান্ড সিরিজে অনিশ্চিত আকিল হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছেন চীনের কোটি শিক্ষার্থী
বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছেন চীনের কোটি শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’
‘প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সেনা কর্মকর্তা হত্যার জেরে ৬ বছরের শিশুকে গ্রেফতার!
মিয়ানমারে সেনা কর্মকর্তা হত্যার জেরে ৬ বছরের শিশুকে গ্রেফতার!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকাসহ যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যান্টার্কটিকার বরফের নিচে লুকানো প্রাচীন পর্বতমালার রহস্য জানা গেল!
অ্যান্টার্কটিকার বরফের নিচে লুকানো প্রাচীন পর্বতমালার রহস্য জানা গেল!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট, ভোগান্তি চরমে
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট, ভোগান্তি চরমে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদুল আজহার নামাজ আদায়
আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদুল আজহার নামাজ আদায়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা
কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!
সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক