শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

স্বর্ণযুগে যেভাবে হিট হতো সিনেমা

প্রদর্শকরাই ছিলেন প্রযোজক
আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বর্ণযুগে যেভাবে হিট হতো সিনেমা

চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগে প্রায় সব সিনেমা কেন হিট হতো? চলচ্চিত্রকারদের কথায়- তখন প্রায় প্রতিটি সিনেমা হল মালিক নিজেরাই সিনেমা প্রযোজনা করতেন। মানে প্রদর্শকরাই ছিলেন প্রযোজক। একজন সিনেমা হল মালিক ভালো বলতে পারেন কেমন গল্প ও নির্মাণের সিনেমা দর্শক পছন্দ করেন। ফলে সহজেই ব্যবসাসফল হতো এসব সিনেমা। নব্বই দশকের শেষভাগ পর্যন্ত এ চিত্র বহাল ছিল। এরপর প্রদর্শকরা নানা কারণে সিনেমা নির্মাণের আগ্রহ হারিয়ে ফেললে সেভাবে আর কয়েক মাসেও একটি হিট সিনেমা পাওয়া যায় না। ষাটের দশক থেকে নব্বই দশকের প্রথমদিক পর্যন্ত সারা দেশে প্রদর্শকদের সিনেমা প্রযোজনার চিত্র ছিল এমন- ঢাকার গুলিস্তান ও নাজ সিনেমার কর্ণধার এস এ দোসানি তার আনিস ফিল্ম করপোরেশনের মাধ্যমে প্রযোজনা করেছিলেন উর্র্দুসহ প্রায় অর্ধশত সিনেমা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো- সাত ভাই চম্পা, পায়েল, বেদের মেয়ে প্রভৃতি। ঢাকার স্টার সিনেমার মালিক ইফতেখার উল আলম তার স্টার ফিল্ম করপোরেশনের ব্যানারে নির্মাণ করেন বেহুলা, বাহানা, সঙ্গম, দুই ভাই, যোগবিয়োগ, দুই পয়সার আলতাসহ প্রায় অর্ধশত হিট সিনেমা। চাঁদপুরের চিত্রলেখা সিনেমা হলের অন্যতম একজন মালিক এম এ মোহিত তার লিবার্টি ফিল্মস করপোরেশনের ব্যানারে নির্মাণ করেন অসংখ্য সিনেমা। এর মধ্যে অন্যতম একটি হিট সিনেমা হলো- পাতাল পুরীর রাজকন্যা। ঢাকার শাবিস্তান সিনেমা হলের মালিক মোস্তফা তার ফেমাস ফিল্মস করপোরেশনের মাধ্যমে নির্মাণ করেন দর্পচূর্ণ, ভানুমতিসহ অসংখ্য দর্শকনন্দিত সিনেমা। মানসী সিনেমা হলের মালিক আহরাম আহমেদ সিদ্দিকী প্রযোজনা করেন সারেং বউ, বন্ধনসহ অসংখ্য কালজয়ী সিনেমা। লায়ন সিনেমার মালিক মির্জা আবদুল খালেক তার এন এন ফিল্মসের ব্যানারে নির্মাণ করেন অবদান, ঘরনী, লোভলালসাসহ বহু দর্শকনন্দিত সিনেমা। মধুমিতা সিনেমা হলের অন্যতম কর্ণধার ইফতেখার উদ্দীন আহমেদ নওশাদ তার মধুমিতা মুভিজের ব্যানারে নির্মাণ করেন- আগুন, নিশান, দূরদেশ, এক মুঠো ভাত, অলংকারসহ শতাধিক জনপ্রিয় সিনেমা। অভিসার সিনেমা হলের কর্ণধার সফর আলী ভূঁইয়া ও কে এম আর মঞ্জুর তাদের অভি ফিল্মসের ব্যানারে নির্মাণ করেন দাঙ্গা, সিপাহী, লালুভুলু, ননদভাবী, অ্যাকসিডেন্টসহ অনেক দর্শকপ্রিয় সিনেমা। বলাকা সিনেমা হলের কর্ণধার হাসান দাউদ নির্মাণ করেন রাজাসাহেব সিনেমাটি। শ্যামলী সিনেমা হলের মালিক আবদুল হাফিজ তার লিবার্টি প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মাণ করেন আসমান জমিন, বিষকন্যাসহ বেশকটি জনপ্রিয় সিনেমা। বিউটি সিনেমা হলের মালিক এস এ খালেক নির্মাণ করেন মহানগরসহ বেশকটি সফল সিনেমা। এশিয়া ও পর্বত সিনেমা হলের মালিক শাহদাত হোসেন বাদশা ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল তাদের অমি বণি কথাচিত্রের ব্যানারে নির্মাণ করেন কোটি টাকার কাবিন, পিতার আসন, চাচ্চু, দাদীমা, মায়ের হাতে বেহেশতের চাবিসহ বেশকটি দর্শকনন্দিত সিনেমা। সনি সিনেমা হলের মালিক মোহাম্মদ হোসেন তার সনি কথাচিত্রের ব্যানারে নির্মাণ করেন জন্মদাতা, ফায়ার, আজকের হাঙ্গামাসহ বেশকটি ব্যবসাসফল সিনেমা। পদ্মা ও সুরমা সিনেমা হলের কর্ণধার এ বি সিদ্দিকী ও শফী বিক্রমপুরী তাদের যমুনা ফিল্মস করপোরেশনের ব্যানারে নির্মাণ করেন অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী, ডাকু মনসুর, সবুজ সাথী, সকাল সন্ধ্যাসহ অসংখ্য হিট সিনেমা। পূর্ণিমা সিনেমা হলের মালিক আবুল খায়ের প্রযোজনা করেন সুতরাং-এর মতো কালজয়ী সিনেমাটি। চিত্রা মহলের কর্ণধার কাজী জহির তার চিত্রা ফিল্মসের ব্যানারে নির্মাণ করেন- আশার আলো, চাষীর মেয়ে, দস্যুরানী, বধূবিদায়, ফুলের মালা, বন্ধন, রানী চৌধুরানীসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসাসফল সিনেমা। যশোরের মনিহার সিনেমার মালিক সিরাজুল ইসলাম প্রযোজনা করেন বিসর্জনসহ বেশকটি দর্শকপ্রিয় সিনেমা। সিরাজগঞ্জের মমতাজ সিনেমা হলের মালিক শেরতাজ আলী ডাবলু নির্মাণ করেন স্পর্ধাসহ অনেক হিট সিনেমা। ফরিদপুরের চালার রজনীগন্ধা সিনেমা হলের মালিক আবদুর রাজ্জাক প্রযোজনা করেন মিথ্যার মৃত্যু। চট্টগ্রামের সানাই সিনেমা হলের মালিক পানাউল্লাহ প্রযোজনা করেন সত্যের মৃত্যু নেই ও টাকার অহংকার- এর মতো বাম্পার হিট সিনেমা। চট্টগ্রামের খুরশিদ মহল সিনেমা হলের কর্ণধার শাহেদ আজগর চৌধুরী ও রাশেদ আজগর চৌধুরী প্রযোজনা করেন পিতাপুত্র ও অভিশাপসহ বেশকটি সিনেমা। নারায়ণগঞ্জের গুলশান সিনেমা হলের মালিক মহিউদ্দীন আহমেদ প্রযোজনা করেন পুত্রবধূ ও গৃহলক্ষ্মীর মতো দর্শকপ্রিয় সিনেমা। নারায়ণগঞ্জের আশা সিনেমা হলের মালিক মণির হোসেন তার আশা ফিল্মস করপোরেশনের ব্যানারে নির্মাণ করেন অন্তরে অন্তরে, অমর, অচিন দেশের রাজকুমারসহ বেশকটি হিট সিনেমা। নারায়ণগঞ্জের ডায়মন্ড সিনেমা হলের মালিক ইফতেখার আহমেদ তার স্ক্রিন ফিল্মস করপোরেশনের ব্যানারে নির্মাণ করেন রঙিন প্রাণসজনী সিনেমাটি। ঢাকার জোনাকী সিনেমা হলটি লিজ নিয়ে পরিচালনা করেন আজিজুর রহমান বুলি ও এ কে এম জাহাঙ্গীর খান। তারা প্রযোজনা করেন- নাচের পুতুল, স্মৃতিটুকু থাক, মতিমহল, হিম্মতওয়ালী, শ্বশুরবাড়ি, শুভদা, নয়নমনিসহ অসংখ্য হিট সিনেমা। জাহাঙ্গীর খানের প্রযোজনা সংস্থার নাম ছিল আলমগীর পিকচার্স। ফরিদপুরের চালার সাথী সিনেমা হলের মালিক মিয়া আলাউদ্দীন তার মালঞ্চ কথাচিত্রের ব্যানারে প্রযোজনা করেন ভাগ্যবতী, কুসুমকলি সিনেমাগুলো। মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরের ঝুমুর সিনেমা হলের মালিক সুকুমার রঞ্জন ঘোষ তার আনন্দমেলা সিনেমার ব্যানারে নির্মাণ করেন কেয়ামত থেকে কেয়ামত, স্বজন, অমরসঙ্গীসহ বেশকটি ব্যবসাসফল সিনেমা। আশুগঞ্জের কোহিনূর সিনেমা হলের কর্ণধার প্রয়াত আবদুল জলিল প্রযোজনা করেন সূর্যস্নান, ধারাপাতসহ বেশকটি আলোচিত সিনেমা।

চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির শীর্ষ কর্মকর্তা মিয়া আলাউদ্দীন বলেন, একসময় সিনেমা হলের মালিক অর্থাৎ প্রদর্শকরা সিনেমা নির্মাণ করতেন বলে সেসব সিনেমা সহজে দর্শক মন কাড়ত। কারণ প্রদর্শকরা জানতেন দর্শক কী ধরনের সিনেমা চায়। তাই সেই সময়টা ছিল এদেশের সিনেমার স্বর্ণযুগ। তাই এখনো যদি প্রদর্শকরা সিনেমা প্রযোজনায় এগিয়ে আসেন তাহলে আমাদের সিনেমা আবার তার সোনালি অতীত ফিরে পাবে বলে আমার বিশ্বাস।

এই বিভাগের আরও খবর
আইজ অন এ তারার মেলা
আইজ অন এ তারার মেলা
সালমান খানের সিকান্দর
সালমান খানের সিকান্দর
ওটিটি
ওটিটি
ঈদে ৬ সিনেমা
ঈদে ৬ সিনেমা
গানে গানে ঈদ আনন্দ
গানে গানে ঈদ আনন্দ
ঈদ মাতাবে যত নাটক
ঈদ মাতাবে যত নাটক
ছোট পর্দার নির্বাচিত অনুষ্ঠান
ছোট পর্দার নির্বাচিত অনুষ্ঠান
ইত্যাদির মাধ্যমে দর্শকপ্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করি
ইত্যাদির মাধ্যমে দর্শকপ্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করি
অস্ট্রেলিয়ায় ছুটিতে সামান্থা
অস্ট্রেলিয়ায় ছুটিতে সামান্থা
এবার নির্মাতা অভিনেতা হৃতিক
এবার নির্মাতা অভিনেতা হৃতিক
ঈদে ওপার বাংলার তিন নায়িকা এপারে
ঈদে ওপার বাংলার তিন নায়িকা এপারে
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক