শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৫, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫

প্রমোশন পাওয়ার মূলমন্ত্র

শামছুল হক রাসেল
অনলাইন ভার্সন
প্রমোশন পাওয়ার মূলমন্ত্র

একটি ভালো চাকরি অর্জন করতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। এরপর শুরু হয় কর্মক্ষেত্রের প্রতিযোগিতা। সেখানে প্রত্যেকেই একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী। একে অপরকে টপকে সাফল্যের শীর্ষে উঠতে হয়। কেউ কাউকে ছাড় দিতে চায় না, প্রত্যেকেই চায় নিজের ভাগ্যকে বদলাতে। পেতে চায় প্রমোশন। কাজের যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনে এগিয়ে যেতে হয়। প্রত্যেকেই কর্মক্ষেত্রে প্রমোশনের জন্য চাতক পাখির মতো হাঁ করে থাকে। কিছু কৌশল ও দক্ষতার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে প্রমোশন পাওয়া সহজ হয়। প্রমোশন পাওয়ার কৌশল নিয়ে রইল কিছু পরামর্শ।—

অফিসের চাহিদা পূরণ :  বসের চাহিদামাফিক  কাজ করতে হবে আর এটাই হওয়া উচিত। জানতে হবে অফিসের কাজে বস কি চায়? অফিসকে কি দিতে পারবেন। বসের এই চাহিদা পূরণে কি স্বয়ংসম্পূর্ণ? প্রমাণ করতে হবে প্রতিষ্ঠান নিয়ে আপনার সৎ পরিকল্পনার কথা। সৎ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সময় সবাইকে সম্পৃক্ত করতে হবে। প্রতিষ্ঠান আপনার সফলতা সম্পর্কে জানবে। জানবে দক্ষতা, কর্মক্ষমতা, কর্মস্পৃহা, সততা ইত্যাদি সম্পর্কেও। পাশাপাশি রয়েছে  ব্যক্তিত্ব, বাচনভঙ্গি, সহযোগী মনোভাব ইত্যাদি। তারপরই না পদোন্নতির প্রশ্ন। মাঝে মাঝে অতিরিক্ত কিছু কাজ সম্পাদন করার জন্য দায়িত্ব নিতে হতে পারে। এসব কাজে যোগ্যতা ও দক্ষতার মাপকাঠি ফুটিয়ে তুলতে হবে। মনে রাখতে হবে গতানুগতিক কাজের বাইরে যেগুলো করবেন সেগুলো দ্বারা অফিসের সবার নজরে পড়তে পারেন। এরপর যদি নতুন অবস্থানে সামর্থ্য প্রমাণ করতে পারেন, তখনই কেবল আপনাকে নতুন অবস্থানের জন্য স্থায়ীভাবে বহাল করবে। নতুন অবস্থানে আসার পর নিজের কাজকেও পর্যবেক্ষণ করতে হবে। মনে মনে স্থির করতে হবে আপনি আপনার বর্তমান অবস্থানে সর্বোচ্চ সাফল্য দেখাতে পারবেন। নিজেকে স্থির করে নিতে হবে- ‘হ্যাঁ! আমি পারব’। মনের জোর হলো সবচেয়ে বড় জোর। এর মাধ্যমে পেরুতে পারেন হিমালয়সম বাধা। ডিঙ্গাতে পারেন অনেক ঝুটঝামেলা। এড়াতে পারেন অনেক প্রতিবন্ধকতা। আরও একটি বিষয়ে মনস্থির করতেই হবে যে, আমি আমার সাফল্যের জন্য অতিরিক্ত সময়ও ব্যয় করতে পারব। অনেকের ধারণা সকাল-সন্ধ্যা কাজ করলেই প্রমোশন পাওয়া যাবে। কিন্তু এই ধারণাটা ভুল। সকাল-সন্ধ্যা কাজ করলেই প্রমোশন পাওয়া যাবে না। প্রমোশন পেতে হলে অবশ্যই কর্মদক্ষতা, বিচক্ষণতা, কর্মস্পৃহা, উন্নত ধারণা, নতুন নতুন কাজ করার মতো সাহস থাকতে হবে, যা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নজর কাড়বে। আর এই কাজগুলো এনে দেবে সফলতা, পাইয়ে দেবে প্রমোশন। তাছাড়া ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যেভাবে চান তার পুরোটাই দিতে পারলে ভালো। আরও একটি জরুরি বিষয় হলো— যদি

বর্তমান কাজে পুরো সফলতা ছাড়াও অন্যান্য কাজেও দক্ষতার সঙ্গে কাজ সম্পাদন করার ক্ষমতা অবমুক্ত করতে পারেন। তবে অবশ্যই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আপনার প্রতি খুশি থাকবেন।

দক্ষতার পরস্ফুিটন : আপনার উচিত ঊর্ধ্বতনকে নতুন নতুন পরিকল্পনার কথা জানানো। জানাতে হবে দক্ষতা। বিকশিত করতে হবে সুপ্ত কোনো প্রতিভাকে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যখন ব্যস্ত থাকেন তখন অবশ্য এই কাজ করা ঠিক নয়। একটি ভালো সময় বিচার করেই কাজটি করতে হবে। সময়টা হতে পারে লাঞ্চের সময় কিংবা অফিস শেষে অথবা কোনো আনন্দঘন মুহূর্তে।  বসের মন-মেজাজের ওপর নির্ভর করবে এসব কথার গ্রহণযোগ্যতা। নতুন ধারণা সম্পর্কে পূর্ণ বিবরণ দিতে হবে। তাছাড়া পরিকল্পনাটি আর্থিক আয়ের ক্ষেত্রে কতটা যথোপযুক্ত তার পিছনেও কিছু যুক্তি দিতে হবে। সব শোনার পর বসের মতামত সম্পর্কেও জানতে হবে।

যাচাই-বাছাই ও বিশ্লেষণ :  কাজটি ঠিকভাবে করতে পারবেন কিনা এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের কিছু দ্বিধা থাকতে পারে। ঊর্ধ্বতনকে বুঝাতে হবে যে কোনো কাজের জন্য আপনি উপযুক্ত আর নতুন এই অবস্থানে সর্বোচ্চ কর্মদক্ষতা প্রমাণ করতে সক্ষম। যদি নতুন কাজটিতে বহাল হওয়ার পর থেকেই নিজের দায়িত্ব সম্পর্কে তত্পর থাকেন তবে সেই অবস্থানেও পূর্বের মতো দক্ষতা প্রমাণ করতে পারবেন। মোদ্দাকথা হলো, নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতাকে অফিসে ফুটিয়ে তোলা ও কাজের মাধ্যমে বসের মন জয় করা। তাহলেই প্রমোশন আপনাকে নিজ থেকেই হাতছানি দিয়ে ডাকবে।

বিডি প্রতিদিন/আশিক

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাকরিপ্রার্থীদের জন্য গুগলের নতুন এআই টুল ‘ক্যারিয়ার ড্রিমার’
চাকরিপ্রার্থীদের জন্য গুগলের নতুন এআই টুল ‘ক্যারিয়ার ড্রিমার’
রাঙামাটির তরুণ উদ্যোক্তাদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ
রাঙামাটির তরুণ উদ্যোক্তাদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ
বিনামূল্যে এআই কোর্স করাবে চিপ নির্মাতা কোম্পানি ‘এনভিডিয়া’
বিনামূল্যে এআই কোর্স করাবে চিপ নির্মাতা কোম্পানি ‘এনভিডিয়া’
ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ, লাগবে না সনদ বা অভিজ্ঞতা
ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ, লাগবে না সনদ বা অভিজ্ঞতা
অফিসে যেভাবে হয়ে উঠবেন গুরুত্বপূর্ণ একজন
অফিসে যেভাবে হয়ে উঠবেন গুরুত্বপূর্ণ একজন
আগে ভাবুন কোনটা শিখতে চান
আগে ভাবুন কোনটা শিখতে চান
কমিউনিকেশন স্কিল যেভাবে বাড়াবেন
কমিউনিকেশন স্কিল যেভাবে বাড়াবেন
চাকরির সাক্ষাৎকারে ‘নিজের সম্পর্কে’ যেভাবে বলবেন
চাকরির সাক্ষাৎকারে ‘নিজের সম্পর্কে’ যেভাবে বলবেন
ইন্টার্নশিপ কেন এবং কীভাবে করবেন
ইন্টার্নশিপ কেন এবং কীভাবে করবেন
কর্মক্ষেত্রে সফলতার জন্য যে ৪ স্কিল থাকা জরুরি
কর্মক্ষেত্রে সফলতার জন্য যে ৪ স্কিল থাকা জরুরি
ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
কোন সময় সিভি পাঠালে চাকরির সম্ভাবনা বেশি?
কোন সময় সিভি পাঠালে চাকরির সম্ভাবনা বেশি?
সর্বশেষ খবর
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টের পতনের পর এখন দেশে নির্বাচনী হাওয়া বইছে: আমীর খসরু
ফ্যাসিস্টের পতনের পর এখন দেশে নির্বাচনী হাওয়া বইছে: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে দুটি মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে ২ যুবক নিহত
শিবচরে দুটি মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে ২ যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে বাসের ধাক্কায় নিরাপত্তাকর্মী নিহত
কমলাপুরে বাসের ধাক্কায় নিরাপত্তাকর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে ঈদুল ফিতর উদযাপিত
সিডনিতে ঈদুল ফিতর উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হবিগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ শুভেচ্ছায় ভক্তদের যা বললেন শাহরুখ খান
ঈদ শুভেচ্ছায় ভক্তদের যা বললেন শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ১
ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যের বিষয়ে আমরা সতর্ক রয়েছি: নাছির উদ্দীন
ঐক্যের বিষয়ে আমরা সতর্ক রয়েছি: নাছির উদ্দীন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও ট্রেনে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ
আজও ট্রেনে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমজানে নিউজটোয়েন্টিফোর ডিজিটালে বিলিয়ন ভিউজ
রমজানে নিউজটোয়েন্টিফোর ডিজিটালে বিলিয়ন ভিউজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ভাই জীবিত অপরজন ফিরলেন লাশ হয়ে
এক ভাই জীবিত অপরজন ফিরলেন লাশ হয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে একই স্থানে বিএনপির দুই গ্রুপের সমাবেশ, ১৪৪ ধারা জারি
নীলফামারীতে একই স্থানে বিএনপির দুই গ্রুপের সমাবেশ, ১৪৪ ধারা জারি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুুন্সিগঞ্জে মহাসড়কে দুই ছিনতাইকারী আটক
মুুন্সিগঞ্জে মহাসড়কে দুই ছিনতাইকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউনের অভিশংসনের রায় শুক্রবার
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউনের অভিশংসনের রায় শুক্রবার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় ‘আলোক বর্তিকা’ ম্যাগাজিনের মোড়ক উন্মোচন
কুলাউড়ায় ‘আলোক বর্তিকা’ ম্যাগাজিনের মোড়ক উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাতা ঝরা শেষ সজীব হয়ে উঠছে পত্রপল্লব
পাতা ঝরা শেষ সজীব হয়ে উঠছে পত্রপল্লব

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নীলফামারীতে সড়কে শৃঙ্খলায় যৌথ টহল ও চেকপোস্ট
নীলফামারীতে সড়কে শৃঙ্খলায় যৌথ টহল ও চেকপোস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষ, আহত ২০
গোপালগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষ, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০
ইটনায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা মোদির
ড. ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা মোদির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে ঈদ উৎসবের আয়োজন করব : আসিফ মাহমুদ
ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে ঈদ উৎসবের আয়োজন করব : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বুলেট প্রুফ গ্লাসের ভেতর থেকে ভক্তদের দেখা দিলেন সালমান
বুলেট প্রুফ গ্লাসের ভেতর থেকে ভক্তদের দেখা দিলেন সালমান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদের দিন ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ঈদের দিন ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খেল সালমানের ‘সিকান্দার’, প্রথম দিনে হতাশাজনক আয়
বড় ধাক্কা খেল সালমানের ‘সিকান্দার’, প্রথম দিনে হতাশাজনক আয়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতাদের সঙ্গে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
বিএনপি নেতাদের সঙ্গে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের স্মৃতি আমরা ভুলে যাই, কী বলছে গবেষণা?
শৈশবের স্মৃতি আমরা ভুলে যাই, কী বলছে গবেষণা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মুম্বাইয়ের কাছে পাত্তাই পেল না কলকাতা
মুম্বাইয়ের কাছে পাত্তাই পেল না কলকাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের দিন ৮ জেলায় সড়কে ঝরল ১৯ প্রাণ
ঈদের দিন ৮ জেলায় সড়কে ঝরল ১৯ প্রাণ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার পরিচালক, মহাকুম্ভের মোনালিসাকে নিয়ে সিনেমা স্থগিত
ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার পরিচালক, মহাকুম্ভের মোনালিসাকে নিয়ে সিনেমা স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় দুই ভাইকে হত্যা, পুলিশ বলছে চোর সন্দেহে গণধোলাই
চাঁদা না দেওয়ায় দুই ভাইকে হত্যা, পুলিশ বলছে চোর সন্দেহে গণধোলাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত
আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলেও জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত
এপ্রিলেও জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক