শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ

মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের এক বছর না যেতেই বদর যুদ্ধের মুখোমুখি হয় মুসলমানরা। তার এক বছর না যেতেই ওহুদে বড় আঘাত আসে মুসলমান বাহিনীর ওপর। নূর নবীজির (সা.) জন্য সময়টা ছিল বেশ চ্যালেঞ্জিং। একদিকে যুদ্ধ, অন্যদিকে মুসলমানদের পরিশুদ্ধ করার কর্মশালা দুটোই একসঙ্গে পরিচালনা করতে হচ্ছে। যুদ্ধ একবার শুরু হলে সহজে শেষ হয় না, ব্যাপারটা নবীজি (সা.) জানতেন। তাই তিনি মুসলমানদের সামরিক ও নৈতিক দুই দিকেই গুরুত্ব দিচ্ছিলেন। মুসলমানরা একদিকে হবে তুখোড় যোদ্ধা, অন্যদিকে হবে প্রখর কোমল। শত্রুর প্রতি তারা ঝাঁপিয়ে পড়বে সিংহের মতো, আর সাধারণ মানুষের প্রতি বিছিয়ে দেবে মমতার ডানা। এ লক্ষ্য নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন হুজুর (সা.)। কিন্তু নবীজির পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এক অদৃশ্য শত্রু- গুজব। মুসলমান বাহিনী এক পা এগোচ্ছে তো গুজবের কারণে দুই পা পিছিয়ে যাচ্ছে। আর এ গুজব রটনায় মুখ্য ভূমিকা পালন করছে মদিনার মুনাফিকরা। বুঝে না বুঝে তাদের ফাঁদে পা দিয়েছে নতুন মুসলমানরা।

পুরো ব্যাপারটি ইমাম বাগাবি (রহ.) খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। তাফসিরে মাজহারির লেখক আল্লামা কাজী সানাউল্লাহ তার তাফসিরে বিষয়টি এনেছেন। ইমাম বাগাবি বলেন, রসুল (সা.) মদিনার আশপাশ ও দূরদূরান্তে সেনাবাহিনী পাঠিয়ে যুদ্ধ পরিচালনা করতেন। কখনো তারা জয়লাভ করত কখনো বা পরাজয় বরণ করত। মুনাফিকরা নবীজির পাঠানো বাহিনীর হারজিতের খবরাখবর রাখতেন। বাহিনী জিতলে মুনাফিকরা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে মিথ্যা সংবাদ বানিয়ে  মদিনার ঘরে ঘরে প্রচার করে বেড়াত। বলত, থাকবে না, মুহাম্মদ (সা.)-এর মিশন আর থাকবে না। ওমুক এলাকায় তাঁর বাহিনী কুপোকাত। শত্রুদল মদিনা আক্রমণের জন্য বেরিয়ে পড়েছে। জীবন বাঁচাতে চাইলে পালিয়ে যাও। এ ধরনের আরও নানা কথা তারা রটিয়ে দিত। তাদের দেখাদেখি অনেক নতুন মুসলমানও এ খবর হাটে বাজারে ছড়িয়ে দিত। ব্যাপক প্রচারের কারণে মুসলমান সমাজে একধরনের ভয়-অস্থিরতা দেখা দিত। একইভাবে মুসলমানরা কোথাও আক্রমণের শিকার হলে মুনাফিকরা কখনো কখনো সত্য গোপন করে বলত- মুসলমানদের বিজয় আর বেশি দূরে নয়। মদিনার ঘরে ঘরে তখন একধরনের স্বস্তি বিরাজ করত। এতে করে শত্রুর আক্রমণের ব্যাপারে তাদের যে সাবধান থাকার প্রয়োজন ছিল সেটা কিছুটা শিথিলতা দেখা দিত কারও কারও ভিতর। এমন পরিস্থিতিতে নবীজি (সা.)-এর জন্য শান্তভাবে কাজ করা মুশকিল হয়ে পড়ল। মুসলমান সমাজের এই অস্থিরতা কিংবা বেশি স্বস্তিদায়ক অবস্থার কারণে বিশেষ সুবিধা পেত শত্রু পক্ষ। তারা নতুন করে সাজাত তাদের রণকৌশল।

এভাবে রাষ্ট্রের বিরোধী শক্তি মুনাফিকদের অপপ্রচারে প্রভাবিত না হওয়ার ব্যাপারে সাবধান করে দিয়েছেন আল্লাহতায়ালা। পাশাপাশি কোনো গুরুতর খবর চাই তা ভালো হোক বা মন্দ হোক, সেটা শোনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রচার করা যাবে না। আগে যাচাই করতে হবে। পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়ার পর তা জনগণের সামনে প্রকাশ করতে হবে। আল্লাহ বলেন, তারা যখন শান্তি কিংবা ভয়ের কোনো খবর শুনে যাচাইবাছাই না করেই তা সমাজে ছড়িয়ে দেয়। অথচ তারা যদি বিষয়টি প্রথমে রসুলকে (সা.) জানাত কিংবা রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বিষয়টি জানাত তাহলে রাষ্ট্রে যারা অনুসন্ধানের কাজে নিয়োজিত, তারা খবরটি যাচাই করে সত্য নির্ণয় করতে পারত। তোমাদের প্রতি যদি আল্লাহর অনুগ্রহ না থাকত তাহলে অল্প কয়েকজন ছাড়া বাকি সবাই গুজব রটনাকারী শয়তানের অনুসারী হয়ে পড়ত (সুরা নিসা, আয়াত ৮৩)।

আয়াতে একটি শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে, ইয়াসতানবিতুনাহও। শব্দটি এসেছে ইস্তেমবাত থেকে। ইস্তেমবাত মানে হলো কোনো কিছু উদঘাটন করা, আবিষ্কার করা, নির্ণয় করা ইত্যাদি। ভেজালের ভিড়ে খাঁটি খুঁজে বের করার ক্ষেত্রেও ইস্তেমবাত শব্দ ব্যবহার হয়। এ আয়াত থেকে বোঝা যায়, কোরআনি রাষ্ট্রের জন্য অবশ্যই চৌকশ গোয়েন্দা বাহিনী, সংবাদকর্মী ও জনপ্রতিনিধি প্রয়োজন। যারা অন্যান্য কাজের পাশাপাশি গুজব নামক তথ্য সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে দক্ষতার সঙ্গে লড়াই করতে পারবে। আজকের বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই মহামারি আকার ধারণ করেছে গুজব। ফেসবুক, ইউটিউব খুললেই এক শটা খবরের মধ্যে নব্বইটাই থাকে গুজব। আর মানুষও সত্য খবরের চেয়ে গুজবই বিশ্বাস করে বেশি। এমন পরিস্থিতিতে কোরআনের নির্দেশনা হলো, ভালোমন্দ যে খবরই আসুক না কেন সঙ্গে সঙ্গেই তা পাবলিক প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে দেওয়া যাবে না। বিষয়টি প্রথমে রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষের নজরে আনতে হবে।

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

পীর সাহেব, আউলিয়ানগর

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস
ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার
শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক
গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!
জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন
জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক