শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর অপারেশন সিঁদুর ছিল অবধারিত। পেহেলগামের ওই হামলায় ২৬ জন নিরীহ মানুষ প্রাণ হারান। যারা সবাই পর্যটক হিসেবে এসেছিলেন। এ হামলার পর এটা মোটামুটি নিশ্চিত ছিল যে ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনা বাড়তেই থাকবে। একটা যুদ্ধপরিস্থিতি তৈরি হবে। ভারত যে পাল্টা আঘাত করবে এটা সবাই জানত। কিন্তু কখন কীভাবে তা নিয়ে ছিল নানা রকম জল্পনাকল্পনা। শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার রাতে যা ঘটার তা-ই ঘটল। ভারত পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ৯টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করেছে। এর ফলে এ অঞ্চলে অঘোষিত যুদ্ধ শুরু হলো। উত্তেজনা সৃষ্টি হলো গোটা বিশ্বে। আন্তর্জাতিক মহলও এ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। জাতিসংঘের মহাসচিব, মার্কিন প্রেসিডেন্ট যুদ্ধ থামাতে জোর তৎপরতা শুরু করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে ভারতের অপারেশন সিঁদুরে উপমহাদেশ করে তুলেছে অশান্ত। আর এ রকম একটা বাস্তবতায় বাংলাদেশ কতটা নিরাপদ সে প্রশ্নটি এখন আমাদের জন্য মুখ্য। এমন এক সময়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধপরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যে সময় বাংলাদেশের সীমান্ত বড় ধরনের ঝুঁকিতে। মিয়ানমারের সঙ্গে আরাকান আর্মির দীর্ঘদিনের যুদ্ধের ঢেউ এখন আছড়ে পড়ছে বাংলাদেশেও। বাংলাদেশ এখানে কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে কী ধরনের সিদ্ধান্ত নেয় তার ওপর নির্ভর করছে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কেমন হবে? ইতোমধ্যে বাংলাদেশ নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে রাখাইন অধিবাসীদের জন্য তারা মানবিক করিডর দেবে। মঙ্গলবার সরকারের নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা বলেছেন, সীমান্তের ওপারে যারাই থাকবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। তিনি বলেছেন, আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব। আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে একটি মানবিক করিডর গঠনের উদ্যোগ পশ্চিমা মহল থেকে নেওয়া হয়েছে, সে উদ্যোগে বাংলাদেশ আপাতদৃষ্টে সাড়া দিয়েছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে যদি বাংলাদেশ আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ করে তাহলে সেটি বাংলাদেশের জন্য আত্মঘাতী হবে কি না তা নিয়েও বহু আলোচনা চলছে। বিশেষ করে মিয়ানমার সরকার স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে, আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকার যদি যোগাযোগ করে তাহলে তা দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে। বাংলাদেশ সে বাস্তবতা মাথায় নিয়েছে কি না তা-ও দেখার বিষয়। যদিও নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেছেন, রাখাইন রাজ্যে দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমার সরকারের কোনো অস্তিত্ব নেই। মিয়ানমার সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেই এ অঞ্চলটি। তার পরও সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ না রেখে একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখা কতটা সংগত হবে তা অবশ্যই ভাবার অপেক্ষা রাখে। একটি রাষ্ট্র কখনও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারে না, রাখা উচিত নয়। একটি অনির্বাচিত সরকার এ ধরনের স্পর্শকাতর নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিতে পারে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

আমাদের নিশ্চয় মনে আছে, আমাদের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান কিছুদিন আগে বলেছিলেন, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না থাকি তাহলে আমাদের স্বাধীনতা বিপন্ন হতে পারে। সেনাপ্রধান যে একজন বিচক্ষণ সমরনায়ক তা এখন প্রমাণিত হলো। এ উপমহাদেশের যে নাজুক উত্তেজনাপূর্ণ যুদ্ধপরিস্থিতি তাতে বাংলাদেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ এখন দ্বিমুখী ঝুঁকিতে আছে বলে সামরিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

প্রথমত, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বাংলাদেশ হয়তো অবস্থানগত দিক থেকে নীরব থাকবে। কিন্তু বাংলাদেশকে এ যুদ্ধে জড়ানোর জন্য সব ধরনের চেষ্টাই হবে। বিশেষ করে ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে। ভারত ২০০৮ সাল পর্যন্ত নিরন্তর অভিযোগ করে গেছে যে বাংলাদেশে বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদীর ঘাঁটি আছে। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং সেভেন সিস্টারসসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে হামলা ও সশস্ত্র তৎপরতা চালায় এ বিচ্ছিন্নতাবাদীরাই। ২০০৮-এর পর থেকে দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি হয় এবং তৎকালীন সরকার স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় বাংলাদেশে বিচ্ছিন্নতাবাদের জায়গা হবে না। ভারত এ ঘোষণায় সন্তুষ্ট হয়েছিল। কিন্তু ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের যে অবস্থান এবং ভারতের মিডিয়ায় লাগাতার অপপ্রচার, তাতে ভারত মনে করে বাংলাদেশে এখন জঙ্গিবাদ এবং উগ্র মৌলবাদের উত্থান ঘটেছে। বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের নতুন করে যে সম্পর্কোন্নয়ন হয়েছে এটা সত্য হোক আর না হোক, ভারত তা মোটেও পছন্দ করছে না। সাম্প্রতিক সময়ে কিছু কিছু ঘটনায় তার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশে এসেছিলেন। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরও বাংলাদেশ সফর করার কথা ছিল কিন্তু পেহেলগামের ঘটনার পর সৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে সে সফর বাতিল হয়। তবে দুই দেশ দীর্ঘ ১৫ বছরের সম্পর্কের অচলাবস্থা কাটিয়ে এখন একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। বাণিজ্যিক এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার বার্তা দিচ্ছে। পাকিস্তানের চিরশত্রু ভারত তা কোনোভাবেই পছন্দ করছে না। আর এ কারণেই বাংলাদেশ এখন কৌশলগতভাবে একটি নাজুক অবস্থানে রয়েছে। কাজেই বাংলাদেশের ভূখ পাকিস্তান ভারতকে বেশ চাপে ফেলার জন্য ব্যবহার করতে পারে, বিশেষ করে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মদদ দেওয়ার জন্য পাকিস্তান বাংলাদেশের ভূখ ব্যবহার করতে পারে, এ ধরনের অভিযোগ ভারত যে করবে তা চোখ বন্ধ করে বলা যায়। এ অভিযোগ সত্য হোক না হোক, বাংলাদেশ তার ভূখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বা আক্রমণের জন্য ব্যবহার করতে দিক না দিক, ভারত যে কৌশলগত কারণে এ অঞ্চলে নজর রাখবে সেটি বলাই বাহুল্য। বিশেষ করে বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর কৌশলগত কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গোপসাগর ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলের নানা রকম আগ্রহ এবং ষড়যন্ত্র দৃশ্যমান। ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধপরিস্থিতি যদি দীর্ঘমেয়াদি হয় তাহলে বঙ্গোপসাগর নিয়েও এক ধরনের উত্তেজনা তৈরি হবে। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের দীর্ঘ সীমান্ত একটা বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়বে। এ ঝুঁকি সামাল দিতে হবে বাংলাদেশকে অত্যন্ত কৌশলে, বিচক্ষণতার সঙ্গে।

বাংলাদেশে যখন ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনার ঢেউ আছড়ে পড়ার শঙ্কা, ঠিক সেই সময়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের একটা টানাপোড়েন তৈরি হচ্ছে। রাখাইনদের জন্য যদি মানবিক করিডর দেওয়া হয়, তাহলে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটবে তা বলাই বাহুল্য। কারণ মিয়ানমার রাখাইনদের একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে মনে করে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কী করবে তা যেমন দেখার বিষয়, পাশাপাশি বাংলাদেশ যদি মানবিক করিডর না দেয় তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন বাংলাদেশের ব্যাপারে একটি নেতিবাচক অবস্থান নেবে। আর এ মুহূর্তে আন্তর্জাতিক সমর্থন এবং সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটা বড় ধরনের চাপের মধ্যে পড়বে। তাই মানবিক করিডর নিয়ে বাংলাদেশ রীতিমতো উভয়সংকটে। এ কারণে মার্কিন আগ্রহে বা চীনের আগ্রহেই হোক না কেন, বাংলাদেশ হয়তো শেষ পর্যন্ত মানবিক করিডরের দিকে যাবে। মানবিক করিডর দেওয়ার ফলে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী এবং আরাকান আর্মির যুদ্ধভূমি হবে কি না তা নিয়ে রয়েছে ব্যাপক শঙ্কা। কারণ যখনই এ ধরনের মানবিক করিডর দেওয়া হবে তখন সেই মানবিক করিডর টার্গেট করেই মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী আক্রমণ করবে এটি বলাই বাহুল্য। এ ধরনের আক্রমণ হলে শুধু কক্সবাজার এলাকা নয়, পুরো বাংলাদেশ একটা বড় ধরনের সামরিক হুমকির মুখে পড়বে। অর্থাৎ উপমহাদেশে যে অস্থিরতা এবং উত্তেজনা তার ঢেউ বাংলাদেশে আছড়ে পড়বে এবং বাংলাদেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

আমরা এখন একটি গ্লোবাল ভিলেজে বসবাস করি। বিশ্বের কোথাও কিছু ঘটলে তার আঁচড় বাংলাদেশেও লাগে। আমরা যদি করোনার কথাই ধরি, সেটা যেখান থেকেই শুরু হোক না কেন, বাংলাদেশ এ মহামারি থেকে মুক্ত থাকতে পারেনি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়েছে ব্যাপকভাবে। কাজেই পৃথিবীর যে প্রান্তেই অস্থিরতা হোক না কেন, তার নেতিবাচক প্রভাব প্রতিটি দেশেই এখন পড়ে। এটিই এখন বৈশ্বিক বাস্তবতা। এ রকম বাস্তবতায় এ উপমহাদেশের প্রধান দুটি দেশের উত্তেজনা এবং অস্থিরতার ঢেউ বাংলাদেশেও লাগবে।

বাংলাদেশকে ঝুঁকি প্রশমনের জন্য কৌশলী হতে হবে, নিতে হবে বুদ্ধিদীপ্ত সঠিক পদক্ষেপ। আর এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সেনাপ্রধানের বক্তব্যটি নতুন করে আমাদের স্মরণ করতে হবে। পুরো দেশকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, এ ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকি, যদি আমরা বিভক্ত হয়ে থাকি, আমরা যদি ভারত-পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নিজস্ব মতামত রাখা শুরু করি এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে কথাবার্তা বলি তাহলে ক্ষতি হবে বাংলাদেশের। একইভাবে রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে বারবার, বহুবার। এ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি বিষয়ে ঐকমত্যের জায়গা খুঁজে বের করতেই হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে। আমাদের মনে রাখতে হবে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এখন যে সরকারটি আছে তা একটি সাময়িক সরকার। এটি কোনো নির্বাচিত সরকার নয়। নিশ্চয়ই এ সরকার ব্যাপক জনসমর্থন নিয়ে, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে এসেছে। কিন্তু যে কোনো স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সরকারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর সে কারণেই একদিকে যেমন সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে এ সংকটকালে সরকারকে কাজ করতে হবে, পাশাপাশি দ্রুত একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ সুগম করতে হবে। কারণ এ ধরনের সংকট সমাধানের দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কেউই দীর্ঘমেয়াদি কোনো সমঝোতা বা আলাপ-আলোচনায় যেতে চায় না। এ ধরনের পরিস্থিতিতে জাতীয় সংসদে সব রাজনৈতিক দলকে আলাপ-আলোচনা করে পথরেখা তৈরি করতে হয় এবং সে আলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো বাংলাদেশকে উত্তেজনা পরিহার করতে হবে। শান্তভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সবার কথাবার্তা সংযত থাকতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির যে মূলনীতি সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, এটি ধারণ করে খুবই সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশকে পা ফেলতে হবে এ স্পর্শকাতর সময়ে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
চালের দাম বৃদ্ধি বন্ধে নজরদারি চলছে: খাদ্য উপদেষ্টা
চালের দাম বৃদ্ধি বন্ধে নজরদারি চলছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটিকে যে ৩ শব্দ না বলাই ভালো
চ্যাটজিপিটিকে যে ৩ শব্দ না বলাই ভালো

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারীর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে বগুড়ায় মানববন্ধন
৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারীর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে বগুড়ায় মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে চালু হচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নতুন নিয়ম
ইউটিউবে চালু হচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নতুন নিয়ম

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুল লম্বা করতে সাহায্য করে যেসব খাবার
চুল লম্বা করতে সাহায্য করে যেসব খাবার

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভিন
শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভিন

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা হাসিনা মুক্ত হয়েছি কিন্তু ষড়যন্ত্র মুক্ত হই নাই : ইকবাল হাসান টুকু
আমরা হাসিনা মুক্ত হয়েছি কিন্তু ষড়যন্ত্র মুক্ত হই নাই : ইকবাল হাসান টুকু

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ছত্রাক থেকে কাঠের আসবাব রক্ষার উপায়
ছত্রাক থেকে কাঠের আসবাব রক্ষার উপায়

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে এসেছি : মির্জা আব্বাস
দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে এসেছি : মির্জা আব্বাস

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা
তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা

৫৬ মিনিট আগে | এভিয়েশন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা
আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার
জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ
ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক