শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ২৩:২৬, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক

১২৯ সংস্কার প্রস্তাবে একমত এনসিপি

নির্বাচনের আগে বিচার ও সংস্কার দৃশ্যমান করতে হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
১২৯ সংস্কার প্রস্তাবে একমত এনসিপি

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, নির্বাচন অবশ্যই হতে হবে। তার আগে সরকারকে বিচার এবং সংস্কার দৃশ্যমান করতে হবে। এর জন্য যেটুকু সময় পাওয়া প্রয়োজন, সরকার সে সময়টুকু পেতে পারে।

গতকাল জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠকের বিরতিতে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। বৈঠকটি ছয় ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলে। চলতি সপ্তাহে ফের বৈঠকে বসবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও এনসিপি। এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, এনসিপি মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার যে অ্যাজেন্ডা-ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে, বিচার এবং সংস্কার দৃশ্যমান করার মধ্য দিয়ে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হবে। পুলিশ সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট কেন অন্তর্ভুক্ত হয়নি সে বিষয়ে বৈঠকে প্রশ্ন উত্থাপন করেছি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে সংবিধানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। বরং এখানে প্রধানমন্ত্রীকে একচ্ছত্র ক্ষমতায়ন করা হয়েছে। তার মধ্য দিয়েই সাংবিধানিকভাবে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। আমরা ক্ষমতার ভারসাম্যের এবং বর্তমান সংবিধানের মৌলিক সংস্কারের কথা বলছি। সে প্রেক্ষাপটে কীভাবে সংবিধান পুনর্লিখন করা যায় এবং গণপরিষদ নির্বাচনের বাস্তবতা নিয়ে কথা বলেছি।

এ সময় এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৬৬টি সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে ১২৯টির সঙ্গে একমত হয়েছি। যেসব বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি, সেগুলোর বিষয়ে আমাদের পর্যবেক্ষণ রয়েছে। মূলত এখন পর্যন্ত তিনটি বিষয়ে কথা বলেছি। প্রথম বিষয়টি হচ্ছে প্রটেকশন অব সিটিজেন বা নাগরিকের নিরাপত্তা। আমরা দেখেছি, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রের নাগরিকের নিরঙ্কুশ অধিকার নিশ্চিত হয়নি। সেসব বিষয়ে আমরা বিস্তারিত কথা বলেছি। দ্বিতীয় বিষয় পিসফুল ট্রানজেকশন অব পাওয়ার বা শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর। আমরা দেখেছি যখনই রাষ্ট্রের পাওয়ার ট্রানজেকশনের সময় এসেছে তখনই দেশে গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। একটি নির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে আরেকটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর কীভাবে হবে, এ বিষয়টি নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে। যাতে আমাদের অতীতের যেসব দুঃখস্মৃতি রয়েছে, সেগুলোর পুনরাবৃত্তি আর না হয়। তৃতীয় বিষয়টি হচ্ছে সংসদ স্থিতিশীলতার নাম করে আর্টিকেল ৭০ দিয়ে কণ্ঠ রোধ করে রাখা হয়েছে। সেটি নিয়ে কথা হচ্ছে। যেটির মধ্য দিয়ে আমরা একসঙ্গে সংসদে স্থিতিশীলতা, সংসদ সদস্যদের স্বাধীনতা আমাদের সংসদকে কীভাবে আরও বেশি কার্যকর করা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা দুটি নির্বাচন চাচ্ছি, এমন নয়। আমরা একটি নির্বাচনই চাচ্ছি, যেটি আইনসভার নির্বাচন। একই সঙ্গে ওই নির্বাচনটিকেই গণপরিষদের স্ট্যাটাস দেওয়া হবে। কারণ, যে কোনো ধরনের কনস্টিটিউশনাল অ্যামেন্ডমেন্ট যে কোনো সময় হাই কোর্টে চ্যালেঞ্জ হতে পারে। সংবিধানের ব্যাসিক ফান্ডামেন্টাল রিফর্মেশনের এখতিয়ার শুধু গণপরিষদের থাকে। সেজন্য আমরা আসন্ন নির্বাচনকে একই সঙ্গে আইনসভার নির্বাচন ও গণপরিষদের স্ট্যাটাস চাই। যাদের প্রথম কাজ হবে, সংবিধানকে রিরাইট করা। একই সঙ্গে পার্লামেন্টের রুটিন কাজ করবে। গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় এলডি হলে সংস্কার কমিশনগুলোর প্রস্তাব নিয়ে এ বৈঠক শুরু হয়। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠকে ছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন ও ড. ইফতেখারুজ্জামান। এনসিপির পক্ষে ছিলেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদা সারোয়ার নিভা, যুগ্ম আহ্বায়ক জাভেদ রাসেল।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান যাতে ব্যর্থ না হয় : আলোচনার সূচনা বক্তব্যে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষা যাতে ব্যর্থ না হয় এমন মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা ৯০-এর গণ অভ্যুত্থানের কথা বইয়ে পড়েছি। কিন্তু যে আকাক্সক্ষায় জনগণের রাস্তায় নেমে আসা সে আকাক্সক্ষাগুলো বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি, ব্যর্থ হয়েছে। সে ব্যর্থতার ফলেই ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদের শাসনব্যবস্থার প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল। তাই আমরা চাই, এবারের জুলাই গণ অভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয়। জনগণের ভিতরে যে আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে তা অবশ্যই পূরণ করতে হবে। এটা জাতির প্রতি আমাদের সবারই অঙ্গীকার। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থান আজকে বৈঠকে বসার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, যে গণ অভ্যুত্থানের মধ্যে ১৬ বছরের ফ্যাসিস্ট শাসককে পলায়ন করতে বাধ্য করেছিল বাংলাদেশের জনগণ, হাজারো মানুষের শাহাদাতবরণ ও আহত হওয়ার বিনিময়েই আজকের এ প্রেক্ষাপট। তিনি বলেন, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় একটি নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে এনসিপি। যে দলের প্রধান শক্তি ও ভিত্তির জায়গাটা হচ্ছে এ দেশের তরুণরা। সে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের যে বক্তব্য ছিল আমরা ফ্যাসিবাদের বিলোপ ও একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে চাই। এ গণ অভ্যুত্থান কেবল কোনো ব্যক্তির পরিবর্তন নয়, ক্ষমতা থেকে একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে বসানোর পরিকল্পনা ছিল না। বরং কীভাবে রাষ্ট্রকাঠামোর মৌলিক ও গুণগত পরিবর্তনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার রক্ষা করবে এ রকম একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আকাক্সক্ষা ছিল বলে উল্লেখ করেন এনসিপি আহ্বায়ক। এনসিপি সংস্কার বলতে মৌলিক সংস্কার বোঝে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, যে সংস্কার করলে রাষ্ট্রকাঠামোর গুণগত আমূল পরিবর্তন সম্ভব হবে, কারণ আমরা দেখেছি, বিগত সময়ে আমাদের সংবিধান থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর দলীয়করণ ঘটেছিল। আমাদের সংবিধানে একব্যক্তিকেন্দ্রিক একটি কাঠামোর বীজ বপন ছিল। ফলে সে রাষ্ট্রকাঠামো অক্ষুণ্ন রেখে যে-ই ক্ষমতায় যাক তার ভিতরেও ফ্যাসিবাদী প্রবণতা থাকবে, স্বৈরতান্ত্রিক হয়ে ওঠার প্রবণতা থাকবে।

১৫ বছর ফ্যাসিবাদ জগদ্দল পাথরের মতো বসে ছিল : সূচনা বক্তব্যে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান হয়েছে মন্তব্য করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ এনসিপি নেতাদের প্রশংসা করে বলেন, দীর্ঘদিনের ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে আপনাদের অকুতোভয় সংগ্রাম, প্রাণ বাজি রেখে লড়াই করতে হয়েছে। আপনাদের সাথিরা প্রাণ দিয়ে হলেও একটি ফ্যাসিবাদী শাসককে পরাস্ত করতে পেরেছেন। ফ্যাসিবাদী শাসককে পলায়ন করতে বাধ্য করেছেন। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে সেই শাসন আমাদের বুকের ওপর জগদ্দল পাথরের মতো বসে ছিল। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের কারণে রাষ্ট্র সংস্কারের বর্তমান কার্যক্রম চলা সম্ভব হয়েছে জানিয়ে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আজকে এখানে কথা বলতে পারছি, একসঙ্গে বসতে পারছি, তা সম্ভব করে তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আজকের নেতৃত্বের আন্দোলনের কারণে। সে কারণে আপনাদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। ইতিহাসের অংশ হিসেবে জাতি আপনদের মনে রাখবে।

ইতিহাসের উজ্জ্বল অধ্যায় তৈরি করেছেন। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সময় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দাবি প্রসঙ্গে আলী রীয়াজ বলেন, সে বিজয়ের পাশাপাশি আপনারা সুস্পষ্টভাবে বলছেন একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চান এবং আপনাদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে দীর্ঘদিন ধরে যে আকাক্সক্ষা মানুষের মধ্যে ছিল সেটা মূর্ত হয়ে উঠেছে রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য। এ অভাবনীয় ও অকুতোভয় গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্র সংস্কারের দিকে অগ্রসর হওয়ার জন্য আপনাদের অবদান স্বীকার করব।

এই বিভাগের আরও খবর
র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১
র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১
এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের
এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের
আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি
আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি
কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
২ লাখ ২৬ হাজার কোটি কর ফাঁকি ২০২৩ সালে
২ লাখ ২৬ হাজার কোটি কর ফাঁকি ২০২৩ সালে
সব শ্রমিকের আইনি সুরক্ষা নিশ্চিতের সুপারিশ
সব শ্রমিকের আইনি সুরক্ষা নিশ্চিতের সুপারিশ
আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে
আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে
ঐক্যে পৌঁছানোর চেষ্টা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে
ঐক্যে পৌঁছানোর চেষ্টা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে
গণহত্যায় আটজনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন
গণহত্যায় আটজনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
সংবাদপত্রের মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স
সংবাদপত্রের মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স
ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী
ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির তৃতীয় দফা বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির তৃতীয় দফা বৈঠক আজ

এই মাত্র | রাজনীতি

চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ

১০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টেকনাফে ডাকাত দলের সদস্য গ্রেফতার
টেকনাফে ডাকাত দলের সদস্য গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নারীদের মার্শাল আর্টে ফিরিয়ে আনছেন ‘মীনাক্ষী আম্মা’
ভারতীয় নারীদের মার্শাল আর্টে ফিরিয়ে আনছেন ‘মীনাক্ষী আম্মা’

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠেও অনার্স বোর্ড চান মিরাজ
ঘরের মাঠেও অনার্স বোর্ড চান মিরাজ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল
ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস কতটা দূষিত?
ঢাকার বাতাস কতটা দূষিত?

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে তিন জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে তিন জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাঠে ফেরার অপেক্ষা আরও বাড়লো স্যামসনের
মাঠে ফেরার অপেক্ষা আরও বাড়লো স্যামসনের

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এটিএম আজহারের আপিল শুনানি আজ
এটিএম আজহারের আপিল শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমন-দীঘি জুটির ‘দেনাপাওনা’
ইমন-দীঘি জুটির ‘দেনাপাওনা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ২৯ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ২৯ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসে নামাজ পড়লে অর্ধেক সওয়াব
বসে নামাজ পড়লে অর্ধেক সওয়াব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা
সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ
মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইতিহাস পড়ে উপকৃত হওয়ার শর্তাবলি
ইতিহাস পড়ে উপকৃত হওয়ার শর্তাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি কেন্দ্রে অনিয়ম, গোবিন্দগঞ্জে কেন্দ্রসচিবসহ ৭ পরিদর্শককে অব্যাহতি
এসএসসি কেন্দ্রে অনিয়ম, গোবিন্দগঞ্জে কেন্দ্রসচিবসহ ৭ পরিদর্শককে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পত্নীতলায় বিএনপির নবনির্বাচিত নেতাদের সম্মাননা
পত্নীতলায় বিএনপির নবনির্বাচিত নেতাদের সম্মাননা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা ছাত্র হত্যা মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মনু
মাদ্রাসা ছাত্র হত্যা মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মনু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৪০
খুলনায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৪০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা নিরসনে ভবদহ সেচপাম্পে বিদ্যুৎ বিল কমলো ৪৬ শতাংশ
জলাবদ্ধতা নিরসনে ভবদহ সেচপাম্পে বিদ্যুৎ বিল কমলো ৪৬ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহাগাড়ায় অস্ত্র লুটের মূলহোতা গ্রেফতার
লোহাগাড়ায় অস্ত্র লুটের মূলহোতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পারভেজ হত্যার বিচার চেয়ে মুন্সিগঞ্জে ছাত্রদলের মানববন্ধন
পারভেজ হত্যার বিচার চেয়ে মুন্সিগঞ্জে ছাত্রদলের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন শিশুকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
তিন শিশুকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ
দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা
রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!
গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ টাকা সম্মানী ফিরিয়ে দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
লাখ টাকা সম্মানী ফিরিয়ে দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ ফ্রান্সিস আর নেই
পোপ ফ্রান্সিস আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান
নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের গভীরে হুথির হামলা
ইসরায়েলের গভীরে হুথির হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা
প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান
ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ
এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব
মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি
এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রযুক্তিগত অর্জন নিয়ে যা বললেন ইরানি জেনারেল
প্রযুক্তিগত অর্জন নিয়ে যা বললেন ইরানি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদিদের গাজায় প্রবেশের চেষ্টা
ইহুদিদের গাজায় প্রবেশের চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্ডিংয়ে রেকর্ড গড়লেন মমিনুল
ফিল্ডিংয়ে রেকর্ড গড়লেন মমিনুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১ মে থেকে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
১ মে থেকে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাতের দুই সহযোগীর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাতের দুই সহযোগীর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি
গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল বাংলা সিনেমার শাবানা নয় : ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদল বাংলা সিনেমার শাবানা নয় : ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দীর্ঘদিনের বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত অভিনেত্রী
দীর্ঘদিনের বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি কাজী মনিরুল গুলশান থেকে গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি কাজী মনিরুল গুলশান থেকে গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন
চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০তম দিনেও ২০ লাখ আয়, বক্স অফিসে দুর্দান্ত ‘জংলি’
২০তম দিনেও ২০ লাখ আয়, বক্স অফিসে দুর্দান্ত ‘জংলি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইম এশিয়ার শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যাকাণ্ডে গ্রেফতার ৩
প্রাইম এশিয়ার শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যাকাণ্ডে গ্রেফতার ৩

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু পক্ষের এক টার্গেট!
বহু পক্ষের এক টার্গেট!

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পক্ষ ভারী করছে দলগুলো
পক্ষ ভারী করছে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার
অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল
নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি

শিল্প বাণিজ্য

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

সম্পাদকীয়

কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই
কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প
শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে

শিল্প বাণিজ্য

আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান
আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

শিল্প বাণিজ্য

গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়
গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১
র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১

প্রথম পৃষ্ঠা

এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের
এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার
ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

যায় সিগারেট আসে ফেনসিডিল
যায় সিগারেট আসে ফেনসিডিল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে
আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন
পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের আশ্বাসে চালু থাকছে ডিম মুরগির খামার
সরকারের আশ্বাসে চালু থাকছে ডিম মুরগির খামার

নগর জীবন

ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী
ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক
লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়
৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন
জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন

পেছনের পৃষ্ঠা

পারভেজ হত্যায় ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার ৩
পারভেজ হত্যায় ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আনার হত্যার প্রতিবেদন ফের পেছাল
আনার হত্যার প্রতিবেদন ফের পেছাল

নগর জীবন