শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ

মুফতি মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ

মসজিদ হলো আল্লাহ তাআলার নিদর্শন ও ইসলামের প্রতীক। ইসলামের প্রতীককে সম্মান দেখানো ঈমানের দাবি। এ বিষয়ে কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে আল্লাহর নিদর্শনকে সম্মান করে, নিঃসন্দেহে তা অন্তরের তাকওয়া থেকেই।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ৩২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘এসব মসজিদ বানানো হয়েছে আল্লাহর স্মরণ ও আলোচনা, নামাজ ও কোরআন পাঠের জন্য।
(মুসলিম, হাদিস : ২৮৫)

মসজিদে উচ্চৈঃস্বরে কথা বলা নিষিদ্ধ

মসজিদে উচ্চৈঃস্বরে কথা বলা মসজিদের আদব ও সম্মানবহির্ভূত কাজ। সুতরাং এটি নিষিদ্ধ। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা তোমাদের মসজিদকে অবুঝ শিশু ও পাগলদের থেকে দূরে রাখো, তদ্রূপ ক্রয়-বিক্রয়, বিচার-আচার, উচ্চৈঃস্বর, দণ্ড প্রদান ও তরবারি কোষমুক্ত করা থেকে বিরত থাকো।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৭৫০)

একটি হাদিসে মসজিদে উচ্চ আওয়াজ ও চেঁচামেচি কিয়ামতের নিদর্শন হিসেবে উল্লিখিত হয়েছে।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন লোকেরা জিহাদলব্ধ গনিমতের সম্পদকে নিজের সম্পত্তি বুঝবে, আমানতকে স্বীয় সম্পত্তি গণ্য করবে, জাকাতকে জরিমানা মনে করবে, দ্বিনি ইলম ছাড়া অন্য ইলম শিক্ষা করবে, পুরুষ স্ত্রীর তাঁবেদারি করবে, নিজ মায়ের নাফরমানি করবে, বন্ধুবান্ধবকে ঘনিষ্ঠ ভাববে আর আপন পিতাকে দূরবর্তী বলে বুঝবে, মসজিদে উচ্চৈঃস্বর ও চেঁচামেচি বেড়ে যাবে, ফাসেক লোক সমাজের সর্দার হবে, সর্বাপেক্ষা নীচ প্রকৃতির লোক সমাজের কার্যভারপ্রাপ্ত হবে, জালিমকে তার জুলুমের ভয়ে লোক সম্মান করবে, নর্তকী ও বাদ্যযন্ত্র বিস্তার লাভ করবে, মদ প্রচুর পরিমাণে পান করা হবে, পরবর্তী লোকেরা পূর্বপুরুষকে মন্দ বলবে, তখন তোমরা এরূপ বিপদের অপেক্ষা করতে থাকবে যে লালবর্ণ প্রচণ্ড বায়ু অথবা ভূমিকম্প, জমিন ধসে যাওয়া, লোকের রূপান্তর হওয়া, পাথর বর্ষণ হওয়া ইত্যাদি পরিলক্ষিত হবে। আরো অনেক আপদ-বিপদ এমনভাবে ধারাবাহিক আসতে থাকবে, যেমন মুক্তামালা ছিঁড়ে গেলে দানাগুলো খসে পড়তে থাকে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২২১০ ও ২২১১)
মসজিদে হারানো বিজ্ঞপ্তি নিষিদ্ধ

মসজিদে হারানো বা প্রাপ্তির ঘোষণা করা নিষিদ্ধ। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) মসজিদে ক্রয়-বিক্রয়, হারানো বিজ্ঞপ্তি, কবিতা আবৃত্তি নিষিদ্ধ করেছেন।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৭৯)

অপর বর্ণনায় রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা যখন কাউকে মসজিদে হারানো বিজ্ঞপ্তি দিতে শোনো, তখন বলবে, আল্লাহ তোমার হারানো বস্তু ফিরিয়ে না দিক, কেননা মসজিদ তো এ জন্য বানানো হয়নি।’
(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৫৬৮)

সমন্বিত জিকিরের ক্ষেত্রেও সতর্কতা কাম্য

আলেমারা মসজিদে উচ্চৈঃস্বরে জিকিরের ক্ষেত্রেও সতর্ক করেছেন যে উচ্চৈঃস্বরে জিকিরের কারণে নামাজি, তিলাওয়াতকারী, অন্য ইবাদতকারী ও ইতিকাফকারীদের ঘুমের যেন ব্যাঘাত না হয়। নচেৎ উচ্চৈঃস্বরে জিকিরও নিষিদ্ধ হবে।
(রদ্দুল মুহতার : ১/৬৬০,

ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়া : ৬৩৯)

মসজিদে পার্থিব কথাবার্তার বৈধতার সীমা

নামাজ ও ইবাদতের উদ্দেশ্যে মসজিদে গমনের পর অবসরে মুসল্লিদের ব্যাঘাত না করে পরস্পর স্বাভাবিক আওয়াজে পার্থিব বৈধ কথাবার্তা বলা জায়েজ। রাসুলুল্লাহ (সা.) ফজরের নামাজের পর নামাজের স্থান থেকে সূর্যোদয়ের পূর্বে উঠতেন না।

এ অবস্থায় মুসল্লি সাহাবিরা পরস্পর স্বাভাবিক আওয়াজে কথাবার্তা বলতেন এবং জাহেলি যুগের গল্প করে হাঁসতেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও তাঁদের গল্প শুনে মুচকি হাঁসতেন।
(মুসলিম, হাদিস : ৬৭০)

তবে শুধু পার্থিব কথাবার্তা বলার উদ্দেশ্যেই মসজিদে গমন এবং আসর জমানো নাজায়েজ। (রদ্দুল মুহতার : ১/৬৬২, ফাতাওয়ায়ে

হিন্দিয়া : ৫/৩২১)

দুটি জাল বর্ণনা

মসজিদে পার্থিব কথাবার্তার নিষিদ্ধতার ব্যাপারে সমাজে দুটি জাল বর্ণনা প্রচলিত রয়েছে।

এক. ‘মসজিদে পার্থিব কথাবার্তার কারণে অর্জিত পুণ্যগুলো এমনভাবে ধ্বংস হয়ে যায়, যেভাবে আগুন কাষ্ঠখড়িকে জালিয়ে ভষ্ম করে দেয়।’ হাদিসবিশারদরা এটিকে ভিত্তিহীন ও জাল বলে উল্লেখ করেছেন। (তাজকিরাতুল মওদুয়াত,

পৃষ্ঠা-৩৬, আল মওদুআতুল কুবরা : ১৮৬)

দুই. ‘মসজিদে পার্থিব কথাবার্তায় লিপ্ত ব্যক্তিদের ফেরেশতারা প্রথমে এই বলে নিষেধ করেন, হে আল্লাহর বন্ধু! কথা বন্ধ করো। তার পরও কথা বললে দ্বিতীয়বার বলেন, হে আল্লাহর বান্দা! কথা বন্ধ করো। তার পরও কথা বললে তৃতীয়বার বলেন, হে আল্লাহর দুশমন! কথা বন্ধ করো।’

উক্ত বর্ণনাটিও হাদিসের কোনো গ্রন্থে পাওয়া যায় না বিধায় ওলামায়ে কিরাম এটিকে জাল বলে আখ্যা দিয়েছেন।

এ আলোচনা থেকে বোঝা যায়, মসজিদে পার্থিব কথা বলার ক্ষেত্রে ইসলামের নীতি ভারসাম্যপূর্ণ। মসজিদে একেবারেই কোনো কথা বলা যাবে না, বিষয়টি এমন নয়। আবার অবলীলায় মসজিদে কথা বলা যাবে, তাও নয়। বরং শর্তসাপেক্ষে মসজিদে বিশেষ প্রয়োজনে কথা বলা যাবে।

লেখক : ফতোয়া গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ত্যাগের মহিমামন্ডিত পবিত্র ঈদুল আজহা
ত্যাগের মহিমামন্ডিত পবিত্র ঈদুল আজহা
যুগে যুগে নবীদের কোরবানি
যুগে যুগে নবীদের কোরবানি
কোরবানির পরবর্তী সময়ে করণীয়
কোরবানির পরবর্তী সময়ে করণীয়
কোরবানির পশু যৌতুক এক ভয়ংকর জুলুম
কোরবানির পশু যৌতুক এক ভয়ংকর জুলুম
কোরবানির গুরুত্ব ও ফজিলত
কোরবানির গুরুত্ব ও ফজিলত
হজের খুতবায় মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান
হজের খুতবায় মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পবিত্র হজ আজ, ‘লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখর হবে আরাফাত
পবিত্র হজ আজ, ‘লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখর হবে আরাফাত
আরাফার দিনের ফজিলত ও করণীয়
আরাফার দিনের ফজিলত ও করণীয়
কোরবানির পশুর বৈশিষ্ট্য ও ত্রুটি
কোরবানির পশুর বৈশিষ্ট্য ও ত্রুটি
পশু কোরবানি কখন করব, কীভাবে করব
পশু কোরবানি কখন করব, কীভাবে করব
সর্বশেষ খবর
বন্দর বিদেশিদের দেওয়ার বিরোধিতাকারীদের প্রতিহত করুন: প্রধান উপদেষ্টা
বন্দর বিদেশিদের দেওয়ার বিরোধিতাকারীদের প্রতিহত করুন: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!
সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার
নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি
জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড
মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩
গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন
বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না
ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা
কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন
দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড
পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম
ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের
মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক