শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

ইতিহাস পড়ে উপকৃত হওয়ার শর্তাবলি

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাস পড়ে উপকৃত হওয়ার শর্তাবলি

জ্ঞানের অন্যতম উৎস ইতিহাস। ইতিহাস মানুষকে অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা জোগায়। মানুষ ভুলত্রুটি শুধরে নিয়ে জীবনকে সুন্দর করার সুযোগ লাভ করে। পবিত্র কোরআনের অসংখ্য আয়াতে মানবজাতিকে ইতিহাসচর্চার আহ্বান জানানো হয়েছে।

মহান আল্লাহ বলেন, ‘তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করেনি ও দেখেনি তাদের পূর্ববর্তীদের কি পরিণাম হয়েছিল? পৃথিবীতে তারা ছিল তাদের চেয়ে সংখ্যায় অধিক এবং শক্তিতে ও কীর্তিতে অধিক প্রবল। তারা যা করত তা তাদের কোনো কাজে আসেনি।’ (সুরা : মুমিন, আয়াত : ৮২)

ইতিহাস পাঠের গুরুত্ব

ইমাম নববী (রহ.) বলেন, ইতিহাস এমন শাস্ত্র, যা রাজা ও মন্ত্রী, সেনাপতি ও প্রশাসক, লেখক ও পথপ্রদর্শক, ধনী ও দরিদ্র, গ্রাম্য ও শহুরে, স্থানীয় ও পর্যটক সবার প্রয়োজন হয়। রাজা অতীতের জাতি ও রাজ্যগুলোর ওপর কী গত হয়েছে তা থেকে শিক্ষা নেবেন, মন্ত্রী অনুসরণ করবেন জ্ঞান ও বীরত্বে তার সমকক্ষ ব্যক্তিদের কাছ থেকে, সেনাপতি রণকৌশল সম্পর্কে জানতে পারবেন, লেখক সমালোচনার দিকগুলো সম্পর্কে সচেতন হবেন, পথপ্রদর্শকরা সমকক্ষ মনীষীদের জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা দ্বারা সমৃদ্ধ হবেন, ধনী আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় করবেন এবং নিঃসংকোচের আল্লাহর জন্য ব্যয় করবেন, দরিদ্র আরো পরিশ্রমী হবেন এবং আশা করি, ভবিষ্যতের জন্য চেষ্টা করবেন।

এভাবে সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রের ইতিহাস দ্বারা উপকৃত হতে পারবেন।
(নিহায়াতুল আরাবি ফি ফুনুনিল আদাবি, পৃষ্ঠা-২৫৬)

ইতিহাস পাঠের উপকারিতা

নিম্নে ইসলামের দৃষ্টিতে ইতিহাস পাঠের উপকারিতা তুলে ধরা হলো—

১. মুমিন হৃদয়ের দৃঢ়তা : ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে মুমিনের হৃদয়ে দৃঢ়তা তৈরি হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রাসুলদের ওই সব বৃত্তান্ত আমি তোমার কাছে বর্ণনা করছি, যার দ্বারা আমি তোমার হৃদয়কে দৃঢ় করি, এর মাধ্যমে তোমার কাছে এসেছে সত্য এবং মুমিনদের জন্য এসেছে উপদেশ ও সাবধান বাণী।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ১২০)

২. পূর্বসূরিদের অনুসৃত রীতি জানা : ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে পূর্বসূরি মনীষীদের জীবন ও অনুসৃত পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে তা অনুসরণ করা যায়।

এ ব্যাপারে কোরআনের নির্দেশ হলো, ‘তাদেরকেই আল্লাহ সৎপথে পরিচালিত করেছেন, সুতরাং তুমি তাদের পথের অনুসরণ করো।’
(সুরা : আনআম, আয়াত : ৯০)

৩. জ্ঞানীদের জন্য শিক্ষা : মহান আল্লাহ কোরআনে ইউসুফ (আ.)-এর ঘটনা বর্ণনা করার পর বলেন, ‘তাদের বৃত্তান্তে বোধশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য আছে শিক্ষা।’

(সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ১১১)

৪. জগৎ পরিচালনায় আল্লাহর নীতি জানা : ইতিহাস পাঠ করলে অতীত জাতি-গোষ্ঠীর ভালো-মন্দ কাজের পরিণতি সম্পর্কে জানা যায়, যা থেকে সৃষ্টিজগৎ পরিচালনায় আল্লাহর নীতি সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়। যেমন—আল্লাহ নবীদের বিরুদ্ধাচরণের শাস্তি বর্ণনা করে বলেন, ‘তখন আমি তার ডাকে সাড়া দিয়েছিলাম এবং তাকে উদ্ধার করেছিলাম দুশ্চিন্তা থেকে এবং এভাবেই আমি মুমিনদের উদ্ধার করে থাকি।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৮৮)

৫. চিন্তা ও গবেষণার রসদ লাভ : ইতিহাসের পাঠ মানুষকে চিন্তা ও গবেষণার রসদ জোগায়।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি ঘটনা বর্ণনা করো, যাতে তারা চিন্তা করে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৭৬)
 
ইতিহাস পাঠ যখন উপকারী

ইতিহাস পাঠ করে উপকৃত হওয়ার জন্য যে ইতিহাস পাঠ করা হচ্ছে তার ভেতর তিনটি বৈশিষ্ট্য থাকা আবশ্যক। তা হলো—

১. ইতিহাস সত্য হওয়া : সত্য ইতিহাসই মানুষকে উপকৃত করে। মিথ্যা ইতিহাস দ্বারা মানুষ কেবল বিভ্রান্তই হয়। এ জন্য আল্লাহ নিজের বর্ণিত ইতিহাস সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমি তোমার কাছে তাদের বৃত্তান্ত সঠিকভাবে বর্ণনা করছি।’

(সুরা : কাহফ, আয়াত : ১৩)

অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই এটি সত্য বিবরণ।’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৬২)

২. প্রাজ্ঞ ব্যক্তির রচিত ইতিহাস হওয়া : যখন কোনো প্রাজ্ঞ ব্যক্তি ইতিহাস রচনা করেন, তখন তা দ্বারা বেশি উপকৃত হওয়া যায়। কেননা প্রাজ্ঞ ব্যক্তি ঘটনার স্থূল বিবরণের পরিবর্তে প্রয়োজনীয় ও সূক্ষ্ম বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর তাদের কাছে পূর্ণ জ্ঞানের সঙ্গে তাদের কার্যাবলি বিবৃত করবই, আর আমি তো অনুপস্থিত ছিলাম।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৭)

৩. অনুসন্ধানী ইতিহাস হওয়া : যে ইতিহাস অনুমাননির্ভর নয়, যা সত্যনিষ্ঠ, তার দ্বারা মানুষ উপকৃত হতে পারে। এ জন্য কোরআনে আসহাবে কাহফের ব্যাপারে অনুমাননির্ভর বক্তব্য পরিহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘সাধারণ আলোচনা ছাড়া তুমি তাদের বিষয়ে বিতর্ক কোরো না এবং তাদের কাউকে তাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ কোরো না।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ২২)

 
ইতিহাস পাঠে যে সতর্কতা প্রয়োজন

যারা ইতিহাস পাঠ করবে তাদের নিম্নোক্ত বিষয়গুলোতে সতর্ক থাকা কাম্য—

১. সঠিক ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাস পাঠ করা। বিকৃত ও নোংরা ইতিহাস পরিহার করা। কেননা মানুষের মনে ভালো ও মন্দ সব কিছুরই প্রভাব পড়ে।

২. প্রত্যেক ঘটনা ও প্রেক্ষাপটে নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি ও মতামত অনুসন্ধান করা।

৩. ঐতিহাসিক কোনো ঘটনা অনুসন্ধানে কেবল সমকালীন ঐতিহাসিকের ওপর নির্ভর না করা। পরবর্তী সময়ে বক্তব্য যাচাই করা। কেননা সমকালীন ব্যক্তিরা কখনো কখনো সত্য প্রকাশে অক্ষম ছিলেন।

৪. পূর্বসূরিদের নগ্ন সমালোচনা না করা। কেননা শত সত্যের নিশ্চয়তা আল্লাহ ছাড়া কেউ দিতে পারে না।

৫. সনদ তথা ঘটনা বর্ণনার পরম্পরা যাচাই করা, বিশেষত যখন তার সঙ্গে দ্বিন ও শরিয়তের প্রশ্ন জড়িত থাকে।

৬. পূর্বসূরি মনীষীদের দোষারোপের পরিবর্তে উত্তম ব্যাখ্যাগুলো গ্রহণ করা, বিশেষত সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর পারস্পরিক বিরোধ বিষয়ে কোনো পক্ষকে দোষারোপ না করা।

৭. পূর্ববর্তী আসমানি গ্রন্থগুলো সংরক্ষিত না থাকায় তাতে নবী-রাসুলদের ব্যাপারে অসম্মানজনক শব্দ, বাক্য ও বিশেষণ ব্যবহার করা হয়েছে। মুমিনদের তা অবশ্যই পরিহার করতে হবে। আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস হলো সব নবী নিষ্পাপ ছিলেন এবং তাঁদের পবিত্রতার চাদরে আবৃত করে রেখেছিলেন।

৮. কোনো ঐতিহাসিকের প্রতি অন্ধ বিশ্বাস বা বিরূপ মনোভাব পোষণ না করা।

আল্লাহ সবাইকে সঠিকভাবে ইতিহাস পাঠ করা এবং তা দ্বারা উপকৃত হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বসে নামাজ পড়লে অর্ধেক সওয়াব
বসে নামাজ পড়লে অর্ধেক সওয়াব
মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ
মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়
যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়
কোরআনের মৌলিক আলোচ্য বিষয়
কোরআনের মৌলিক আলোচ্য বিষয়
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর স্নেহধন্য ১০ শিশু
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর স্নেহধন্য ১০ শিশু
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
সর্বশেষ খবর
আমরণ অনশন অব্যাহত রেখেছেন কুয়েটের ৩২ ছাত্র
আমরণ অনশন অব্যাহত রেখেছেন কুয়েটের ৩২ ছাত্র

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কালবৈশাখী ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
কালবৈশাখী ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির তৃতীয় দফা বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির তৃতীয় দফা বৈঠক আজ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ

৪৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টেকনাফে ডাকাত দলের সদস্য গ্রেফতার
টেকনাফে ডাকাত দলের সদস্য গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নারীদের মার্শাল আর্টে ফিরিয়ে আনছেন ‘মীনাক্ষী আম্মা’
ভারতীয় নারীদের মার্শাল আর্টে ফিরিয়ে আনছেন ‘মীনাক্ষী আম্মা’

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠেও অনার্স বোর্ড চান মিরাজ
ঘরের মাঠেও অনার্স বোর্ড চান মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল
ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস কতটা দূষিত?
ঢাকার বাতাস কতটা দূষিত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে তিন জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে তিন জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঠে ফেরার অপেক্ষা আরও বাড়লো স্যামসনের
মাঠে ফেরার অপেক্ষা আরও বাড়লো স্যামসনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এটিএম আজহারের আপিল শুনানি আজ
এটিএম আজহারের আপিল শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমন-দীঘি জুটির ‘দেনাপাওনা’
ইমন-দীঘি জুটির ‘দেনাপাওনা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ২৯ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ২৯ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসে নামাজ পড়লে অর্ধেক সওয়াব
বসে নামাজ পড়লে অর্ধেক সওয়াব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা
সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ এপ্রিল)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ
মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তায় বিধি-নিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইতিহাস পড়ে উপকৃত হওয়ার শর্তাবলি
ইতিহাস পড়ে উপকৃত হওয়ার শর্তাবলি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি কেন্দ্রে অনিয়ম, গোবিন্দগঞ্জে কেন্দ্রসচিবসহ ৭ পরিদর্শককে অব্যাহতি
এসএসসি কেন্দ্রে অনিয়ম, গোবিন্দগঞ্জে কেন্দ্রসচিবসহ ৭ পরিদর্শককে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পত্নীতলায় বিএনপির নবনির্বাচিত নেতাদের সম্মাননা
পত্নীতলায় বিএনপির নবনির্বাচিত নেতাদের সম্মাননা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা ছাত্র হত্যা মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মনু
মাদ্রাসা ছাত্র হত্যা মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মনু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৪০
খুলনায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৪০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা নিরসনে ভবদহ সেচপাম্পে বিদ্যুৎ বিল কমলো ৪৬ শতাংশ
জলাবদ্ধতা নিরসনে ভবদহ সেচপাম্পে বিদ্যুৎ বিল কমলো ৪৬ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহাগাড়ায় অস্ত্র লুটের মূলহোতা গ্রেফতার
লোহাগাড়ায় অস্ত্র লুটের মূলহোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পারভেজ হত্যার বিচার চেয়ে মুন্সিগঞ্জে ছাত্রদলের মানববন্ধন
পারভেজ হত্যার বিচার চেয়ে মুন্সিগঞ্জে ছাত্রদলের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা
রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!
গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ টাকা সম্মানী ফিরিয়ে দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
লাখ টাকা সম্মানী ফিরিয়ে দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ ফ্রান্সিস আর নেই
পোপ ফ্রান্সিস আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান
নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের গভীরে হুথির হামলা
ইসরায়েলের গভীরে হুথির হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা
প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ
এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি
এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান
ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব
মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রযুক্তিগত অর্জন নিয়ে যা বললেন ইরানি জেনারেল
প্রযুক্তিগত অর্জন নিয়ে যা বললেন ইরানি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্ডিংয়ে রেকর্ড গড়লেন মমিনুল
ফিল্ডিংয়ে রেকর্ড গড়লেন মমিনুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইহুদিদের গাজায় প্রবেশের চেষ্টা
ইহুদিদের গাজায় প্রবেশের চেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ মে থেকে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
১ মে থেকে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাতের দুই সহযোগীর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাতের দুই সহযোগীর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি
গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দীর্ঘদিনের বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত অভিনেত্রী
দীর্ঘদিনের বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদল বাংলা সিনেমার শাবানা নয় : ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদল বাংলা সিনেমার শাবানা নয় : ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি কাজী মনিরুল গুলশান থেকে গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি কাজী মনিরুল গুলশান থেকে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন
চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০তম দিনেও ২০ লাখ আয়, বক্স অফিসে দুর্দান্ত ‘জংলি’
২০তম দিনেও ২০ লাখ আয়, বক্স অফিসে দুর্দান্ত ‘জংলি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইম এশিয়ার শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যাকাণ্ডে গ্রেফতার ৩
প্রাইম এশিয়ার শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যাকাণ্ডে গ্রেফতার ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু পক্ষের এক টার্গেট!
বহু পক্ষের এক টার্গেট!

প্রথম পৃষ্ঠা

খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পক্ষ ভারী করছে দলগুলো
পক্ষ ভারী করছে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার
অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল
নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি

শিল্প বাণিজ্য

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

সম্পাদকীয়

কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই
কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই

মাঠে ময়দানে

বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে

শিল্প বাণিজ্য

শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প
শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান
আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

শিল্প বাণিজ্য

গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়
গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১
র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১

প্রথম পৃষ্ঠা

এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের
এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার
ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক
লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

যায় সিগারেট আসে ফেনসিডিল
যায় সিগারেট আসে ফেনসিডিল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে
আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন
পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী
ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের আশ্বাসে চালু থাকছে ডিম মুরগির খামার
সরকারের আশ্বাসে চালু থাকছে ডিম মুরগির খামার

নগর জীবন

৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়
৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে হাত পা বেঁধে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
বাসায় ঢুকে হাত পা বেঁধে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন
জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন

পেছনের পৃষ্ঠা

পারভেজ হত্যায় ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার ৩
পারভেজ হত্যায় ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা