শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে ২০২৬ সালে উত্তরণের কথা থাকলেও দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো এ সময়সীমা পিছিয়ে ২০৩২ সাল পর্যন্ত করার দাবি জানিয়েছে। তাদের মতে, পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ছাড়া দ্রুত উত্তরণ হলে রপ্তানি খাতসহ অর্থনীতির নানা খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

গতকাল রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘এলডিসি থেকে উত্তরণে : আগামীর চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান ব্যবসায়ীরা। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি), এফবিসিসিআইসহ ১৬টি জাতীয় ব্যবসায়ী সংগঠন। এতে উপস্থিত ছিলেন আইসিসিবির সভাপতি মাহবুবুর রহমান, সহসভাপতি এ কে আজাদ, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজীব এইচ চৌধুরী, তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ প্রমুখ।

মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা উত্তরণকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করি। তবে টেকসই উত্তরণের জন্য আরও অন্তত তিন থেকে পাঁচ বছর সময় প্রয়োজন। এ সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর, রপ্তানি বৈচিত্র্য, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং গুণগত মানসম্পন্ন বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে।

তিনি বলেন, জাতিসংঘের নির্ধারিত মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ সূচক এবং অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচক এই তিনটি শর্ত টানা দুবার পূরণ করায় বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি থেকে আনুষ্ঠানিক উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। এটি নিঃসন্দেহে জাতীয় গৌরবের বিষয়। তবে সঠিক প্রস্তুতি ছাড়া উত্তরণ হলে নতুন সুযোগের বদলে তা চ্যালেঞ্জ তৈরি করবে।

ব্যবসায়ীরা মনে করেন, আগেভাগে উত্তরণ হলে শুল্কমুক্ত সুবিধা হারাবে বাংলাদেশি পণ্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্যসহ বড় বাজারে সর্বোচ্চ ১২ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ হতে পারে। এতে রপ্তানি ৬ থেকে ১৪ শতাংশ কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ২০৩৩ সাল পর্যন্ত বিদ্যমান ট্রিপস ওয়েভারের সুবিধা শেষ হয়ে যাবে। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ক্যানসার ও ভাইরাসজনিত রোগের ওষুধের দাম কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। রুলস অব অরিজিন কঠোর হলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে পোশাক খাত, যা বর্তমানে দেশের মোট রপ্তানির ৮১ শতাংশ জোগান দেয়।

সহজ শর্তের ঋণ বন্ধ হবে, বাজারভিত্তিক ব্যয়বহুল ঋণ নিতে হবে, এতে ঋণ শোধের চাপ আরও বাড়বে। বাংলাদেশি ওষুধ দেশের ৯৮ শতাংশ চাহিদা মেটাচ্ছে এবং ১৫০টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। তবে পেটেন্ট ছাড় না থাকলে ক্যানসারের ওষুধ ইমাটিনিবের দাম মাসে ৩০-৪০ ডলার থেকে বেড়ে ২-৩ হাজার ডলার হতে পারে। একইভাবে এইচআইভি ওষুধের দাম বছরে ১০০-১৫০ ডলার থেকে বেড়ে ১০-১২ হাজার ডলার হতে পারে। রপ্তানির প্রধান ভরসা তৈরি পোশাক খাত এলডিসি-পরবর্তী সময়ে সবচেয়ে বড় চাপে পড়বে। শুল্কমুক্ত সুবিধা হারালে উৎপাদন খরচ বাড়বে ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা কঠিন হবে। এ কারণে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনা এবং পোশাকের বাইরে নতুন খাত শক্তিশালী করার ওপর জোর দেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীরা এলডিসি উত্তরণকে সমর্থন করলেও সফল ও টেকসই উত্তরণের জন্য অতিরিক্ত ৩-৫ বছর সময় চেয়েছেন। তাদের মতে, এই সময়ের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আসিয়ান ও উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে এফটিএ করা যাবে। ওষুধ, আইটি, চামড়া, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও হালকা প্রকৌশলে রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব হবে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা যাবে। গুণগত মানসম্পন্ন এফডিআই আকর্ষণ এবং জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলার সক্ষমতা গড়ে তোলা সম্ভব হবে। বক্তারা বলেন, ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক ঋণ দাঁড়িয়েছে ১০৪.৭৬ বিলিয়ন ডলার। খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা আর্থিক খাতকে দুর্বল করছে। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের এফডিআই কমে ১২৭ কোটি ডলারে নেমে এসেছে, যেখানে ভিয়েতনাম পেয়েছে ৩৮ বিলিয়ন ডলার। বিদ্যুৎ ও গ্যাসসংকট, লজিস্টিকস খরচ, ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য উত্তেজনা দেশের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানকে আরও দুর্বল করছে। ব্যবসায়ী নেতাদের মতে, স্মার্ট বাণিজ্য কূটনীতির মাধ্যমে বাজার রক্ষা; প্রযুক্তি, দক্ষতা ও অবকাঠামো উন্নয়ন; বিকল্প ও নির্ভরযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করা; আধুনিক লজিস্টিকস ও কানেকটিভিটি উন্নয়ন; বিনিময় হার ও আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা; বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ব্যবসা সহজীকরণ করা গেলে উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব। ব্যবসায়ীরা আরও স্পষ্ট করে বলেন, বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ করবেই, তবে সফলতা নিশ্চিত নয়। সফল উত্তরণ নির্ভর করছে কত দ্রুত ও সমন্বিতভাবে আমরা প্রস্তুতি নিতে পারি তার ওপর। সঠিক নীতি ও পরিকল্পনা গ্রহণ করা গেলে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণকে চ্যালেঞ্জ নয়, বরং এক বিরাট সুযোগে পরিণত করতে পারবে। এতদিন পৃথকভাবে এ দাবি জানালেও এবার একযোগে ১৬টি শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন একমত হয়ে সময় বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। সংগঠনগুলো হলো ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি); ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই); বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই); বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ); ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই); বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি); বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ (বিএপিআই); মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই); বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ); বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি); চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (সিসিসিআই); তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ; বাংলাদেশ সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন; ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই); নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ ও লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এলএফএমইএবি)।

এই বিভাগের আরও খবর
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
সর্বশেষ খবর
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার
কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার
শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা
বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে
পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!
সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্কোরসেসিকে নিয়ে তথ্যচিত্রে উঠে আসবে অজানা গল্প
স্কোরসেসিকে নিয়ে তথ্যচিত্রে উঠে আসবে অজানা গল্প

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান সফরে মাফাকাকে পাচ্ছে না দক্ষিণ আফ্রিকা
পাকিস্তান সফরে মাফাকাকে পাচ্ছে না দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন