শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে ২০২৬ সালে উত্তরণের কথা থাকলেও দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো এ সময়সীমা পিছিয়ে ২০৩২ সাল পর্যন্ত করার দাবি জানিয়েছে। তাদের মতে, পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ছাড়া দ্রুত উত্তরণ হলে রপ্তানি খাতসহ অর্থনীতির নানা খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

গতকাল রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘এলডিসি থেকে উত্তরণে : আগামীর চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান ব্যবসায়ীরা। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি), এফবিসিসিআইসহ ১৬টি জাতীয় ব্যবসায়ী সংগঠন। এতে উপস্থিত ছিলেন আইসিসিবির সভাপতি মাহবুবুর রহমান, সহসভাপতি এ কে আজাদ, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজীব এইচ চৌধুরী, তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ প্রমুখ।

মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা উত্তরণকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করি। তবে টেকসই উত্তরণের জন্য আরও অন্তত তিন থেকে পাঁচ বছর সময় প্রয়োজন। এ সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর, রপ্তানি বৈচিত্র্য, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং গুণগত মানসম্পন্ন বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে।

তিনি বলেন, জাতিসংঘের নির্ধারিত মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ সূচক এবং অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচক এই তিনটি শর্ত টানা দুবার পূরণ করায় বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি থেকে আনুষ্ঠানিক উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। এটি নিঃসন্দেহে জাতীয় গৌরবের বিষয়। তবে সঠিক প্রস্তুতি ছাড়া উত্তরণ হলে নতুন সুযোগের বদলে তা চ্যালেঞ্জ তৈরি করবে।

ব্যবসায়ীরা মনে করেন, আগেভাগে উত্তরণ হলে শুল্কমুক্ত সুবিধা হারাবে বাংলাদেশি পণ্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্যসহ বড় বাজারে সর্বোচ্চ ১২ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ হতে পারে। এতে রপ্তানি ৬ থেকে ১৪ শতাংশ কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ২০৩৩ সাল পর্যন্ত বিদ্যমান ট্রিপস ওয়েভারের সুবিধা শেষ হয়ে যাবে। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ক্যানসার ও ভাইরাসজনিত রোগের ওষুধের দাম কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। রুলস অব অরিজিন কঠোর হলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে পোশাক খাত, যা বর্তমানে দেশের মোট রপ্তানির ৮১ শতাংশ জোগান দেয়।

সহজ শর্তের ঋণ বন্ধ হবে, বাজারভিত্তিক ব্যয়বহুল ঋণ নিতে হবে, এতে ঋণ শোধের চাপ আরও বাড়বে। বাংলাদেশি ওষুধ দেশের ৯৮ শতাংশ চাহিদা মেটাচ্ছে এবং ১৫০টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। তবে পেটেন্ট ছাড় না থাকলে ক্যানসারের ওষুধ ইমাটিনিবের দাম মাসে ৩০-৪০ ডলার থেকে বেড়ে ২-৩ হাজার ডলার হতে পারে। একইভাবে এইচআইভি ওষুধের দাম বছরে ১০০-১৫০ ডলার থেকে বেড়ে ১০-১২ হাজার ডলার হতে পারে। রপ্তানির প্রধান ভরসা তৈরি পোশাক খাত এলডিসি-পরবর্তী সময়ে সবচেয়ে বড় চাপে পড়বে। শুল্কমুক্ত সুবিধা হারালে উৎপাদন খরচ বাড়বে ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা কঠিন হবে। এ কারণে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনা এবং পোশাকের বাইরে নতুন খাত শক্তিশালী করার ওপর জোর দেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীরা এলডিসি উত্তরণকে সমর্থন করলেও সফল ও টেকসই উত্তরণের জন্য অতিরিক্ত ৩-৫ বছর সময় চেয়েছেন। তাদের মতে, এই সময়ের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আসিয়ান ও উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে এফটিএ করা যাবে। ওষুধ, আইটি, চামড়া, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও হালকা প্রকৌশলে রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব হবে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা যাবে। গুণগত মানসম্পন্ন এফডিআই আকর্ষণ এবং জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলার সক্ষমতা গড়ে তোলা সম্ভব হবে। বক্তারা বলেন, ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক ঋণ দাঁড়িয়েছে ১০৪.৭৬ বিলিয়ন ডলার। খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা আর্থিক খাতকে দুর্বল করছে। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের এফডিআই কমে ১২৭ কোটি ডলারে নেমে এসেছে, যেখানে ভিয়েতনাম পেয়েছে ৩৮ বিলিয়ন ডলার। বিদ্যুৎ ও গ্যাসসংকট, লজিস্টিকস খরচ, ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য উত্তেজনা দেশের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানকে আরও দুর্বল করছে। ব্যবসায়ী নেতাদের মতে, স্মার্ট বাণিজ্য কূটনীতির মাধ্যমে বাজার রক্ষা; প্রযুক্তি, দক্ষতা ও অবকাঠামো উন্নয়ন; বিকল্প ও নির্ভরযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করা; আধুনিক লজিস্টিকস ও কানেকটিভিটি উন্নয়ন; বিনিময় হার ও আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা; বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ব্যবসা সহজীকরণ করা গেলে উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব। ব্যবসায়ীরা আরও স্পষ্ট করে বলেন, বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ করবেই, তবে সফলতা নিশ্চিত নয়। সফল উত্তরণ নির্ভর করছে কত দ্রুত ও সমন্বিতভাবে আমরা প্রস্তুতি নিতে পারি তার ওপর। সঠিক নীতি ও পরিকল্পনা গ্রহণ করা গেলে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণকে চ্যালেঞ্জ নয়, বরং এক বিরাট সুযোগে পরিণত করতে পারবে। এতদিন পৃথকভাবে এ দাবি জানালেও এবার একযোগে ১৬টি শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন একমত হয়ে সময় বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। সংগঠনগুলো হলো ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি); ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই); বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই); বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ); ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই); বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি); বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ (বিএপিআই); মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই); বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ); বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি); চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (সিসিসিআই); তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ; বাংলাদেশ সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন; ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই); নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ ও লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এলএফএমইএবি)।

এই বিভাগের আরও খবর
উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবনে তালা
উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবনে তালা
গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির
বুলেট নয়, হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়
বুলেট নয়, হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর
স্টেডিয়ামের করুণ অবস্থায় কান্না আসে
স্টেডিয়ামের করুণ অবস্থায় কান্না আসে
বাইক চালিয়ে ভোটের প্রচারে রাহুল
বাইক চালিয়ে ভোটের প্রচারে রাহুল
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
ঐকমত্য কমিশনে মতামত দিয়েছে ২৬ দল
ঐকমত্য কমিশনে মতামত দিয়েছে ২৬ দল
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
সর্বশেষ খবর
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!
জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি
৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ