সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়ের গতিতে ছড়িয়ে পড়েছে ‘ঘিবলি আর্ট’। এটি মূলত স্টুডিও ‘ঘিবলি’-এর অ্যানিমেশন স্টাইলকে বোঝানো হয়। জাপানের অ্যানিমেশন স্টুডিও, যা হায়াও মিয়াজাকি এবং ইসাও তাকাহাতা এটি প্রতিষ্ঠা করেন।
বিভিন্ন ছবিকে অ্যানিমেশনের আদলে নতুনভাবে বানিয়ে দিয়েছে চ্যাটজিপিটির নতুন GPT-4o ভার্সন। এ ধরনের অ্যানিমেশনের নাম ঘিবলি স্টাইল। যা নিয়ে মেতেছে ব্যবহারকারীরা।
ঘিবলি আর্টের বৈশিষ্ট্য-
১. হাতের আঁকা সফট এবং ডিটেইলড ব্যাকগ্রাউন্ড- প্রকৃতি, বাড়িঘর, আকাশ, পানি ইত্যাদি খুব সূক্ষ্মভাবে আঁকা হয়।
২. ক্যারেক্টার ডিজাইন- সাধারণত বড় বড় চোখ, এক্সপ্রেসিভ মুখাবয়ব এবং সহজ, কিন্তু সুন্দর ডিজাইন থাকে।
৩. জীবন্ত রং ও আলো-ছায়ার ব্যবহার- বাস্তবধর্মী কিন্তু স্বপ্নময় অনুভূতি দেয়।
৪. জাপানি সংস্কৃতি ও প্রকৃতির গভীর সংযোগ- স্টুডিও ঘিবলির অনেক সিনেমায় জাপানি লোককাহিনি, প্রকৃতি ও জাদুকরী বিষয় উঠে আসে।