শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৯, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ২০:৩৮, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫

ঘোষণাপত্র

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান

ওয়াকফ সংশোধনীর বিরোধিতা
অনলাইন ভার্সন
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুরু হওয়া ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্রে ইসরাইলের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতে মুসলিম বিশ্বের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। এ ছাড়া গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন বন্ধের দাবি জানানো হয়। এর পাশাপাশি এতে উঠে আসে সারা বিশ্বে মুসলিমদের ওপর আগ্রাসন ও ওআইসিসহ মুসলিম নেতাদের নির্লিপ্ততার কথা।

ঘোষণাপত্রে সম্প্রতি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের ওয়াকফ সংশোধনী আইনের বিরোধিতা করা হয়। এর পাশাপাশি বাংলাদেশের পাসপোর্ট থেকে ‘এক্সেপ্ট ইসরায়েল’ শব্দটি পুনরায় ফিরিয়ে আনার দাবি জানানো হয়। ইসরায়েল ও এর সমর্থকদের পণ্য বয়কটেরও আহ্বান জানানো হয়।

ঘোষণাপত্রে বলা হয়, ‘আজ আমরা, বাংলাদেশের জনতা—যারা জুলুমের ইতিহাস জানি, প্রতিবাদের চেতনা ধারণ করি—সমবেত হয়েছি গাজার শহীদদের পাশে দাঁড়াতে। আজকের এই সমাবেশ কেবল প্রতিবাদ নয়, এটি ইতিহাসের সামনে দেওয়া আমাদের জবাব, একটি অঙ্গীকার, একটি শপথ।’

এই পদযাত্রা ও গণজমায়েত থেকে আজ আমরা চারটি স্তরে আমাদের দাবিসমূহ উপস্থাপন করব।

আমাদের প্রথম দাবিগুলো জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি ঘোষণা। যেহেতু—জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সকল জাতির অধিকার রক্ষার, দখলদারিত্ব ও গণহত্যা রোধের সংকল্প প্রকাশ করে এবং আমরা দেখেছি গাজায় প্রতিদিন যে রক্তপাত, যে ধ্বংস চলছে, তা কোনো একক সরকারের ব্যর্থতা নয়—বরং এটি একটি আন্তর্জাতিক ব্যর্থতার ফল। এই ব্যর্থতা শুধু নীরবতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং পশ্চিমা শক্তিবলয়ের অনেক রাষ্ট্র সরাসরি দখলদারকে অস্ত্র, অর্থ ও কূটনৈতিক সহায়তা দিয়ে এই গণহত্যাকে দীর্ঘস্থায়ী করেছে। এই বিশ্বব্যবস্থা দখলদার ইজরায়েলকে প্রশ্নবিদ্ধ না করে বরং রক্ষা করার প্রতিযোগিতায় নেমেছে।

সেহেতু, আমরা জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি বলছি— 
১. জায়নবাদী ইসরায়েলের গণহত্যার বিচার আন্তর্জাতিক আদালতে নিশ্চিত করতে হবে।
২. যুদ্ধবিরতি নয়—গণহত্যা বন্ধে কার্যকর ও সম্মিলিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। 
৩. ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী ভূমি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে হবে। 
৪. পূর্ব জেরুজালেমকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দিতে হবে। 
৫. ফিলিস্তিনিদের আত্মনিয়ন্ত্রণ, নিরাপত্তা এবং রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার পথ উন্মুক্ত করতে হবে। কারণ, এই মুহূর্তে বিশ্বব্যবস্থা যে ন্যায়ের মুখোশ পরে আছে, গাজার ধ্বংসস্তূপে সেই মুখোশ নির্লজ্জভাবে খুলে পড়ে গেছে।

আমাদের দ্বিতীয় দাবিগুলো মুসলিম উম্মাহর নেতৃবৃন্দের প্রতি। যেহেতু, আমরা বিশ্বাস করি, ফিলিস্তিন কেবল একটি ভূখণ্ড নয়—এটি মুসলিম উম্মাহর আত্মপরিচয়ের অংশ এবং গাজা এখন কেবল একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত শহর নয়—এটি আমাদের সম্মিলিত ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি। উম্মাহর প্রতিটি সদস্য, প্রতিটি রাষ্ট্র, এবং প্রতিটি নেতৃত্বের ওপর অর্পিত আছে সেই আমানত—যা আল্লাহ প্রদত্ত ভ্রাতৃত্ব ও দায়িত্বের সূত্রে আবদ্ধ। ইসরায়েল একটি অবৈধ, দখলদার, গণহত্যাকারী রাষ্ট্র—যা মুসলিমদের প্রথম কিবলা ও একটি পুরো জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন করতে উদ্যত হয়েছে। ভারতের হিন্দুত্ববাদ আজ এই অঞ্চলে জায়নবাদী প্রকল্পের প্রতিবিম্বে পরিণত হয়েছে—মুসলমানদের বিরুদ্ধে সুপরিকল্পিত দমন-নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতে সম্প্রতি ওয়াকফ সম্পত্তি আইন সংশোধনের মাধ্যমে মুসলিমদের ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক স্বত্বাধিকার হরণ করা হয়েছে—যা উম্মাহর জন্য একটি স্পষ্ট সতর্কবার্তা।

সেহেতু, আমরা মুসলিম বিশ্বের সরকার ও ওআইসির মতো বহুজাতিক সংগঠনগুলোর নিকট দৃঢ়ভাবে আহ্বান জানাই— ১. ইসরায়েলের সাথে অর্থনৈতিক, সামরিক ও কূটনৈতিক সকল সম্পর্ক অবিলম্বে ছিন্ন করতে হবে। ২. জায়নবাদী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বাণিজ্যিক অবরোধ ও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে।
৩. গাজার মজলুম জনগণের পাশে সর্বাত্মক সহযোগিতা নিয়ে দাঁড়াতে হবে—চিকিৎসা, খাদ্য, আবাসন ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ। ৪. আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইজরায়েলকে এক ঘরে করতে সক্রিয় কূটনৈতিক অভিযান শুরু করতে হবে। ৫. জায়নবাদের দোসর ভারতের হিন্দুত্ববাদী শাসনের অধীনে মুসলিমদের অধিকার হরণ, বিশেষ করে ওয়াকফ আইন সংশোধনের মতো রাষ্ট্রীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ওআইসি ও মুসলিম রাষ্ট্রগুলোকে দৃঢ় প্রতিবাদ ও কার্যকর কূটনৈতিক অবস্থান নিতে হবে। কারণ, গাজার রক্তে রঞ্জিত হওয়ার আগেই, গাজার পাশে দাঁড়ানোই উম্মাহর জন্য সম্মানের একমাত্র পথ এবং—যে নেতৃত্ব আজ নীরব, কাল ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে বাধ্য হবে।

আমাদের তৃতীয় দাবিগুলো বাংলাদেশ সরকারের প্রতি। যেহেতু, বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র, যার স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত্তিতেই নিহিত রয়েছে অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের চেতনা এবং আমরা বিশ্বাস করি, ফিলিস্তিনের প্রশ্নে বাংলাদেশ কেবল মানবতার নয়—ঈমানের পক্ষেও এক ঐতিহাসিক অবস্থানে আছে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে সরকারের দায়িত্ব, জনগণের ঈমানি ও নৈতিক আকাঙ্ক্ষার প্রতি শ্রদ্ধা রাখা। বাংলাদেশের জনগণ গাজার পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে। তাই রাষ্ট্রেরও দায়িত্ব জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

সেহেতু, আমরা বাংলাদেশের সরকারের প্রতি দৃঢ়ভাবে আহ্বান জানাই—১. বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘এক্সেপ্ট ইসরায়েল’ শর্ত পুনর্বহাল করা, ইসরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়ার অবস্থান আরো সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে হবে। ২. সরকারের ইসরায়েলি যত প্রতিষ্ঠানের সাথে যত চুক্তি হয়েছে, তা বাতিল করতে হবে। ৩. রাষ্ট্রীয়ভাবে গাজায় ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা পাঠানোর কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। ৪. সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানে এবং আমদানি নীতিতে জায়নবাদী কম্পানির পণ্য বর্জনের নির্দেশনা দিতে হবে। ৫. জায়নবাদের দোসর ভারতের হিন্দুত্ববাদী সরকারের অধীনে মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর চলমান নির্যাতনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিবাদ জানাতে হবে; যেহেতু, হিন্দুত্ববাদ আজ শুধু একটি স্থানীয় মতবাদ নয়—বরং আন্তর্জাতিক জায়নিস্ট ব্লকের অন্যতম দোসর। ৬. পাঠ্যবই ও শিক্ষা নীতিতে আল-আকসা, ফিলিস্তিন, এবং মুসলিমদের সংগ্রামী ইতিহাসকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে—
যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম মুসলিম আত্মপরিচয়ের সাথে গড়ে ওঠে। কারণ, রাষ্ট্র কেবল সীমানা নয়, রাষ্ট্র এক আমানত। আর এই আমানত রক্ষা করতে না পারলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করে না।

আমাদের সর্বশেষ দাবিগুলো নিজেদের প্রতি যা মূলত একটি অঙ্গীকারনামা। যেহেতু, আমরা বিশ্বাস করি, আল-কুদস কেবল একটি শহর নয়—এটি ঈমানের অংশ। আমরা জানি, বাইতুল মাকদিসের মুক্তি অন্য কারো হাতে নয়, আমাদেরই কোনো প্রজন্মের হাতে তা লেখা হবে। আমরা বুঝি, জায়নবাদ কেবল বাইরের দখলদার নয়, এটি ভেতরের আত্মবিস্মৃতির সুযোগে দাঁড়ায়। আজ যদি আমরা প্রস্তুত না হই, কাল আমাদের সন্তানেরা হয়তো এমন এক বাংলাদেশ পাবে, যেখানে হিন্দুত্ববাদ ও জায়নবাদ একত্রে নতুন গাজা তৈরি করবে। গাজা আমাদের জন্য এক আয়না, যেখানে আমরা দেখতে পাই, কিভাবে বিশ্বাসী হওয়া মানে কেবল বেঁচে থাকা নয়, সংগ্রামে দৃঢ় থাকা।

সেহেতু, আমরা এই মাটির মানুষ, এই মুসলিমবঙ্গের নাগরিক, এই কওমের সন্তান, একটি অঙ্গীকার করছি— ১. আমরা বয়কট করব, প্রত্যেক সেই পণ্য, কম্পানি ও শক্তিকে যারা ইসরায়েলের দখলদারিত্বকে টিকিয়ে রাখে। ২. আমরা আমাদের সমাজকে প্রস্তুত করব—এমন নুরউদ্দীন, এমন সালাহউদ্দিন তৈরি করার জন্য যারা বাইতুল মাকদিসের মিম্বার পুনরুদ্ধার করবে, ইনশাআল্লাহ। ৩. আমরা আমাদের সন্তানদের এমনভাবে গড়ে তুলব—যারা নিজেদের আদর্শ ও ভূখণ্ড রক্ষায় জান ও মালের সর্বোচ্চ ত্যাগে প্রস্তুত থাকবে। ৪. আমরা বিভাজিত হব না, কারণ আমরা জানি, বিভক্ত জনগণকে দখল করতে দেরি হয় না। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকব, যাতে এই বাংলাদেশ কখনো কোনো হিন্দুত্ববাদী প্রকল্পের পরবর্তী গাজায় পরিণত না হয়। আমরা শুরু করব নিজেদের ঘর থেকে—ভাষা, ইতিহাস, শিক্ষা, অর্থনীতি, সমাজ—সবখানে এই অঙ্গীকারের ছাপ রেখে। আমরা মনে রাখব, গাজার শহীদরা কেবল আমাদের দোয়া চান না—তাঁরা আমাদের প্রস্তুতি চান।

সমাপ্তি— শান্তি বর্ষিত হোক গাজার সম্মানিত অধিবাসীদের ওপর—তাঁদের উপর, যাঁরা সবর করেছেন, যাঁরা ঈমানের প্রমাণ দিয়েছেন। যাঁরা ধ্বংসস্তূপের মাঝেও প্রতিরোধের আগুন জ্বেলেছেন, বিশ্বের নীরবতা ও উদাসীনতার যন্ত্রণা হাসিমুখে বুকের মাঝে ধারণ করেছেন। শান্তি বর্ষিত হোক হিন্দ রজব, রীম, ফাদি আবু সালেহ এবং মুহাম্মাদ আল-দুরাদের ওপর, যাঁদের রক্তে আকাশ রঙিন হয়েছে, যাঁদের চোখে ছিল প্রতিরোধের দীপ্তি। শান্তি বর্ষিত হোক বাইতুল মাকদিসের গর্বিত অধিবাসীদের ওপর, যাঁদের হৃদয়ে এখনো ধ্বনিত হয় ‘আল-কুদস লানা’। গাজার জনগণকে অভিনন্দন— আপনারা ঈমান, সবর আর কুরবানীর মহাকাব্য রচনা করেছেন। দুনিয়াকে দেখিয়েছেন—ঈমান আর তাওয়াক্কুলের শক্তি। 

আমরা, বাংলাদেশের মানুষ—শাহ জালাল আর শরীয়াতুল্লাহর ভূমি থেকে দাঁড়িয়ে, আপনাদের সালাম জানাই। আপনাদের শহীদদের প্রতি ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানাই, আর আমাদের কণ্ঠে উচ্চারিত হয় এই দোয়া— হে আল্লাহ, গাজার এই সাহসী জনপদকে তুমি সেই পাথর বানাও, যার ওপর গিয়ে ভেঙে পড়বে সব জায়োনিস্টদের ষড়যন্ত্র।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার দাবি শান্তি পরিষদের
ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার দাবি শান্তি পরিষদের
রিমান্ড শেষে কারাগারে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ
ফিলিস্তিনিদের পাশে আছে বাংলাদেশের মানুষ: শায়খ আহমাদুল্লাহ
ফিলিস্তিনিদের পাশে আছে বাংলাদেশের মানুষ: শায়খ আহমাদুল্লাহ
স্লোভাকিয়ার প্রতি বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের আহ্বান
স্লোভাকিয়ার প্রতি বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের আহ্বান
সবুজ ভবিষ্যৎ গড়তে যুব সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সবুজ ভবিষ্যৎ গড়তে যুব সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
‘মহাকাশ প্রযুক্তিতে সহযোগিতা বাংলাদেশ-তুরস্কের জন্য লাভজনক হবে’
‘মহাকাশ প্রযুক্তিতে সহযোগিতা বাংলাদেশ-তুরস্কের জন্য লাভজনক হবে’
রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
ডিসেম্বরে নির্বাচন ধরে সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ
ডিসেম্বরে নির্বাচন ধরে সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ
'আন্দোলনের নামে ভাঙচুর হলে বিনিয়োগকারীরা শঙ্কায় পড়বে'
'আন্দোলনের নামে ভাঙচুর হলে বিনিয়োগকারীরা শঙ্কায় পড়বে'
রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি জনগণের: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি জনগণের: আলী রীয়াজ
সর্বশেষ খবর
পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির
পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়
এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিনজনের খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার : গ্রেফতার ইয়াছিন ৫ দিনের রিমান্ডে
তিনজনের খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার : গ্রেফতার ইয়াছিন ৫ দিনের রিমান্ডে

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি সভা
গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব ধর্মের মানুষের ঐক্যের দেশ বাংলাদেশ
সব ধর্মের মানুষের ঐক্যের দেশ বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদমজী ইপিজেডে বিশৃঙ্খলা, আটক ৪৫
আদমজী ইপিজেডে বিশৃঙ্খলা, আটক ৪৫

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জনতার দলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু
জনতার দলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আদমদীঘিতে ট্রাক্টর চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ
আদমদীঘিতে ট্রাক্টর চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরব আমিরাতে  হঠাৎ বন্ধ হোয়াটসঅ্যাপ, বিপাকে ব্যবহারকারীরা
আরব আমিরাতে  হঠাৎ বন্ধ হোয়াটসঅ্যাপ, বিপাকে ব্যবহারকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল বিরোধী স্লোগানে মুখর বগুড়া
ইসরায়েল বিরোধী স্লোগানে মুখর বগুড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ট্রানশিপমেন্ট বাতিল 
বাংলাদেশে কোনো প্রভাব 
পড়বে না: আবদুল আউয়াল মিন্টু
ভারতের ট্রানশিপমেন্ট বাতিল  বাংলাদেশে কোনো প্রভাব  পড়বে না: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে অশান্তির যে আগুন জ্বলছে তার মূলহোতা যুক্তরাষ্ট্র: চরমোনাই পীর
বিশ্বে অশান্তির যে আগুন জ্বলছে তার মূলহোতা যুক্তরাষ্ট্র: চরমোনাই পীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে প্রথম দফা ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা সমাপ্ত : আগামী সপ্তাহে ফের বৈঠক
ওমানে প্রথম দফা ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা সমাপ্ত : আগামী সপ্তাহে ফের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমেক হাসপাতালে বিশ্ব পারকিনসন রোগ দিবসে সেমিনার
চমেক হাসপাতালে বিশ্ব পারকিনসন রোগ দিবসে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগে রিশাদকে চায় হোবার্ট হারিকেনস
গ্লোবাল সুপার লিগে রিশাদকে চায় হোবার্ট হারিকেনস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই চক্রের সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাই চক্রের সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চুয়াডাঙ্গায় ১ প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ১ প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্কের বাইরে থাকছে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার
ট্রাম্পের শুল্কের বাইরে থাকছে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বর্ষবরণ উৎসবে মাতবে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি
বর্ষবরণ উৎসবে মাতবে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেশার বলি দুই বোন ও চার বছরের শিশু, পাঁচ দিনের রিমান্ডে স্বামী
নেশার বলি দুই বোন ও চার বছরের শিশু, পাঁচ দিনের রিমান্ডে স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার দাবি শান্তি পরিষদের
ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার দাবি শান্তি পরিষদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার ১
দিনাজপুরে ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল করবে খেলাফত মজলিস
২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল করবে খেলাফত মজলিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ওপর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হামলা
সিলেটে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ওপর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং
পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর
কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন
থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন

মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার তাগিদ
ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার তাগিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিলার আছে সেতুর খবর নেই
পিলার আছে সেতুর খবর নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের সামনে আয়ারল্যান্ড
বাংলাদেশের সামনে আয়ারল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু
নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু

মাঠে ময়দানে

ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন
ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন

মাঠে ময়দানে

বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা
বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবস্থা না নেওয়ায় স্থানীয়দের ক্ষোভ
ব্যবস্থা না নেওয়ায় স্থানীয়দের ক্ষোভ

খবর

চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

বেনাপোল কাস্টমসের ৯ মাসে রাজস্ব বেড়েছে ৩৬৬ কোটি টাকা
বেনাপোল কাস্টমসের ৯ মাসে রাজস্ব বেড়েছে ৩৬৬ কোটি টাকা

নগর জীবন

তাদের বিচার হচ্ছে না কেন
তাদের বিচার হচ্ছে না কেন

নগর জীবন

ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়

সম্পাদকীয়

পাবনায় বাটা শোরুমের গ্লাস ভাঙচুর, আটক ৪
পাবনায় বাটা শোরুমের গ্লাস ভাঙচুর, আটক ৪

নগর জীবন

দেশের কোনো কারাগারেই হামলা হয়নি
দেশের কোনো কারাগারেই হামলা হয়নি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

পূর্ব-পশ্চিম

৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান
৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!
মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী

সম্পাদকীয়

নিখোঁজের ছয় দিন পর বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় দিন পর বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বৈশাখী পাঁচফোড়ন
বৈশাখী পাঁচফোড়ন

শোবিজ