শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫০, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

আখতার হোসেন

জুলাই সনদের অস্পষ্টতা দূর করতে হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই সনদের অস্পষ্টতা দূর করতে হবে

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই সনদ আদেশ জারি করা হলেও জুলাই সনদ আদেশের মধ্যে এমন কিছু অস্পষ্টতা রয়ে গেছে যাতে করে জুলাই সনদের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন সম্ভব হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়। গতকাল রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী প্রমুখ।

আখতার হোসেন বলেন, আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, সরকারের জুলাই সনদে যে অস্পষ্টতার জায়গাগুলো তৈরি হয়েছে সেগুলোকে দূর করে অত্যন্ত সুনির্দিষ্টভাবে এবং খুবই ক্লিয়ারকাট ওয়েতে জুলাই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে সে বিষয়গুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের মধ্যে তুলে ধরবে। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, জুলাই সনদ আদেশ জারি করা হলেও জুলাই সনদ আদেশের মধ্যে এমন কিছু অস্পষ্টতা রয়ে গেছে যাতে করে জুলাই সনদের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন সম্ভব হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়। তিনি বলেন, গণভোটকে কয়েকটি প্রশ্নে ভাগ করা হয়েছে। এই ভাগ করার মধ্য দিয়ে সংস্কারের বিষয়গুলোকে একভাবে না দেখে সংস্কারের পয়েন্টগুলোকে আলাদা আলাদাভাবে দেখানো হয়েছে। কিছু কিছু সংস্কারকে কম গুরুত্বপূর্ণ করা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর বিবেচনায় করে ফেলা হয়েছে। যে বিষয়গুলোতে গণভোটের কথা বলা হয়েছে সেখানে বলা হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহ জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গঠিত হবে। কিন্তু এখানে প্রশ্ন থেকে যায় যে, জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়া। এই বাক্যের মধ্যে এই অস্পষ্টতা রয়ে গেছে যে সেটা কি নোট অব ডিসেন্টসহ জুলাই সনদ নাকি নোট অব ডিসেন্টের কার্যকারিতাবিহীন?

তিনি বলেন, যেহেতু এই জায়গায় একটা অস্পষ্টতা রয়ে গেছে যে, জুলাই সনদের প্রক্রিয়া অনুযায়ী এটাকে বাস্তবায়ন করা হবে এবং নানা পক্ষ এখানে রয়েছে যারা আসলে নোট অব ডিসেন্ট সহকারে জুলাই সনদকে এবং এই গণভোটের ফলাফলকে দেখতে চান। তারা যদি ক্ষমতা প্রাপ্ত হন সেক্ষেত্রে এই জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়া সেটাকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে বা তাদের মতো করে ব্যাখ্যা করে সেখান থেকে নোট অব ডিসেন্টের যে ইস্যুটা আছে সেটাকেই তারা প্রধানতম করে তোলার সুযোগ পেয়ে যাবেন এই টেক্সটের মধ্য দিয়ে। অতএব গণভোটের প্রশ্নে সুরাহা হওয়ার পরে জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করা হবে। এই বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট আছে কি নাই, এ ব্যাপারে আমরা সরকারের কাছ থেকে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দাবি করছি।

তিনি আরও বলেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান কোনগুলো তার সঠিক কোনো সংজ্ঞায়ন এখানে নেই। আমরা দুর্নীতি দমন কমিশনকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার কথা দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনা করেছি। কিন্তু সেই দুদক এখনো পর্যন্ত বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী কোনো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নয়। কিন্তু আমরা যে বিষয়টিতে একমত হলাম এবং ঐকমত্য কমিশন তাতে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে সেই দুর্নীতি দমন কমিশন সেটা কি অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের অন্তর্ভুক্ত থাকবে কি থাকবে না সে ব্যাপারেও কিন্তু এই সনদের বাস্তবায়নের যে আদেশ তাতে পরিষ্কার করা হয় নাই।

এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, এরপর উচ্চকক্ষ গঠনের কথা বলা হয়েছে। এবার যে উচ্চকক্ষ গঠিত হবে অর্থাৎ সনদের অব্যবহিত পরের যে উচ্চকক্ষ সেই উচ্চকক্ষে তারা প্রতিনিধি হিসেবে যাবেন তাদের তালিকা প্রকাশ না করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ কি এরকম যে, এবার তালিকা প্রকাশ করা হলো না কিন্তু পরবর্তী সময় থেকে উচ্চকক্ষের নির্বাচনের আগেই তাদের ক্যান্ডিডেটের তালিকা প্রত্যেকটা দলকে প্রকাশ করতে হবে! এই বাধ্যবাধকতার কথাটি এই জুলাই সনদে উপেক্ষিত থেকে গেছে। নারী প্রতিনিধি অন্তত যেন ১০ শতাংশ উচ্চকক্ষে মনোনীত হন। সে বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনের সব রাজনৈতিক দল আমরা আলাপ-আলোচনা করেছি। কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। কিন্তু সেই বিষয়টা তো এই তালিকা প্রকাশ করার যে অংশ সেখানে উল্লেখ করা হয় নাই।

আখতার হোসেন বলেন, সংবিধানের আর্টিকেল ৭০ রাজনৈতিক দলগুলো যারা যেভাবে বলেছে গণভোটের সিদ্ধান্ত পাস হলেও তারা তাদের মতো করে করার এখতিয়ার রাখেন। একই ব্যক্তি একাধিক পদে থাকার বিধান অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী একাধিক পদে থাকতে পারবেন কি না। আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলো সংসদ দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে কি না এমন অনেক বিষয় রয়েছে যে বিষয়গুলোতে অনেক দলের নোট অব ডিসেন্ট রয়েছে। কিন্তু সেই নোট অব ডিসেন্টগুলোকেই প্রধান করে তোলা হয়েছে। যেহেতু বলা হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো তারা তাদের রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সেই সংস্কার পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করবে। যদি গণভোটের মধ্য দিয়ে জনগণ তারা তাদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন তারপরও কেন রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের মত অনুসারে সংবিধান সংশোধনের সুযোগটা প্রদান করা হলো সেই বিষয়টাতে একটা অস্পষ্টতার জায়গা তৈরি হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা চেয়েছিলাম জুলাই সনদের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন। কিন্তু এই আদেশের মধ্যে জুলাই সনদের সংস্কার প্রস্তাবনাগুলোকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে সেগুলোর মধ্যে গুরুত্বের ও গুরুত্বহীনতার বিচার তৈরি করে এটার আংশিক বাস্তবায়ন এবং আংশিকভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

আখতার হোসেন বলেন, জুলাই সনদের বাস্তবায়ন আদেশের মধ্যে যদি গণভোটে পাস করা বিষয় এবং জুলাই সনদে যে বিষয়গুলোতে আমরা একমত হয়েছি এবং কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে সেটা যদি সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করা না হয় সেক্ষেত্রে কী ধরনের ফলাফল তৈরি হবে সে বিষয়টা এই আদেশের মধ্যে উল্লেখ করা হয় নাই। আমরা দেখেছি আমাদের দলের তরফ থেকে এর আগেও দাবি জানিয়েছি গণভোটের যে ফলাফল সেটা যেন বাধ্যতামূলক থাকে। সেই গণভোটের ফলাফল থেকে যেন কেউ দূরে সরে না আসতে পারে। এর আগে কমিশন যখন সুপারিশ প্রেরণ করেছিল কমিশন এই কথা জানিয়েছে যে যদি পরের সংসদ সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই সংস্কার প্রস্তাপনাগুলোকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে ব্যর্থ হয় সেক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেগুলো সংবিধানের অংশ হয়ে যাবে।

 কিন্তু এবার যে আদেশ প্রণয়ন করা হয়েছে সে আদেশের মধ্যে ১৮০ দিনের একটা টাইম ফ্রেম দেওয়া হয়েছে ঠিকই কিন্তু যদি এই টাইম ফ্রেমের মধ্যে সংস্কারের প্রস্তাবনাগুলোকে পরের সংসদ যেটাকে সংস্কার পরিষদ বলা হচ্ছে তারা যদি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে ব্যর্থ হয় সেক্ষেত্রে সেই সংস্কার প্রস্তাবনাগুলোর ফলাফল কী হবে? সেগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে কি হবে না গৃহীত হবে কি হবে না সে বিষয়ে এক ধরনের অস্পষ্টতা এখানে রয়ে গেছে।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, এই আদেশ ১৯৭২ সালের ফ্যাসিবাদী সংবিধানের দিকে ফিরে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি করছে, যা জনগণের আকাক্সক্ষার পরিপন্থি।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম