শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৪, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

♦ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে চ্যালেঞ্জে সরকার ♦ জনমনে সংশয় দিনদিন বাড়ছে
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজনৈতিক দলগুলোও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ইস্যুতে পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়েছে। প্রায় সব দল সরকারের বিরুদ্ধে চলে গেছে। এ অবস্থায় ফেব্রুয়ারিতে সরকার ঘোষিত সংসদ নির্বাচন হবে কি না এ নিয়ে জনমনে সংশয় দিনদিন বাড়ছে।

কিন্তু রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকের বাইরে সচেতন সাধারণ মানুষ চায় দ্রুত নির্বাচন। বিশাল এ জনগোষ্ঠী বলছে, গত ১৫ বছরে ভোটাধিকার খর্ব হয়েছে। বিগত সময়ের নির্বাচনে দিনের ভোট রাতে, জালভোট, কেন্দ্র দখল আর খুনের ঘটনাও ছিল। নির্বাচিত সরকার না থাকায় দেশের ব্যবসাবাণিজ্য থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা কোনো কিছুই সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। তারা চলতি বছরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন চায়।

নির্বাচন সামনে রেখে উদ্গ্রীব সাধারণ ভোটাররা। তারা অপেক্ষা করছে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের। শিক্ষার্থী থেকে শ্রমজীবী, নতুন ভোটার থেকে আবালবৃদ্ধ-পেশাজীবী সবাই একটি ভোটের উৎসবের দিন গুনছে। সাধারণ মানুষের দাবি সব সংকট সমাধানে সবার আগে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন। নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা কেন, নির্বাচিত সরকার সবাই চায়। নির্বাচিত সরকার না থাকায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছে না।’

বাংলাদেশ গার্মেন্ট অ্যাকসেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএপিএমইএ) সভাপতি মো. শাহরিয়ার বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচিত সরকার চায়। নির্বাচিত সরকার ছাড়া ব্যবসাবাণিজ্যে স্থিতিশীলতা আসবে না। নির্বাচিত সরকার না থাকায় বায়াররা আমাদের এখানে অর্ডার করতে চান না। এজন্য আমাদের ২৫ শতাংশের বেশি অর্ডার অন্যান্য দেশে চলে যাচ্ছে। নির্বাচিত সরকার না থাকায় প্রশাসন ও কাস্টমসে নানান সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় রাজনৈতিক বিভিন্ন ছোটবড় দল এখন ঝুট ব্যবসা নিয়ে কারখানায় গিয়ে সমস্যা তৈরি করে। নির্বাচিত সরকার এলে এ যন্ত্রণা থেকে ব্যবসায়ীরা মুক্তি পাবেন।’

আবাসন খাতের শীর্ষ সংগঠন রিহ্যাবের প্রথম সহসভাপতি এম এ আউয়াল বলেন, ‘নির্বাচিত সরকার না থাকায় ব্যবসাবাণিজ্যে বিনিয়োগে স্থবিরতা বিরাজ করছে। ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে রয়েছেন। দেশিবিদেশি কোনো বিনিয়োগ নেই বললেই চলে। সবাই হাত গুটিয়ে বসে আছেন। দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা। ম্যানুফ্যাকচারিং, রিয়েল এস্টেট, ব্যাংকিং ও সেবা খাতে নতুন বিনিয়োগ এখন প্রায় বন্ধ। নির্বাচিত সরকার ছাড়া দায়বদ্ধতা ও নীতির ধারাবাহিকতা অনিশ্চিত। নির্বাচিত সরকার ছাড়া ব্যবসায় এখন ঝুঁকি নেওয়ার সময় নয়। সব সংকটের একমাত্র সমাধান জাতীয় নির্বাচন।’

রাজধানীর শনিরআখড়ায় বসবাসকারী ব্যবসায়ী আবদুল হান্নান বলেন, ‘নির্বাচিত সরকার না থাকায় ব্যবসায় নানান সমস্যা হচ্ছে।’ তাঁর মত, অনেক ব্যবসায়ী নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় দিন গুনছেন।

সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির তরুণ সদস্য রণেন সরকার রনি দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আপাতত হতাশা জানিয়ে বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতনের পর যে রকম গণতান্ত্রিক পরিবেশ আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, তার কিছুই হয়নি। ভবিষ্যৎ নিয়ে খুবই হতাশ।’ তিনি বলেন, ‘দ্রুত জাতীয় নির্বাচন চাই। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। যেখানে বিনা বাধায়, নির্বিঘ্নে মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে।’

প্রথমবার ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় আছেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সুজয় শুভ। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের জন্য ভোট শুধু একটি অধিকার নয়, বরং ভবিষ্যৎ গড়ার হাতিয়ার।’ শুভ চান প্রার্থী হোক সৎ, শিক্ষিত ও জনবান্ধব। ‘আমরা চাই জনগণের প্রতিনিধি।’

চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ‘দ্রুত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে সে রকম একটি মডেল নির্বাচন আশা করছি।’ তিনি বলেন, ‘সুষ্ঠু ভোটের মাধ্যমে হত্যা, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও রাজনৈতিক হানাহানিমুক্ত এবং বৈষম্যহীন সমাজ-রাষ্ট্রব্যবস্থা চাই।’ নগরের আলকরণ এলাকার বাসিন্দা যুবক আমজাদ হোসেন বলেন, ‘নতুন ভোটার হওয়ার পর তিনটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও ভোট দিতে পারিনি। এবার প্রথম ভোট দেব। ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করার আনন্দই আলাদা। আমরা ভোট দিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’

খুলনা বেসরকারি সংস্থার কর্মী পলাশ হোসেন চান বলেন, ‘২০০৮ সাল থেকে চারটি জাতীয় নির্বাচন স্বচ্ছ ও সাবলীল ছিল না। দ্রুত জাতীয় নির্বাচন চাই।’

ময়মনসিংহের বাদ্যযন্ত্র বিক্রেতা রেজাউল করিম আসলাম এবারের নির্বাচন নিয়ে মানুষের আগ্রহ বেশি জানিয়ে বলেন, ‘মানুষ দেখতে চায় নির্বাচন কেমন হয়। সরকারের কথা ও কাজে মিল আছে কি না।’

রাজশাহী কলেজের স্নাতকের শিক্ষার্থী নাইম ইসলাম বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী দেশ গড়তে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা নতুন করে দেশ গড়ার প্রত্যয় বুকে লালন করি। দেশকে নতুন করে গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখি। সেই দিক থেকে নতুন নেতৃত্বই চাই আমরা।’ দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানান তিনি।

রাজশাহী মহানগরীর কাদিরগঞ্জের তরুণ ভোটার নেওয়াজ আহমেদ বলেন, ‘দ্রুত একটি সুষ্ঠু-সুন্দর এবং উৎসবমুখর নির্বাচন দেখতে চাই আমরা।’ তিনি বলেন, ‘পেশিশক্তির ব্যবহার হবে না এমন নির্বাচন চাই আমরা। মানুষ যেন স্বাধীনভাবে কেন্দ্রে যেতে পারে, সেই পরিবেশ দেখতে চাই।’

রংপুরের তরুণ পেশাজীবী নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সাধারণ ও প্রান্তিক ভোটারের প্রত্যাশা একটি সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হবে। জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী সরকার আগে জাতীয় নির্বাচনের উদ্যোগ নেবে এমনটাই প্রত্যাশা করি।’

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, টানা ১৫ বছর শাসন-শোষণের পর আওয়ামী লীগের বিদায় জনমনে স্বস্তি এনেছে। মানুষের চাওয়াপাওয়ার একটা জায়গা তৈরি হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার সে জায়গাটায় আছে। যারপরনাই বাংলাদেশের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে একটা নির্বাচনের জন্য। অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রণমূলক নির্বাচন উপহার দেবে সে আশায় বুক বেঁধে আছে গোটা জাতি। নির্বাচনের জন্য সাধারণ মানুষ সরকার ঘোষিত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চায় না। তারা দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায়। গত মার্চে ইননোভিশন নামে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ‘জনগণের নির্বাচন ভাবনা’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে দেখা যায়, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ৫৮ শতাংশ মানুষ নির্বাচন চায়। বিশেষ করে যারা নতুন ভোটার তারা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। জীবনের প্রথম ভোট বলে কথা। ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে চিন্তা করেই তাদের আনন্দের সীমা নেই। মাত্র কয়েক দিন পরই তারা প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। দেশের নাগরিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। নাগরিক মর্যাদার আসনে আসীন হবে। এসব চিন্তা করে নতুন ভোটার প্রজন্ম স্বপ্নে বিভোর।

কিন্তু জুলাই সনদ ইস্যুতে জটিলতার আশঙ্কা করে সাধারণ মানুষ বলছে, ভোটাধিকার নাগরিকের মৌলিক অধিকার। এ অধিকার থেকে সরকার বা রাষ্ট্র কেউ তাকে বঞ্চিত করার বা রাখার অধিকার রাখে না। তারা বলছে, সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে। নির্বাচনে তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে। দেশের শাসনভার প্রকৃত শাসকের হাতে তুলে দেবে।

সচেতন সাধারণ মানুষ বলছে, গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে নাকি একই দিনে, এ আলোচনাটিই নিরর্থক। কেননা বাংলাদেশে অতীতে যে তিনটি (১৯৭৭, ১৯৮৫, ১৯৯১) গণভোট হয়েছে, সেগুলোর অভিজ্ঞতা বলছে, এ ভোটে জনগণের মতামতের কোনো প্রতিফলন ঘটে না। বরং ক্ষমতাসীনরা যা চায়, যেভাবে চায় এবং যে ফলাফল চায় গণভোটে তা-ই হয়। জাতীয় নির্বাচনের আগে জুলাই সনদের ওপর গণভোট হলে তার ফলাফল কী হবে, সহজেই অনুমেয়। দ্বিতীয়ত জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে গণভোট হলে সেটি আরেকটি জটিলতার সৃষ্টি করবে। কেননা জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট সম্পূর্ণ আলাদা দুটি বিষয়। তারা বলছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের আয়োজন করা হলে জাতীয় নির্বাচনের সমপরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হবে। গণভোটের পর ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব নয়। তা ছাড়া গণভোটে জটিলতার সৃষ্টি হলে জাতীয় নির্বাচন অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। তাই তাদের দাবি, সবার আগে জাতীয় নির্বাচন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ

২২ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ
মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা